পঞ্চমীতে পাড়ার দুর্গা পূজাতে ঘোরাঘুরি

in আমার বাংলা ব্লগlast year
হ্যালো বন্ধুরা, সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালো আছেন। সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের ব্লগটি শুরু করছি।

পুজোতে ঘোরাঘুরির সময় কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে আজকে শেয়ার করে নেবো। গতকাল আমাদের দূর্গা পূজার পঞ্চমী ছিল আর পূজায় ঘোরাঘুরি মোটামুটি পঞ্চমী থেকেই বেশ ভালোই শুরু হয়ে যায়। আমাদের পাড়ার পুজোগুলোতে তেমন লোক না হলেও কলকাতা, বনগাঁ এইসব জায়গায় প্রচুর পরিমানে লোক হয় কারণ দূর্গা পূজার জন্য এই দুই জায়গা খুবই বিখ্যাত। প্যান্ডেল, লাইটিং থেকে শুরু করে এতো কালারফুল করে যে দেখার মতো। আজ থেকে ষষ্ঠী শুরু মানে আজকের থেকে রাস্তায় লোকজনের ঠেলে ফাঁক করা যাবে না, মেইন পূজাটা আজকের থেকেই শুরু কিন্তু কলকাতার দিকে তৃতীয়া কি চতুর্থী থেকেই প্যান্ডেল, প্রতিমা দেখার ঢল নেমে যায়। গত কাল আসলে দাদার সাথে কলকাতা গিয়েছিলাম একটা ল্যাপটপের চার্জার কিনতে কিন্তু এই চার্জার সব জায়গায় আবার পাওয়া যায় না, আমাদের এদিকেতো নেই বললেই চলে। এরপর কলকাতার একটা দোকানে গিয়ে খোঁজার পরে এক জায়গায় পেলাম, কলকাতায় মোটামুটি সব প্রোডাক্ট এর জিনিস পাওয়া যায়। এরপর কিনেটিনে আমরা বাড়ির দিকে রওনা দিলাম, আমাদের যেতে যে সময় লাগলো বাড়ি ফিরতে তার থেকেও বেশি সময় লেগে গেলো। কলকাতায় এখন পূজার সময় সন্ধ্যা হলেই রাস্তায় ভিড় জমে যায় , ফলে গাড়ি নিয়ে দ্রুত আসাটাও সম্ভব না, ফলে সব মোড়ে দঁড়াতে দাঁড়াতে আসতে হলো আর ৭ টা বেজে গেলো অর্থাৎ ১ ঘন্টার জায়গায় প্রায় পনি ২ ঘন্টার মতো। যাইহোক এরপর বাড়িতে এসে আমরা একটা টোটো ঠিক করলাম, যদিও এটা গাড়িতে করে আসতে আসতে আমরা ফোন করে ঠিক করে রেখেছিলাম। এরপর আমরা বাড়ি এসে টোটো ওয়ালাকে ফোন করে ডেকে আনলাম এবং পরে দাদা, বৌদির সাথে বেরিয়ে গেলাম পাড়ার কিছু জায়গায় প্রতিমা দেখতে। আমরা মোটামুটি ঘন্টাখানিকের মতো চুক্তি করে নিয়ে গেছিলাম যেহেতু দাদার আবার বাড়িতে এসে কাজ করতে হবে এইজন্য আমরা অল্প কয়েকটা দেখে চলে এসেছিলাম। পাড়ার পূজাগুলো মূলত সব ক্লাব ভিত্তিক হয়ে থাকে।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤যাইহোক প্রথমে আমরা একটি ক্লাবের প্যান্ডেলে গেলাম এবং প্যান্ডেলটা দেখতে মোটামুটি সুন্দর করেছে, বাইরে একটু দূর থেকে দেখলে মনে হবে প্রাসাদের মতো কোনো একটা বড়ো বাড়ি। প্যান্ডেলগুলো মোটামুটি সাজায় ভালো কিন্তু প্রতিবছর কিছুটা সেম টাইপ এর করে থাকে। বাইরে থেকে কিছু ছবি তোলার পরে আমরা সোজা রাস্তা ধরে প্যান্ডেলের ভিতরে চলে গেলাম এবং প্রথমে দূর্গা মাকে প্রণাম করলাম এবং মায়ের কিছু প্রতিচ্ছবি ক্যামেরায় ধারণ করলাম। প্যান্ডেলের ভিতরে বেশ ভালোই সৌন্দৰ্যমন্ডিত করে ফুটিয়ে তুলেছে বিষয়গুলো। সামান্য কিছুক্ষন ভিতরে দাঁড়িয়ে মাকে দর্শন করার পর আমরা বেরিয়ে এসেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এরপর আমরা অন্য আরেকটি ক্লাবের প্যান্ডেলে গেলাম কিন্তু এই প্যান্ডেলে তেমন কোনো লোকজনের সমাগম দেখলাম না গিয়ে, হাতে গোনা ৩-৪ জন ভিতরে, তবে প্যান্ডেলটিও ভিতরের দিকে এখনো কমপ্লিট করতে অল্প