꧁ "সাথী রান্না ঘরে আজ "মধুরিমা মজার পায়েস "꧂☆

in আমার বাংলা ব্লগ9 days ago (edited)
আসসালামু আলাইকুম/আদাব

1000023505.jpg

সকলকে শুভেচ্ছা । আশা করি সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি। আর আপনারা সবাই সবসময় ভালো থাকবেন, এটাই প্রত্যাশা করি।💕

1000023535.jpg

1000023534.jpg


নিজের হাতে রান্না হল
মধুরিমা পায়েস
সিয়াম শিপুর নতুন বাসায়
করে নিলাম আয়েস।


"সাথী রান্না ঘরে"মধুরিমা পায়েস " তৈরির রেসিপি


1000023517.jpg

☆꧁ "সাথী রান্না ঘরে"মধুরিমা মজার পায়েস "꧂☆


আজকের রান্নার অভিজ্ঞতা ছিল এক অদ্বিতীয় অনুভূতি, যা আমার অন্তরে চিরকালী ছাপ রেখে যাবে। যখন মধুরিমা পায়েস তৈরি করতে শুরু করলাম, তখন মনে হচ্ছিল যেন আমি শুধু একটি রেসিপি তৈরি করছি না, বরং সেই সাথে আমার মনের অগাধ ভালোবাসা, স্নেহ, আর যত্ন ছড়িয়ে দিচ্ছি। ছেলেদের নতুন বাসায় তাদের জন্য এই বিশেষ পায়েস বানাতে গিয়ে মনে হচ্ছিল, যেন প্রতিটি উপাদানে, প্রতিটি চামচে, আমার মায়ের মতোই যত্ন ও ভালোবাসা ঢেলে দিচ্ছি।

গুড়া দুধের সাথে মধুরিমা পায়েসের স্বাদে, মাটির হাড়িতে পরিবেশন করতে গিয়ে মনে হচ্ছিল যেন আমার ছেলেরা শুধুমাত্র খাবার নয়, মায়ের হৃদয়ের প্রতিটি অনুভূতি, তার স্নেহ, তার আত্মত্যাগ, তার পরিচর্যা পেয়ে যাচ্ছে। মাটির হাড়িতে খাবার পরিবেশন করা যে এক নতুন মাত্রা যোগ করে, সেটি বুঝতে পারলাম আজ। পায়েসের গন্ধ, তার স্নিগ্ধতা, আর ছেলেদের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখে মনে হলো, জীবনের সবচেয়ে আনন্দদায়ক মুহূর্তগুলোর মধ্যে এটি একটি।

এই রান্নার মাধ্যমে আমি শুধুমাত্র তাদের জন্য কিছু রান্না করিনি, বরং আমি সেই স্মৃতি তৈরি করেছি, যা তারা জীবনের পরবর্তী সময়ে মনে করবে, যখন তাদের জীবনে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা এবং যত্নের কথা মনে আসবে। এই অনুভূতিটা যে কতটা বিশেষ, তা ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়। আজকের দিনটি শুধুমাত্র রান্নার নয়, বরং ভালোবাসা, সম্পর্ক এবং পরিবারের আবেগের একটি প্রতীক হয়ে থাকবে।

রান্না করার সময়, মায়ের হাতের খাবার যেমন প্রতিটি উপাদানে মিষ্টতা নিয়ে আসে, তেমনি মধুরিমা পায়েস তৈরি করার অভিজ্ঞতা আমাকে সেই স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়, যখন আমি নিজেও মায়ের রান্না খেয়ে বড় হয়েছিলাম। আমার পক্ষে, রান্না করা শুধু খাওয়া তৈরি করা নয়, এটি একটি অভ্যন্তরীণ অনুভূতি, যা একেবারে অন্তর থেকে উঠে আসে। আজকের দিনটি আমাকে মনে করিয়ে দিল যে, মা হতে হলে শুধু খাবারই তৈরি করা নয়, বরং সেই খাবারের সাথে সন্তানের প্রতি নিঃস্বার্থ ভালোবাসাও দিতে হয়।

এটাই তো আসল আনন্দ—নিজের হাতের রান্না দিয়ে কাউকে তৃপ্ত করা, তার মুখে হাসি ফোটানো। আজকের রান্না, আজকের মুহূর্তগুলো, সব মিলিয়ে আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অনুভূতি হয়ে থাকবে। মধুরিমা পায়েস শুধু একটি মিষ্টি ছিল না, এটি ছিল মায়ের মমতার, ভালোবাসার, এবং একটি নতুন জীবনের শুভেচ্ছা।


1000023510.jpg


♥☆꧁:: সাথী রান্না ঘর .::. ꧂☆♥


সাথী রান্নাঘরে আবারও সবাইকে স্বাগতম। আজ আমি নিয়ে এসেছি আপনাদের সকলের জন্য খুবই চমৎকার একটি রেসিপি। আর সেটা ইতিমধ্যে আপনারা জেনে গিয়েছেন। বন্ধুরা আজ সাথী রান্নাঘরে থাকছে সুস্বাদু মজাদার মধুরিমা মজার পায়েস

