বর্তমানে রাস্তাঘাটে চলাফেরা করাটা খুবই ঝুকিপূর্ণ
আজ--১৪ পৌষ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |রবিবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- বর্তমানে রাস্তাঘাটে চলাফেরা করাটা খুবই ঝুকিপূর্ণ
- আজ--১৩ইপৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
বর্তমান সময়ে রাস্তাঘাটে চলাফেরা টা আসলেই অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। কয়েকদিন ধরেই শুনছি এখানে ওখানে অনেক বেশি অ্যাক্সিডেন্ট হচ্ছে। যেহেতু এখন শীতকাল আর এই শীতের সময়ে সন্ধ্যা হবার পরপরই নেমে আসে ঘন কুয়াশা ঘন কুয়াশা থাকার কারণে রাস্তাঘাটে অ্যাক্সিডেন্টের তীব্রতা এতটাই বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে যে প্রায় প্রত্যেকটা হাইওয়েতেই কম বেশি এক্সিডেন্ট হচ্ছে এবং মানুষের অনেক বেশি প্রাণহানি হচ্ছে। গত কয়েকদিন আগে অনলাইনে দেখলাম মামা এক্সপ্রেস হাইওয়েতে একই দিনে তিন চারটা এক্সিডেন্ট হয়েছে আর এই তিন-চারটা এক্সিডেন্ট এর মধ্যে বেশিরভাগ এক্সিডেন্ট করেছে বাস এবং কন্টেইনার গুলো। সত্যি বলতে আমি মনে করি এই এক্সিডেন্ট এর পিছনে বাস ড্রাইভার সহ অন্যান্য গাড়ির যে সকল ড্রাইভার আছে একমাত্র তারাই দোষী। যেহেতু এখন শীতকাল আর শীতের সময় ঘন কুয়াশা সব জায়গাতেই কম বেশি থাকে। হাইওয়েতে যেহেতু অনেক বেশি ফাঁকা থাকে যার কারণে সেখানে কুয়াশার তীব্রতা অনেক বেশি থাকে আর গাড়ির ড্রাইভার গুলো জানে যে বর্তমান সময়ে যেহেতু শীতের তীব্রতা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে যার কারণে কুয়াশা থাকবে এটাই স্বাভাবিক তারা কুয়াশাকে উপেক্ষা করে অনেক বেশি স্পিডে গাড়ি চালায় যার কারণে এক্সিডেন্ট হওয়ার তীব্রতা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে।
আমি মনে করি প্রত্যেকটা গাড়ির ড্রাইভার এর উচিত শীতকালে গাড়ির স্পিড কিছুটা হলেও কমিয়ে সামনের দিকে অগ্রসর হওয়া কিন্তু তারা দ্রুত গন্তব্যস্থলে পৌঁছানোর জন্য এত বেশি স্পিডে গাড়ি চালায় যে এক্সিডেন্ট হয়ে মানুষের জীবন চলে যাচ্ছে কিন্তু এদিকে তাদের বিন্দুমাত্র খেয়াল নেই। গত কয়েকদিন আগে ফ্যাক্টরিতে ঘটে গিয়েছে অন্যরকম এক ঘটনা এই ঘটনাকে উপেক্ষা করে সকলেই অনেক বেশি চিন্তিত এবং কম বেশি সকলেরই মন খারাপ। গত পরশুদিন রাতে ফ্যাক্টরির সামনে এক সিকিউরিটি গার্ড এক্সিডেন্ট করেছে ট্রাকের সঙ্গে। যদিও প্রথম অবস্থায় ঘটনাটা আমি জানতে পারিনি তবে পরের দিন সকালবেলা জানতে পেরেছি ঘটনাটা এমন ছিল যে, আমাদের ফ্যাক্টরি সিকিউরিটি গার্ডের সেদিন ডিউটি ছিল রাত আটটা পর্যন্ত ডিউটি শেষ করে সে বাসায় গিয়েছিল কিন্তু কোন একটা কাজ সে শেষ না করেই বাসায় চলে গিয়েছিল তাকে আবার ফোন দিয়ে ফ্যাক্টরিতে নিয়ে আসা হয় কাজটা সমাধান করার জন্য। কাজ সমাধান করে সে রাত্রি দশটার দিকে বাসায় যাচ্ছিল ঠিক তখনই ফ্যাক্টরি সামনে থেকে তার মর্মান্তিক এক্সিডেন্ট হয়।
আমি আপনাদেরকে অনেক আগেই বলেছি যেহেতু এখন শীতকাল আর শীতের সময় রাস্তাঘাটে ঘন কুয়াশা থাকে যার কারণে সামনে কি আছে সেটা অনেকেই উপলব্ধি করতে পারে না বা দেখতে পারেনা। সিকিউরিটি গার্ড রাস্তার এক পাশ দিয়ে যাচ্ছিল কিন্তু বিপরীত দিক থেকে আসা একটা দ্রুত স্পিডে ট্রাক তাকে ধাক্কা দেয় ধাক্কা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এসে মাটিতে পড়ে যায় আর সেই ট্রাক তার গায়ের উপর দিয়ে উঠে যায় বুঝতেই পারছেন কি মর্মান্তিকভাবে তার মৃত্যু হয়েছে। আমি মনে করি যে আমাদের সবথেকে বড় শত্রু তার ক্ষেত্রেও আমরা এরকম ভাবে কখনো বদদোয়া দেই না যে সে এরকমভাবে মৃত্যুবরণ করুক। সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে যখন অফিসে গেলাম তখন সকলের মুখে এরকম অ্যাক্সিডেন্টের কথা শুনে নিজের কাছে অনেক বেশি খারাপ লাগছিল এতটা বেশি খারাপ লাগছিল যে আপনাদেরকে বলে বোঝাতে পারবো না।
এরপরে অফিসে গিয়ে সকলের সঙ্গে কথাবার্তা বলে যেটা জানতে পারলাম যে, এখানে সিকিউরিটি গার্ডের কোনরকম অসতর্কতা ছিল না সে রাস্তার পাশ দিয়েই হেঁটে হেঁটে যাচ্ছিল কিন্তু বিপরীত পাশ থেকে ধেয়ে আসার ট্রাক তার শরীরের উপর দিয়ে চলে যায় এবং সেখানেই তার মৃত্যু হয়। পুরো রাস্তা রক্তে রক্তাক্ত হয়ে যায় ফ্যাক্টরির অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে তাকে হসপিটালে পাঠানো হয়। কিন্তু হসপিটালে যাওয়ার পথেই সে এম্বুলেন্স এর মধ্যেই মৃত্যুবরণ করে কি নির্মম এই মৃত্যু। এরকম মৃত্যু যে তার ভাগ্যে লেখা ছিল এটা হয়তোবা সে অথবা আমরা কেউই জানতাম না। মানুষের কখন কোথায় মৃত্যু হবে এটা কেউ জানে না তবে সকলেই চায় যে প্রকৃতির নিয়মেই তার মৃত্যু হোক কেউই অপমৃত্যুতে মৃত্যুবরণ করতে চায় না। পরবর্তীতে জানতে পারলাম সেই ট্রাকের ড্রাইভার সহ ট্রাককে আটক করা হয়েছে এবং তাকে পুলিশ নিয়ে গিয়েছে। এরপরে দুপুরবেলা ফ্যাক্টরিতে বের হয়ে যে জায়গাতে অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছিল সেখানে যাই সেখানে গিয়ে দেখি পুরো রাস্তা রক্তে রঞ্জিত হয়ে আছে বিশ্বটা দেখে অনেক বেশি খারাপ লাগছিল। মানুষ হিসেবে আমরা আসলে বড্ড বেশি বেমানান আমরা সবসময়ই নিজেদের চিন্তা নিয়েই ব্যস্ত থাকি আমরা কখনোই অন্যের জীবন নিয়ে বিন্দুমাত্র ভাবি না।
এই যে মানুষটা মৃত্যুবরণ করল এক্সিডেন্ট করে, এখন এই মানুষটার একটা ফ্যামিলি আছে শুনেছি তার নাকি একটা ছেলে এবং একটা মেয়ে আছে তারাও লেখাপড়া করছে এখন তাদের লেখাপড়ার খরচ কিভাবে চলবে ফ্যাক্টরি থেকে হয়তো বা তাকে বড় অংকের একটা টাকা দেওয়া হবে কিন্তু এই টাকা দিয়েই কি তার সংসার চলবে..?? এটা দিয়েই কি তার সন্তানেরা তাদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে পারবে। যেহেতু তার সন্তানেরা এখন পর্যন্ত কর্মঠ হয়ে উঠতে পারেনি তাহলে তার সংসার বা তার ফ্যামিলি এখন কে সামলাবে। কে তাদেরকে দেখভাল করবে এই ব্যাপারটা ভাবতেই অনেক বেশি খারাপ লাগছে। মানুষের ছোট্ট একটা ভুলের কারণেই হতে পারে সারা জীবনের কান্না রাস্তার ধারে সাইনবোর্ডে মাঝে মাঝেই লেখা দেখতে পাই একটু অসতর্ক তাই আপনার সারা জীবনের কান্না হতে পারে তাই সবসময়ই সতর্ক হয়ে সুস্থ মস্তিষ্কে গাড়ি ড্রাইভ করুন। এত এত লেখা দেখার পরেও মানুষ কিভাবে অসতর্ক হয়ে গাড়ি ড্রাইভ করে এটাই আমার বুঝে আসেনা। এরপরে সিসিটিভি ফুটেজ দেখলাম সিসিটিভি ফুটেছে দেখে গাড়ির ড্রাইভার এর উপর অনেক বেশি রাগ হচ্ছিল।
