"গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১ লা মে, বুধবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আমি আজকে আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি প্রতিনিয়ত আমার বাংলা ব্লগে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে। কয়েকদিন আগে সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ করে ঢাকা থেকে গ্রামে এসেছি। গ্রামে এসে গ্রামীন প্রকৃতির মাঝে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করছি। গ্রামীণ প্রকৃতি আমি ভীষণ ভালোবাসি। আমি যেখানেই থাকি না কেন সব সময় চেষ্টা করি মাঝেমধ্যে গ্রামে এসে গ্রামীন প্রকৃতিতে সময় দেয়ার জন্য। হয়তো লেখাপড়ার জন্য গ্রামের বাইরে থাকি কিন্তু মনটা পড়ে থাকে সবসময়ই গ্রামেই। প্রতিটা মানুষের কাছে নিজের গ্রাম যেমন সুন্দর ঠিক আমার কাছেও আমাদের গ্রামটা অনেক সুন্দর। আমি আজকে আপনাদের সাথে কিছু গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২৯ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে গ্রামীণ সূর্যোদয় দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। সবুজ প্রকৃতির মাঝে সূর্য উদয় আসলেই অনেক সুন্দর হয়। পৃথিবীতে সবুজ গাছপালা আছে বলেই আমরা মানব জাতি এখনও পৃথিবীর বুকে টিকে আছি। এখন গ্রীষ্ম কাল চলছে তবুও খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে গ্রামীণ মাঠে গেলে ঘাসের উপরে ফসলের উপরে শিশির ফোঁটা লক্ষ্য করা যায়। খুব সকালে উঠে খালিপায়ে শিশির ভেজা ঘাসের উপর দিয়ে হাঁটতে অনেক ভালো লাগে।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২৯ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
গতকালকে ঘুম থেকে উঠে যখন মাঠে এসেছিলাম তখন পাটের ক্ষেতের এই সুন্দর সবুজে ভরা দৃশ্যটি ধারণ করেছিলাম আমার মোবাইলে। গ্রীষ্মকালের এই সময়টাতে অবশ্য পাট অনেক বড় হয়ে যায় কিন্তু এবার বিরুপ ব্যবহার কারণে বৃষ্টি হচ্ছে না সেই কারণেই পার এখনো অনেক ছোট রয়েছে। গ্রামীন কৃষকরা প্রতিদিন বৃষ্টির জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করছে। বর্তমানে দেশের প্রতিটি জায়গায় অন্তত কৃষকদের ফসল বাঁচানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টির দরকার।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২৮ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমি যেদিন ঢাকা থেকে এসেছিলাম সেদিন বেশ কয়েকজন মিলে পিকনিক করেছিলাম আর পিকনিকের স্পটের পাশেই এমন ধানের ক্ষেতের সুন্দর মনোরম দৃশ্য দেখতে পেয়েছিলাম তাই আমি আমার ফোনে দৃশ্যটি ধারণ করে রেখেছিলাম। গ্রামে আসলে চোখের কোন ক্লান্তি লাগে না সবুজ দেখতে ভীষণ ভালো লাগে। আমাদের দেশের গ্রামীণ কৃষকরা সবার মুখে দুবেলা দুমুঠো ভাত উঠিয়ে দেয়ার জন্যই ধানের আবাদ করে। আমাদের উচিত তাদেরকে উপযুক্ত সম্মান দেওয়া।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ৩০ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
গ্রামে দিনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য যেমনটা সুন্দর রাতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যও অনেক সুন্দর হয়। অন্ধকার আকাশের বুকে চাঁদটা আলো দিয়ে যাচ্ছে অবিরত। রাতের আকাশে চাঁদ দেখতে আমি ভীষণ ভালোবাসি, ইচ্ছা করে আনমনে চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকবে। এই সুন্দর চাঁদ দেখাতে আমার কোনই ক্লান্তি নেই। সেদিনে মধ্যরাতে আমাদের মাচার উপরে বসে যখন কমেন্ট করছি তখনই দেখি গাছপালার ভিতরে উঁকি দিচ্ছে দূর আকাশের ওই সুন্দর চাঁদটা।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২০ শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
এই ছবিটি অবশ্য আমি বেশ কিছুদিন আগে তুলেছিলাম। এটা হলো আমাদের গমের ক্ষেতের দৃশ্য। আমার বাবা যখন ইন্ডিয়াতে ছিল তখন গ্রামে এসে আমাদের ঘুমের খেত পরিদর্শনের জন্য মাঠে গিয়েছিলাম তখন এই ছবিটি ধারণ করেছিলাম। শহরের অলিগলি আমার একদমই ভালো লাগেনা গ্রামীণ মাঠে এসে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ ভালো লাগে। গ্রামীণ মাঠের স্নিগ্ধ বাতাস হৃদয়কে মুহূর্তে প্রশান্তি এনে দেয়।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২৯ শে এপ্রিল ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
আমি যেদিন ঢাকা থেকে গ্রামে আসলাম সেদিন আসার সময়ে রাস্তার পাশে দেখলাম সুন্দর কৃষ্ণচূড়া ফুল ফুটে আছে। গ্রীষ্মের সময়ে সবথেকে বেশি লক্ষ্য করা যায় কৃষ্ণচূড়া ফুল। কৃষ্ণচূড়া ফুলের অপরূপ সৌন্দর্য আমার ভীষণ ভালো লাগে। আমার প্রিয় সব ফুল গুলোর ভিতরে কৃষ্ণচূড়া ফুল অন্যতম। রাস্তার পাশে কৃষ্ণচূড়া ফুলের গাছ থাকলে রাস্তাটি অনেক সুন্দর দেখায়। সবুজের বুকে লাল টকবগে কৃষ্ণচূড়া ফুল আমাদের দেশের লালসবুজ পতাকার কথা মনে করিয়ে দেয়।
ডিভাইস: স্যামসাং এফ-৫৪
ক্যামেরা: ১০৮ মেগাপিক্সেল
তারিখ: ২০ শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
লোকেশন:কুষ্টিয়া
গতবার যখন আমি বাড়িতে এসেছিলাম তখন মাঠ পরিদর্শন করতে এসে কালিজিরার ক্ষেতের এই দৃশ্যটি আমার মোবাইলে ক্যামেরায় ধারণ করেছিলাম। একটা সময় আমাদের এদিকে কালিজিরা তেমন চাষ করা হতো না কিন্তু বর্তমানে আমাদের এদিকে প্রচুর পরিমাণে কালিজিরা চাষ করা হয়। আমার জানামতে কালিজিরা মৃত্যু ব্যতীত সকল রোগের ঔষধের কাজ করে। কালিজিরা ফুলের মধু অনেক সুস্বাদু হয়। কালিজিরার ক্ষেত অনেক সুন্দর লাগছিল তাই আমি এই দৃশ্যটি ধারণ করেছিলাম।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাইয়া। অনেক ভালো লাগলো আপনার আজকের এই গ্রামীন পরিবেশের প্রাকৃতিক দৃশ্য গুলো দেখে। আর রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো উপস্থাপনা করা অনেক সুন্দর ছিল। প্রত্যেকটা ফটো আমার কাছে ভালো লেগেছে।
গ্রামীন প্রকৃতি সব সময় আমাদের হৃদয়কে মুগ্ধ করে। সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।।
গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্যের দারুণ কিছু ছবি নিয়ে ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া।আপনার ছবি গুলোতে গ্রাম বাংলার প্রকৃত অবয়ব ফুটে উঠেছে। প্রতিটি ছবি অনেক সুন্দর হয়েছে। তবে ১ম ছবিটি গ্রামীণ সূর্যোদয়ের এককথায় অসাধারণ। ছবির সাথে বর্ণনাও সুন্দর হয়েছে। ফটোগ্রাফি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আমি চেষ্টা করেছি ফটোগ্রাফি গুলো সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করে সব সময় পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গ্ৰামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য কে আপনি ফটোগ্রাফী এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন।সকল সৌন্দর্যের প্রাণকেন্দ্র হচ্ছে গ্ৰামীন সৌন্দর্য।যারা একবার সৌন্দর্য উপভোগ করছে শুধু তারাই বলতে পারবে গ্ৰামের সৌন্দর্য কতটা সুন্দর। আজকে আপনি আপনার গ্ৰামের সৌন্দর্য আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন।
গ্রামীণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবসময় আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
কালোজিরার ক্ষেত এই প্রথমবার দেখলাম আপনার পোষ্টের মাধ্যমে। কালোজিরা আসলেই অনেক উপকারী। গমের ক্ষেতের ফটোগ্রাফিটি ও আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে। আসলেই যারা শহরে থাকে পড়াশুনা বা কোন কাজের তাগিদে। তাদের মনটা কিন্তু সব সময় গ্রামেই পড়ে থাকে। কারণ সবাই সবার নিজের জায়গা কে খুব ভালোবাসে। যাইহোক সবমিলিয়ে দারুন একটি উপস্থাপনা ছিল আপনার।
হ্যাঁ দিদি কালো জিরা ভীষণ উপকারী। গ্রামকে অনেক বেশি ভালোবাসি তাই মনটা গ্রামেই পড়ে থাকে। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
আপনার গ্রামে যাওয়ার পোস্টটা গতকাল দেখেছিলাম সম্ভবত। গ্রামীণ প্রকৃতি আসলেই খুব সুন্দর। গ্রামীন প্রকৃতিতে সময় কাটাতে পারলে খুব ভালো লাগে। আপনার আজকের ফটোগ্রাফি গুলো খুব সুন্দর ছিল। কৃষ্ণচূড়া এবং ধানক্ষেতের ফটোগ্রাফি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর কিছু গ্রামীণ প্রকৃতির ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আজকে কৃষ্ণচূড়া এবং ধানক্ষেতের ফটোগ্রাফি আপনার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশি হলাম আপু। সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গ্রামের প্রকৃতির দৃশ্য দেখলে মন ভরে যায়। সবুজে শ্যামলের ঘেরা গ্রামের ঘুরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালো লাগে। দারুন দারুন কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। কৃষ্ণচূড়া ফুল আমার অনেক ভালো লাগে। দারুন দারুন ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
হ্যাঁ বন্ধু গ্রামের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখলে মন ভরে যায়। সবুজ শ্যামলে ভরা গ্রামীণ এই দৃশ্য ভীষণ ভালোবাসি তাই তো মাঝেমধ্যে তোমাদের সাথে এসব দৃশ্য শেয়ার করি।
একদম মন ছুয়ে যাওয়ার মত ছিল আপনার আজকের রেনডম ফটোগ্রাফি। যেখানে প্রাকৃতিক পরিবেশের অপরূপ চিত্র ফুটে উঠেছে। ফসলের মাঠ থেকে শুরু করে ফুলের গাছের ফটো শেয়ার করেছেন আপনি। কৃষ্ণচূড়া ফুল আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার এ কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটো দেখে অনেক খুশি হলাম।
গ্রাম বাংলার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখলে আসলে মন ছুঁয়ে যাবে এটাই স্বাভাবিক ব্যাপার। কৃষ্ণচূড়া ফুল আপনার কাছে অনেক ভালো লাগে জেনে খুশি হলাম আপু। অনেক সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
গ্রামীন প্রকৃতি অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে মুগ্ধ হলাম। আপনি খুবই সুন্দর দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে, অসাধারণ ছিল ফটোগ্রাফি গুলো।
হ্যাঁ ভাই গ্রামীণ প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য দেখলে মুগ্ধ হয়ে যাওয়া লাগে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
ভাইয়া আপনার সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে আর গ্রামে এসেছেন জেনে ভালো লাগলো। কৃষ্ণচূড়া ফুল গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আর অন্যান্য ফটোগ্রাফি গুলোও দারুন হয়েছে। দারুন সব ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
কৃষ্ণচূড়া ফুল আমি অনেক পছন্দ করি আপু বেশ ভালো লাগে আমার কাছে। আমার ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
সৌন্দর্যের এই দেশ বাংলাদেশ। তবে এই সৌন্দর্য খুঁজতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে গ্রামে যেতে হবে। গ্রামের মনোরম প্রাকৃতিক দৃশ্য সব সময় আমাদেরকে বিমোহিত করে। আপনি আজকে প্রাকৃতিক খুবই চমৎকার কিছু দৃশ্য আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। প্রতিটা দৃশ্য আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই আমাদের এই বাংলাদেশ সৌন্দর্যে ভরপুর। আর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুঁজতে হলে আমাদেরকে আসতে হবে গ্রামে এটা সত্যি বলেছেন। খুবই চমৎকার মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।