☆꧁প্রয়োজনীয় উপকরন꧂☆


1000020303.jpg

1000023495.jpg

1000023524.jpg

1000023538.jpg


  • পোলার চাল

  • গুঁড়া দুধ

  • তেজপাতা

  • চিনি

  • এলাচ

  • দারুচিনি

  • বাদাম

  • কিসমিস

১ম ধাপ
  • প্রথমে একটি একটি রাইস কুকারে পানি গরম করে গুড়া দুধ গুলো তরল করে নিলাম।

1000023384.jpg

২য় ধাপ

  • এবার তেজপাতা দারুচিনি লং এলাচ এবং বাদাম কিসমিস দিয়ে দুধগুলো ভালো করে জাল দিয়ে চাল গুলো ধুইয়ে দুধের মধ্যে দিয়ে দিলাম।

1000023385.jpg

1000023388.jpg

৩য় ধাগ
  • এবার একটি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিলাম চালগুলো সিদ্ধ হওয়ার জন্য।

1000023525.jpg

1000023392.jpg

৪র্থ ধাপ
  • এবার পরিমাণ মতো চিনি ও এক চিমটির লবণ দিয়ে নাড়াচাড়া করে নেব।

1000023393.jpg

1000023398.jpg

1000023394.jpg

1000023538.jpg

৫ম ধাপ
  • এবার এবার বেশ কিছুক্ষণ নাড়াচড়া করে তুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে মাটির হাড়িতে করে পরিবেশ করবো। পরিবেশন করার আগেই কিসমিস বাদাম এবং গুড়া দুধ দিয়ে ডেকোরেশন করে নেব। আর এভাবেই তৈরি হয়ে গেল মধুরিমা মজার পায়েস। দেখতে যতটা লোভনীয় খেতে ততটাই সুস্বাদু ও মজাদার। আর হ্যাঁ একবার খেলে বারবার খেতে ইচ্ছে করবে।

1000023514.jpg

1000023532.jpg

1000023510.jpg

1000023505.jpg

ষষ্ঠ ধাপ
  • তৈরী হয়ে গেল আমার সুস্বাদু মজাদার মধুরিমা পায়েস রেসিপি"꧂☆

1000023532.jpg

1000023514.jpg

1000023444.jpg

পরিবেশন:

1000023536.jpg

1000023535.jpg

1000023504.jpg

1000023499.jpg

1000023472.jpg


তো বন্ধুরা আমার আজকের এই রেসিপিটি যদি, আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে, তবেই আমার সার্থকতা। আপনারা সকলেই ভাল থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। টা টা,,

photo_2021-06-30_13-14-56.jpg

photo_2023-07-07_17-27-00.jpg

আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।

A5tMjLhTTnj4UJ3Q17DFR9PmiB5HnomwsPZ1BrfGqKbjddgXFQSs49C4STfzSVsuC3FFbePnB7C4GwVRpxUB36KEVxnuiA7vu67jQLLSEq12SJV1etMVkHVQBGVm1AfT2S916muAvY3e7MD1QYJxHDFjsxQDqXN3pTeN2wYBz7e62LRaU5P1fzAajXC55fSNAVZp1Z3Jsjpc4.gif



বিষয়: রেসিপি

কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ

আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ জানাই এই কমিউনিটির সকল সদস্য কে, ধন্যবাদ......

Sort:  
 9 days ago 

পায়েস খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আসলে মায়ের হাতে রান্না করা পায়েস খাওয়ার অনুভূতি বেশ দারুন। আপনার পায়েস দেখে খেতে খুব ইচ্ছা করতেছে। পায়েস রন্ধন প্রক্রিয়া বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর পায়েস রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 9 days ago 

সিয়াম পায়েস ভীষণ পছন্দ করে। ওর জন্যই মূলত এই পায়েস রান্না করেছিলাম। ওদের ছেড়ে খুব তাড়াতাড়ি আমি বাড়ি চলে যাব। তাই ওদের পছন্দের খাবারগুলো রান্না করে খাওয়াচ্ছি।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 9 days ago 

দারুণ রান্নার কাজ সম্পন্ন করেছেন আপনি। আপনার এত সুন্দর ভাবে রান্নার কার্যক্রম দেখে খুবই ভালো লেগেছে। এক কথায় অসাধারণ হয়েছে আপু। এত সুন্দর পায়েস রান্না করে দেখানোর জন্য ধন্যবাদ।

 9 days ago 

সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি প্রিয় ভাইয়া।

 9 days ago 

পায়েসটা দেখেই তো লোভনীয় লাগছে। খেতে নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। পরিবেশনটা চমৎকারভাবে করেছেন আপনি। রেসিপি টা দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে লোভনীয় এই রেসিপিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 9 days ago 

