ছাদ বাগান থেকে ক্যাপচার করা কয়েকটা ফলের ফটোগ্রাফি

এ বছর কয়েকদিন আগেই একবার অনেকগুলো ফল পাড়া হয়েছিল এখান থেকে। তবে এখনো ফল রয়েছে এই গাছটাতে। অনেকগুলো ফল অনেকটা পেকে গেছে। অতিরিক্ত পরিপক্ক হয়ে গেলে তখন এটা কালো হয়ে যায় দেখতে। দুই তিন দিন আগেই আমি ফটোগ্রাফি টা ক্যাপচার করেছি।

তীন ফল খুব পুষ্টিগণ সম্পন্ন এবং আমাদের মুসলিম ধর্মে এটা খুব পবিত্র একটা ফল। ছাদ বাগানের এই গাছটাতে বেশ ভালোই ফল ধরেছে এবার। আর এগুলো এখন অনেকটাই বড় হয়েছে পাকা আরম্ভ করেছে। আপনাদের সাথে এর আগেও এগুলোর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। যেহেতু এখন অনেকটা বড় হয়েছে তাই চেষ্টা করব ‌ কয়েকদিনের মধ্যে একটা ভিডিওগ্রাফি শেয়ার করার। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।

এখানে আপনাদের সাথে ছোট্ট একটা ডালিমের ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। গাছে এখন অনেক ডালিম ফল রয়েছে। ছোট ফলগুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছিল। আমাদের ছাদে তিনটা ডালিম গাছ রয়েছে। ‌ এবছর সবগুলোতে ভালোই ডালিম ধরেছে। আর এগুলো পরিপক্ক হতে কিন্তু অনেক সময় লাগে। আমি চেষ্টা করেছি এখানে ছোট একটা ডালিমের ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করার।

ড্রাগন ফল আমার খুব পছন্দের একটা ফল। এর বাইরের দিকটা দেখতে যেমন সুন্দর ভিতরেরটাও তেমন সুন্দর। আর আমার কাছে ভালোই লাগে ড্রাগন ফলটা। আর এটা বেশ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন একটা ফল। আমাদের ছাদের বেশ বড় একটা অংশ জুড়ে ড্রাগনের গাছ রয়েছে। এই সিজন তাতে ড্রাগন ফল বের হয়। আমরা অবশ্য কয়েকদিন আগে বেশ কয়েকটা ড্রাগন ফল নিয়েছিলাম গাছ থেকে। বেশ কয়েকটা ড্রাগন ফল পেকে গিয়েছিল তবে কয়েকটা এখনো কাঁচা রয়েছে। গাছ থেকে ড্রাগন ফল নেওয়ার সময় ফটোগ্রাফি টা ক্যাপচার করেছি।

এই ফটোগ্রাফির মধ্যে বেশ কয়েকটা কাঁচা ‌ ড্রাগন ফল রয়েছে। এর উপরে একটা পাকাও দেখা যাচ্ছে। ড্রাগনের গাছটা কিন্তু অন্যরকম। এর কাছাকাছি গেলে সাবধানে যেতে হয় কারণ পুরো গাছটাতেই কাটা রয়েছে।

আমি ইসরাত জাহান মিম। আমি বাংলাদেশের একজন নাগরিক। বাঙালি হিসেবে আমি গর্বিত, কারণ বাংলা আমার অহংকার। আমার গ্রামের বাড়ি নোয়াখালীতে কিন্তু ছোটবেলা থেকে বাবার ব্যবসার কারণে ছোটবেলা থেকেই অবস্থান করছি গাজীপুরে। আমি আমার পড়াশুনা এইচ এস সি পর্যন্ত করেছি এবং এখন পরবর্তী পর্যায়ের ভর্তি প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের "আমার বাংলা ব্লগ" পরিবারের একজন সদস্য এজন্য আমি অনেক উৎসাহিত ও আনন্দিত। আমি বই পড়তে পছন্দ করি, সেই সাথে নতুন নতুন ফটোগ্রাফি করতে ও ইউনিক রেসিপি এবং নতুন নতুন ইউনিক ডাই তৈরি করতে বেশ পছন্দ করি। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বিভিন্ন নতুন নতুন জায়গায় ঘুরে বেড়াতে ও প্রকৃতির কাছাকাছি থেকে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য অবলোকন করতে। আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে যাত্রা শুরু করেছি ২০২০ সালের ১৭ই ডিসেম্বর। স্টিমিট প্ল্যাটফর্মকে আঁকড়ে ধরে ভবিষ্যতে আরো এগিয়ে যেতে চাই এটাই আমার লক্ষ্য।