Random photography in the heat of the sun || সূর্যের উত্তাপে এলোমেলো ফটোগ্রাফি
সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আজকে আমি উপস্থিত হয়েছি সূর্যের আলোতে আমার বেশ কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে। চলুন তাহলে ফটোগ্রাফির পাশাপাশি কিছু তথ্য জেনে নেই।
এই ফটোগ্রাফি ধারণ করা হয়েছে বৃহস্পতিবার অর্থাৎ যেদিন আমার অফ ডে ছিল। অবশ্য ছুটির দিনে বেশ ভালো পরিমাণে রোদ উঠেছিল অনেকদিন পর যেন এমন রোদ দেখতে পেলাম।
তাইতো সকাল সকাল রুম থেকে বেরিয়ে বাহিরে বসলাম রোদের আলোর শরীরে মেখে নেওয়ার জন্য। কেননা আমাদের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে রোদের তাপ প্রয়োজন। কেননা রোগের তাপে রয়েছে ভিটামিন ডি।
বর্তমানে আমাদের সমাজ কিংবা বর্তমান বিশ্বে ভিটামিন ডি এর পরিমাণ অধিকাংশ ব্যাক্তির মধ্যেই পর্যাপ্ত পরিমাণ নাই বললেই চলে। এর একটি কারণ হচ্ছে কেউ পরিশ্রম করতে চায় না। রোদ দেখলেই ছায়াযুক্ত স্থানে চলে যায়। কিন্তু রোদে যারা কাজ করে তারা কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি পায়।
এক কথায় যদি আমি বলি অর্থাৎ যারা কৃষক তাদের সবচাইতে ভিটামিন ডি বেশি থাকে কেননা তারা রোদের মধ্যে কঠোর পরিশ্রম করে চাষাবাদ করে। আর বর্তমান সময়ের যুবক বলেন আর যে কাউকেই বলেন রোদ নয় বরং এসির মধ্যে সময় কাটাতে পছন্দ করে।
বিভিন্ন তথ্য থেকে পাওয়া যায় এই ভিটামিন ডি সূর্যের আলো থেকে আসে শতাংশ পাওয়া যায় আর বাকি ২০% পাওয়া যায় বিভিন্ন খাদ্য থেকে তার মধ্যে অন্যতম মৎস্য হলো মাগুর মাছ এবং মলা মাছ। কিন্তু আমরা এই মাছগুলো খেতে চাই না
এই ভিটামিন ডি এর অভাবে কিন্তু আমাদের অনেক সমস্যা হয় যেমন:- ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেড়ে যায়, ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে, প্রজনন ক্ষমতাও এর মধ্যে সম্পৃক্ত। এছাড়াও রয়েছে শরীরকে সতেজ এবং ভালো রাখার জন্য ভিটামিন ডি এর বিকল্প নেই।
আমার কথা হচ্ছে অধিকাংশ ব্যক্তি অর্থাৎ গ্রাম বাংলার মাঝে শুনেছি সকাল বেলায় ভিটামিন ডি পর্যাপ্ত পাওয়া যায় কিন্তু অনলাইন রিচার্জ করে জানতে পারি ভিটামিন ডি পাওয়ার উপযুক্ত সময় সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৩ টা পর্যন্ত।
আমি অবশ্য এই তথ্যটি পিযুস মিত্রা ভাইয়ের লেখা থেকে অধ্যায়ন করেছিলাম দশটা থেকে তিনটা পর্যন্ত। আসলে এই ভিটামিন ডি আমরা কেউ নিতে পারি না কেননা রোদের মধ্যে আমরা যেতে চাই না। আমাদের ভিটামিন ডি নেওয়ার উপযুক্ত সময় সেই সময়কেই আমরা পরিহার করি।
যদিও দশটা থেকে তিনটা পর্যন্ত ভিটামিন ডি নেওয়ার উপযুক্ত সময় কিন্তু আপনাকে পর্যাপ্ত সময় থাকতে হবে কমপক্ষে ১৮ শতাংশ শরীরের তাপমাত্রা পড়তে দিতে হবে।
আমি দেখেছি এবং এটা বিশ্বাসও করি আমি সহ যারা কর্মজীবী অর্থাৎ যারা চাকুরী করে তাদের দ্বারা খুবই কষ্টকর এই ভিটামিন ডি আহরণ করে। কেননা চাকুরীজীবী অধিকাংশ ব্যক্তি এসি রুম কিংবা সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে না এমন স্থানে কাজ করতে হয়।
আমি মাঝে মাঝেই চিন্তা করি চাকরিতে কখনোই সম্ভব নয় বরং গ্রামেই যেতে হবে যে জায়গায় প্রাকৃতিক আবহাওয়া গ্রামের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারব নিজের মতো করে বাঁচতে পারব সেখানেই তো যাওয়া উচিত।
কিন্তু কোথাও গিয়ে যেন থমকে যায় কেননা পুঁজি ছাড়া কখনোই সম্ভব হয়ে ওঠে না কোন কিছু উদ্যোগ কিংবা ব্যবসা অথবা কৃষিকাজ ও খামার দেওয়া। আচ্ছা যাই হোক এই কথা স্কিপ করতেছি কেননা পরিকল্পনা নির্দিষ্ট জায়গায় থাকাই ভালো ব্লাস্ট নয়।
এই ছবিটি দেখতে পারতেছেন এটা হচ্ছে আমার রুমের মধ্যে ছবি উঠেছিলাম। দেখতেই পারতেছেন এই জায়গায় কিন্তু রোদ আসার কোন স্কোপ নেই যদি না আমি দরজা এবং জানালা খুলে না দেই।
যদিও দরজা কিংবা জানালা খুলে দেওয়া হয় তবুও সূর্যের আলো এর প্রতিফলন আসবে কিন্তু ডিরেক্ট সূর্যের আলো প্রবেশ করবে না আর এ কারণেই আমাদের বাহিরে থাকা উচিত যেন সূর্যের আলো শরীরে পড়ে।
যাই হোক ফটোগ্রাফির পাশাপাশি অনেক তথ্য শেয়ার করলাম যদিও আমি নিজেও এই ভিটামিন ডি থেকে অধিকাংশই বঞ্চিত।
@meraindia
account @null
account for price increase.
https://twitter.com/Md_Jakaria121/status/1748569964150448287?t=OokLNij_bHtEmW_PX3uv8w&s=19
আপনার পোস্টে টাইটেল পড়ে ভেবেছিলাম🧐 হয়তোবা এলোমেলো ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তবে ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন সত্যিই। তার মাধ্যমে আপনি কিছু তথ্য আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। যেগুলো সম্পর্কে আমি সামান্য পরিমাণে অবগত ছিলাম।
ভিটামিন ডি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। আর কত শতাংশ ভিটামিন ডি আমাদের স্বাস্থ্যের মধ্যে থাকলে আমরা ভালো থাকবো। সেই বিষয়টা নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে উপরোক্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য ভালো থাকবো।
ভিটামিন ডি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার। আর কত শতাংশ ভিটামিন ডি আমাদের স্বাস্থ্যের মধ্যে থাকলে আমরা ভালো থাকবো। সেই বিষয়টা নিয়ে আমাদের সাথে আলোচনা করেছেন।
ভাই বর্তমান সময় রোদ আমাদের জন্য সৃষ্টিকর্তার বিশাল এক উপহার। কেননা শীতের সময়টায় রোদের দেখা নাই বললেই চলে। আর শীতের রোদ অনেক মিষ্টি হয়। আমরা সকলেই রোদ পোহাতে পছন্দ করি।
আপনি শীতকালের রোদ সম্পর্কে দারুন কিছু তথ্য আমাদের দিয়েছেন। এছাড়াও ভিটামিন ডি এর উপকারিতাও আলোচনা করেছেন। সেইসাথে আপনার ফটোগ্রাফিগুলো দারুণ ছিলো। ভালো থাকবেন ভাই।
আপনার কপাল ভালো যে ছুটির দিনেই ভালো পরিমাণে রোদ পেয়েছিলেন। আমি রোদে যাওয়া পছন্দ করি কিন্তু আমার আবার রোদে বেশিক্ষণ থাকার কোন উপায় নেই। ঘরে এসি থাকলেও এসির হাওয়া আমার একদমই পছন্দ নয়।
আমি মাগুর মাছ খেতে যথেষ্ট ভালোবাসি কিন্তু মলা মাছটা কি নামে আমাদের এখানে পরিচিত সেটা আমি জানি না। যতক্ষণ না ভালো করে রোদ উঠছে ততক্ষণ পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি আমরা সূর্যালোক থেকে প্রাপ্ত করতে পারি না। আবার গরম কালে বেশিক্ষণ সূর্যালোকে থাকাও বিপদজনক।
তাই সারা বছর আমরা যদি সকাল দশটা থেকে এগারোটা পর্যন্ত আধ ঘণ্টা থেকে এক ঘন্টা সময় সূর্যালোকে থাকতে পারি সেটা সবচেয়ে ভালো হবে বলে আমি মনে করি।
টাওটেল পড়ে ভেবেছিলাম হয়তো আপনি কোন প্রকৃতির ফটোগ্রাফি দেখাতে চলেছেন, কিন্তু আপনার সেল্ফির পাশাপাশি অনেক তথ্যবহুল একটা পোস্ট পড়া শেষ করলাম।
নিজের ছবিতেই ফটোগ্রাফি তুলে ধরলাম এবং রোদের মাঝে বসে থাকার কারণে রোদ নিয়েই আলোচনা :) :) :)
আজ আপনি ভিটামিন ডি সম্পর্কে বেশ কিছু আলোচনা করেছেন।। সত্যি আমরা এখনকার মানুষ রোদের মধ্যে বেশি সময় থাকতে চাই না।। শুধু আরাম আয়েশ করতে চাই।। আর হ্যাঁ আপনাকে কিন্তু হেব্বি লাগছে দেখতে।। খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে ভাল থাকুন সবসময়।।
হ্যাঁ আর পাম দিয়েন না, হেব্বি লাগছে দেখেই তো আজ এই অবস্থা কেউ ট্রান্সফার হয় আবার কেউ ----- 😴
আপনার রোদের মধ্যে ছবিগুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। বর্তমানে এরকম শীতের দিনে রোদ উপভোগ করা বেশ আরামদায়ক। আর আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন আমাদের শারীরিক সুস্থতার জন্য ভিটামিন ডি ও অবশ্যই জরুরি।