বাসন্তী দুর্গাপূজার মহাসপ্তমী দিনের কাটানো কিছু মুহুর্ত
হ্যালো বন্ধুরা, আশা করছি সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের মাঝে বাসন্তী দুর্গাপূজার মহাসপ্তমী দিনের কাটানো কিছু মুহুর্ত তুলে ধরবো। আজ বিকালে আমি পূজাতে অংশগ্রহণ করার জন্য খুলনা থেকে গ্রামে আসি। আসলে আমাদের এখানে পুজাতে বেশ মজা করা হয়। আমি প্রায় প্রতিবছরই পূজার কমিটিতে থাকি। কিন্তু এইবার ব্যক্তিগত কিছু কাজের জন্য সময় দিতে পারিনি। তাই আজকে মহাসপ্তমীর দিন বাড়িতে আসলাম।
প্রথমে ভিতরে ঢুকে দেখি লাইটিংটা ভালোই করেছে। বিভিন্ন গাছে লাইটিং করেছে। পুজার মন্দির মুলত আমাদের স্কুলের মাঠে। প্রাইমারি ও মাধ্যমিক স্কুলেও খুব সুন্দরভাবে কালার লাইট দিয়ে সাজিয়েছে। খুবই সুন্দর লাগছিলো চারিপাশ। দেখেই আমার মনটা ভালো হয়ে গেছিলো।
এরপর আমি মন্দিরের ভেতরে প্রবেশ করি। মন্দিরটাও খুব সুন্দর করে সাজানো ছিলো। আসলে দেখতে খুব ভালোই লাগছিলো। আমি কিছু সময় মন্দিরে অতিবাহিত করি। তারপর আমার বন্ধুদের সাথে বেশ সময় ধরে আড্ডা দেই।
আজকে পূজা উপলক্ষে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের ব্যবস্হা করা হয়। সেখানে এলাকার কিছু বাচ্চারা পারফর্ম করে। পূজায় বেশ মানুষ সমাগম দেখতে পাই। সুন্দর লাইটিং ও সাউন্ড এর মাঝে বেশ ভালোই লাগছিলো। এভাবেই আমার আজকের দিনটি ভালোই কেটেছে।
স্থান : বটিয়াঘাটা, খুলনা, বাংলাদেশ
ক্যামেরা পরিচিতি : Realme
ক্যামেরা মডেল : C25
তারিখ : ২৮/৩/২০২৩
আমাদের এদিক বাসন্তী পুজো হয়না বললেই চলে।আর আপনাদের ওদিক দেখি ধুমধাম করে বাসন্তী পুজা উদযাপন করা হয়।লাইটিং দেখতে ভালই লাগছে। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য।
হ্যা বাসন্তী দুর্গাপূজা অনেক বড়ো করে হয়। নিমন্ত্রণ রইলো আসবেন পূজায়।
ধন্যবাদ দাদা। পরের বার।
হ্যা দাদা একবার আসবেন খুব মজা হয় আমাদের এখানে।