খিচুড়ি তৈরির রেসিপি।
আজ - ২৭শে ফাল্গুন |১৪৩১ বঙ্গাব্দ, | বসন্তকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকলে? আশা করছি ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আমাদের বাঙালির সাথে খিচুড়ি জিনিসটা যেন গভীরভাবে জড়িত। আমরা সবাই কমবেশি খিচুড়ি খেতে পছন্দ করি। রমজানের দিনে সে প্রতিদিন একই আইটেম খেতে খেতে যখন কিছুটা ভিন্ন কিছু খাওয়ার ইচ্ছা জাগে তখন এ খিচুড়িটা যেন বেস্ট অপশন হয়ে ওঠে আমাদের জন্য। আজ আমি আপনাদের সামনে চলে এসেছি একদমই ঘরোয়া ভাবে খিচুড়ি তৈরি রেসিপি নিয়ে। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করি রেসিপিটি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- পেঁয়াজ কুচি।
- মরিচের গুঁড়া।
- লবণ।
- তেল।
- জিরা বাটা।
- আদা বাটা।
- রসুন বাটা।
- চাল।
- ডাল।
- চিকেন।
- গাজর, পেঁপে, আলু, টমেটো।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে মাংসগুলোকে কেটে ভালোভাবে ধুয়ে নেব। এরপর তেলের মধ্যে মাংসগুলোকে হালকা ভেজে নামিয়ে নেব।
 |  |
ধাপ-২ঃ
এরপর গাজর, টমেটো, আলু এবং পেপে কেটে নেব।
ধাপ-৩ঃ
এরপর একটি পাত্রে তেল গরম করতে দিবো তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে দিব।
ধাপ-৪ঃ
পেঁয়াজগুলোকে ভালোভাবে নেড়েচেড়ে নরম করে এর মধ্যে মরিচের গুঁড়া, আদা বাটা, জিরা বাটা, রসুন বাটা ও স্বাদমতো লবণ নিয়ে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এবার মসলা কষানো হয়ে গেলে এর মধ্যে পূর্বের ভেজে রাখা মাংসগুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৬ঃ
এরপর কেটে রাখা সবজিগুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৭ঃ
এরপর চাল ও ডাল দিয়ে দিব।
ধাপ-৮ঃ
এবার সবকিছু একসাথে খুব ভালোভাবে মেশানোর পর এর মধ্যে গরম পানি দিয়ে দিব পরিমাণ মতো।
ধাপ-৯ঃ
পানি যখন শুকিয়ে ভাতগুলো হয়ে যাবে তখন ধনিয়া পাতা কুচি দিয়েই নামিয়ে নিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
খিচুড়ি তৈরীর মজাদার এই রেসিপিটা কিভাবে তৈরি করা যায় সেটা আজকে পর্যায়ক্রমে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন অনেক লোভনীয় দেখাচ্ছে ভাই। পরিশেষে ধনেপাতা কুচি করে যখন নামিয়ে নিলেন তখন খিচুড়ির আলাদা একটা ঘ্রাণ অনুভব করা যায় যেটা বেশি লোভ লাগায় যাইহোক রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
এত সুন্দর একটি খিচুড়ি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে খেতে। এমন করে মাঝেমধ্যে বর্ষাকালে আমাদের বাড়িতে খিচুড়ি রান্না হয়ে থাকে। খুবই সুস্বাদু হয় মাংস দিয়ে খিচুড়ি রান্না করলে। এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সুন্দরভাবে হালিম তৈরি করার রেসিপি শেয়ার করবেন আমাদের সাথে।। সেইভাবে তো কখনো খাইনি। আর এদিকে দোকান বাজারেও পাওয়া যায় না। মাংসের খিচুড়ি দেখে আমার হালিমের কথাই মনে পড়লো আগে। মাংসের খিচুড়ি ও মাঝেমধ্যে করে খেয়েছি খেতে বেশ ভালোই হয়েছে। আর এরকমই প্রসেসে করেছিলাম। আপনার খিচুড়িটি দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে।
এটা ঠিক যে একই ধরনের খাবার বারবার খেলে একঘেয়েমি চলে আসে। তাই আমাদেরকে ঘুরে ফিরে খাবার গুলো একটু পরিবর্তন করে খেতে হয়। অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করলেন। সব সময় খিচুড়ি খেতে ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
খিচুড়ি আমার বেশ প্রিয়। আমিও মাঝে মাঝে বাসায় খিচুড়ি তৈরি করি । তবে আপনার আজকের খিচুড়ি রেসিপিটি কিন্তু অসাধারন। ধন্যবাদ এমন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আপনার তৈরি করা খিচুড়ি দেখে অনেক লোভনীয় লাগছে। বুঝতেই পারছি অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছে। মাঝেমধ্যে এভাবে ভিন্ন কিছু হলে কিন্তু সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার তৈরি করা খিচুড়ি দেখলে সবারই কিন্তু খুব লোভ লাগবে। মাংসের খিচুড়ি হওয়ায় আমার কাছে রেসিপিটা একটু বেশি ভালো লেগেছে।
গতকালই ইফতারি তে খিচুড়ি খেয়েছি। সবজি খিচুড়ি আমার খুবই প্রিয়। আমরা অবশ্য চিকেনটা আলাদা রান্না করে খিচুড়ির সাথে খেয়েছিলাম। আপনি খিচুড়ির সাথেই দিয়ে একসাথে রান্না করেছেন। অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ।
আপনার তৈরি খিচুড়ি দেখে সত্যিই লোভনীয় মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে এটি খেতে খুবই সুস্বাদু ছিল। মাঝে মাঝে এমন ভিন্ন কিছু খাবার সত্যিই নতুন আনন্দ দেয়, আর মাংসের খিচুড়ি তো এর মধ্যে একেবারে বিশেষ! আপনার রেসিপি দেখে বুঝতেই পারছি, সবাই নিশ্চয়ই এই খিচুড়ি খেতে ইচ্ছুক হয়ে উঠবে। এত সুন্দরভাবে তৈরি করার জন্য ধন্যবাদ, রেসিপিটি সত্যিই অনেক ভালো লেগেছে।
বেশ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। মাঝেমধ্যে খিচুড়ি খেতে বেশ ভালোই লাগে। বিশেষ করে রমজান মাসে এবং বৃষ্টির দিনে খিচুড়ি খেতে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। রেসিপিটা দেখেই মনে হচ্ছে খেতে দারুণ লেগেছিল। যাইহোক এতো লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।