সংসদ ভবনের সামনে থেকে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি
আজ--০৬ পৌষ | ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |শনিবার | শীতকাল |
আসসালামু ওয়ালাইকুম,আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নাম @jibon47। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়ায় ভালোই আছি মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে আমার পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন।
- প্রিয় কমিউনিটি,আমার বাংলা ব্লগ
- সংসদ ভবনের সামনে থেকে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি।
- আজ--০৬ ষ্ঠপৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
- শনিবার।
তো চলুন শুরু করা যাক...!
শুভ দুপুর সবাইকে......!!
ঝালমুড়ি খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুবই কম আছে বলে আমার মনে হয়। ব্যক্তিগতভাবে ঝাল মুড়ি খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি তবে বাসায় তৈরি করে খাবার থেকে রাস্তার পাশে স্ট্রীট ফুডের দোকান থেকে ঝালমুড়ি খেতে আমার সবথেকে বেশি ভালো লাগে। বাসায় যে খুব একটা ঝাল মুড়ি তৈরি করা হয় না তা কিন্তু নয় মাঝে মাঝে যখন ভাই ব্রাদার একত্রে রাতের বেলা আড্ডা দেয়া হয় ঠিক তখনই ঝাল মুড়ি খাওয়া হয় তবে একা একা ঝাল মুড়ি খাওয়ার মাঝে খুব একটা বেশি আনন্দ নেই এটা আপনারা সকলেই জানেন। ঝাল মুড়ি সব সময় সকলে মিলে একত্রে খাবার মাঝে অন্যরকম মজা রয়েছে। যেহেতু এখন একা একা থাকি আর একা একা এসব ঝালমুড়ি খেতে খুব একটা বেশি ইচ্ছে হয় না। তাই মাঝে মাঝে রাস্তার পাশের দোকান থেকে ২০ টাকা দিয়ে এক বাটি ঝালমুড়ি মাঝে মাঝেই খাওয়া হয় তবে সবথেকে বেশি খাওয়া হয় যেদিন ভার্সিটিতে ক্লাস করতে যাই সেদিন। কারণ সেদিন বন্ধুদের সঙ্গে মাঝে মাঝেই বাহিরে যাওয়া হয় ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে আর ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে গেলেই ঝাল মুড়িসহ অন্যান্য অনেক খাবার খাওয়া হয় বেশ ভালই লাগে।
গত শুক্রবার ভার্সিটিতে পরীক্ষা ছিল। পঞ্চম সেমিস্টারের পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার কারণে অনেকটাই ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করছি যার কারণে কমিউনিটিতে খুব একটা বেশি সময় দিতে পারছি না কারণ যেহেতু ফাইনাল পরীক্ষা বুঝতেই পারছেন। ভার্সিটিতে এক্সাম দিতে গিয়ে অনেকটাই ব্যস্ত সময় অতিবাহিত করা হয় কারণ শুক্রবারে আমার দুটো পরীক্ষা থাকে যার কারণে বাহিরে খুব একটা বেশি আসা হয় না। সকালে একটা পরীক্ষা শেষ হবার পরে তিন থেকে চার ঘন্টা পরে আবার আরেকটা পরীক্ষা থাকে দুপুরবেলা। যার কারনে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া টাও খুব একটা বেশি হয়নি। যাইহোক পরীক্ষা শেষ হতে হতে প্রায় সাড়ে চারটা বেজে গিয়েছিল এরপরে এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে দু সপ্তাহ দেখা হয় না। ভাবলাম ভাইয়ের সঙ্গে দেখা করব, ভার্সিটি থেকে বের হয়েই বড় ভাইকে ফোন দিয়েছিলাম যদিও সে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে তার পরেও ফোন দিয়ে তাকে সংসদের সামনে আসতে বললাম। সংসদের সামনে যাওয়ার কথা বলাতে প্রথমে সে রাজি হতে চাইছিল না পরবর্তীতে বললাম সংসদের সামনে আসেন কিছুটা সময় বসে তারপরে কোন একটা জায়গায় যাব।
এরপরে ভাই বলল কিছুক্ষণের মধ্যেই সে সংসদের সামনে চলে আসবে আমাকে সংসদের সামনে চলে যেতে বলল খুব দ্রুত। আমার ভার্সিটি থেকে সংসদের সামনে যেতে খুব একটা বেশি সময় লাগে না ১০ থেকে ১৫ মিনিট সময় লাগে। আমি লেগুনা তে করে সংসদের সামনে গিয়ে ভাইয়ের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। সংসদের সামনে গিয়ে বেশ ভালই লাগছিল কারণ আগে সংসদের সামনে খুব একটা বেশি ভিড় দেখা যেত না তবে বর্তমান সময়ে সংসদের সামনে যে এত ভিড় হবে সেটা কখনোই ভাবেনি। সংসদের সামনে অনেক স্টিড ফুডের দোকান বসেছে। সেই সাথে অনেক মানুষজন দেখে বেশ ভালই লাগছিল। দূর থেকে সংসদ ভবনের দিকে অনেক টা সময় নিয়ে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম। সংসদের সামনে গিয়ে আরো অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম সে ব্যাপারে নতুন আরেকটা পোস্টে গল্প শেয়ার করব।
অনেকটা সময় অপেক্ষা করার পরে অবশেষে ভাই চলে আসলো ভাইয়ের সঙ্গে দেখা হওয়ার পরে ভীষণ ভালো লেগেছিল। এরপরে দুজন বসে বসে গল্প করেছিলাম গল্প করার একপর্যায়ে ভাইকে বললাম ঝাল মুড়ি খাব। এরপরে এটা ঝালমুড়ি ওয়ালার কাছ থেকে ২০ টাকার করে দুজন ঝালমুড়ি নিলাম কিন্তু ঝালমুড়িটা খুব একটা বেশি স্বাদ লেগেছিল না যার কারণে ভাইকে বললাম যে শুধুমাত্র চানাচুর ভাজা খাব ঝাল মুড়ি আর খাব না। এরপরে ভাই বলল ঠিক আছে শুধু চানাচুর ভাজা নাও। এরপরে ওই ঝাল মুড়ি ওয়ালার কাছে বললাম শুধুমাত্র চানাচুর মিক্সড করে দিবেন তবে ঝাল একটু বেশি দিবেন প্রথমবার খুব একটা বেশি ঝাল হয়নি। একথা শুনে ঝাল মুড়িওয়ালা বলল ঠিক আছে তাহলে বেশি ঝাল দিব আবার খেতে পারবেন তো। তার এ কথা শুনে আমি বললাম ঠিক আছে সমস্যা নেই আপনি ঝাল দিতে পারেন আমাদের ঝাল খাওয়ার অভ্যাস আছে তবে বুঝতে পারেনি যে সেই এতটা বেশি ঝাল দেবে। এরপরে ঝাল মুড়িওয়ালা বলল ঠিক আছে অপেক্ষা করেন দিচ্ছি। এরপরে দুজন বসে বসে গল্প করছিলাম গল্প করার একপর্যায়ে ঝালমুড়ি বলা মামা দুই প্লেট চানাচুর মাখা দিল আমাদের সামনে।
সত্যি বলতে এই চানাচুর মাখা টা আমার কাছে অনেক বেশি স্বাদ লেগেছিল তবে ঝালের পরিমাণটা একটু বেশি ছিল। এতটা বেশি ঝাল ছিল যে আমি আর খেতেই পারছিলাম না। এরপরে ঝালের তীব্রতার স্বাদ অনেক বেশি যখন অতিবাহিত করেছিলাম ঠিক তখনই ঝালমুড়িওয়ালা মামা কোথা থেকে যেন এক বোতল মিনারেল ওয়াটার এনে দিল, মিনারেল ওয়াটার এনে দেওয়ার পরে বলছে বুঝতে পেরেছি আপনার অনেক বেশি ঝাল লেগেছে আমি আসলে সচরাচর এতটা ঝাল দিয়ে কখনোই চানাচুর মাখা বানায় না তবে যেহেতু আপনি একটু ঝাল বেশি চেয়েছেন যার কারণে ঝালটা একটু বেশি দিয়েছিলাম। এরপরে চানাচুর মাখা খাওয়া শেষ করে আমি আর দাঁড়াতে পারছিলাম না এতটা বেশি ঝাল লেগেছিল যে চোখ দিয়ে পানি বের হয়ে আসছিল। তবে ভাইয়ের কাছে নাকি খুব একটা বেশি ঝাল লাগেনি ভাই আমাকে বারবার বলছিল খুব একটা বেশি ঝাল হয়নি তো... তো তুমি এরকম করছ কেন। পক্ষান্তরে ভাইয়ের অনেক বেশি ঝাল লেগেছিল কিন্তু সে সেটা কখনোই প্রকাশ করেনি পরবর্তীতে সে সেটা আমাকে জানিয়েছে হাহাহা।
ঝাল মুড়ি এবং চানাচুর মাথা দুটো খেয়ে আমরা সেখানে অনেকটা সময় বসে গল্প করছিলাম। যেহেতু অনেকদিন পরেই আমাদের দেখা হলো যার কারণে অনেক কথা আমরা বলেছিলাম ভীষণ ভালো লেগেছে। সন্ধে হবার পরপরই আমরা সিদ্ধান্ত নিলাম বাসায় ফিরে যাব। কিন্তু সন্ধ্যা হবার পরে সংসদ ভবনের সামনের দৃশ্যটা আরো বেশি সুন্দর হয়ে উঠছিল এই দৃশ্যটা আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছিল মন চাইছিল এখানে অনেকটা সময় বসে থাকে কিন্তু যেহেতু এখন শীতকাল আর শীতকালের সন্ধ্যেবেলায় অনেক বেশিই শীত লাগে আর শীতের পোশাক না থাকার কারণে আমার একটু বেশি শীত লাগছিল। কি আর করার বাসায় ফিরে যেতে হবে এরপরে আমরা দুজন বাইকে করে আস্তে আস্তে বাসায় চলে গিয়েছিলাম। অনেকদিন পরে বড় ভাইয়ের সঙ্গে সংসদ ভবনের সামনে অনেক সুন্দর একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করার পরে ভীষণ ভালো লেগেছিল এরকম মুহূর্ত বারবার কাটাতে মন চায়।
কিন্তু মন চাইলেও এখন আর এরকম সুন্দর মুহূর্ত কাটানো হয় না কারণ সকলেই ব্যক্তিগতভাবে অনেক বেশি ব্যস্ত থাকে ব্যস্ততার কারণে হয়তো বা কথাবার্তা ও এখন একটু কমে গিয়েছে। তবে এরকম সুন্দর মুহূর্ত আবার কবে কাটাবো সেটা জানিনা তবে যদি কখনো সময় হয় আবারও এরকম মুহূর্ত কাটানোর অপেক্ষায় থাকবো। এটাই ছিল আমার আজকের সংসদ ভবনের সামনে থেকে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি আশা করছি আমার এই অনুভূতি আপনাদের সকলের কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আজার নয় এখানেই শেষ করছি সকলেই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন এবং আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবারের সঙ্গেই থাকুন। ধন্যবাদ সকলকে....!!
আমার পোষ্ট দেখার জন্য আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। আশা করছি আপনাদের কাছে আমার এই পোস্ট খুবই ভালো লেগেছে। আমার এই পোস্ট পরে সুন্দর মন্তব্যের মাধ্যমে আমাকে অনুপ্রাণিত করবেন বলে আশা রাখি। আপনার সুন্দর মন্তব্যই আমার কাজ করার অনুপ্রেরণা
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং |
---|---|
বিষয় | সংসদ ভবনের সামনে থেকে ঝাল মুড়ি খাওয়ার অনুভূতি |
পোস্ট এর কারিগর | @jibon47 |
অবস্থান | [সংযুক্তি]source |
আমি জীবন মাহমুদ, আমার ইউজার নেম @jibon47। আমি মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে অনেক বেশি ভালোবাসি। আব্বু আম্মু আর ছোট বোনকে নিয়েই আমার পরিবার। এই তিনজন মানুষকে কেন্দ্র করেই আমার পৃথিবী।একসাথে সবাইকে খুশি করা তো সম্ভব নয়, তারপরও আমি চেষ্টা করি পরিবারের সবাইকে খুশি রাখার। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে।আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যাল ডিপার্টমেন্ট থেকে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং লেখাপড়া করছি। আমি গান গাইতে, কবিতা লিখতে, এবং ভাই ব্রাদারের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করতে অনেক বেশি ভালোবাসি। সত্যি বলতে আমি প্রচন্ড রকমের অভিমানী, হতে পারে এটা আমার একটা বদ অভ্যাস। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব,"আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি।
@jibon47
VOTE @bangla.witness as witness
OR
অনেকদিন পর সবাই এক জায়গায় হয়ে বের গল্প আড্ডা দিয়েছেন ভাইয়া। সবাই মিলে এভাবে ঝাল মুড়ি খাওয়ার মজাটাই আলাদা। আমারতো ঝাল মুড়ি খেতে ভীষণ ভালো লাগে। সব থেকে বেশি ভালো লাগলো ঝাল মুড়ি দোকানটা সুন্দরভাবে ডেকোরেশন দেখে। সংসদ ভবনটা দেখেও বেশি ভালো লাগলো। সব মিলিয়ে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া আপনার পোস্ট।
আপনার মত আমারও ঝাল মুড়ি খাওয়ার থেকে ঝাল মুড়িওয়ালার ঝাল মুড়ির দোকানের ডেকোরেশন টা দেখতে আসলেই অনেক বেশি ভালো লাগে। যেখান থেকে ঝাল মুড়ি খেয়েছিলাম তার ডেকোরেশন টা আসলেই অনেক বেশি সুন্দর ছিল। ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
অনেক দিন পরে জায়গাটা দেখতে পেরে খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া। এই জায়গাটাই কত যে আড্ডা দিয়েছি আর ঝাল মুড়ি খেয়েছি সেটা বলে বোঝাতে পারবো না। ঝালমুড়ি যদি বোম্বাই মরিচ দিয়ে খাওয়া যায় তাহলে আসলেই অনেক বেশি ভালো লাগে।
আমি সেদিন যে ঝালমুড়ি টা খেয়েছিলাম সেটা বোম্বাই মরিচ দিয়েই বানানো হয়েছিল যার কারণে খাবার পরে আমি অনেক বেশি ঝাল অনুভব করছিলাম। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
ঝাল মুড়ি খেতে আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। সংসদ ভবনের সামনে থেকে খুব মজার ঝালমুড়ি খেয়েছেন। বোম্বাই মরিচগুলো দেখেই তো ঝাল লাগছে। এগুলো তো মুড়ির মধ্যে দিলে অনেক বেশি ঝাল হবে। আমি অবশ্য এত ঝাল খেতে পারি না। যাই হোক ভালো লাগলো আপনার আজকের পোস্ট দেখে। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি আগে প্রচুর ঝাল খেতে পারতাম কিন্তু বর্তমান সময়ে অনেক বেশি ঝাল একদমই খেতে পারছি না। বোম্বাই মরিচ দিয়ে ফেলে আসলেই অনেক বেশি ঝাল অনুভব করা যায়। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
সংসদ ভবনের এরিয়া টা খুবই সুন্দর। বিশেষ করে বিকেলে অনেক বেশি মানুষের ভিড় জমে যায় খুব ভালো লাগে। আর অনেক ধরনের খাবার দাবার চলে আসে সেখানে। আপনি বেশ মজার করে ঝাল মুড়ি খাবার খেলেন। খাবারের প্লেট দেখে খুবই ভালো লেগেছে।
আসলেই সংসদ ভবনের সামনে আগের তুলনায় বর্তমানে ভিড়ের তীব্রতা অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে সেদিন গিয়েই বুঝতে পেরেছিলাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ঝাল মুড়ি দেখেই তো আমার অনেক লোভ লেগে গেল ভাই। দেখেই বুঝতে পারছি এই ঝাল মুড়ি খুব মজা করে খেয়েছিলেন। মজার মজার ঝাল মুড়ি এভাবে খেতে খুব ভালো লাগে। সংসদ ভবনের সামনে থেকে এই ঝাল মুড়ি খেয়েছিলেন শুনে ভালো লাগলো। আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্তটা খুবই ভালোভাবে উপভোগ করলাম।
অনেকদিন পরে আমিও সেদিন সংসদ ভবনের সামনে গিয়েছিলাম খুবই ইচ্ছে ছিল এর মাঝে সেখানে যাওয়ার কিন্তু ব্যস্ততা এতই বেড়ে গিয়েছিল যে সময়ই হচ্ছিল না। সেদিন হঠাৎ করে গিয়ে দারুন মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলাম। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ঝালমুড়ি হচ্ছে একটি মুখরোচক খাবার এটা যে কেউ খেতে পছন্দ করে এটা।আমিও এইরকম বাইরে গেলে ঝাল মুড়ি চোখের সামনে পড়লে সেটা খাওয়ার চেষ্টা করি।তবে আপনার কাটানো সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে আমাকে খুবই ভালো লাগলো।আশা করছি আপনারা খুব সুন্দর একটি সময় উপভোগ করছেন।
আসলেই ঝাল মুড়ি মুখরোচক একটি খাবার আর এটা সকলেই খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে। বাহিরের ঝালমুড়ি খেতে আমার অনেক বেশি ভালো লাগে, গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।