বাংলার স্বাধীনতা দিবস পালনের কিছু নিদর্শন।
প্রিয় বন্ধুরা,
স্বাধীনতা দিবসের হার্দিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের লেখা শুরু করছি।
আশাকরি আজকের দিনটি আপনাদের ভালোই কেটেছে, আজ আমাদের গর্বের দিন কারণটা অবশ্যই সকলের জানা।
আজ যদিও অফিস ছুটি ছিলো কিন্তু এক বন্ধুর সাথে প্রতিবারের মতো এবারও বাইক নিয়ে বেরিয়ে পড়েছিলাম, বাংলার স্বাধীনতা দিবসের সাক্ষী হতে।
আমি গতবারের কিছু ছবি ভাগ করে নিয়েছিলাম, তাই এবার ও বাদ যাবে কেনো ভেবেই বেরিয়ে পড়া।
নতুন প্রজন্ম স্বাধীনতা দিবসকে প্রেমের বা ছুটির দিন ভাবতে পারে কিন্তু আমরা যারা পুরনো আমলের মানুষ তাদের কাছে এটা একটা গর্বের দিন।
তবে দুঃখের ও বটে কারণ স্বাধীনতার আগে ভারত বর্ষের মধ্যে যে সকল দেশগুলোকে গণ্য করা হতো সেগুলোই এখন প্রতিবেশী দেশে পরিণত হয়েছে স্বাধীনতার পরে।
এটা আমার মত ষাটোর্ধ মানুষের কাছে এবং আমার আগে প্রজন্ম যাঁরা পরাধীন ভারতবর্ষের সাক্ষী তাদের জন্য আরো বেশি দুঃখজনক।
আমার বাবার কাছে শুনলে বোঝা যায় প্রাচীন ভারতের ছবিটা কতখানি সুন্দর ছিল ঐক্যতার নিরীখে।
আজকের ভারত আধুনিক হয়েছে কিন্তু আন্তরিকতার ক্ষেত্রে পিছিয়ে গেছে অনেকখানি।
কিন্তু সেই সময় দেশ এবং দেশের মানুষ ছিলেন এক এবং অভিন্ন। সেই জন্যই হয়তো স্বাধীনতা সম্ভব হয়েছে।
সত্যি বলতে মজাহে মধ্যে আমিও ভাবী, কি বলছো মন লাভ হয়েছে আলাদা দেশ করে! কি হয়েছে নিজেদের মধ্যে লড়াই করে কিছু মায়ের কোল থেকে সন্তান কেড়ে নিয়ে!
সব যুগেই কিছু দেশদ্রোহী ছিল এবং আমার তাদেরকে কারণ হিসেবে মনে হয় আজকের এই দিনের জন্য।
সুবিধাবাদী মানুষের জন্য স্বাধীনতা পেতে যেমন দেরি হয়েছে তেমনি ঐক্যতা হারিয়ে ফেলেছি আমরা, যায় ফলস্বরূপ এই বিভাজন।
আজকের দিনটি আমার মন ভালো মন্দ মিশিয়ে কাটে, আজ ও ব্যাতিক্রম হয়নি।
আজ এই পর্যন্তই, ভালো থাকবেন সবাই এবং সুস্থ্ থাকবেন। আবার দেখা হবে আশাকরি।
Dear @pulook. Thanks for sharing your Quality Blog in our community. Below are your post information:
Note: If you want to make photography post than it should be 150-200 words and if you want to make Post on any other topic than it should be 300-350 words.
Verified by @husnainahmad235(Mod)