পায়েস এবং পরিবেশন প্রক্রিয়াটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপু পাশে থাকার জন্য।

 9 days ago 

হাড়িটা তোমার দারুন হয়েছে। ঢাকনা সমেত তো তাই আরো ভালো লাগছে। আছে পায়েসটা বানিয়েছ সেটা তো এমনিই চালের পায়েসের রেসিপি দেখছি। ওটা কি তোমাদের দেশে মধুরিমা পায়েস বলে নাকি তুমি নাম দিয়েছো? চালের পায়েস খেতে আমার দারুন লাগে জানো , বাড়িতে বানালে সবাই এক চামচ করে পায়ে আর আমি একাই এক হাড়ি খাই। 🙈 তাও লুকিয়ে চুরিয়ে।

 9 days ago 

1000023517.jpg
মাটির এরকম নান্দনিক হাড়িগুলো দেখতে আমার কাছে দারুন লাগে। নতুন বাসায় কালকে মাটির কিছু থালাবাসন কিনেছি আমি। দুই ভাইয়ের জন্য দুটি থালা কিনেছি ভাত খাওয়ার জন্য। যদিও শিপু খেতে চায় না। তবে মাটির থালাবাসনের প্রতি আমার বেশ আকর্ষণ রয়েছে। গন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 8 days ago 

দারুণ হয়েছে। আমিও অনেক রকমের বাসন কিনতে পছন্দ করি।

 9 days ago (edited)

আসলেই আপু মাটির হাড়িতে খাবার পরিবেশন করলে এক নতুন মাত্রা যোগ করে। পায়েস আমার ভীষণ প্রিয়। আপনি গুড়া দুধ দিয়ে দারুন ভাবে পায়েস রান্না করেছেন। পায়েস রান্নায় পোলাও এর চাল ব্যবহার করলে পায়েসের স্বাদ এবং ঘ্রাণ অসাধারণ হয়। পায়েস তৈরীর প্রত্যেকটি ধাপ সুন্দরভাবে আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনার উপস্থাপনা দারুন ছিলো।

 9 days ago 

পায়েস খেতে আমার কাছে দারুন লাগে। আর তাইতো আজ নতুন বাসায় নিজের হাতে পায়েস রান্না করে মাটির হাঁড়িতে পরিবেশন করেছি। দেখতে যতটা লোভনীয় হয়েছিল। খেতে ততটাই সুস্বাদু মজাদার হয়েছিল।

 8 days ago 

উপস্থাপনটা এতো সুন্দরভাবে করেছেন যে, মন চাইছে ‍টুপ করে ঘরে ঢুকে টুস করে কিছু খেয়ে নিই, হি হি হি। অনেক ধন্যবাদ

 8 days ago 

এখন তো অনেক কাছাকাছি আছি চাইলেই টুপ্ করে এসে টুস করে খেয়ে যেতে পারেন।

 8 days ago 

নিজ হাতে পায়েস তৈরি করে অন্যজনকে খাওয়ালে নিজের কাছে অন্যরকম অনুভূতি জাগে। আজকে আপনি দেখতেছি মধুরিমা মজার পায়েস রেসিপি করেছেন। তবে পায়েস খেতে ছোট বড় সবাই খুব পছন্দ করে। আপনার নিজের আপনার বানানো রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করতেছে। সুন্দর করে পায়েস রেসিপি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।

 8 days ago 

নিজ হাতে পায়েস রান্না করে অন্যদের খাওয়াতে পারলে অন্যরকম একটা তৃপ্তি পাওয়া যায়।

 7 days ago 

মায়ের হাতের খাবারের সত্যি আলাদা একটা ব‍্যাপার থাকে। আপনার তৈরি পায়েস টা দেখে খুবই চমৎকার লাগছে। দারুণ লোভনীয় এই পায়েস টা। তবে আপনি শুধু গুড়া দুধ ব‍্যবহার করেছেন। চমৎকার পরিবেশন করেছেন আপু। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।

 7 days ago 

গুড়া দুধের এই পায়েসটা এতটাই মজাদার হয়েছিল যে এর স্বাদ আজও জিভে লেগে আছে। খুবই টেস্টি হয়েছিল। সিয়াম বেশ মজা করে খেয়েছে। আর তাতেই আমি ভীষণ তৃপ্ত।

 7 days ago 

মাটির পাতিলে যে কোন ধরনের রেসিপি তৈরি করলে অনেক বেশি মজাদার হয়। আপনি দেখছি আজকে খুবই সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে মধুরিমা মজার পায়েস রেসিপি তৈরি করেছেন। মাটির পাতিলে রেসিপি টি তৈরি করার একটু বেশি মজাদার হয়েছিল।

 7 days ago 

পায়েস দেখতে যত লোভনীয় হয়েছিল খেতে ততটাই সুস্বাদু ও মজাদার হয়েছিল। আমরা সবাই তৃপ্তি সহকারে খেয়েছি।