ফটোগ্রাফি।। সাতটি খাবারের ফোটোগ্রাফি নিয়ে আজকের ব্লগ।।
হ্যালো বন্ধুরা
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গণ আপনারা সবাই কেমন আছেন? আমি @biplob89 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ ০১/০৩/২০২৪) রোজ: শুক্রবার
💞জুম্মা মোবারক🌸
আপনারা উপরের টাইটেল দেখেই বুঝতে পারছেন যে আমি আজকে আপনাদের মাঝে কি বিষয়ে পোস্ট শেয়ার করেছি যাচ্ছি। আসলে মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলো আমাদের সকলের কাছে অনেক পছন্দের। মিষ্টির কথা বললেই যেন প্রথমে ভেসে ওঠে সেই জিলাপির কথা। জিলাপি গরম গরম খেতে আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। আমি যখন জিলাপি খেয়ে ছিলাম আমাদের মাহফিলে তখন আমি সেখান থেকে উপরের এই জিলাপির ফটোগ্রাফিটি সংগ্রহ করি।
এবার আপনারা যে মিষ্টি দেখতে পাচ্ছেন এই মিষ্টির নাম হচ্ছে অনেকেই ছোট কালো জাম বলে চিনে থাকেন আবার অনেকেই রস জাম বলেও চিনে থাকেন। এই মিষ্টি গুলো ছোট হলেও এর স্বাদ কিন্তু অনেক ভালো। এই মিষ্টি আমি খেয়েছি এবং এর স্বাদ আমি বুঝতে পেরেছি তাই এই মিষ্টি ছবিটিও আমি আমার ফোনে ধারণ করি।
এবার আপনার উপরের ছবিটিতে দেখতে পাচ্ছেন বড়া এবং সিঙ্গারার একটি ফটোগ্রাফি। আসলে মিষ্টি খাব আর ঝাল মুখ করবো না এটা তো হয় না। তাই আমি যখন বড়াও সিঙ্গারা খাচ্ছিলাম তখন উপরের এই ছবিটি আমি আমার ফোন থেকে ধারণ করি। আসলে আমি যেখান থেকে বড়া ক্রয় করেছিলাম সেখান থেকেই ছবিটি আমি আমার ফোনে ধারণ করি।
এবার আপনারা উপরে যে ছবিটি দেখতে পাচ্ছেন এটার নাম হচ্ছে সন্দেশ। সন্দেশ সবারই কমবেশি অনেক পছন্দের একটি মিষ্টি জাতীয় খাবার। সন্দেশ থেকে আমার খুবই ভালো লাগে তাই এই ছবিটি আমি আমাদের মাহফিল থেকে সংগ্রহ করি।
এবার আপনারা উপরে যে মিষ্টির ফটোগ্রাফি দেখতে পাচ্ছেন এটা হচ্ছে বুন্দিয়া। এগুলো খেতে খুবই স্বাদ লাগে। আসলে মিষ্টি জাতীয় জিনিসের কথা শুনলে বুনদিয়াও আমার কাছে খেতে খুবই ভালো লাগে। এই বুন্দিয়া সাধারণত নিমকি ভাজা দিয়ে খেতে আমার খুবই বেশী ভালো লাগে।
মিষ্টির মধ্যে আর একটি মিষ্টি আমার পছন্দ হচ্ছে রোসো গোল্লা । এই রসগোল্লা দেখলেই আমার খেতে ভীষণ মন চায়। গতকালকে হঠাৎ রাতে এই রসগোল্লা খাওয়ার লোভ হলো। আর গতকালকে আমাদের পাশের গ্ৰামে মাহফিল হয়েছিল। তাই আমি আর আমার একটা ভাইয়া দুইজন রসগোল্লা খাওয়ার জন্য গিয়েছিলাম । গিয়ে আমি আর আমার ভাইয়া ৬ টি রসগোল্লা খেয়েছিলাম। আসলে মিষ্টি জিনিস বেশী খাওয়া ভালো নয় । তাই আমি আর ভাইয়া ৬ টা ছাড়া আর খেলাম না। ৬ টা রসগোল্লার দাম নিয়েছিল আমার কাছ থেকে ৯০ টাকা। আসলে রসগোল্লা খাবো আর ফটোগ্রাফি করবো না তা তো হয়না । তাই ফোনটি বের করে আমি উপরের এই ফটোগ্রাফিটি সংগ্রহ করি।
সর্বশেষে আপনারা উপরে যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন এটি হচ্ছে বারো ভাজা। বারো ভাজায় মূলত বিভিন্ন রকমের মসলা দেয়া হয়ে থাকে এ কারণেই এটি খেতে খুবই স্বাদ হয়ে থাকে। এটি খেতে খুবই স্বাদ লাগে কারণ এটি ঝাল ঝাল এবং বেশ মুখরোচক একটা রেসিপি।
আজকের মতো এখানেই শেষ করছি
আশা করি পোস্টটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লেগেছে। সকলের মতামত অবশ্যই নিচে কমেন্ট এর মাধ্যমে জানাবেন। সকলের জন্য আমার পক্ষ থেকে রইলো প্রাণঢালা শুভেচ্ছা।
জিভের জল অসাম মতো বেশ কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। জিলাপি, মিষ্টি, বুন্দী, চপ ও সিঙ্গারা এগুলো মাঝেমধ্যে খেয়ে থাকে। তবে সামনে রমজান মাস আসছে এই রমাদান মাসে ইফতারিতে এ ধরনের খাবার গুলো বেশি থাকবে। সুন্দর সুন্দর ফুড ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
হমম ভাইয়া ধন্যবাদ।
অনেক অসাধারণ কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে এখনই খেয়ে ফেলি। এত সুন্দর সুন্দর খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপু সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
চমৎকার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি করেছেন ৷ আপনার তোলা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখতে অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ৷ সব লোভনীয় খাবারের চমৎকার ফটোগ্রাফি করেছেন ৷ ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ৷
ধন্যবাদ ভাই।
বেশ কয়েকটি খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি আজকে। এগুলো সবই হয়তো একটি বড় অনুষ্ঠানের মেলা থেকে তোলা।এমন বড় বড় হাড়ি/ডেকচিতে এই খানার গুলো দেখলেই কেমন একটা মেলা মেলা ভাইব আসে। গ্রামের দিকে এই আবহ টা পাওয়া গেলেও শহুরে এমন জিনিস দেখতে পাওয়া বেশ মুশকিল। আর বারো ভাজা দেখে ভীষণ খেতে ইচ্ছে হচ্ছে এখন! বিপদেই ফেললেন কিন্তু ভাই!
আপনার যেহেতু বারো ভাজা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে তাই খেয়ে নিন ধন্যবাদ।
দেখে তো খেতে ইচ্ছা করছে, কিন্তু ঢাকায় তো আমার এই জিনিস চোখে পড়ে না ভাই। খাব কিভাবে! এখানে আলাদা করে হয় মুড়ি মাখা অথবা চানাচুর মাখা পাওয়া যায়, কিংবা ছোলা মাখাও পাওয়া যায়। তবে এরকম বারো ভাজা আসলে চোখে পড়েনি কোথাও 🥲
আপনি সবসময় কিছু ভিন্ন ভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার পাশাপাশি আজকে একদম অসাধারণ কিছু খাবার এর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। যেভাবে আপনি এখানে সবগুলো খাবারের ফটোগ্রাফি একসাথে শেয়ার করেছেন এর দিক থেকে যেন চোখ সরাতে পারছি না এবং এগুলো একটির পর একটি যখন দেখছিলাম মুখের মধ্যে পানি চলে আসছিল৷ ইচ্ছে করছে এখনি যেন এখান থেকে নিয়ে খেয়ে ফেলি৷ সবগুলো ফটোগ্রাফি আপনি খুব সুন্দর ভাবে এবং নিখুঁতভাবে তুলে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন৷ অসংখ্য ধন্যবাদ৷
আসলে ভাইয়া এগুলো খেতে খুবই স্বাদ আর দেখলেই যেন জিভে জল চলে আসে ধন্যবাদ।
আমিও যখন এটিকে দেখি তখন আমার মুখের মধ্যে পানি চলে আসলো৷
আজকে আপনি বিভিন্ন ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। আসলে এই ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার দেখলে খেতে ইচ্ছে করে। ভিন্ন ভিন্ন ধরনের মিষ্টি যেটা সবারই খুবই পছন্দের ভালো লেগেছে । আপনার মিষ্টি জাতীয় খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।