মুচমুচে বেগুনের চপ ভাজার মজাদার রেসিপি।
- সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন।আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আমার সকল খাদ্য প্রেমি বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে নতুন একটি রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। আসলে খাবার দাবার খেতে কেই না পছন্দ করে !! নতুন নতুন রেসিপি খেতে সবাই পছন্দ করে ।তাই আমি যখন যেটা পারি সেটাই করি এবং তা আপনাদের মাঝে শেয়ার করি।তো বন্ধুরা আমার আজকের রেসিপিটা আশা করি আপনাদ ভালো লাগবে।
- রেসিপি টা হল মুচমুচে বেগুনের চপ ভাজার মজাদার রেসিপি।।যখন বাহিরে একটু ঠান্ডা হাওয়া থাকে তখন এসব ভাজাপোড়া খেতে কিন্তু খুবই ভালো লাগে। এটা আমার খুব পছন্দের একটি রেসিপি ।এবং আমাদের বাসার সবাই অনেক পছন্দ করে । আশা করি আপনাদের ও ভালো লাগবে।
তো বন্ধুরা যদি আমার কোন ভুল হয় আশাকরি সবাই ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং আমাকে বুঝিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। |
---|
- বেগুন
- কর্ন ফ্লাওয়ার
- বেকিং পাউডার
- বেসন
- হলুদের গুঁড়া
- লবণ এবং তেল
- প্রথমে আমি বেসন এর মধ্যে হলুদের গুঁড়া কর্নফ্লাওয়ার বেকিং পাউডার এবং লবণ দিয়ে মেখে নেব।
- এরপর সাথে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে পাতলা একটা ডো তৈরি করে নেব।
- এরপর চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে তাতে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে দেব। এবং সেই গোলানো বেসনের মধ্যে বেগুনগুলোকে চুবিয়ে নেব।
- এরপর আমি চুবানো বেসন গুলো তেলের মধ্যে দিয়ে দেবো।
- এরপর আমি 5 মিনিট ভালোভাবে বেগুন নিয়ে গুলোকে ভেজে বাদামি কালার করে নেব, এবং এরপর ছেকে নিয়ে নেব।
*এরপর আমি ডেকোরেশন করে নিলাম।
ঠিকই বলেছেন আপু নতুন নতুন খাবার খেতে কেই না পছন্দ করে। বেগুনের চপ খেয়েছি যে অনেকদিন হয়ে গেছে। রমজান মাস ছাড়া তেমন একটি বেগুনের চপ খাওয়া হয় না। ছোটবেলায় আম্মু যখন তৈরি করে রাখতো বেগুনের চপ। তখন সকলে মিলে একসঙ্গে হেঁটে হেঁটে খেতাম। সেদিন গুলো মনে পড়লে অনেক খারাপ লাগে। ধন্যবাদ মজাদার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপু ছোটবেলা দিনের কথা মনে পড়লে সবারই খারাপ লাগে মন চায় আবার ছোটবেলা ফিরে যাই, আমরা রোজা সমেত খাই তবে আমাদের বাসার সকলেই পছন্দ করে তাই মাঝে মাঝে বাসায় তৈরি করি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
দারুন হয়েছে আপু। মচমচে বেগুনের চপ। 😍সকাল সকাল ভালোই লাগলো দেখে জিভে জল চলে এলো 😋 অনেক ধন্যবাদ আপু।
আসলেই আপু এ ধরনের রেসিপি দেখলে জিভে জল চলে আসে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন যখন বাহিরে একটু ঠান্ডা হাওয়া থাকে তখন এসব ভাজাপোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। আমার কাছে তো বেগুনের চপ ভাজা খেতে ভীষণ ভালো লাগে। এটি আমার ফেভারিট একটি খাবার। দেখে তো মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু এবং ইয়াম্মি হয়েছে আপনার রেসিপিটি।
জি ভাইয়া আসলেই অনেক সুস্বাদু হয়েছে আমরা সবাই অনেক মজা করে খেয়েছি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপির প্রশংসা করার জন্য।
