Some of my exclusive photography - 06-16-2021
অনেক গুলো সবুজ ঘাসের মাঝখানে,দেখতে পাচ্ছেন একটি ছোট কচু শাক এর গাছ।কিছু সময় মুষলধারে বৃষ্টি হওয়ার পর, কচুশাকের পাতায় বৃষ্টির পানি জুমে আছে। এই কচু শাকের পাতার একটি বিশেষত্ব রয়েছে।বিশেষত্ব টি হলো,এই গাছের পাতায় যতই পানি ঢালা হোক বা বৃষ্টির যতো পানিই জুমে থাক, এই কচুর শাক গাছের পাতা ধরে ঝাঁকি দিলে,এই পাতা পুনরায় আবার শুকনা হয়ে যায়। বোঝাই যাবে না যে,এই পাতাটি এর আগেও পানি ছিল বা পাতাটি ভেজা ছিল। অনেক গুলো সবুজ ঘাসের মাঝখানে ছোট্ট একটি গাছের পাতায়,বৃষ্টির পানি জমে থাকতে দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।
এই গাছটিতে আপনারা যে ফুল দেখতে পাচ্ছেন এটি হলো বেগুন গাছের বেগুন ফুল।বেগুন গাছের চারা দেওয়ার পর দেড় থেকে দুই মাসের মধ্যে বেগুন গাছের ফুল হয়। বেগুন গাছে ফুল আসার পর পোকামাকড় এর মাধ্যমে এই ফুলের পরাগায়ন সৃষ্টি হয়।পরাগায়নের ফলে এই ফুল থেকে ছোট বেগুন এর সৃষ্টি হয়।কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই বেগুন গুলো বড় হয়ে গাছ থেকে তোলার উপযুক্ত হয়ে ওঠে।
এটি একটি চাল কুমড়ার ছবি।মুষুলধারে কিছু সময় বৃষ্টি হবার পর এই চাল কুমড়া গাছের নিচে গিয়ে আমি এই চাল কুমড়ার ছবিটি তুলেছিলাম। আপনারা দেখতে পাচ্ছেন এই চাল কুমড়ার গায়ে এখনো বৃষ্টির ফোঁটা ফোঁটা পানি লেগে আছে।চাল কুমড়ার গাছ যখন ছোট থেকে বড় হতে থাকে তখনও বড় একটি জাংলাতে এই গাছ তুলে দেওয়া হয়।জাংলায় যখন চাল কুমড়ার গাছ বড় হয়ে যায় তখন,চাল কুমড়া গাছে ফুল আসে এবং এই চাল কুমড়ার ফুল থেকে ছোট্ট চাল কুমড়া তে পরিণত হয়। এরপর কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চাল কুমড়া পরিপক্তো হয়ে,গাছ থেকে তোলার উপযুক্ত হয়ে ওঠে।
এটি একটি মরিচ গাছ। এই মরিচ গাছের ডালে কয়েকটি মরিচ ও ঝুলতে দেখা যাচ্ছে। এই মরিচগুলো খুব বেশি ঝাল হয়ে থাকে। এই মরিচ গাছের চারা লাগানোর 20 থেকে 25 দিনের মধ্যে মরিচ গাছে ফুল চলে আসে। বিভিন্ন পোকামাকড় এক ফুল থেকে অন্য ফুলে বসে,পরাগায়ন সৃষ্টি করে।পরাগায়ন সৃষ্টির মাধ্যমে ফুল থেকে মরিচে পরিণত হয়। সব ফুল থেকেই মরিচ হয় না,শুধুমাত্র ইস্ত্রি ফুল থেকেই মরিচের সৃষ্টি হয়। মরিচ গুলো বড় হয়ে,পরিপক্তো হলে গাছ থেকে তুলে রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয়।
এটি একটি খালের ছবি। এইখালের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন একটি লোক ঐইখানে মাছ ধরার জাল পেতে রেখেছে মাছ ধরার জন্য। জাল পেতে রাখার পর,ওই জালে মাছ ধরা পড়েছে কিনা এটা চেক করার জন্য জাল উঁচা করে দেখছে। জ্বাল পেতে রাখার কারণে বিভিন্ন ধরনের মাছ যেমন,কৈ,পুটি,টেংরা,টাকি,ইত্যাদি মাছ ধরা পড়ে এই জালে। মাঝে মাঝে মাছ ধরার জালে সাপ ও আটকা পড়ে যায়। আমি এই ছবিতে তুলেছিলাম রাস্তার উপর থেকে। বৃষ্টি থামার কিছুক্ষণ পর এই ছবিটি তোলার কারণে, আকাশকে খুব পরিষ্কার ছিল এবং আকাশ দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল।
এটি একটি পাওয়ার টিলার এর ছবি। এই পাওয়ার টিলার দিয়ে মাঠের জমি চাষ করা হয় ফসল উৎপাদনের উপযুক্ত করার জন্য।এই লোকটি পাওয়ার টিলার দিয়ে মানুষের জমি চাষ করে, অর্থ উপার্জন করে এবং সে তার জীবিকা নির্বাহ করে। সারাদিন জমিতে পাওয়ার টিলার দিয়ে চাষ করার পর মাঠ থেকে ঘাস কেটে আটি বাঁধার পর,পাওয়ার টিলার সাথে রশি দিয়ে বেঁধে,পাওয়ার টিলার চালিয়ে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে, ঘাসগুলো গৃহপালিত পশুকে খাওয়ানোর জন্য।
ছবিতে আপনারা যে লোকটিকে দেখতে পাচ্ছেন এই লোকটি কাঠমিস্ত্রির কাজ করে,সে নিজের জীবিকা নির্বাহ করে। এই কাঠ মিস্ত্রি গ্রামে গ্রামে গিয়ে,নির্ধারিত মূল্যে বিভিন্ন ধরনের কাঠের আসবাবপত্র তৈরি করে থাকেন।কাঠের আসবাবপত্রের মধ্যে রয়েছে,ঘরের জানালা, দরজা,খাট,সোফা ইত্যাদি তৈরি করেন । এই ছবিতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন কাঠের অসমান জায়গাগুলো মেশিনের মাধ্যমে সমান করা হোচ্ছে।এই কাঠগুলো মেশিনের মাধ্যমে সমান করার পর কাজের উপযুক্ত হয়ে উঠবে।
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER: