হারানো চিঠির খোঁজে-চতুর্থ পর্ব
রহস্যের গভীরে
রিয়া সেই ছবিটি হাতে নিয়ে চিন্তিতভাবে বসে পড়ল। সুবীর কে ছিলেন, আর কেন তার দাদি তাকে এত ভালোবাসতেন? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে পেতে রিয়া আবারও সেই বাড়িটিতে খোঁজাখুঁজি শুরু করল।
হঠাৎ, রিয়া একটি ছোট্ট বাক্স দেখতে পেল। বাক্সটি ছিল একটি পুরানো কাঠের তৈরি এবং তা মাটির নিচে আধা পোঁতা ছিল। রিয়া বাক্সটি খুলল এবং দেখতে পেল, সেখানে কয়েকটি পুরানো চিঠি রয়েছে।
চিঠিগুলো খুলে পড়তে গিয়ে রিয়া বুঝতে পারল, সেগুলো ছিল সুবীরের লেখা। চিঠিগুলোতে ছিল তার দাদির প্রতি সুবীরের গভীর ভালোবাসার কথা। প্রতিটি চিঠিতে সুবীর তার দাদিকে “লক্ষ্মী” বলে সম্বোধন করতেন। চিঠিগুলো পড়তে গিয়ে রিয়া বুঝতে পারল, সুবীর তার দাদির জীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন।
কিন্তু চিঠিগুলোর শেষে একটি চিঠি ছিল, যা রিয়াকে হতবাক করে দিল। সেই চিঠিতে সুবীর লিখেছিলেন, “লক্ষ্মী, আমি চলে যাচ্ছি। আমি জানি, আমাদের সম্পর্ক কখনো পূর্ণতা পাবে না। কিন্তু আমি তোমাকে সারাজীবন ভালোবাসব।”
রিয়ার মনে প্রশ্ন জাগল, কেন সুবীর চলে গেলেন? এবং কেন দাদি তাকে নিয়ে কিছুই বলেননি?
এই রহস্যের উত্তর পেতে রিয়া ঠিক করল, সে গ্রামে কিছু লোকের সাথে কথা বলবে। হয়তো কেউ জানে সুবীরের জীবনের শেষ অধ্যায় সম্পর্কে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.