📻 বাংলার আদি গণমাধ্যম রেডিও 📻
দিনাজপুর 🤗Hello Bloggers 🤗 |
---|
🌟 বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসুর আবিষ্কৃত রেডিও তরঙ্গ 🌟
আসসালামু আলাইকুম। সকলকে জানাই শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আশা করি সকলে ভালো আছেন। আল্লাহর রহমতে আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সামনে রেডিও সম্পর্কে কিছু তথ্য উপস্থাপন করব। তবে উনিশ শতকের প্রত্যেকটা মানুষের জন্য একটি অন্যতম প্রধান গণমাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল যেটি একমুখী গণমাধ্যম। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাকঃ
রেডিওর আবিষ্কারক মূলত জগদীশচন্দ্র বসু।যিনি বাঙালি এটি একটি গর্বের বিষয়। রেডিওর আবিষ্কারক যিনি আমাদের বাংলার এবং বাঙালির জন্য গর্ব। ১৮৯৯ সালে প্রথম এবং সর্ব প্রথম বাঙালি বিজ্ঞানী হিসেবে জগদীশচন্দ্র বসু সফলভাবে বেতার তরঙ্গ পাঠাতে সক্ষম হয়।
পরবর্তীতে ১৯০১ সালে মার্কনি আটলান্টিক ওই একই তরঙ্গ বিপরীত পাশে পাঠানোর জন্য পরীক্ষার নিরীক্ষা চালানোর মাধ্যমে সফল হয়। কিন্তু বাঙালি বিজ্ঞানী জগদীশচন্দ্র বসু সেসময় স্বীকৃতি লাভ না করায় মার্কনি আটলান্টিককে বেতার তরঙ্গ আবিষ্কারের স্বীকৃতি প্রদান করে। যেটি পরবর্তীতে জগদীশচন্দ্র বসুকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়। তবে প্রথম বাঙালি বিজ্ঞানী হিসেবে জগদীশচন্দ্র বসুকে স্বীকৃতি না দেওয়ার পিছনে তখনকার সময়ের বিজ্ঞানীদের বড় একটি চক্রান্ত ছিল।
তবে আজকে আমি যেটি রেডিও ছবি প্রকাশ করেছি সেটি হল আমার বাড়িতে থাকা বহুদিন আগের একটি রেডিও। তবে আমার জানামতে আমি যখন ছোট ছিলাম তখন আমাদের বাড়িতে এবং বাড়ির আশেপাশে খুব একটা টিভি ছিল না। এটির মাধ্যমে আমরা খবর এবং বিভিন্ন ধরনের অডিও অনুষ্ঠানগুলো শুনতাম।
বর্তমান আধুনিক যুগে সবার বাড়িতে বাড়িতে টিভি হওয়ায় এসব রেডিও আর দেখা যায় না। তবে আগের দিনে একমুখী গণমাধ্যম হিসেবে রেডিও ব্যাপক পরিচিতি লাভ করেছিল। তবে আমার এই রেডিওতে তিনটি বড় বড় ব্যাটারি যুক্ত করলে এখনো মোটামুটি এটি ভালো কাজ করে।
ধন্যবাদ সকলকে আমার পোস্টটি করার জন্য। আশা করি সকলেরই পোস্টটি ভালো লাগবে। বাঙালির এবং ১৯ শতকের সাত থেকে বহুল ব্যবহৃত একটি গণমাধ্যম হিসেবে পরিচিত ছিল এই রেডিও। আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি দেখা হবে পরবর্তী কোনো পোস্টে।
Support us by delegating STEEM POWER.
20 sp | 50 sp | 100 sp | 250 sp | 500 sp |
---|
You can also vote for @bangla.witness witnesses
এক সময় গণমাধ্যমের একমাত্র উপায় ছিল এই রেডিও।রেডিও দিয়ে তখন দেশ-বিদেশের বিভিন্ন রকম খবর শোনা হত। কোথায় কি যুদ্ধ হচ্ছে সে সম্পর্কে জানা যেত। খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন আপনি রেডিওর।ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় রেডিওর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। 20-25 বছর আগেও রেডিওর ব্যাপক প্রচলন ছিল।আমিও বেশ কয়েকবার রেডিও কিনেছিলাম মাঝে মাঝে খেলার ধারাবিবরণী শুনতাম। বর্তমানে প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য
আমার বাবার এটি। তবে এখনো ঠিক আছে। ব্যাটারি লাগানো হলে হয়ত এখনো চলবে। 😊
আগেরকার যুগে সারা বিশ্বের খবরাখবর এক মহূর্তে মানুষ কাছে পৌঁছে দিয়েছে এই রেডিও। ১৫-১৬ বছর আগে আমার বয়স যখন ১০-১২ হবে তখন এই ধরনের বৈদ্যুতিক একটা রেডিও ছিল। রেডিও নিয়ে সুন্দর একটি উপস্থাপনা। ধন্যবাদ
প্রাচীনকাল দেখা যেতে কম বেশি প্রতিটি বাড়িতেই রেডিও ছিল বিনোদনের মাধ্যম। আর এই রেডিওর মাধ্যমে খবররা খবর শুনতো। রেডিও সাধারণত ব্যাটারীর সাহায্য চলে। আপনি যোগাযোগ ও বিনোদনের মাধ্যম রেডিও নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন।
আগের মানুষের খবর শুনার একমাত্র মাধ্যম ছিল রেডিও।এই রেডিও দিয়ে সারাদেশের খবর পাওয়া যেত। এখন আধুনিকতার ছোঁয়া এই খবর শুনার মাধ্যমে বিলুপ্ত হয়ে গেছে। আপনি খুব সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন ভাই। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
রেডিওটির ছবিটি দেখে মনে হচ্ছিল ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত। কিন্তু না, আপনি রেডিওটির সুন্দর ছবি তুলেছেন, তাই এরকম মনে হচ্ছে। আগে খবর শোনার জন্য রেডিওর বিকল্প মাধ্যম ছিল খুব কম। সুন্দর একটি বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখেছেন। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
আমি ছবি গুলো তোলার পরে ভালোভাবে এডিট করেছি 😊
বর্তমান সময়ের বাচ্চারা রেডিও চেনে না। কেননা তারা আধুনিক যুগের বাচ্চা। তারা ফোন, ল্যাপটপ, টিভি এগুলোর সাথে পরিচিত। রেডিও খবর এবং বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান শোনা যেতো রেডিওর মাধ্যমে দারুণ লিখেছেন ভাই।
এক সময় বিনোদনের প্রধান উৎস ছিল রেডিও। শুধু বিনোদন নয় খবরের জন্য অন্যতম মাধ্যম ছিল রেডিও। বর্তমানে রেডিওর ব্যবহার দেখা যায় না বললেই চলে। তবে আধুনিক স্মার্টফোনে রেডিওর ফিচার থাকলেও মানুষ সেটিতে আগ্রহী নয়। ধন্যবাদ আপনাকে।
এক সময়ে দেখা যেত যখন কোন টিভি ছিল না তখন মানুষ রেডিও মাধ্যমে খবরাখবর শুনতো। তবে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে বিশেষ স্থাব দখল করে আছে। হয়তো বর্তমান সময়ে রেডিওর কোন প্রভাব নেই একেবারে বিলুপ্ত প্রায়।