ঋণ করা নিয়ে কিছু কথা শেয়ার করেছি।
কেমন আছেন সবাই, আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন, এবং আপনাদের দোয়ায় আমিও ভালো আছি, আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসলাম ঋণ নিয়ে কিছু কথা বলতে।
আসলে আমাদের এই সমাজে এমন কোন মানুষ আপনি খুঁজে পাবেন না যে মানুষটির ঋণ নাই, প্রত্যেকটা মানুষের দেখবেন যে কোন না কোন ভাবে ঋণ ভিতরে জড়িয়ে আছে। আসলে আমাদের সমাজে যখন মানুষেরা বিপদে পড়ে তখন তাদের একটি মাত্র ভরসায় থাকে লোকের কাছ থেকে ঋণ করে চলা
আসলে আমরা যখন লোকের কাছ থেকে ঋণ টা করি, তখন আমরা কোন কিছু চিন্তা ভাবনা করি না,নিজে আমরা এটা কিভাবে পরিশোধ করবো। আমরা নেওয়ার সময় খুব ভালোভাবে নিতে পারি, কিন্তু যখন আমাদের দেওয়ার সময় আসে তখন আমরা খুব ভালোভাবে দিতে পারেন।
তখন আমাদের বিশাল কষ্ট হয়ে যায়, এই ঋণ টা দিতে দিতে কারণ আমরা তো নিয়ে খেয়েছি কিন্তু আমরা পিছনে কথা কখনো চিন্তা করি না, যে আমরা যখন ব
বিপদে পরেছিলাম তখন একটি মানুষের কাছ থেকে আমরা চাওয়া মাত্র এই ঋণটা পেয়ে গেছি তাহলে আমরা এখন দেওয়ার সময় কেন এত ঝামেলা করব।
তারপরও এই ঋণটা আমাদের মানুষের ভিতরে একটি শসার আচার হয়ে গেছে কারণ আমরা যে কোন ভাবে কোন সমস্যায় পড়লে অবশ্যই এই ঋণটা ছাড়া আমাদের আর কোন গতি থাকে না।
কিন্তু এই ঋণটা যখন আমরা পরিশোধ করতে যায় তখন আমাদের মাথার উপর যে চাপটা পড়ে সে চাপটা আমরা সহ্য করতে পারে না এর কারণে অনেক মানুষই দেখবেন আত্মহত্যা কর। কারণ আমরা তো ঋণ নিয়ে রেখে দিয়েছি সেটা আমরা দিব কিভাবে সেটা আমাদের অবশ্যই একবার ভাবা উচিত যদি আমরা দেওয়ার মতন অবস্থায় থাকি তাহলে আমাদের এটা নেওয়া উচিত হবে কিন্তু আমরা যখন এটা দিতে পারব না তখন আমাদের এটা মারাত্মক একটি সমস্যার ভিতরে পড়ে যায়।
আপনিও তো এমন কোন মানুষ খুঁজে পাবেন না যে ঋণ নাই, প্রত্যেকটা মানুষই ঋণ আছে। বিশেষ করে যারা দেশের বাইরে যায় তারা দেখবেন যেভাবে হোক দ্বীন দায়িত করে তারা দেশের বাইরে চলে যায় কিন্তু সেখানে গিয়ে যখন কাজ কাম না করতে পারে।
বাড়িতে এই ঋণের বোঝা মাথায় থাকে তখন নানান ধরনের টেনশনের কারণে তাদের শারীরিক অবস্থা কেমন হয়, সেটা মাত্র শুধু তারাই বলতে পারে এর কারণে অনেক মানুষই মানসিক টেনশন এর কারণে বিপদে পড়ে যায়।
এখন আমি কথাটা মানুষের বলবো আমরা যখন একটি ঋণ করবো তখন অবশ্যই দশবার চিন্তা ভাবনা করে ট্রেনটা করব যাতে আমরা যে মানুষের কাছ থেকে রিংটা নিয়েছি তাকে সময় মতন দিতে পারি এবং তার পাশে দাঁড়াতে পারে। তার চেয়ে ভালো হয় আমরা ঋণ না করে কোন কিছু যাতে করি ।
তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে যে বিষয়টি শেয়ার করেছি সেটা হয়তো খুব ভালোভাবে আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করতে পারি নাই।
তারপরও আপনারা হয়তো সবাই জানেন যে এটার মানসিক সমস্যাটা কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে। আমি যতটুকু পেরেছি ততটুকুই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি যদি এর ভিতরে কোন ভুল ত্রুটি থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমাশীল দৃষ্টিতে দেখবেন।


Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
@sanaula আপনার লেখা অর্ধেক পড়েই থেকে গেলাম, এত ভুলে ভরা!
আমরা জীবনে যে কাজের সাথেই যুক্ত থাকি না কেনো, সেটাকে যদি দায়সারা করে করি তার পরিণতি কি হতে পারে আপনার লেখায় স্পষ্ট।
আপনার লেখার শীর্ষক দেখে মনে হলো লেখাটা পড়ি, কিন্তু পড়তে গিয়ে প্রায় বিরক্তির সাথে থেমে গেলাম।
আপনি যদি চুল কাটার সময় মনোযোগ না দিয়ে কারোর চুল উল্টোপাল্টা ভাবে ছেটে দেন, তিনি আসবেন আর আপনার দোকানে?
জীবনে যেকোনো শিক্ষা নিজে রপ্ত করে তবেই কোনো বিষয় নিয়ে লেখা উচিত।
দিদি আমি আমার ভুলটা ঠিক করা চেষ্টা করেছি।
আপনার পোস্টটা পড়ে ভালো লাগলো, তবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে না খেয়ে থাকতে রাজি আছি ,, কিন্তু ঋণ নিয়ে খাওয়া বা কোন কাজ করা আমার পছন্দ না,,,। তবে এটাও সত্য বিপদ হলে কোন উপায় থাকে না,,,
আর কিছু কিছু মানুষ তো আমাদের সমাজে এমন আছে কাজ শেষ হয়ে গেলে উপকারের কথা ভুলে যায়।। কখনো মানতে চায় না যে একটা উপকৃত এবং সেটা পরিশোধ করা উচিত।।। ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে লেখার জন্য