কি নির্মমভাবে তার ওপর দিয়ে ট্রাক উঠে গিয়েছে আর সে সেখানেই কাতরাচ্ছিল। তার এরকম কাতরানোর দৃশ্য দেখে সাথে সাথেই সেখানে অনেক মানুষ এসে তাকে ধরে হসপিটালে পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে তার মৃত্যুটা হয়ে যায়। এজন্য আমাদের সকলেরই উচিত রাস্তাঘাটে চলাফেরা করার সময় সব সময় অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন করা। একটু সতর্ক তাই হতে পারে আপনার সারা জীবনের কান্না একটু সতর্ক তাই হতে পারে আপনার পরিবারের দিকে ধেয়ে আসা এক নিরব চিৎকার। সেই সাথে প্রত্যেকটা ড্রাইভার এর উচিত বিশেষ করে এই শীতের মৌসুমে হাইওয়ে হোক কিংবা অন্য কোন রাস্তায় সবসময়ই গাড়ি নিজের কন্ট্রোলের মধ্যে রেখে ড্রাইভ করা এতে করে নিজেকে যেমন ঝুঁকিমুক্ত রাখতে পারবেন ঠিক তেমনি ভাবে অন্য কেউ ঝুঁকির হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে।
আপনারা সকলেই সতর্ক থাকবেন সতর্ক হয়ে রাস্তা পারাপার করবেন আর যেহেতু এখন শীতের সময় শীতের সময় গাড়ির স্পিড সবসময়ই নিজের কন্ট্রোলের মধ্যে রাখার চেষ্টা করবেন এতে করে আপনি সুরক্ষা থাকবেন সুরক্ষা থাকবে আপনার পরিবারের মানুষগুলো। আমাদের সকলেরই নিজের জায়গা থেকে সবসময় সতর্ক থাকা উচিত সতর্ক থাকলে হয়তো বা ক্ষতির সম্ভাবনাটা খুবই কম থাকে। এটাই ছিল আমার আজকের সংক্ষিপ্ত পোস্ট আশা করছি আমার এই পোস্ট পরে আপনাদের অনেক বেশি ভালো লেগেছে তবে আপনাদের খারাপ লাগবে এটাও স্বাভাবিক। আজ আর নাই এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | বর্তমানে রাস্তাঘাটে চলাফেরা করাটা খুবই ঝুকিপূর্ণ |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
বর্তমান সময়ে চলাফেরা করা সত্যিই কঠিন।
তবুও আমাদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতেই হবে কিচ্ছু করার নাই। আর তীব্র শীতে কুয়াশার মধ্যে ড্রাইভার গুলো যেন আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। গতি বাড়িয়ে দিয়ে প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলে আর কেড়ে নেয় মানুষের জীবন।
যাইহোক বেশ গুছিয়ে লিখেছেন পোস্টটি।
হ্যাঁ কিছু ড্রাইভার আছে যাদের সামনে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটছে কিন্তু এ নিয়ে তাদের কোন মাথা ব্যথা নাই গাড়ি কিছুটা নিয়ন্ত্রণ চালাবে সে বিষয় নিয়ে কখনো সিরিয়াসলি চিন্তা করে না। এই সমস্ত ড্রাইভারদের জন্যই প্রতিনিয়ত রোড এক্সিডেন্ট বাড়ছে।
দুর্ঘটনা দিনে দিনে বেড়ে যাচ্ছে। আর দুর্ঘটনার কারণে বাহিরে বের হওয়া অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভাইয়া আপনি অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন। আমাদের সবাইকে সাবধানে চলাফেরা করতে হবে।
সকাল সকাল কোন দুর্ঘটনার কথা শুনলে মন খুব খারাপ হয়ে যায়। আর আপনি অফিস গিয়েই এমন খারাপ একটি ঘটনা শুনেছেন। ফলে একটা বিরূপ প্রতিক্রিয়া হওয়া খুব স্বাভাবিক। আর শীতকালে দুর্ঘটনা বেশি হয় এটা আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন ভাই। দু'বছর আগে সকালে কুয়াশার কারণে দিল্লিতে হাইওয়েতে একটা দুর্ঘটনা ঘটেছিল। পরপর অনেকগুলো গাড়ি এসে পরস্পর পরস্পরের উপর উঠে গেছিল। সেই দুর্ঘটনার ভিডিও আমি দেখেছিলাম। সে এক ভয়ানক ব্যাপার।
আসলে আপনি আজকে আপনার পোস্টে যে কথাগুলো বলেছেন সেগুলো একদম সত্য কথা। কেননা এই খারাপ রাস্তার জন্য কিন্তু বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের দুর্ঘটনার সম্মুখীন হচ্ছে। আর এর ফলে প্রচুর পরিমাণ মানুষ মারা যাচ্ছে। যদিও এই বিষয়ে সরকারকে অবশ্যই সুদৃষ্টি দিতে হবে যাতে করে খারাপ রাস্তায় দ্রুত ঠিক করা যায়।