"পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ--৮৫//নাটক রিভিউ
আজ--১৬ পৌষ| ১৪৩১ বঙ্গাব্দ | মঙ্গলবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- নাটক রিভিউ (পিতা বনাম পূত্রগং--৮৫)
- আজ--১৬ইপৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- মঙ্গলবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ছবিঃ- ইউটিউব থেকে স্কিনশট নেওয়া।
নাটকের কিছু তথ্য
নাম | পিতা বনাম পূত্রগং । |
---|---|
পরিচালনা | সকাল আহমেদ। |
প্রযোজক | কাজী রিটন |
রচনা | বৃন্দাবন দাশ |
গল্প | রমজান আলী |
আবহ সংগীত | অধ্যায়ন ধাড়া (কলকাতা)মেহেদি হাসান তামজিদ |
চিত্রনাট্য | শামসুল আলম লেলিন। |
অভিনয়ে | মাসুম বাসার,আজিজুল হক,নাদিয়া আহমেদ,শাহনাজ খুশি,প্রাণ রায়,আরফান আহম্মেদ,মৌসুমি হামিদ,শিরিন আলম,ইকবাল হোসেন,আশরাফুল আর্শিষ,শেলি আহসান,সৌম,সেতু,তৌহিদুল ইসলাম তায়েব এবং চঞ্চল চৌধুরী,সহ আরও অনেকে । |
দৈর্ঘ্য | ১৯ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড |
পরিবেশনায় | Maasranga TV Official |
মুক্তির তারিখ | ২৯-শ নভেম্বর, ২০২২ ইং |
ধরন | সামাজিক,বাংলা ড্রামা সিরিয়াল |
পর্ব | ৮৫ |
ভাষা | বাংলা। |
দেশ | বাংলাদেশ |
নাটকের সংক্ষিপ্ত কাহিনীঃ-
পিতা বনাম পুত্রগং নাটকের ৮৫ পর্বের প্রথম অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে, বাসার সাহেব এবং তার বড় দুই সন্তান তার কাছে এসেছে এবং তার কাছে এসে সেই একই ব্যাপারে তার কাছে জিজ্ঞেস করছে। মূলত নির্দিষ্ট একটা বয়স হবার পরে যদি সন্তানদেরকে তাদের চাহিদার মত পদক্ষেপ গ্রহণ না করা হয় তাহলে সন্তানেরা পিতা মাতার অবাধ্য হবে এটাই স্বাভাবিক, এখানেও ঠিক তেমনভাবেই দেখানো হয়েছে যে যেহেতু বাসার সাহেবের সন্তানদের বিয়ের বয়স পার হয়ে গিয়েছে আর তার বাবা তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না যার কারণে সন্তানদের বাবার ক্ষতি ওইরকম ভালোবাসা এখন আর নেই তারা সকলেই তার বাবার উপর অনেক বেশি ক্ষিপ্ত এবং তারা কেউই বাবার ভুল নিজেরা কখনোই সংশোধন করতে চাচ্ছে না, যদিও এই ব্যাপারটা নিয়ে তারা তার বাবার কাছে বারবার যাচ্ছে এবং বলছে সেজন্য পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে কিন্তু বাসার সাহেব সবসময়ই নিজেকে নির্দোষ হিসেবে দাবি করে আসছে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে নাদিয়া এবং শাহনাজ খুশি একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে আর আপনারা সকলেই জানেন যে নাদিয়া এবং চঞ্চল চৌধুরীর মাঝে এখন এক প্রেমের সম্পর্ক যার কারণে নাদিয়া সবসময়ই চঞ্চল চৌধুরীর পক্ষেই কথা বলে। আর শাহনাজ খুশি কখনোই চায় না নাদিয়া চঞ্চল চৌধুরীর সঙ্গে সম্পর্ক রাখো কারণ সে সবসময়ই এটা বিশ্বাস করে এই যে তার ছোট মা বাসা থেকে উধাও হয়ে যাওয়া এবং তার ছোট মার মৃত্যুবরণ এই সব কিছুর পিছনে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার দুলাভাই দোষী তবে বাস্তবিকভাবে এখন পর্যন্ত এটা প্রমাণ হয়নি যে সত্যিকার অর্থে কে এসব খেলা খেলছে, অনেকটা রহস্যের মত হয়ে আছে।
সত্যি বলতে এই নাটকটা আমার কাছে এই জন্যই এত বেশি ভালো লাগে কারণ এই নাটকের মধ্যে গ্রাম গঞ্জের মানুষের চলাফেরা আচার-আচরণ খুবই চমৎকারভাবে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা হয়েছে। আপনারা সকলেই এটা জানেন যে শহর অঞ্চলের মানুষের থেকে গ্রাম অঞ্চলের মানুষেরা পুলিশ দেখে সব থেকে বেশি ভয় পায় যখন হঠাৎ করেই আবার সেই পুলিশ বাশার সাহেবের খোঁজ করতে গ্রামে আসে হঠাৎ করেই কাকতালীয়ভাবে বাসার সাহেবের মেজো ছেলের সঙ্গে তার দেখা হয়ে যায় এবং সে পুলিশকে দেখে এতটাই ভয় পায় যে সে বোবার নাটক করে এবং সেখানে কিছুই শোনে না এরকম একটা ভান ধরে। পুলিশ তো আর জানে না এটাই বাসার সাহেবের ছেলে যার কারণে সে বুঝতে পারে যে এ হয়তোবা কথা বলতে পারেনা কানেও শোনে না কিন্তু সে অনেকটা বেশি ভয় পেয়েছে যার কারণে সে পুলিশের সামনে গিয়ে কোন কথা বলতে পারেনি আর সেটা ভেবেছে যে পুলিশ হয়তোবা তাকে ধরে নিয়ে যাবে।
এর পরের অংশ লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বাসার সাহেবের বড় ছেলে আরফান একে অপরের সঙ্গে কথা বলছে পথিমধ্যে সেখানে চঞ্চল চৌধুরী এসে হাজির হয়। যদিও তাদের কথাবার্তা শুনে আমি অনেকটাই হেসেছি কারণ আপনারা সকলেই জানেন যে আরফান খুবই হাস্যরসিক একজন মানুষ তার অ্যাক্টিং বরাবরই আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। কথা বলতে বলতে এক পর্যায়ে আরফানের সঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী অনেকটাই তর্কে জড়িয়ে পড়ে কারণ আরফান এটা বিশ্বাস করে যে চঞ্চল চৌধুরী সবকিছু করছে কিন্তু বাস্তবিকভাবে এখন পর্যন্ত কোন প্রমাণ মিলেনি এমত অবস্থায় হঠাৎ সেখানে পুলিশ এসে হাজির হয় এবং পুলিশকে দেখে চঞ্চল চৌধুরী থাকে খুবই চমৎকারভাবে আপ্যায়ন করার চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশ সবসময়ই তাকে এটা বলার চেষ্টা করছে যে তার বাবাকে তার সামনে নিয়ে আসতে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী কখনোই তার বাবাকে পুলিশের সামনে নিয়ে আসতে চাচ্ছে না।
গ্রামগঞ্জের মহিলারা ও পুলিশ দেখে অনেক বেশি ভয় পায় বাসায় পুলিশ এসেছে এটা যখন বাসা সাহেবের বোন জানতে পায় সে গাছের আড়াল থেকে পুলিশকে দেখে অনেকটাই ভয় পেয়ে যায় এবং সে দ্রুত তার ভাইয়ের কাছে চলে যায়। প্রত্যেক বোন তার ভাইকে ভালোবাসবে এটাই স্বাভাবিক বাসার সাহেবের বোন বাসার সাহেবকে অনেক বেশি ভালোবাসে যার কারণে সে তার কাছে গিয়ে লুকিয়ে থাকতে বলে কিন্তু বাসার সাহেব খুবই সাহসী প্রকৃতির একজন লোক তার কথার ভাব শুনেই বোঝা যায় যে সে এসব বিষয়ে কিছুই জানে না এবং সে কখনোই এরকম কোন অন্যায় ধরনের কাজ করতে পারে না কিন্তু তার সন্তানেরা তাকে লুকিয়ে থাকতে বাধ্য করে। বাসায় পুলিশ এসেছে এটা জেনে বাসা সাহেবের মেজ ছেলে অর্থাৎ যে কথা বলতে পারে না এবং কানে শোনে না এরকম অ্যাক্টিং পুলিশের সামনে করেছিল সে শাহনাজ খুশির বাসায় গিয়ে আশ্রয় নেয় এবং তাকে বলে তাকে আশ্রয় দিতে পুলিশ তাকে ধরে নিয়ে যাবে সে আসলেও একটু ভীতু টাইপের ছেলে যার কারণে সে পুলিশ দেখে অনেক বেশি ভয় পাচ্ছে তবে শাহনাজ খুশি এবং তার ভাই তাদের বাড়িতে তাকে আশ্রয় দেয়।
এরপরে বাসার সাহেবের সন্তানেরা এবং পুলিশ তারা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিল যদিও পুলিশ বারবার তাদের কাছে বলছিল তার বাবাকে সামনে নিয়ে আসতে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী সেটা কন্ট্রোল করার চেষ্টা করছিল। চঞ্চল চৌধুরীর পুলিশকে এটাই বলার চেষ্টা করছে যে তার বাবা এখন বাসাতে নেই কিন্তু বাসার সাহেবের বড় ছেলে অনেকটাই সহজ সরল যার কারণে সেটাকে বলে দেয় বাবা বাসাতেই আছে কিন্তু চঞ্চল চৌধুরী কোনরকম ভাবে পুলিশকে বুঝিয়ে দেয় যে সে কিছুক্ষণ আগে বাসা থেকে বের হয়ে গিয়েছে। মূলত এখানে বাসা সাহেবের অন্যান্য সন্তানেরা পুলিশের কাছে বাসা সাহেবকে ধরিয়ে দিতে চাইলেও চঞ্চল চৌধুরী কোনভাবেই তার বাবাকে পুলিশের কাছে নিয়ে যেতে চাচ্ছে না জানিনা আসলে চঞ্চল চৌধুরীর মনের মধ্যে কি রয়েছে আর সে কি করতে চাচ্ছে। সত্যি বলতে চঞ্চল চৌধুরী একটু অন্য রকমের মানুষ সে অনেক বেশি চালাক এবং চতুর এটা বলতেই হবে সে সবসময়ই তার পরিবারের সকল দায়িত্ব নিজের উপর অর্পণ করে এবং নিজেই সেটা সমাধান করে। এক্ষেত্রে আমার মনে হচ্ছে চঞ্চল চৌধুরী সকল কিছু পরিচালনা করছে এবং এত এত কিছু যে তাদের বাসায় হচ্ছে এই সব কিছুর মূল অংশেই রয়েছে চঞ্চল চৌধুরী এবং তার দুলাভাই তবে এখন পর্যন্ত এ ব্যাপারটা ভালোভাবে বোঝা যাচ্ছে না।
