ক্রিয়েটিভ রাইটিংঃ- আজকাল যোগ্যতার চেয়ে স্বজনপ্রীতির প্রভাব বেশি লক্ষ্য করা যায়।

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

শুভ সন্ধ্যা সবাইকে,


আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সম্মানিত সকল ব্লগার ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম। আশা করি বন্ধুরা আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ সৃষ্টিকর্তার অসীম রহমতে আপনাদের দোয়ায় আমিও বেশ ভালো আছি। বেশ কয়েকদিন যাবত ঈদের ব্যস্ততাই এত বেশি বেহাল অবস্থা আমার ঠিক মতো কমিউনিটির কাজ গুলো করে নিতে পারি নাই। যদিও চেষ্টা করেছি টুকটাক কাজ করার কিন্তু ভালো মতো কাজ গুলো করতে পারি নাই বলে মন খারাপ। যেহেতু গ্রামে ছিলাম সেই সাথে নেটওয়ার্কের অনেক সমস্যা ছিল। আজকে শহরে ফিরে এসেছি। আসলে বাচ্চাদেরকে নিয়ে এদিক ওদিক যাওয়া আসা খুবই ঝামেলার। তাছাড়া ও এত বেশি গরম গ্রামের মধ্যে লোডশেডিং অনেক বেশি।

আমি মনে করি গ্রামের মানুষেরা সবচেয়ে বেশি কষ্টে আছে গরমের দিনে। তারা ঠিক মতো বিদ্যুৎ পাচ্ছেনা গরম বেশি সবকিছু মিলিয়ে বিষন্ন তাদের জীবন। অবশেষে গ্রাম থেকে শহরে ফিরে আসলাম আজকে দুপুরে। যদিও আসার পরে বেশ ব্যস্ত সময় গেল বুঝতেই তো পারছেন? যেহেতু গ্রাম থেকে আসলাম সবকিছু এলোমেলো ছিল গুছিয়ে নিতে হলো কিছুটা হলেও। ফ্রি হয়ে খাওয়া দাওয়া করে আপনাদের সাথে ব্লগ শেয়ার করতে উপস্থিত হয়েছি। বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে যে বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো তা অবশ্যই আপনারা শিরোনাম দেখে বুঝতে পারছেন। আমি মনে করি বর্তমান সময়ে মানুষের বিবেক কোথায় হারিয়ে যাচ্ছে দিন দিন জানিনা।

Add a heading (1).jpg

বিবেক এতই কাজ করে না যে কোনটা যোগ্য কোনটা অযোগ্য তা মানুষ আজকাল ভুলে যায়। কোন জিনিসটা ভালো জিনিস কোন জিনিসটা খারাপ সেগুলো বিচার বিশ্লেষণ করার মত ক্ষমতা তাদের নেই বললেই চলে। তাছাড়া এমন কিছু কিছু মানুষকে এমন পর্যায়ে দায়িত্ব দেওয়া হয় ন্যূনতম তাদের তো কোন যোগ্যতা থাকে না। সে সাথে তাদের থাকেনা কোন বিবেক। তাদের শুধু থাকে আবেগের তাড়না এবং স্বজন প্রীতি। যদি তাদের পিছনে সময় দেওয়া যায় আর তাদের প্রশংসা করা যায় তাহলে ভালো। তা করতে পারলে আপনি খুব ভালো তার নীতিতে।

আজকাল সজন প্রীতি এতই বেড়ে গেছে মানুষ তার ডান দিকে তাকালে আত্মীয়-স্বজন কিংবা পরিচিত মানুষদেরকে দেখে। বাম দিকে তাকালেও আত্মীয়-স্বজন কিংবা পরিচিত মানুষদেরকে দেখে। কোন সাহায্য সহযোগিতা কিংবা কোন বিচার বিবেচনার ক্ষেত্রেও তারা আত্মীয়তার টান স্বজন প্রীতি বেশি দেখায়। ইদানিং আমি বেশ কয়েকটি দিকে বা বিষয় খেয়াল করে দেখলাম যে আসলেই এই দুনিয়াতে বিবেক বান মানুষের উপস্থিত অনেক কম। আপনার সামনে একটা ভালো জিনিস দেখলেন প্রথমে সেই জিনিসটাকে সুবিবেচনা সহিত দেখতে হবে। কিন্তু সেটা কোয়ালিটি পণ্য কিংবা ভালো জিনিস কিংবা যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ হওয়ার সত্ত্বেও মানুষের কাছে স্বজনপ্রীতি বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে।