বাকি আছে। যাইহোক প্রথমে আমি প্যান্ডেলের বাইরের ছোট লাইটিংটা ভালো লাগছিলো আর সেটাকে ক্যামেরায় ধারণ করে ভিতরে চলে গেলাম এবং মাকে প্রণাম করে মায়ের কিছু ছবি এবং প্যান্ডেলের ভিতরের কিছু ছবি তুলে নিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এপর আমরা তৃতীয় আরেকটি প্যান্ডেলে চলে গেলাম তবে এই প্যান্ডেলটি এখনো কমপ্লিট হয়নি, ৫০% এর মতো বাকি যা গতকাল সারা রাত ধরে তাদের কমপ্লিট করতে হবে যেহেতু আজকের থেকেই মেইন পূজাটা শুরু হচ্ছে। যাইহোক এই প্যান্ডেলটি সাজিয়েছে একটু ভিন্নভাবে, লাইটিংগুলো কাপড়ের ভিতর দিয়ে গোল করে বানিয়েছে। সারিবদ্ধভাবে লাইটিংগুলো উপরে এবং নিচে দেখতে বেশ সুন্দর লাগছে। কিছু লাইটিং মেটে হাড়ির ভিতরে লাগিয়েছে আর হাড়িগুলো চারিদিকে ছিদ্র ছিদ্র করে দেওয়ায় দেখতেও বেশ ভালো লাগছে। প্যান্ডেলের ভিতরে এবং বাইরের কিছু ছবি তোলার পরে মাকে প্রণাম করে আর ছবি তুলে চলে এসেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এরপর চতুর্থ আরেকটি প্যান্ডেলে চলে গেলাম এবং এই প্যান্ডেলটি অনেকটা স্ট্যান্ডার্ড লেভেলের করেছে, অনেক বড়ো প্যান্ডেল যা বাইরের থেকেও বেশ সৌন্দর্যমন্ডিত। ডিজাইনগুলো পারফেক্ট করেছে, বিশেষ করে ঝাড়বাতিগুলো দেওয়ায় অনেক সুন্দরভাবে দৃশ্যগুলো ফুটে উঠেছে। তাছাড়া ঝাড়বাতিগুলো দিলে প্যান্ডেলের ভিতরটা অনেক সুন্দর দেখায়। মায়ের মূর্তিগুলোকেও তারা সাজিয়েছে অনেক সুন্দর করে, প্যান্ডেলটিতে মোটামুটি খানিক্ষন পরিদর্শন করে আর কিছু ছবি তুলে চলে এসেছিলাম। এরপর এই প্যান্ডেলের পাশেই পঞ্চম আরেকটি ক্লাবে গিয়েছিলাম কিন্তু এই ক্লাবে শুধু মায়ের মূর্তিটিই আছে, তেমন সাজায়নি আশেপাশে। যাইহোক আমরা মাকে প্রণাম করে চলে এসেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এরপর ষষ্ঠ আরেকটি প্যান্ডেলে গিয়েছিলাম এবং প্যান্ডেলের ভিতরে লাইটিং এর ডিজাইনটি আমার কাছে অনেক সুন্দর লেগেছিলো, আমি জাস্ট কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে দেখছিলাম বিষয়টা। এরপর মায়ের কাছাকাছি গিয়ে মাকে প্রণাম করে মাকে কিছুক্ষন দর্শন করলাম দাঁড়িয়ে থেকে এবং পরে কিছু মায়ের প্রতিচ্ছবি তুলে চলে এসেছিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এরপর সপ্তম প্যান্ডেলে গিয়েছিলাম এবং সেখানে প্যান্ডেলটিও অনেক ভালো স্ট্যান্ডার্ড করেছে, চারিদিকে পরিবেশটাও বেশ ভালোভাবে সাজিয়েছে বিভিন্ন কালারের লাইটিং দিয়ে। মাঠের বিভিন্ন জায়গায় লাইটিং দিয়ে গাছের মতো দৃশ্য তৈরি করেছে, এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরণের কালারিং করে সাজিয়েছে। গতকাল মায়ের ধারে কাছে যেতে দেয়নি, বাইরের থেকে দর্শন করতে হয়েছে। মায়ের মূর্তির সামনে আরো কিছু ডিসাইন করে মূর্তি তৈরি করেছে যেগুলো আসলে অনেক সুন্দর লাগছিলো দেখতে। এরপর আশেপাশের কিছু সৌন্দর্যের দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করি এবং সেখানে একটি মঞ্চে কিছু বাচ্চাদের নাচ হচ্ছিলো সেটা ভিডিও করি, তবে সম্পূর্ণ করতে পারিনি, মিনিটখানিকের ভিডিও আছে এই ক্লিপে। বেশ ভালো গানে নাচছিল সবাই। এরপর আমরা সবাই সেখানে কিছুক্ষন দাঁড়িয়ে মজা করে ঘুগনি খেলাম এবং পরে আবার টোটোয় উঠে রওনা দিলাম।

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

Photo by @winkles

➤এরপর অষ্টম আরেকটি প্যান্ডেলে গিয়েছিলাম, তবে এটা বাড়ি যাওয়ার পথে। আমরা লাস্ট ওইটা দেখার পরে বাড়ি যাওয়ার চিন্তা করেছিলাম এবং বাড়ি যাওয়ার পথে একটা মণ্ডপ দেখলাম তাই সেখানে সবাই নেমে প্রণাম করে নিলাম এবং বাড়ির দিকে চলে আসলাম।

❣বাচ্চাদের নাচের ছোট্ট একটি ভিডিও ক্লিপ:

All photos what3words location: https://w3w.co/adoration.rightward.protracted

শুভেচ্ছান্তে, @winkles

ক্যামেরারেডমি নোট ৭
ক্যাটাগরিফোটোগ্রাফি
লোকেশনপশ্চিমবঙ্গ, ইন্ডিয়া
তারিখ৩০.০৯.২০২২


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 last year 

দাদা প্রথমে আপনাকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। আজকে আপনি খুবই আনন্দময় মুহূর্ত উপভোগ করেছেন। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে সত্যিই মুগ্ধ হয়ে গেছি। এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আর এত সুন্দর ভাবে সাজিয়েছে। যা দেখে মুগ্ধ। আসলে চোখ ফেরাতে পারছি না এত সুন্দর ভাবে ডেকোরেশন করেছে লাইটিংয়ের বিষয়গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। আমাদের সিরাজগঞ্জ শহরে অনেক সুন্দর করে সাজিয়েছে। আমি বিকেল বেলায় গিয়েছিলাম, দেখে খুবই ভালো লাগলো। তবে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

 last year 
দাদা পঞ্চমীতে পাড়ার দুর্গা পূজাতে আপনার ঘোরাঘুরির অনুভূতিগুলো জাস্ট আমাকে শিহোরিত করেছে। কারন আজ আমি নিজেও বেশ কয়েকটি পুজামন্ডব ঘুরেছি। এবং নিজের মনের ভেতর কেমন যেন একটা আলাদা আনন্দ অনুভূতি কাজ করছিল।অনেকেই গান শুনছে ডান্স করছে দেখে খুব ভালো লাগলো।ঠিক আপনার মতো কোনো কোনো পূজামণ্ডপে মাত্র দুই থেকে তিন চারজন বসে আছে। আবার কোন কোন পূজা মন্ডবে অনেক মানুষ হইচই করছে।কিন্তু আপনি ঠিকই বলেছেন দাদা পূজামণ্ডপের লাইটিং এবং বাইরের সাজসজ্জা কিন্তু অদ্ভুত।যেমন আপনার হাতে তোলা ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। যা আমি বেশ কয়েকবার দেখলাম। বিশেষ করে ঝাড়বাতি গুলো।শারদীয় শুভেচ্ছা দাদা আপনাকে।স্বপরিবারে বেশি বেশি ইনজয় করুন। উপভোগ করুন এই পূজা।বিভিন্ন ক্লাবের পূজামণ্ডপের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদেরকে শেয়ার করে দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।♥♥
 last year (edited)

