পথিক
অপূর্ব মায়াময় সন্ধ্যা
সুবাস ছড়ায় রজনিগন্ধ্যা
ফিরেছে পাখীরা নীড়ে
জ্বেলে উঠেছে প্রদীপ এক এক করে
একাকীত্ব ভোগে পথীক
বিপুল শূন্যতায়
খুজে যায় আশ্রয়
নহি পায় নাহি পায়।
যাতনায় জ্বালাবি মন
যাবনারে কারো ঘরে।
তোর যা মনের গঠন।
যাতায় পিষে দেবে মোরে।
যাদব নইরে তুই সখা
জামীনি জমে তোর মনে
যা কিছু তুই লুটাবি আমায়
যাবে মান তা সকল খানে
যদি তুই কার করিস
যাবে না তোর মন ছোয়া
যাযাবর হয়ে দিন কাটাবো
যার নাই কোন ধোয়া
মারবে মোর জাত জাদু করে
যা কথা বলিস যে তুই
যাপোন কোরিস তুই অমানিসা
যাই বলে ধরিস ভুই।
মানা করে বদমাশের দল
বাধা দেয় ভালো কাজে
বাধন হারা মন নিয়ে
নিজের মন নিজেই সাজে
বাদর নাচ নাচায়রে মন
বাদারবনের ওই মাঠে
দড়ি পড়ায় গলায় মুখে
বাদী বলে রটিয়ে বেরায়
বাদারবনের ওই মাঠে।
ঘরে এনে তোসামদ করে
বাশের শক্ত কঞ্চী দিয়ে
মুরগীর ছাল ছাড়ে দেহের
লম্বা ওই বটি দিয়ে
বাল কেটে হাল করে জীবন
চোখে বালির ছিটে ফেলে
বাকি সব কিছু রাতে ঘটে
সব শেষে ভিখ মেলে কিছু
ভেজে বালিশ চোখের জলে
বিড়ি খাই শুয়ে শুয়ে