'ভূত চর্তুদশি' ১০% লাজুক খেক
নমস্কার।
সকলকে জানাই দীপাবলীর প্রীতি ও শুভেচ্ছা।আসাকরি সকলেই খুব খুব খুব ভালো আছেন। সকলেই নিজেদের পরিবার নিয়ে সুস্থ আছেন ।আমিও ভীষণ ভালো আছি।পুজো আসলেই ছোটোবেলার কথাগুলো খুবকরে মনে পরে যায়।কতো মজাই না করেছি ছোটোবেলায়।হই হুল্লোর লাফালাফি ছোটাছুটি করতে করতে কখন যে বড় হয়ে গেলাম বুজতেই পারিনি।যাইহোক কোনো কিছুই জীবনে চিরস্থায়ী নয়।সবকিছু মনে নিয়েই এগিয়ে যেতে হবে।পুজো আসলেই এমনিতেই সবার মন ভালো হয়ে যায়।আমার আজকের ব্লগটি হল 'ভূত চর্তুদশি '
নিয়ে।ভূত চর্তুদশি হল দীপাবলীর ঠিক আগের দিন।
এই দিনে সবাই ১৪শাক খায়।১৪শাক বলতে লাল শাক,পুঁই শাক,কলমি,শুষনি,লাউ শাক,কুমড়ো শাক,ছেচি শাক,চালকুমড়ো শাক,কচুশাক,ডাটাশাক,উচ্ছে শাক,মানকচুর পাতা,টক শাক,ছিম শাক।সব একত্রিত করে ভাজা হয়।এইদিন সন্ধের সময় প্রতি ঘরে ঘরে প্রদীপ জ্বালানো হয়।
জাতে মনের সকল কালিমা ধুয়ে মুছে একদম শুধ্ব চিত্তে মায়ের আরাধনা করা যায়।এই দিন অনেক রকম অতস বাজি ফাটানো হয়।বাজি ফাটানোর মূল উদ্দেশ্য হল আলোরণ সৃষ্টি করা।কোনো রকম শব্দ বাজি নয়।
সকলকে জানাই দীপাবলীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা।সবার পুজো খুব ভালো কাটুক এই কামনা করি।
।ধন্যবাদ।
দীপাবলির আয়োজন অনেক দেখেছি। প্রদীপ দিয়ে বাড়ি সাজানো টা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। বাইরে থেকে রাতের বেলায় দেখতে খুব চমৎকার লাগে।ভূত চর্তুদশি ' এর নাম আগে কখনো শুনিনি। ১৪ পদের শাক রান্না করে। এত শাক খুঁজে পাওয়া তো খুবই কষ্টকর হয়। ১৪ পদের শাক কি আদৌ আছে?
হ্যাঁ দিদি আছে।আমাদের বাঙ্গালীদের ১২ মাসে ১৩ পার্বণ,কিছু না কিছু তো লেগেই আছে সারা বছর।পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ দীপাবলি। দীপাবলির আলোয় আলোকিত হোক সকলের জীবন। দিদি আপনি দীপাবলিতে বেশ সুন্দর মুহুর্ত উপভোগ করেছেন তা আপনা৷ ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। আমারও ভূতচতুর্দশীতে ১৪ শাক আর ১৪ বাতি জ্বালিয়ে থাকি। সত্যি ছোটবেলায় কত আনন্দ করেছি এই দিনগুলোতে আর এখন বড় হওয়ার পর বার বার ফিরে আসে দিনগুলো কিন্তু সেইরকম আনন্দ আর পাই না। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ দিদি।সত্য ছোটো আনন্দ গুলোই আলাদা ছিল।আপনাকেও অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
দীপাবলিতে বেশ আনন্দ করেছেন ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে।দীপাবলীর অনেক অনেক শুভেচ্ছা সবার পুজো খুব ভালো কাটুক এই কামনা করি ধন্যবাদ দিদি।
ধন্যবাদ।