আসসালামু আলাইকুম
প্রিয়, পাঠকগণ,আপনারা সবাই কেমন আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি। আবারো নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম।

এরপর আমরা চলে যাই রাষ্ট্রবিজ্ঞানের বই কিনতে। রাষ্ট্র বিজ্ঞানের বই আমাদের কলেজ থেকে সাজেস্ট করছিল, প্রথম দোকানটিতে আমরা সেই বইগুলো পাইনা। তাই আমরা অন্য একটি দোকানে যাই সেই বইগুলো কিনতে। আমাদের সাথে পরিচিত এক ভাই ছিল ভাইয়ের মাধ্যমে আমরা খুব সহজে বইয়ের দোকানটা খুঁজে পাই। আর এই নীলক্ষেতের অন্যতম একটি সুবিধা হল, যে ডিপার্টমেন্টের বই যে লাইব্রেরীতে পাওয়া যায় সেই লাইব্রেরী আগে থেকে বলে দেওয়া থাকে এখানে এই ডিপার্টমেন্টের বই আছে।

প্রত্যেকটা লাইব্রেরীতে প্রচুর পরিমাণে বইয়ের সংখ্যা ছিল। বিভিন্ন লেখকের বই, বিভিন্ন ধরনের বই, বিভিন্ন প্রকাশনীর বই, এখানে এমন কোন বই ছিল না যা বাবা কষ্টকর। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে এই নীলক্ষেতে অবস্থিত হয় এখানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বই কিনার আনাগোনা বেশি থাকে। পাশাপাশি অধিভুক্ত সাত কলেজের ছাত্রদের এখানে বেশি লক্ষ্য করা যায়। কেননা ঢাকার ভিতরে যে সকল নামকরা বড় ধরনের প্রতিষ্ঠান আছে সে প্রতিষ্ঠার ভিতরে সাত কলেজের প্রাধান্য সবথেকে বেশি। এই ৭ কলেজকে ঢাকার ঐতিহ্যবাহ কলেজ বলা হয়।

যেহেতু আমরা দুপুরের সময় সেখানে যাই তাই দুপুরে খাবারটা আমরা সেখানে খাই। নিউ মার্কেটের খাবারের মান মোটামুটি ছিল। বলা চলে ওই দিনটি আমাদের খুবই সুন্দর ছিল।

For work I use:

---

মোবাইল	realme C25s
ফটোগ্রাফার	@dreamlife10
লোকেশন	ঢাকা, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

আমরা ঐদিন বিভিন্ন গল্পের বইয়ের সাথে পরিচিত হয়। আমাদের হাতে যথেষ্ট সময় ছিল, তাই আমরা বিভিন্ন লাইব্রেরীতে বিভিন্ন গল্পের বই দেখতে থাকি। এবং কয়েকটি ইসলামিক গল্পের বই অনেক ভালো লাগে এবং সেগুলোকে কিনে নিয়ে আস।

সর্বোপরি নীলক্ষেত লাইব্রেরীতে খুবই সুন্দর একটি সময় কেটেছে আমাদের। বলা চলে কয়েক ঘন্টার জন্য আমরা হারিয়ে গিয়েছিলাম বইয়ের রাজ্যে।

ধন্যবাদ জানিয়ে আজ এখানে শেষ করছি।আগামী দিন আবারো দেখা হবে নতুন কোন বিষয় নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।।