কথা বলার এক পর্যায়ে পুলিশ অনেক বেশি রাগান্বিত হয়ে যায় এবং সে তাদেরকে বলে যায় যে পরবর্তীতে যখন আসবো যদি তার বাবাকে না পাই তাহলে তাদেরকে ধরে নিয়ে যাব আর এ কথা শুনে বাসার সাহেবের বড় ছেলে সহ আরফান অনেক বেশি ভয় পায় আর এদিকে আরফান ও পুলিশকে দেখে অনেক বেশি ভয় পাচ্ছিল যার কারণে সে বারবার অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছিল এই ব্যাপারটা দেখে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছিল আমি অনেক বেশি হেসেছিলাম। নাটকটা যেরকম ভাবে মোর নিচ্ছে তাতে নাটকটা আমার কাছে মনে হয়েছে কিছুটা শিক্ষনীয় এবং অনেক বেশি হাস্যকর। আশা করছি আমার এই নাটক রিভিউ আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে, আজ আর নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে...!!
শিক্ষণীয় দিক-
পিতা বনাম পুত্রগণ নাটকটি মূলত একদম বাস্তবতা অবলম্বনে নির্মিত করা হয়েছে। অনেক আগে গ্রাম অঞ্চলের লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে পিতা মাতারা তাদের সন্তানদেরকে বিয়ে দিতে মোটেও চাইত না। মূলত তারা বিয়ে দিতে চাইতো না কারণ তারা ভাবতে হয়তো অন্য ঘরের মেয়েরা সংসারে আসলে তারা সংসারটা নষ্ট করে দেবে বা তাদের ছেলেরা তাদেরকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাবে। কিন্তু ছেলেদেরকে বিয়ে না দিলে তারা যে কতটা উতোলা হয়ে পড়ে সেটা এই নাটকটা দেখলে বোঝা যায়। নাটকের মধ্যে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে বিয়ে করার জন্য বাসার সাহেবের পাঁচ সন্তান খুবই উৎফুল্ল কিন্তু বাসার সাথে তাদেরকে বিয়ে দিচ্ছে না। মূলত এই নাটকের মাধ্যমে বোঝানো হয়েছে যে, সন্তানদেরকে পর্যাপ্ত বয়সে বিয়ে না দিলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
ব্যক্তিগত মতামত-
প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই সকাল আহমেদ স্যারকে এত সুন্দর একটি নাটক আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। পিতা বনাম পুত্রবাগ নাটকের মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু জানতে পারছি এবং শিখছি। আমার মনে হয় এটা একটা বাস্তবধর্মী নাটক যেটা কিনা বর্তমান সময়ের সঙ্গেও কিছুটা মিল রয়েছে। বর্তমান সমাজের দিকে লক্ষ্য করলে দেখা যায় যে এমন অনেক পরিবার রয়েছে যারা কিনা সন্তানদেরকে দিয়ে দেয় না কিন্তু তার সন্তানেরা বাবা মার কাছে বলতেও পারে না যে তারা বিয়ে করবে। এটাই মূলত নাটকের মূল বিষয়বস্তু। আমি মনে করি এই নাটকটি সকল পিতা-মাতার দেখা উচিত এতে করে তারা এই নাটকের মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পারবে।
ব্যক্তিগত রেটিং-
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | নাটক রিভিউ |
---|---|
বিষয় | পিতা বনাম পূত্রগং"পর্বঃ-৮৫ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
পিতা বনাম পুত্র গং নাটকের দেখছি অনেকগুলো পর্ব শেষ হয়ে গিয়েছে। দেখতে দেখতে 85 টা পর্ব শেষ হয়ে গেল। আপনি একে একে প্রতিটা পর্বের রিভিউ অনেক সুন্দর করে শেয়ার করছেন। আমার কাছে নাটকের এই পর্বটা অনেক ভালো লেগেছে। যদিও প্রতিটা পর্বের রিভিউ পড়া হয়নি, কিন্তু অনেকগুলো পর্বের রিভিউ পড়েছি।