ছোটবেলায় আমাদের এইদিকে দেখতাম যে ষষ্ঠীর পর থেকে পূজা মণ্ডপ খুলে দিত। তখন তো ভাবতাম যে পূজা শুরুই হয় ষষ্ঠী থেকে। এত সুন্দর আলোক সজ্জাসহ পূজা মণ্ডপ আগে কখনো দেখি। ঠিক বলেছেন প্রথম মণ্ডপের বাইরের ছবি দেখে আমিও ভেবেছিলাম যে কোনো রাজার বাড়ি মনে হয়। ষষ্ঠ প্যান্ডেলের উপরে ছোট ছোট ছাতার মত ডেকোরেশন করা সে ডেকোরেশনটা খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে।একদিনের আটটা মণ্ডপ ঘুরে দেখেছেন। ভিডিও টিতে বাচ্চাদের নাচ দেখে খুব ভালো লাগলো। সবগুলোর প্যান্ডেলেরই লাইটিং একদম চোখ ধাঁধানো। সামনাসামনি দেখতে না জানি আরো কত সুন্দর।

 last year 

কি চমৎকার এক একটা প্যান্ডেল 👌👌। চোখ ধাঁধানো আয়োজন সব গুলোর। এজন্যই ইন্ডিয়ার পূজো মানে বাঙালির সেরা পূজো। যেতে তো আর পারলাম না এবার , তাই আপনার পোস্ট গুলোর দিকেই চোখ থাকবে সব সময়। আমি জানি সামনে আরো চমক আসতে চলেছে।

 last year 

একদিনে আটটা মণ্ডপ ঘুরে দেখেছেন। প্রত্যেকটি মন্ডপের ডেকোরেশন গুলো সত্যিই অসাধারণ। তৃতীয় মন্ডপে মেটে হাড়ির ভিতরে লাইটিং টা চমৎকার লাগছে। ষষ্ঠ মন্ডপে ডেকোরেশন টা জাস্ট অসাধারণ। উপরের ডেকোরেশন টা দেখে তো চোখ সরানোই যাচ্ছে না। দুর্গাপুজোর অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল দাদা।

 last year 

অসাধারন ডেকরেশন। চার্জার কিনতে যেয়ে পুজোতে ঘুরাঘুরি। ব্যাপার টা বেশ জমেছে কিন্তু। দারুণ ভাবে ছবি গুলো তুলে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভালো লাগলো দাদা।

 last year 

প্রথমেই শারদীয় দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানাচ্ছি দাদা। পুজো মানেই চারপাশে উৎসবমুখর পরিবেশ। দাদা এবং বৌদির সাথে পুজো মন্ডপে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। যাইহোক এত ভিড়ের মাঝেও পুজোর বিভিন্ন প্যান্ডেলে ঘুরাঘুরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। বিভিন্ন আলোকসজ্জা এবং সুন্দর সুন্দর সব প্রতিমা গুলো দেখে খুবই ভালো লাগলো। দেখে মন চাচ্ছিল সেখানে যেতে। বিশেষ করে ছোটদের নাচের ভিডিওগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লাগলো দাদা। আশা করছি পুজোয় কাটানো প্রত্যেকটি মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করবেন। অনেক অনেক শুভকামনা রইল দাদা।

 last year 

দাদা,দূর্গাপূজা মানি আনন্দ দুর্গাপূজা মানি উৎসব এই পুজো খুব উপভোগ করি কারন আমার বাড়ির পাশে অনেক বড় বড় মন্ডপ রয়েছে। দাদা, আপনি হয়তো জানেন সীতাকুণ্ড অনেক বড় বড় পূজা মন্ডপ রয়েছে খুব সুন্দর করে পুজো মণ্ডপ গুলি সাজিয়েছে। দাদা, প্রতিটা পূজামণ্ডপের ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে যেন একেকটা প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছে সত্যি অনেক ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ দাদা,এত এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য 🥰

 last year (edited)

ওয়াও অনেক ভালো লাগলো দাদা সবগুলো পুজোর প্যান্ডেল দেখে। এক একটা পুজোর প্যান্ডেল দেখে চোখ জুড়িয়ে গেল। যত দেখছি তত মুগ্ধ হচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে দাদা এত সুন্দর প্যান্ডেলের ছবি ও সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য । আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

 last year 

প্রথমে দাদা পুজার শুভেচ্ছা জানাই। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আনন্দের সাথে উপভোগ করুন এই কামনা করছি।

প্রতিটি প্যান্ডেল, আলোকসজ্জা এবং প্রতিমা অসম্ভব সুন্দর দেখাচ্ছিল। আমি তো অবাক চোখে তাকিয়ে রইলাম। বেশ কয়েকটি পুজা মন্ডব ঘুরে দেখেছেন দাদা আর আমাদের চোখের ব্যাকুলতা বাড়িয়েছেন।

অনেক অনেক শুভকামনা রইল সবকিছু ভালোভাবে উপভোগ করুন আর আমাদের দেখার সুযোগ করে দিন 🤗

দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.36
TRX 0.12
JST 0.039
BTC 70112.96
ETH 3549.99
USDT 1.00
SBD 4.71