জেনারেল রাইটিং পোস্ট ||| পরীক্ষা নিয়ে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা ||| original writing by @saymaakter

source
বরাবরের মতো আবারো হলাম আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি ব্লগ নিয়ে। আজ আমি আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি জেনারেল রাইটিং "পরীক্ষা নিয়ে অভিভাবকদের দুশ্চিন্তা" শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড।সন্তানকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলা প্রত্যেকটি মা-বাবার দায়িত্ব। আর এজন্য প্রতিটি মা-বাবা অথবা অভিভাবক আমরা সবাই চেষ্টা করি আমাদের সন্তানকে ভালো একটি স্কুলে ভর্তি করানোর জন্য।সেই স্কুলে পড়ালেখা কেমন হয় যদি ভালো হয় আমরা সবাই অস্থির হয়ে পড়ি সেই স্কুলটিতে আমাদের সন্তানকে ভর্তি করে দেওয়ার জন্য। প্রতিটি বাবা-মাই চায় আমার সন্তান একটি ভালো স্কুলে পড়ুক।
ভালোভাবে গড়ে ওঠুক অন্য পাঁচ দশটি বাচ্চার মত।তাই সন্তানকে সঠিক ভাবে এবং ভালো স্কুলে ভর্তির জন্য অভিভাবকরা বিভিন্ন রকমের কোচিং সেন্টারে কোচিং এ এডমিশন করায় সেই ভালো স্কুলে চান্স সন্তানকে পেতেই হবে। প্রতিটি অভিভাবকের একটাই টার্গেট জেলা অথবা থানার ভেতরে সবচেয়ে ভালো স্কুলেই সন্তানকে দিতে হবে। আর এই জন্য যা করার দরকার তারা তাই করছে। অথচ একটা সময় গ্রামের বাচ্চারা এবং আগের দিনে মা খালাদের কাছে শুনেছি সেই এলাকায় সব থেকে প্রভাবশালী লোক এবং অনেক শিক্ষিত লোক তাদের সম্পর্কে জেনেছি তারা নিজেরাই অনেক কিছু শিখেছে বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জেনেছে এবং তাদের জানার আগ্রহটাও অনেক বেশি ছিল।
কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে বাচ্চারা সব রেডিমেড তারা সবকিছু শীটের উপর নির্ভরশীল। নিজে বইটি পড়ে না। আর তার কারনে অভিভাবকরা ও সন্তানরা পেরেশানির মধ্যে পড়ে।কি করলে একটি বাচ্চা সব কিছু সম্পর্কে জানতে পারবে এবং আউট নলেজ বেশি হবে । এক প্রকার ও আতঙ্কের মধ্যে থাকে আর পরীক্ষা আসলেই সব অভিভাবকদের মাথায় এক প্রকার চাপ পড়ে যায়। কিভাবে তার বাচ্চাকে সেই স্কুলে ফার্স্ট করা যাবে একপ্রকার যুদ্ধ চলে বাচ্চার উপর।যত পড়া আছে সব সেই শিক্ষার্থীর ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়। যেটা ওই শ্রেণীর জন্য যথার্থ নয়। সেই উপরে ক্লাসের পড়াগুলো সেই বাচ্চাটির উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়।
এতে করে শিক্ষার্থীরা পড়ার প্রতি অমনোযোগী হয় এবং বিশাল করলে তখন আর পড়া পড়তে চায় না।সত্যি কথা বলতে আমি নিজেও অনেক টেনশনে আছি ছেলেদের পরীক্ষা নিয়ে।এত পড়া যা দেখে আমি নিজেই মাঝে মাঝে অন্যরকম হয়ে যাই।আসলে এত ছোট মানুষদের এইভাবে সব পড়া চাপিয়ে দেওয়া ঠিক কিনা এই প্রশ্নগুলো মাঝে মাঝে মাথায় ঘুরপাক খায়। তারপরও তাল মিলিয়ে চলতে হয় আমাদের।
আজ যাচ্ছি অন্য কোনদিন আবারো হাজির হব নতুন কোন ব্লগ নিয়ে সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
আমার পরিচয়
আমি মোছাঃ সায়মা আক্তার।আমি একজন ব্লগার, উদ্যোক্তা।কবিতা লিখতে, নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে এবং নতুন নতুন ডিজাইন সৃষ্টি করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি।আমি উদ্যোক্তা জীবনে সব সময় গ্রামের অবহেলিত মহিলাদের নিয়ে কাজ করি।আর এই অবহেলিত মহিলাদের কাজ নিয়ে দেশের স্বনামধন্য কিছু প্রতিষ্ঠানে প্রোভাইড করি এবং দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বর্তমানে বিদেশেও রপ্তানি করছি।আর এসব কিছুর পিছনে আমার এই অবহেলিত মহিলাদের উৎসহ এবং উদ্দীপনায় সম্ভব হয়েছে।তাই সব সময় আমি অবহেলিত মানুষের পাশে থাকতে এবং অবহেলিত মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে পারলে খুব ভালো লাগে।এজন্যই সব সময় অবহেলিত মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করি এবং তাদের সহযোগিতায় নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখি।আমি ২০২১ সালের আগস্ট মাসে স্টিমিটে যুক্ত হই।আমার বাংলা ব্লগে শুরু থেকে আছি এবং এখন পর্যন্ত আমার বাংলা ব্লগেই ব্লগিং করে যাচ্ছি।
🇧🇩আল্লাহ হাফেজ🇧🇩




আপনার ইপুশ ব্যালেন্স মাইনাস হয়ে গেছে, দ্রুত রিচার্জ করার অনুরোধ করা হলো। ধন্যবাদ
সঠিক দিকনির্দেশনা দেওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই।