সাপের উৎপাত
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমি আসলে প্রকৃতি সম্পর্কে খুব একটা অবগত নই।অর্থাৎ আমি জানিনা প্রকৃতিতে কখন কি হয়। কারণ সত্যি কথা বলতে আগে যেমন প্রকৃতি দেখা যেতো। এখন আসলে তো দেখা যায় না আর বোঝাও যায় না। কারণ বর্তমানে জলবায়ুর কারণে আসলে সবকিছু অনেক বেশি উলটপালট হয়ে গিয়েছে।যেমন যখন আসলে বর্ষাকাল হওয়ার সময় তখন আবার যখন গ্রীষ্মকাল থাকে একেবারে অস্বাভাবিক ভাবে, যেটা আসলে ভাবা ও যায় না।অর্থাৎ আমি এটাই বলতে চাই যে, আমি প্রাকৃতিক বিষয়গুলো সম্পর্কে একেবারে অবগত থাকি না। অর্থাৎ বলা চলে আমি খুব কম জানি এ বিষয়গুলো সম্পর্কে।
আমার এটা জানা নেই যে সাপের উপদ্রব কখন হতে পারে। কারণ আমি সত্যি কথা বলতে এটা জানিনা, এমন কোনো নির্দিষ্ট সময় আছে কিনা। যখন সাপের আনাগোনা অনেক বেশি বেড়ে যায়। তবে বর্তমানে কয়েকদিন ধরে আমাদের ক্যাম্পাসে এতো বেশি সাপের উপদ্রব বেড়ে গিয়েছে, যেটা আসলে চোখের পরার মতোন। অর্থাৎ প্রতিদিন কোনো না কোনো জায়গা থেকে সাপ পাওয়া যাচ্ছে। যেটা সত্যিই ভয়ংকর। গতকাল যে সাপটি ক্যাম্পাস থেকে পেয়েছে , সেটা একেবারে অনেক বিষধর সাপ বলা চলে। যেটা দেখে সত্যিই অনেক বেশি ভয় লেগেছে।
আর সত্যি কথা বলতে, সাপ এমন একটি প্রাণী। যেটাকে আমার অসম্ভব রকমের ভয় লাগে। আর সাপ এমন একটা প্রাণী, যেটা আসলে যখন মানুষকে কামড়ায় তাহলে তার মৃত্যু অবধারিত যদি সে সাপ বিষধর হয় তবে। এবং এমন অনেক সাপ রয়েছে, যেগুলোর এন্টিবেনোম পর্যন্ত এখনো উৎপন্ন হয়নি। অর্থাৎ এন্টিবেনোম গুলো আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি। তার মানে বুঝতেই পারছেন, কি পরিমান ভয়ে ভয়ে আমরা আসলে ক্লাস করছি।তার উপরে আমার সাধারণত এসকল প্রাণী অসম্ভব ভয় লাগে। মানে ধরুন টিকটিকি, তেলাপোকা, সাপ এসব সবকিছুই আমার অনেক ভয়ের কারণ। আর এসব আমার চোখের সামনে যদি পরে, তাহলে সত্যি বলছি এতো অস্বাভাবিক রকমের ভয় লাগে। যেটা আসলে ভাষায় প্রকাশ করার মতোন নয়। তাই বর্তমানে বলা চলে যে, সাপের উপদ্রবে একেবারে জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গিয়েছে।