মুচমুচে বেগুনের চপ ভাজা খাওয়ার মধ্যে আলাদা একটা টেস্ট কাজ করে, যদি দিনটা হয় বৃষ্টি এবং মেঘলা হাওয়ার দিন তাহলে তো বেগুনীর চপ অমৃত আকার ধারন করে, খুব অসাধারন লাগে খেতে। মজাদার রেসিপি শেয়ার করলেন আপু যা খেতে খুবই ভাল লাগে, সন্ধ্যা বেলার নাস্তা হিসাবে বেগুনিই সেরা আপু, আহহহহহহহহ। ধন্যবাদ আপু রেসিপিটা শেয়ার করার জন্য।
আপনি ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বৃষ্টির দিনে এ ধরনের এসিপিতে খুবই ভালো লাগে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মধ্যে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
আমরা এ খাবারটাকে বেগুনি বলি ।রোজার সময় সাধারনত খাওয়া হয়। ধন্যবাদ প্রতিটি ধাপ সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য।
আপু আমরাও রোজার সময় খাই তবে আমাদের বাসার সকলে পছন্দ করে তাই সব সময় তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি ও আমার উপস্থাপনার প্রশংসা করার জন্য।
অনেকদিন পর বেগুনের চপ দেখলাম। রমজান মাসে বেগুনের চপ খাওয়া হয় মুড়ির সাথে। সারা বছর খুব একটা খাওয়া হয়না। অন্যান্য চপ খাওয়া হয়। আপনি প্রতিটি ধাপ সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ এরকম একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া আমরা বেগুনের চাপ মাঝে মাঝে খেয়ে থাকি কারণ আমাদের বাসার সকলে বেগুনের চপ অনেক পছন্দ করে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি ও আমার উপস্থাপনার প্রশংসা করার জন্য।
আপনার কথার সঙ্গে আমি একমত পোষণ করছি আপনি একদম সত্য কথাটাই বলেছেন যখন বাহিরে একটু ঠান্ডা আবহাওয়া থাকে তখন এ ধরনের ভাজাপোড়া খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। আগে এরকম স্ট্রিড ফুড প্রচুর খেতাম কিন্তু ইদানিং বেশি মোটা হয়ে যাচ্ছি,যার কারণে এগুলো খাওয়া প্রায় বন্ধ করে দিয়েছি। রেসিপিটি দেখে আবার জিভে জল এসে গেল নিজেকে কন্ট্রোল করা দুষ্কর।
ভাইয়া আসলে এ ধরনের রেসিপি দেখলে জিভে জল চলে আসে আর নিজেকে কন্ট্রোল করা দুষ্কর হয়ে দাঁড়ায় কিন্তু যারা কন্ট্রোল করতে পারে তারাই সুস্থ থাকে, ভাজাপোড়া খেলে অনেক ধরনের সমস্যা সৃষ্টি, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপু বেগুনের চপ সাধারণত রমজান মাসে বেশি খাওয়া পড়ে। তবে রমজান ছাড়াও মাঝে মাঝে বিকেল বেলার রাস্তায় বেগুনের চপ খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। বিকেলবেলা বসে আপনার এই বেগুনের চপ দেখে ইচ্ছে করছে এখনই নাস্তা করে ফেলি। বেগুনের চপ গুলো খুবই বড় বড় ফুলে উঠেছে মনে হচ্ছে গরম গরম পরিবেশন করেছেন। জাস্ট অসাধারণ হয়েছে আপু।
আপু আপনারা আমার মত মাঝে মাঝে বেগুনের চপ খেতে ভালো লাগে শুনে খুবই ভালো লাগলো, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপি প্রশংসা করার জন্য।
বাইরে একটু ঠান্ডা থাকলে বা বৃষ্টি হলে এগুলোর চাহিদা বেড়ে যায়। বেগুনের চপ টা দেখে জিভে পানি চলে আসছে আপু। আপনার বেগুনি গুলো দেখছি একটু লম্বা টাইপের। বেশ দারুণ তৈরি করেছেন। ভালো ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
জি ভাইয়া আপনি ঠিকই বলেছেন বাইরে একটু ঠান্ডা থাকলে কিন্তু বৃষ্টি হলে এগুলো চাহিদা আসলেই বেড়ে যায় ঠান্ডা ঠান্ডা থাকলে খেতে অনেক ভালো লাগে, অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্যের মাধ্যমে আমার রেসিপির প্রশংসা করার জন্য।