যেখানে স্বজনপ্রীতি বেশি সেখানে আবেগ বেশি কাজ করে। কারণ আবেগ কাজ না করলে কখনো স্বজনপ্রীতি চলে আসে না। যাদের কাছে বিবেক থাকে তারা কখনো আবেগ নিয়ে টানা হেচড়া করে না।সেটা রাজনীতি পর্যায়ে হোক অফিস আদালতে হোক। যে কোন কর্ম ক্ষেত্রে হোক মানুষের ক্ষেত্রে বিবেক বলে একটা গুণ থাকা উচিত। সমাজে যদি উচ্চ স্তরে দশ জন মানুষ থাকে সবাই যদি আবেগ নিয়ে কাজ করে তাহলেই বিবেক নিয়ে কাজ কে করবে? সবাই এত স্বজন প্রীতি নিয়ে কাজ করে বলে তো সমাজের এই বেহাল দশা হতো না। যদি মানুষ বিবেক দিয়ে কাজ করতো তাহলে এত খারাপ খারাপ ঘটনা ঘটত না।

অথবা মানুষ যদি আবেগ দিয়ে কাজ না করতো তাহলে আপনার পাশের যোগ্য সম্পন্ন মানুষ পড়ে থাকত না। আপনার পাশের একজন অবহেলিত মানুষ আর অবহেলার স্বীকার হতো না। মানুষ চিন্তা করে যে মরছে সে মরে যাক গা। যে উঠে আসে তাকে টেনে নিয়ে উঠে আনা যাক। এটা আসলে কখনো মনুষ্যত্বের মধ্যে পড়ে না। এটা কোন যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষের মধ্যে পড়ে না। পড়ালেখা করলে যে একজন যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষ হবে সেটা মোটেও কল্পনার বাইরে। কারণ যদি মানুষের মধ্যে বিবেক কাজ না করে সে মানুষের পড়ালেখা দিয়ে কি কাজ হবে। যে মানুষ ভালো-মন্দ যাচাই বাছাই করতে পারে না তার আবার শিক্ষার কি দরকার। একজন লেভার কিংবা একজন রিক্সাওয়ালারও বিবেক থাকে। যদি তার মন মানসিকতা সুন্দর থাকে।

তাহলে একজন শিক্ষিত মানুষ হয়ে যদি এই ধরনের বিবেকহীন কাজ করে তাহলে একজন রিক্সাওয়ালার সাথে একজন যোগ্যতা সম্পন্ন মানুষের কোন তফাৎ থাকে না। আজকে আমি যে বিষয় গুলো লিখলাম সেগুলো আসলে বেশ কিছু বিষয়কে আমি উপলব্ধি করে লিখেছি। সেগুলো আমাদের চারপাশে কিংবা আমাদের সবার চোখের সামনে ঘটতে থাকে। বেশ কিছু বিষয় নিয়ে আমি খুবই মর্মাহত। যখন জীবনে চলাফেরা করতে যাবেন আর পাশের মানুষের সাথে উঠাবসা করতে যাবেন। অথবা কোন প্রফেশনালি কাজ করতে যাবেন তখন এই বিষয় গুলো চোখের মধ্যে বেশি পড়ে যায়।

যখন কোন অফিস আদালতে যাবেন কিংবা চাকরির বাজারে যাবেন তখন এই স্বজন প্রীতি বিষয়টা খুব বেশি লক্ষ্য করা যায়। ঘোষ যেখানে স্বজন প্রীতি সেখানে। যদিও সুশিক্ষিত কিংবা বিবেকবান মানুষের কাছে স্বজনপ্রীতি কোন বিষয় না। তাদের কাছে মূল বিষয় হচ্ছে একজন মেধা কে স্বীকৃতি দেওয়া। একটি ক্রিয়েটিভ কে স্বীকৃতি দেওয়া। একটি সুন্দর কাজকে প্রাধান্য দেওয়া। একজন অবহেলিত মানুষকে টেনে তুলে নিয়ে আসা। যদি আপনার সামনে একজন অবহেলিত মানুষ কিংবা একজন যোগ্য সম্পন্ন মানুষ পড়ে থাকার সত্ত্বেও আপনি বা আপনার স্বজনপ্রীতিকে চালিয়ে যান তাহলে আমি বলবো এই ধরনের শিক্ষার কোন দরকার নেই।

