জংগলের পাশে সেরা একটি রিসোর্ট ভ্রমণ
হ্যালো প্রিয় ভাই, বোন, বন্ধুগন আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আমি ভ্রমণ প্রিয় একটি মানুষ। আমার প্রিয় শখ ছবি তোলা ও ভ্রমণ করা। সুন্দরবন জংগলের পাশে একটি রিসোর্ট ভ্রমণের অভিজ্ঞতা আপনাদের মাঝে আজকে তুলে ধরবো।
আমরা সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে রিসোর্ট এর উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি। শ্যামনগর উপজেলা থেকে রিসোর্টে যেতে আমাদের প্রায় ২ ঘন্টার মতো সময় লেগেছিলো। এই রিসোর্টের নাম আকাশলীনা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার।
প্রথমে আমরা ৪ জনে ৮০ টাকা দিয়ে ৪ টা টিকিট নেই। তারপর আমরা ভিতরে প্রবেশ করি। ভিতরে প্রবেশ করে প্রথমে যেটা লক্ষ্য করি বিভিন্ন ধরনের মূর্তি বানিয়ে বিভিন্ন জায়গায় রেখে দেওয়া হয়েছে।
এরপর একটু সামনে এগিয়ে দেখি কাঠের সেতুর উপর গোলপাতা দিয়ে বিভিন্ন রকমের ঘর বানানো। ঘরগুলো খুবই সুন্দরভাবে নকশা করা ছিলো।
আমরা সেতুর উপর দিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে থাকি। কাঠের এই সেতুটি সুন্দরভাবে নকশা করা ছিলো। খুবই মনোরম একটি পরিবেশ। এগিয়ে যেতে যেতে দেখি টুরিস্টদের বসার জন্য খুব সুন্দর করে কিছু ঘর বানানো রয়েছে।
তারপর হাটতে হাটতে সেতুর আর এক মাথায় চলে যাই সেখানের দৃশ্যটি আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছিলো। সামনে সুন্দরবন জংগল, তার মাঝে নদী। এখানে জোয়ারের জল পুলের উপর উঠে আসছিলো। এখানে আমার আলাদা এক অনুভুতি হচ্ছিলো। এতো সুন্দর পরিবেশ, এখানকার বাতাসে আলাদা এক শান্তি অনুভব হচ্ছিল। আমি যতক্ষণ ছিলাম ওখানে মনে হচ্ছিলো আমি অন্য এক দুনিয়ায় আছি। আমার এই পর্যন্ত দেখা সেরা রিসোর্ট এটি। আপনারা চাইলে ঘুরে আসতে পারেন এই রিসোর্টে। এটি বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর উপজেলায় অবস্থিত। আমার এই ব্লগটি আজ এই পর্যন্তই, আশা করছি সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন দেখা হবে আবার কোন একটি নতুন ব্লগে।
স্থান : শ্যামনগর, সাতক্ষীরা, বাংলাদেশ
ক্যামেরা পরিচিতি : Xiaomi ও Nikon
ক্যামেরা মডেল : K20 Pro ও D5300
জঙ্গলের পাশে খুবই সুন্দর একটি রিসোর্ট ভ্রমণ করেছেন এবং সেখানকার কিছু সুন্দর মুহূর্তের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। ২ ঘণ্টা সময় অতিবাহিত করার পরে আপনারা চারজন সেখানে পৌঁছে গিয়েছিলেন বিশেষ করে জোয়ারের পানি আসার কারণে সেখানকার পরিবেশটা আরো সুন্দর হয়ে উঠেছে বোঝাই যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপনার এই সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনারে ধন্যবাদ জানাই আমার এই ভ্রমণের ব্লগটি সুন্দরভাবে পড়ার জন্য ও সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
ভ্রমণ করা এবং ছবি তোলা আপনার মত আমারও প্রিয় একটি শখ । সুন্দরবন জংগলের পাশের রিসোর্ট ( আকাশলীনা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার) সত্যিই অসাধারণ একটি রিসোর্ট । শ্যামনগর উপজেলা থেকে এই রিসোর্ট অনেক বেশি দূরত্ব মনে হচ্ছে । ভ্রমনে গিয়ে আপনি অনেক অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন , আপনার এই ফটোগ্রাফি গুলি আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে ।
আকাশলীনা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার আসলে খুবই অসাধারণ একটি রিসোর্ট। এই মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ওয়াও অসাধারণ সৌন্দর্যময় একটি জায়গা। এমন জায়গায় ঘুরাঘুরি করলে মন এমনেতেই ভালো হয়ে যাবে। আপনার রিসোর্টে ঘুরাঘুরির প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা অনেক দূরে বলে ইচ্ছে থাকলেও যাওয়া হবে না। জোয়ারের পানি পুলের উপর চলে এসেছে এই দৃশ্য মনে হচ্ছে সবচেয়ে বেশি সুন্দর। ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার ভ্রমণের সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
হ্যা ঢাকা থেকে সাতক্ষীরা অনেক দুরত্ব। হ্যা জোয়ারের পানি যেসময় পুলের উপর উঠেছিলো তখন আমি সেরা মুহুর্ত উপভোগ করেছিলাম। আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আকাশলীনা ইকো ট্যুরিজম সেন্টার নামটা যত সুন্দর জায়গাটা ঠিক তেমনটি সুন্দর। একেবারে চোখ ধাঁধানো, মন মাতানো মনমুগ্ধকর পরিবেশ। এমন জায়গা এক দেখায় ভালো লেগে যায়। এই রিসিটটি দেখে আমার তো ভীষণ যাওয়ার ইচ্ছে হচ্ছে। এত সুন্দর রিসোর্ট নিয়ে সুন্দর পোস্ট উপস্থাপন করেছেন এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ আমার ব্লগটি উপভোগ করার জন্য।
জঙ্গলের পাশে খুব সুন্দর একটি রিসোর্ট ভ্রমণ করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে খুবই আনন্দের সময় কাটিয়েছেন। ফটোগ্রাফিটি দেখে আমারও যাওয়ার খুব ইচ্ছে হচ্ছিল । এরকম একটি জায়গায় ঘুরলে মন এমনিতে খুবই ভালো হয়ে যায়। এত সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরার অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
যদি সময় থাকে তাহলে সময় নিয়ে ঘুরে আসেন। জায়গাটা আসলে অনেক সুন্দর।
সুন্দরবনের জঙ্গলের পাশে এত সুন্দর একটি রিসোর্ট হতে পারে ভাবতেই পারছি না। সত্যি ভাইয়া জায়গাটি এতটা সুন্দর দেখেই চোখ ফেরাতে পারছি না। আর আপনি একজন দক্ষ ফটোগ্রাফার এটা মানতেই হবে। কারণ সুন্দর জায়গা অনেকে সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পারে না। আর আপনার প্রতিটি ফটোগ্রাফি এত সুন্দর হয়েছে যে দেখে চোখ ফেরাতে পারছি না। সবাই মিলে দারুন সময় কাটিয়েছেন এবং সেই মুহূর্তগুলো শেয়ার করেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।
আপনাকেও ধন্যবাদ জানাচ্ছি আমার ব্লগটি উপভোগ করার জন্য ও একটি মুল্যবান কমেন্ট করার জন্য।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে রিসোর্টটা আসলে বেশ দারুন। কারণ চারিদিকে এতো মনোরম পরিবেশ। প্রকৃতি যেন সবুজে ঘেরা, আকাশ আর পানির এত মিল দেখে মনটা ভরে যাচ্ছে। এই রিসোর্টে কখনো যাওয়া হবে কিনা জানিনা তবে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করলাম। কারন এমন সুন্দর জায়গায় ঘুরতে আমার কাছেও ভালো লাগে। আপনার মাধ্যমে আজকে এত সুন্দর একটা জায়গা দেখতে পেয়েছি, অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সময় থাকলে রিসোর্টটি ঘুরে আসবেন। কারণ রিসোর্টটি আসলে অনেক সুন্দর। আপনার মূল্যবান কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ রিসোর্টে ঘুরে আসার আহব্বান জানানোর জন্য ভালো থাকবেন।
আপনিও ভালো থাকবেন।
তিন মাস আগে আমরা এখানে ঘুরতে গিয়েছিলাম আকাশ নীলা ইকো ট্যুরিজম পার্ক। আমরা তিন বন্ধু মিলে এখানে ঘুরেছি। তবে তখন জোয়ার ছিল না ভাটা ছিল। যাইহোক সুন্দরবনের মধ্যবর্তী স্থানে গিয়েছিলাম তিন কিলো পথ। খুবই ভালো লাগলো আপনার আজকের এই পোস্ট দেখে। বর্ডার গার্ডদের অধীনে খুব সুন্দর একটি জায়গা।
যখন জোয়ারের জল ওঠে তখন আরো বেশি সুন্দর লাগে জায়গাটা। আপনার মুল্যবান কমেন্ট করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।