DIY ||ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপ - চাঁদনী রাতে মরুর বুকে হেটে চলা উট । 10% @shy-fox & 5% @abb-school.
হ্যালো সবাইকে।
কেমন আছেন সবাই?
আশা করি সবাই ভালোই আছেন।
আমিও ভালো আছি।
৩রা আষাঢ় ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
১৭ জুন ২০২২ ইং
আজকে আমি আপনাদের সাথে চাঁদনী রাতের মরুভূমিতে কয়েকটি উট হেটে যাওয়ার চিত্র ফটোশপ দিকে এঁকে শেয়ার করবো।
কয়েকদি ধরে ঘাটাঘাটির পর ফটোশপ দিয়ে ল্যান্ডস্কেপ আঁকার কৌশল আয়ত্ত করার চেষ্টা করছিলাম। আজকে একটা কিছু করার চেষ্টায় আমি মধ্যরাতের আকাশে সুন্দর চাঁদের নিচে হেটে যাওয়া উটের একটি ল্যান্ডস্কেপ এঁকেছি। সুদূরে দাড়িয়ে থাকা পাম গাছ আর দূরের পথে হেটে যাওয়া মরুভূমির জাহাজ(উট) এবং তাদের সাথে থাকা মধ্য রাতের চাঁদ বেশ দারুণ দৃশ্যের অবতারণা ঘটাচ্ছে। জানি না রঙের দিক দিয়ে কতটুকু ফুটিয়ে তুলতে পেরেছি তবে সামনে আরো ভালো কিছু হবে বলে আত্মবিশ্বাসী আমি।
উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারণ আছে যা আপনারা মোটামুটি সবাই জানেন বলে আশা করি। আমার জানার মধ্যে যা আছে আমি বলার চেষ্টা করি আপনাদের সাথে। আপনাদের মতামতও জানার আকুল আগ্রহ আমার।
উট মরুভূমিতে শুষ্ক পরিবেশে পানি খাবার ছাড়া ৫/৭ দিন অনায়াসে টিকে থাকতে সক্ষম। এত এত ধূলোবালিতে উট খুব বেশি আক্রান্ত হয় না। মরুযাত্রীরা তাদের মালপত্র এই বিশালদেহী প্রাণীর পিঠে বেধে সওয়ার করে থাকে। একারণে মরুযাত্রীদের কাছে উট খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রাণী। এসব কারণগুলো উটকে একপ্রকার মরুভূমির জাহাজ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।
তো চলুন এখন দেখে নেয়া যাক কিভাবে ফটোশপের সাহায্যে এই চিত্র আমি অঙ্কন করলাম।
চিত্রাঙ্কনে ব্যবহৃত সফটওয়্যার
উটকে মরুভূমির জাহাজ বলার কারণ আছে যা আপনারা মোটামুটি সবাই জানেন বলে আশা করি। আমার জানার মধ্যে যা আছে আমি বলার চেষ্টা করি আপনাদের সাথে। আপনাদের মতামতও জানার আকুল আগ্রহ আমার।
উট মরুভূমিতে শুষ্ক পরিবেশে পানি খাবার ছাড়া ৫/৭ দিন অনায়াসে টিকে থাকতে সক্ষম। এত এত ধূলোবালিতে উট খুব বেশি আক্রান্ত হয় না। মরুযাত্রীরা তাদের মালপত্র এই বিশালদেহী প্রাণীর পিঠে বেধে সওয়ার করে থাকে। একারণে মরুযাত্রীদের কাছে উট খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রাণী। এসব কারণগুলো উটকে একপ্রকার মরুভূমির জাহাজ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়ে থাকে।
তো চলুন এখন দেখে নেয়া যাক কিভাবে ফটোশপের সাহায্যে এই চিত্র আমি অঙ্কন করলাম।
এবার চলুন ধাপে ধাপে দেখে নেয়া যাকঃ
প্রথমে একটি নতুন সাদা পেজ নিবো
ধাপঃ২ |
---|
এধাপে দুই রকমের রঙের মিশ্রণে একটি গ্র্যাডিয়েন্ট কালার তৈরি করে সাদা পেইজের উপর দিয়ে দিবো।
ধাপঃ৩ |
---|
তারপর একটি বৃত্ত নিয়ে তাতে রঙ দিয়ে নিচের দিকে টেনে মরুর বালির মতো করে নিবো
ধাপঃ৪ |
---|
এরপর ল্যান্ডস্কেপের দুইপাশে গাছ এঁকে দেয়া হয়েছে বড় ছোট করে
ধাপঃ৫ |
---|
এখন তিনটি উট ছোট থেকে বড় আকৃতির নিয়ে নিবো এবং তাদের মরুর বুকে রেখে দিবো। এখানে বুঝানো হয়েছে উটগুলো মরুভূমি পাড়ি দিচ্ছে মধ্য রাতে।
ধাপঃ৬ |
---|
এপর্যায়ে একটি বৃত্ত নিয়ে তার আউটার স্যাডো বাড়িয়ে চাঁদের রুপে রুপান্তরিত করে সামনে থাকা উটের সামনে রেখে দিবো। এখানে দেখা যাচ্ছে উটগুলো মধ্য রাতে যখন চাঁদ পূর্ণ আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে তখন এরা মরুভূমির পথ পাড়ি দিচ্ছে।
এভাবেই আজকে আমি আমার ল্যান্ডস্কেপটি আঁকা সম্পূর্ণ করেছি।
জানি না কতটুকু সুন্দর করতে পেরেছি। তবে ভিন্ন কিছু শেখার তাগিদ আমার অনেক পুরনো। তারই বহিঃপ্রকাশ আজকের এই ফটোশপে আঁকা
ধন্যবাদ সবাইকে।
ভালো থাকবেন সবাই।
সবার জন্য শুভকামনা।
এই ধরনের ল্যান্ডস্কেপ ডিজিটাল আর্ট গুলো আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আপনি বেশ নিখুঁতভাবে ডিজিটাল আর্টটি সম্পন্ন করেছেন। আপনার উপস্থাপনাও আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই আপনাকেও এমন ভাবে সাহস জুগিয়ে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য ভাই।
চাঁদনী রাতে মরুর বুকে হেটে চলা উট এই দৃশ্যটি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে ডিজিটাল আর্টের মাধ্যমে এই সুন্দর একটি দৃশ্য আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে এবং শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
আপনার জন্যও শুভকামনা ভাইজান। ধন্যবাদ আপনাকে আমাকে অনুপ্রাণিত করার জন্য।
অনেক সুন্দর একটি ল্যান্ডস্কেপ ডিজিটাল আর্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার আর্ট টি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। দূর থেকে উট গুলোকে অনেক সুন্দর লাগছে দেখতে। অনেক সুন্দর ভাবে আর্ট টি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর আর্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু। যদিও কালার গ্র্যাডিয়েন্ট টা আরেকটু ভালো হওয়ার দরকার ছিলো।
আপনি সাধারণের মধ্যে অসাধারণ একটি জিনিস উপস্থাপন করেছেন, এতে বোঝা যাচ্ছে আপনার ক্রিটিভিটি রয়েছে এই ডিজিটাল আর্ট এর উপর, মরুভূমি এবং উটের এত চমৎকার একটি ডিজিটাল আর্ট দেখে খুব ভালো লাগলো। আশা করি আপনার থেকে রকম চমৎকার চমৎকার ড্রয়িং আমরা প্রতিনিয়ত পাবো।
ধন্যবাদ ভাই অনুপ্রাণিত করার জন্য। চেষ্টা করবো নিয়মিত এভাবে করে যেতে।
ওয়াও ভাইয়া আপনার ডিজিটাল আর্ট এরতো প্রশংসা করতে হয়। খুবই সুন্দর একটি আর্ট আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। চাঁদনী রাতে উটগুলোকে একটু বেশি সুন্দর লাগছে ভাইয়া। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর একটা আর্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু সিব সময় পাশে থেকে সা্হস দিয়ে যাওয়ার জন্য। দোয়া করবেন আমার জন্য।
চাঁদনী রাতে মরুর বুকে হেঁটে চলা একদল উটের খুবই সুন্দর একটি চিত্র প্রদর্শন করেছেন আমাদের মাঝে খুবই ভালো লাগলো দেখে বিশেষ করে কালার কম্বিনেশন টা সবথেকে বেশি ফোকাস করেছে
ধন্যবাদ ভাই আপনার সুন্দর মনের চোখ দিয়ে দেখার জন্য। দোয়া করবেন ভাই।
চাঁদনী রাতে মরুর বুকে হেঁটে চলা উট এর অনেক চমৎকার ডিজিটাল অংকন আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। এত চমৎকার একটি ডিজিটাল অংকন আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাইজা। সব সময় পাশে থেকে এভাবেই সাহস জুগিয়ে যাবেন বলে আশা করি।
এক কথায় অসাধারন ডিজিটাল আর্ট সম্পন্ন করে আমাদের মধ্যে শেয়ার করেছেন। খুবই ভালো লেগেছে এত সুন্দর দক্ষতা নিয়ে আর্ট করা দেখে। উটগুলো মরুভূমির বুকে সারিবদ্ধ ভাবে চলছে, দারুন দৃশ্য।
জ্বি ভাই। যদিও আর্ট টি খুবই সাধারণ তাও চমকপ্রদ। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
অবশ্যই ভাইয়া জানব না কেন ছোটবেলা থেকেই পড়ে আসছি উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়। ওটা এমন একটি প্রাণী মরুভূমির মধ্যে তাঁরা স্বচ্ছন্দে বসবাস করতে পারে।
ডিজিটাল আর্টের মাধ্যমে খুবই চমৎকার ভাবে চাঁদনী রাতে মরুর বুকে ওঠে হেটে যাবার দৃশ্য অঙ্কন করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার অঙ্কন করা মরুভূমির এই দৃশ্যটি দেখে আমি সত্যিই মুগ্ধ হয়েছি ভাইয়া।
ধন্যবাদ ভাই মরুভূমির জাহাজ নামে খ্যাত উটগুলো একটি অতি সাধারণ দৃশ্য এত ভালো ভাবে নিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো।
ডিজিটাল ল্যান্ডস্কেপ - চাঁদনী রাতে মরুর বুকে হেটে চলা উট দেখত অসাধারণ হয়েছে। আমার কাছে আপনার এই ডিজিটাল আর্ট অনেক পছন্দ হয়েছে। এমন দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর আর্ট শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।