Better life with steem || The Diary Game || 14 December 2024 ||
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। |
---|
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু । |
---|
আমি আপনাদের মাঝে আমার ফেলে আসা একটি দিনের স্মৃতি গুলো নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। ঐসব স্মৃতি গুলো স্মরণীয় করার জন্য পোস্ট লিখে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে আসলাম।
শীত যতই বাড়ছে সকালটা ততটাই আমার কাছে সুন্দর লাগছে ও বিছানা থেকে উঠা একটু কষ্টকর হয়ে যাচ্ছে আমার জন্য ও সবার জন্য। তাই এই সুন্দর শীতের সকালটাকে আরো সুন্দর করে উপভোগ করার জন্য বাহিরে বের হয়ে ।
এই শীতে বাহিরে যেরকম কুয়াশা সেরকম ঠান্ডা বাতাস তার সাথে টপটপ কুয়াশা পানি শরীরে পড়া। প্রতিদিন সকালে উঠে কুয়াশার মধ্যে আমার খুবই ভালো লাগে কিন্তু বাড়ি থেকে আম্মু আব্বু আমাকে অনেক বকাঝকা করে সকালবেলা উঠতে। আমাকে ধমক দিয়ে বলে তুমি এখন অসুস্থ হয়ে আসো ঠান্ডায় আরো ঠান্ডা লাগলে আরো অসুস্থ হয়ে যাবে তাই সকাল সকাল উঠতে হবে না।
যেদিন ঠান্ডা কম থাকবে সেদিন উঠবে, তাই মা বাবার কথা মত এখন সকাল বেলা উঠি যদি উঠি তাও অল্প পথ হাটি ঠান্ডা বেশি থাকলে তাড়াতাড়ি করে আবার বাড়িতে চলে আসি।
রুমের ভিতর খুবই ঠান্ডা কম ঢুকে তাই বেশি ঠান্ডা থাকলে এখন রুমে ভিতরে থাকতে হয় বাধ্যতামূলক। সকালের খাবার খেয়ে তারপর বাড়ি থেকে বের হতে পারি, সকালে খাবার পর বের হয়ে আমাদের গরু কাছে চলে আসি।
আজকে আবার ডাক্তার আসবে গরুকে চেক আপ করার জন্য কি সমস্যা সেটা দেখার জন্য। ডাক্তার এলে আমি আর কর্মচারী ভাই দুজনই দাঁড়িয়ে থাকি ডাক্তার পরীক্ষা করে ভিতরে হাত দিয়ে দেখে ছোট বাচ্চা। ডাক্তার আমাদেরকে খুশির খবর দেয় গুরু বাচ্চা দিবে, কয়েক মাস ধরে আমরা গরুকে গাবিন হওয়ার জন্য গরুকে ডাক্তার নিয়ে এসেছিলাম কিন্তু তিনবার ব্যর্থ হওয়ার পর চতুর্থবার।
বাচ্চা টিকে গেছে, ডাক্তার আরো বলে মাস খানিক অথবা ১৫ দিনের মধ্যেই গাভী বাচ্চাদের দিবে, এত সময় অতিবাহিত হয়ে গিয়েছে আমরা একজন ও খোঁজ পাই নাই শুধু কয়েকদিন কর্মচারী ভাই বুঝতে পেরেছেন কিন্তু শিউর হতে পারে নাই।
তাই গাভি কিছু খায় না, ডাক্তার চলে যাই আমিও বাড়িতে চলে আসি আম্মুকে খবর দেওয়ার জন্য আম্মু খবর কথা শুনে গরুর কাছে আসেন দেখে। গরুর কাজগুলো শেষ করে পুকুরের ও বিলের পানি কমে যাচ্ছে তাই পাইপ গুলো বন্ধ করে দেওয়ার জন্য পুকুর মধ্যে একটু কাজ করেন সাথে আমিও দাঁড়িয়ে থাকি।
কাজগুলো শেষ করেন বাড়িতে এসে ডিম তোলার সময় অতিবাহিত হয়ে যাচ্ছে ।তাই ডিম তুলতে চলে এসে দেখি আম্মু ডিম তুল তেছে তাই আম্মুর সাথে সাহায্য করি ডিম তোলা শেষ করে। বাড়িতে চলে আসি, চেয়ারের মধ্যে এসে রোদে বসে থাকি এর আগে যোহরের আযান দিয়ে দিয়েছে তাই নামাজ পড়ার জন্য আম্মু আমাকে ধমক দিয়ে গোসল করে নামাজ পড়তে যেতে বলে।
আম্মুর কথা মতই ওয়াশ রুমে গিয়ে গোসল করে জোহরের নামাজ পড়তে চলে যায় মসজিদ থেকে নামাজ পড়ে বাড়িতে এসে। রোদ্রে কিছুক্ষণ বসে থাকি মোবাইল চালাই।
আম্মু আর আব্বু পোল্ট্রি রুমে চলে যাই মুরগিকে খাবার দেওয়ার জন্য আমি রোদে বসে থাকি । দুপুরে খাওয়া দাওয়া করার জন্য রুমে এসে খাওয়া দাওয়া করে তাড়াতাড়ি আবার রৌদ্রে এসে বসে থাকি আসরের আজান দিয়ে দেই নামাজ পড়তে মসজিদে চলে আসি নামাজ পড়া শেষ করে বাড়িতে এসে।
বিকেলবেলা হাঁটার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়ি সকালবেলা হাটা একটু কম হয়েছ সন্ধ্যা পর্যন্ত হাঁটাহাঁটি করে পোল্ট্রি ফার্মের লাইট জ্বালিয়ে বাড়িতে চলে আসি। এসে প্রতিদিন মতোই মোবাইল আর ল্যাপটপ নিয়ে বসে পড়ে সময় কাটানোর জন্য।
আটটার দিকে পোল্ট্রি ফার্মের পর্দা গুলো নামিয়ে দিয়ে আসি বাড়িতে এসে আবার পুরনো কাজে বহাল থাকি।
আব্বু আসলে রাত্রের খাবার খাই ও আব্বু বলে ঢাকায় এসে জাতীয় অর্থোপেডিক হসপিটালে ডাক্তার দেখানোর জন্য ওখানে ডাক্তাররা কি বলে। তাই সকাল সকাল উঠতে হবে তাই খুব সকালে উঠার জন্য ঘুমিয়ে পড়ি।
আজকের লেখায় পর্যন্ত সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সাবধানে থাকবেন
Dear you spend such a amazing Day and perform different task in the Day your all Actives is so good Best wishes for Future