সারাদিন ভালো ভালো কথা শোনালে যে ভালো মানুষ হবে। অথবা বেশি লেকচার দিতে পারলে যে ভালো মানুষ হবে সেটা মোটেও সঠিক নয়। তাদেরও ভুল থাকতে পারে। তাদের চিন্তাভাবনার মধ্যেও ভুল থাকতে পারে। তাদের বিবেকের মধ্যেও ভুল থাকতে পারে। অনেক মানুষ আছে যারা লেকচার দিতে অনেক বেশি পছন্দ করেন। কিন্তু তাদের পিছনে দেখবেন হাজারো ভুল লুকিয়ে আছে। সবার কাছে একটি অনুরোধ রইলো আসলেই দিন শেষে আমরা সবাই এমন মানুষ হতে চাই যে আমরা একটু সচেতন হই। দিন শেষে আমরা যেন একটু বিবেকবান মানুষ হই। আমাদের মধ্যে যেন বিবেক কাজ করে। আবেগ কিংবা স্বজনপ্রীতি তখনই করা যায় যখন আপনার পাশের অবহেলিত মানুষকে আপনি সহযোগিতা করতে পারলেন।

এর পরে আপনি আপনার স্বজন প্রীতি কিংবা আবেগকে প্রাধান্য দিতে পারেন। আশা করি বন্ধুরা আমার আজকের লেখা গুলো আপনাদের পড়ে ভালো লাগবে। আমার লেখার মধ্যে যদি কোন ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমার পোস্ট সময় দিয়ে দেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

লেখার উৎসঅভিজ্ঞতা থেকে
ইমেজ সোর্সকেনভা দিয়ে তৈরি
অবস্থানকক্সবাজার, বাংলাদেশ
ক্যাটাগরিক্রিয়েটিভ রাইটিং


সবাইকে অনেক ধন্যবাদ সময় দিয়ে আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য।

268712224_305654151337735_1271309276897107472_n.png

🥀আল্লাহ হাফেজ সবাইকে🥀


আমার পরিচয়
আমি সামশুন নাহার হিরা। আমার ইউজার আইডি @samhunnahar। আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে। আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে অনেক ভালবাসি। রান্না করতে আমি অনেক পছন্দ করি। তাছাড়া সময় পেলে ভ্রমণ করি আর প্রকৃতিকে অনুভব করি। ফটোগ্রাফি করতে আমার ভীষণ ভাল লাগে। আমি মাঝে মাঝে মনের আবেগ দিয়ে কবিতা লেখার চেষ্টা করি। আমার প্রিয় শখের মধ্যে তো গান গাওয়া অন্যতম। আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত। তার জন্য আমার প্রাণের/ভালবাসার কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।

D5zH9SyxCKd9GJ4T6rkBdeqZw1coQAaQyCUzUF4FozBvW7DiLvzq9baKkST8T1mkhiizFXSFVv2PXDydTeMWpnYK2gToiY733FT9uwSdBSXWz7RnGmzsa8Pr9pGoyYaQFsuS3p.png

24QmLBi2hi5sxeF4rfhXesN4Z3rEWTikWPFADtR6zyMx1Ehur2Z3EsVgTD2AcTmkokXePYxgzpSqwnBNBj3ZteFgQGBvoV1Gau6PdZ2iRjGoCbkshRWuRQSfGSpuzhGGAeLA4Vf5U1Hc8iJwwxD89QHRxVn1je1P4CmpDJ3i8T6K3VVLivshpofZcmEc1F66yhadmSAKB5S67TB9CT5ts8F67pFjTnJQ9RnA2Qqq1Qc1.gif

Sort:  
 2 years ago 

এটা একদম ঠিক বলেছেন আপু গরমের মাত্রা বাড়ার সাথে সাথেই লোডশেডিং এর মাত্রা বেড়ে গেছে। তাই তো মানুষজন অনেক কষ্ট করে সময় কাটাচ্ছে। তবে আজকে আপনি যে বিষয়বস্তুটি নিয়ে লিখেছেন সেটা সত্যি একেবারে সত্যি কথায় লিখেছেন। স্বজন প্রীতি আমাদের মনুষ্যত্বকে দুর্বল করে দিচ্ছে।

 2 years ago 

বর্তমান সমাজে যেদিকে তাকাবেন সবদিকে স্বজনপ্রীতি ছাড়া আর কিছু দেখা যায় না আপু।

 2 years ago 

আসলে আপু আমাদের সোনার বাংলাদেশের এটাই নিয়ম গরম বাড়লে লোডশেডিং বাড়বে।আপনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট নিয়ে আলোচনা করেছেন। আসলে আমরা যেখানেই যায় না কেন আমাদের স্বজন প্রাতি আগে দেখে। কারো বিবেক দেখেনা শুধু স্বজন প্রাতী হলেই চলবে। ধন্যবাদ আপু সুন্দর লিখেছেন।

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ আপু সময় দিয়ে আপনি আমার পুরো পোস্ট পড়লেন।

 2 years ago 

খুবই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। সত্যি আপু গরমেৱ তীব্রতার সাথে সাথে লোডশেডিংও তীব্র আকারে ধারণ করেছে। সারাদিন শুধু কারেন যাচ্ছে আসছে। সত্যি কথা বলেছেন আপুয এখনকার যুগে স্বজন প্রীতির কাছে সকল মেধা আর ক্রিটিভিটি মানুষগুলো যেন অবহেলাৱ ঝুড়িতে চাপী পড়ে আছে । খুবই সুন্দর লিখেছেন আপু। আপনাৱ এত সুন্দর একটি পোস্ট ও তার ভিতরেৱ সুন্দর কথাগুলোর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু আপনাকে।

 2 years ago 

যেখানে বিবেকের অনুপস্থিতি সেখানে স্বজনপ্রীতি বেশি।

 2 years ago 

আরে আপু এখন তো আমাদের বিবেকে কাজ করে না, এখন আমাদের আবেগ কাজ করে। তাই তো আবেগের তারনায় যোগ্য লোকের যোগ্যতা আমাদের চোখে পড়ে না। আর সেই সমস্ত যোগ্য লোক গুলো ঝড়ে পড়ে এক সময় ঝড়া পাতার মত করে। তাতে কার কি যায় আসে। স্বজন প্রীতিরা তো আর মুখ থুবড়ে মরে না। যাই হোক এত সুন্দর একটি টপিক্স লেখার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

 2 years ago 

সব দিকে একই অবস্থা আজ মানবতা নেই বললেই চলে।

 2 years ago 

অত্যন্ত সমসাময়িক চমৎকার একটি বিষয় নিয়ে অনেক সুন্দর লেখালেখি করেছেন আপনি। আপনার লেখাগুলো পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে এবং আপনার লেখার সাথে আমি সহমত পোষণ করছি। স্বজন প্রীতি বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের জন্য একটি ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। যার কারণে মেধাবীরা যোগ্য স্থানে যেতে পারছে না। যেটা আমার দেশের জন্য অত্যন্ত অপূরণীয় একটি ক্ষতি।

 2 years ago 

চাকরির বাজারে বলেন কিংবা অন্যান্য ক্ষেত্রে বলেন প্রথমে স্বজন প্রীতিকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।

 2 years ago 

আমাদের সমাজে স্বজনপ্রীতি এমন পর্যায়ে এসে দাড়িয়েছে যে,যোগ্যব্যাক্তি তার জায়গায় নেই।স্বজনপ্রীতির কারনে যোগ্যরা তাদের স্থান হারাচ্ছেন।যদি স্বজনপ্রীতি বন্ধ করা যায় তবে আমাদের দেশ অনেক সুন্দর হতো।ধন্যবাদ আপু সময়োপযোগী লিখা শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

খুব সুন্দর অনুভূতি প্রকাশ করলেন আমার পোস্ট পড়ে অনুপ্রাণিত হলাম।

 2 years ago 

আসলে আপু আমি ভুলেই গেছে যোগ্যতা বলতে কী বোঝায় এই সংজ্ঞাটা। একটা সময় যোগ্য মানুষের মূল্যায়ন করা হতো। কিন্তু বর্তমানে সেটা করা হয় না। যেকোনো কাজেই যদি মামু খালুর জোর থাকে তাহলে সেখানে কোন কিছু না করলেও অনেক কিছু পাবে। আর আপনি ভালো করলেও সেখানে আপনার কোন মূল্যায়ন হবে না। বর্তমান মানুষের এই মূর্খতা দিন দিন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। আপনার লেখাটা পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনি সমাজের বাস্তব চিত্রটা তুলে ধরেছেন।

 2 years ago 

যার টাকা পয়সা বেশি আছে তার চাকরি হবে অথবা তার সম্মান এই সমাজে বেশি। কার যোগ্যতা বেশি কিংবা কার মেধা বেশি সেটা যাচাই করা হয় না এই সমাজে।

 2 years ago 

খুবই সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন আপনি৷ আসলে এখন এরকম ঘটনা অনেক বেশি পরিমাণে দেখা যায়। স্বজনপ্রীতি ছাড়া যেন কোন কাজই হয় না। মানুষের যোগ্যতার কোন দামই নেই৷ প্রতিনিয়ত যেভাবে মানুষজন স্বজন প্রীতির মাধ্যমে তার কাজ সম্পন্ন করে যাচ্ছে এর ফলে যোগ্য ব্যক্তিরা কোন কিছুই করতে পারছে না৷ এর ফলে দেশ থেকে অনেক যোগ্য ব্যক্তি হারিয়ে যাচ্ছে৷

 2 years ago 

অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া সময় দিয়ে পোস্ট পড়ার জন্য।

 2 years ago 

আপনাকেও ধন্যবাদ এরকম ক্রিয়েটিভ রাইটিং শেয়ার করার জন্য।