ইন্টারনেট সমাচার।
আজ- ১৪ই শ্রাবণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, বর্ষাকাল
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।
যাই হোক, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আর তো বেশি কিছু বলার নেই সেটা আপনারা সকলে অবগত। তাই বেশিরভাগ সমযটা এখন আমার বাসায় কাটছে কেননা দেশে যে পরিস্থিতি তাতে বাহিরে বের হওয়াটা আসলেই আশঙ্কা জনক। তবুও প্রয়োজনে একটু আধটু বের না হয়ে যেন থাকাই যায় না। তবে এই বিরক্তিকর সময় গুলোকে চেষ্টা করি কাজের মধ্যে দিয়ে থাকার। কেননা দেখবেন কাজের মধ্যে থাকলে আমাদের সময় গুলো খুব দ্রুতই পার হয়ে যায় এবং এবং সময় গুলো ভালো কাটে। তবে সব থেকে বেশি বিরক্তিকর লাগে ইন্টারনেট ধীর গতি সম্পন্ন হওয়ার কারণে। কোন কিছুই ঠিকঠাক মতো করা যায়না ইন্টারনেট স্লো থাকার কারণে। কাজের ক্ষেত্রে যখন ইন্টারনেট স্লো হয়ে যায় তখন আসলে এতটাই বিরক্ত লাগে যা বলে বোঝানোর মত না তখন কাজের মানসিকতা যেন নষ্ট হয়ে যায়। তবে কি আর করার শুধু আমি নয় প্রত্যেকটা মানুষ এর ভুক্তভোগী। অনেক অনেক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়েছে ইন্টারনেট ধীর গতি সম্পন্ন হওয়ার কারণে।
তবে গতকাল সরকার প্রায় ১০ দিন পর মোবাইল ডাটা চালু করেছে। এর ফলে মানুষের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি ফিরে পেয়েছে। আমরা যারা শহর অঞ্চলে ব্রডব্যান্ড ব্যবহার করি তাদের তো তেমন সমস্যা নেই বেশ কয়েকদিন আগে থেকেই আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করতে শুরু করেছি। তবে যারা গ্রামে বসবাস করে বিশেষ করে আমাদের ওদিকে গ্রাম অঞ্চলগুলোতে এখনো ব্রডব্যান্ড অতটা প্রচলন হয়নি। হয়তো দোকানপাট কিংবা প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্রে, বাড়ি ঘর দুই একটাতে এর প্রচলন রয়েছে। আর বাকি সবাই মোবাইল ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। আর দেখা যায় গ্রামে 95% মানুষ প্রবাসে কারো বাবা, কারো ভাই, কারো স্বামী প্রবাসী রয়েছে। এতগুলো দিন শুধুমাত্র ইন্টারনেট না থাকার কারণে তাদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় পড়েছিল। আর এই বিষয়টা আসলেই অপ্রীতিকর। তবে এটাই স্বস্তির বিষয়ে এত কিছু শেষে মোবাইল ডাটা চালু হয়েছে। এখন সবাই তার প্রিয়জনের সাথে কথা বলতে পারবে।
আসলে আমার প্রত্যেকটা মানুষ ইন্টারনেটের সাথে এমন ভাবে জড়িয়ে রয়েছি যে এক মুহূর্ত ইন্টারনেট ছাড়া কল্পনা করা যায় না। প্রতিটা ক্ষেত্রে ইন্টারনেট ব্যবহার রয়েছে। দৈনন্দিন প্রতিটা ঘটনার সাথে ইন্টারনেট সম্পর্ক। ব্যাংকে টাকা তোলা থেকে শুরু বাজার সদায়, যাতায়াত এমন কি চিকিৎসা ক্ষেত্রেও এ ইন্টারনেটের ব্যবহার রয়েছে। তাছাড়া ইন্টারনেট আরও একটি বড় মাধ্যম হলো যোগাযোগ ব্যবস্থা। ইন্টারনেট ছাড়া যোগাযোগ ব্যবস্থা যেন প্রায় অচল। আসলে প্রত্যেকটা ক্ষেত্রে এর ব্যবহার অনস্বীকার্য। তাই ইন্টারনেট ব্যাহত হলে জনজীবন ও ব্যাহত।
আজ তাহলে এ পর্যন্তই। সবাই ভালো থাকবে সুস্থ থাকবেন। দেখা হবে পরবর্তী দিন আবার ও কোন ভিন্ন বিষয় নিয়ে আল্লাহ হাফেজ।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @moh.arif,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
আসলে আমরা ইন্টারনেটের সাথে এতটাই জড়িয়ে গিয়েছি, যার কারণে ইন্টারনেট ছাড়া অনেক কিছুই সম্ভব হয়ে ওঠেনা। আর ইন্টারনেট ছাড়া যোগাযোগ করা খুবই মুশকিল। যাইহোক বেশ কয়েকদিন পর যেহেতু ইন্টারনেট চলে এসেছে আশা করা যায় খুব শীঘ্রই ইন্টারনেটের স্পিড সাধারণ হয়ে যাবে।
শহর কিংবা গ্রামে আজকাল সব জায়গাতেই ইন্টারনেট ছাড়া অচল বলতে গেলে।আমরা যারা শহরে বাস করি তাদের সবকিছুতে ই ইন্টারনেট খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।তাই নেট ছাড়া কতো ভোগান্তি যে হয়েছিল তা আর কি বলবো।
ইন্টারনেট সমস্যার কারণে সবাই ভোগান্তির মধ্যে পড়েছে। বিশেষ করে যারা গ্রামে বাস করে তাদের সমস্যা আরও বেশি হয়েছে। আমাদের দেশে এমন অনেক পরিবার আছে যারা শুধুমাত্র মোবাইল ডাটার উপর নির্ভরশীল। আর ইন্টারনেট সমস্যার কারণে তারা তাদের আপন মানুষগুলোর সাথেও কথা বলতে পারছে না। বিশেষ করে যারা প্রবাসী তাদের ক্ষেত্রে আরও বেশি সমস্যা হয়েছে ভাইয়া।
ইন্টারনেট সমস্যায় বেশিরভাগ মানুষ ভোগান্তির মধ্যে আছে ভাইয়া। আমাদের এদিকেও ইন্টারনেট খুবই স্লো। কাজ করা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। তবুও চেষ্টা করে যাচ্ছি ভাইয়া। আশা করছি সব কিছুই ঠিক হয়ে যাবে।
বর্তমান সময়ে ইন্টারন্টে যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা বুঝানো যাবে না।তবে বিগত কয়েকদিনের ইন্টানেট বিহীন সময় গুলো প্রতিটি মানুষ কে ফেলেছে অনেক ভোগান্তিতে। আর বিষয়টি আপনি আপনার পোস্টে বেশ সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন। ধন্যবাদ সুন্দর এই পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই ভাই বর্তমান যুগে ইন্টারনেট ছাড়া এক মুহূর্ত থাকা সম্ভব নয়। যাইহোক ধীরগতির ইন্টারনেট দিয়ে কাজ করতে আসলেই খুব সমস্যা হচ্ছে। রাত ১টার পর নেট মোটামুটি ফাস্ট হয়। মোবাইল ডাটা আরও বেশি স্লো। তাই সবমিলিয়ে খুব খারাপ পরিস্থিতির মধ্যে আছি। তবুও ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছি, সেটা ভেবে কিছুটা স্বস্তি পাওয়া যায়। যাইহোক পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এখনকার সময় ইন্টারনেট না থাকলে যে কত বড় অসুবিধা হয়, সেটা তো আমরা সকলেই জানি। বিশেষ করে আপনি যে কথাটা বললেন যে, যারা প্রবাসে থাকে তারা অনেকেই হয়তো এই সময়ের ভিতরে পরিবারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেনি। ফলে তারা যথেষ্ট টেনসনে ছিলেন। তবে যেহেতু আস্তে আস্তে ইন্টারনেট পরিষেবা ঠিক করে দেওয়া হচ্ছে, আশা করা যায় আর তেমন বিশেষ কোন অসুবিধা হবে না। তবে দাদা কিছুদিন আগে বাংলাদেশের যে পরিস্থিতি হয়েছিল, তাতে করে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ না করলে হয়তো পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারতো।