💗💗💗

🔥আমার বাংলা ব্লগ 🔥

💗💗💗

জন্মদিনে তার কাছ থেকে ব্যাগ উপহার

আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। বেশ কিছুদিন একটু সমস্যার কারণে এখানে কাজ করতে পারি নাই। আবারও আমি কাজ করতে যাচ্ছি আশা করি আপনারা সমর্থন করবেন।অনেক কষ্ট করে ক্লাস করে প্রতিটা লেভেল অতিক্রম করার পর যখন ধৈর্যহারা হয়ে গেছিলাম পার্মানেন্ট ইনঅ্যাক্টিভ দেখে সত্যিই অনেক খারাপ লাগছিল। অতঃপর আমি এডমিনদের সাথে কথা বলে আবারও আমি পুনরায় কাজ করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করলাম। এখন থেকে আমি সুন্দরভাবে কাজ করব। আপনারা জেনে থাকবেন বেশ কিছুদিন আগে আমার জন্মদিন ছিল। এটা নিয়ে সেরা পোস্ট হিসেবে সিলেক্ট করেছিল নুসূরা আপু। সেদিন ব্যাগের কথাটা উল্লেখ করে নাই ভাবছিলাম যে আমি পোস্ট করব তাই আজকে আপনাদের মাঝে কিছু ভালোবাসার মুহূর্ত নিয়ে চলে আসলাম।প্রিয় মানুষের দেওয়া প্রতিটা গিফটটি আমার কাছে সব থেকে দামি। তো চলুন কিছু মুহূর্ত আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।

_{আমরা যখনই সুযোগ পাই মাঝেমধ্যেই এই জায়গাটায় চলে আসি। জায়গাটা অনেক সুন্দর পরিবেশ। খাবারের মান খুব একটা ভালো না হলেও আমাদের কাছে বেশ ভালই লাগে অনেক সুন্দর সময় কাটানো যায়। তো হঠাৎ আমার জন্মদিন উপলক্ষে সে আমাকে বলল যে আজকে তোমাকে ঘুরতে নিয়ে যাব তো আমি ঝটপট রেডি হয়ে পড়লাম। মেয়েরা একটু ঘুরতে ভালোবাসে।জন্মদিন নিয়ে তেমন কোন পরিকল্পনা ছিল না এবং এরপর আমরা এখানে কিছু খাবার অর্ডার করলাম এবং পাশাপাশি দুজন ছবি ওঠালাম।তারপর আমরা খাওয়া-দাওয়া শেষ করে বাজারের দিকে রওনা দিলাম।তো আমার আগের ব্যাগটা পুরনো হয়ে গেছে তাকে বললাম এবং সেও বলল যে চলো তোমার একটা ব্যাগ কিনে দিয় জন্মদিনের উপহার পেয়ে আমিও খুশি হয়ে গেলাম। খুব সাধারণের মধ্যে এই ব্যাগটি চয়েজ হলো। আসলে জন্মদিনের উপহার ছোট বড় হয় না।তারপর আমরা বাজার থেকে কেনাকাটা করে অনেক ক্লান্ত হয়ে গিয়েছিলাম আবারও আমরা ওখানে আসলাম একটু রেস্ট নিলাম তারপর হালকা কিছু খাওয়া দাওয়া করলাম।}

_{অতঃপর আমি আপনাদের মাঝে তুলে ধরলাম। ভালোই লাগলো খুব সাধারণের মধ্যে এই ব্যাগটি আমার অনেক ভাল লাগছে। দেখতে ভীষণ ভালো লাগতেছে আমরা মূলত গাংনী বাজারে কেনাকাটা করি। ওখানে একটু ভালো মানের জিনিস পাওয়া যায়। আমাদের এখানে কয়েকজন ব্লগার মাঝেমধ্যে গাংনী বাজারে কেনাকাটা করে। সব মিলিয়ে বেশ উন্নত মানের জিনিস ওখানে পাওয়া যায়।}

_{অতঃপর আমরা ছাদের উপরে গেলাম ওখান থেকে উপরের ভিউটা দেখতে অনেকটা ভালো লাগে। আপনারা দেখতে পারতেছেন আমার হাজব্যান্ড আমার ছবি তুলে দেখছে। সে খুবই ভালো ছবি তুলতে পারে।আমিও তার ছবি তুলে দিলাম আসলে দুজন দুজনার যে এত সুন্দর ভাবে মাঝেমধ্যে সময় কাটাতে পারি। এটা বেশ আনন্দের অনেক সময় হয়ে ওঠেনা, তাও পারিবারিক ঝামেলা দূর করে আমরা একটু নিজেকে সময় দেওয়ার চেষ্টা করি।অতঃপর আমরা ওখান থেকে রওনা দেয়ার জন্য প্রস্তুতি নিলাম. আস্তে আস্তে সন্ধ্যা হয়ে গিয়েছিল বেশ দারুন একটা মুহূর্ত চেষ্টা করেছি. আমি অনেক খুশি তার কাছ থেকে এত সুন্দর একটা উপহার পেয়েছি এবং দিনটাকে অনেকটা সুন্দর করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আমার হাসবেন্ডকে।}

_{আমাদের এই মুহূর্তটি আমরা সবসময় চাই সব সময় অনেক কষ্ট দূরে রেখে নিজেদের মধ্যে সুন্দর সময় কাটানোর জন্য। আমাদের জন্য দোয়া করবেন আমরা যেন প্রতিটা স্বপ্ন পূরণ করতে পারি দুজনেও হাতে হাত রেখে।}

সংক্ষিপ্ত আকারে আমার পরিচয়

_{আমার নাম হচ্ছে সাদিয়া।আমি ক্লাস টেনে পড়ি। আমার বাসা হচ্ছে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানার বামুন্দিতে। পড়াশোনার পাশাপাশি আমি ব্লগিং সাইট বেছে নিয়েছি। এখানকার কার্যক্রম আমাকে মুগ্ধ করেছে। সত্যিই ফেসবুকে যে সময়টুকু দিয় এখানে দিলে হয়তোবা ভালো কিছু আশা করব।আমার প্রিয় শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করা, রান্না করা আর এখানে এসে অনেক কিছু শিখতে পারছি। কাগজ দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করার আগ্রহ। আমি চেষ্টা করছি আমার স্বামীর পাশাপাশি তাকে হেল্প করার।ফুচকা খেতে অনেক ভালো লাগে।}