আজকের জুমার সালাত।। সালাতো আমাদের করণীয় সমুহ।।
প্রিয়, পাঠকগণ,আপনারা সবাই কেমন আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি আপনাদের দোয়াতে ভালো আছি। আবারো নতুন একটি ব্লগ নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম।
আমাদের প্রথম করণীয় হচ্ছে: একদম তাড়াহুড়ো নয়, বরং যথেষ্ট পরিমাণ সময় নিয়ে আমরা সালাত আদায় করব। আর (হাদীসের ভাষায়) সালাতের মধ্যে কোনো প্রকার ফাঁকিবাজি নয়। সালাতের ভেতর তাড়াহুড়ো করার প্রবণতা আপনার সালাতের খুশু তথা একাগ্রতা ছিনিয়ে নেবে। সালাত জীবনের সকল ক্ষেত্রে বারাকাহ'র চাবি; এর মাঝে এমন অনেক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম উপকার রয়েছে, যা কেবল সঠিকভাবে সালাত আদায়কারীগণই উপলব্ধি করতে পারেন। আপনি যথাযথভাবে সালাত আদায়ের আগ পর্যন্ত তা অনুভব করতে পারবেন না। সুতরাং অস্থিরমতি নয়, সুস্থির হোন। শরীরকে স্থির আর মনকে প্রশান্ত করে সালাত আদায় করুন। মনে রাখবেন, জীবনযাপনে প্রশান্তি-স্থিরতার দীক্ষাই কিন্তু সালাত আপনাকে দিতে চায়।
আর এই স্থিরতা শুধুমাত্র সালাতের ভেতরভাগেই নয়। বরং সালাতের সময় হওয়ার পর থেকে সালাতে দাঁড়ানোর আগ পর্যন্তও, অর্থাৎ সালাতের আগের সময়টাতেও আনা চাই। আযানের জওয়াব দেয়া, অপচয় না হয় সেদিকে খেয়াল রেখে পরিপূর্ণ ওযু করা, দৌড় না দিয়ে শান্তভাবে মাসজিদে আসা, সময় থাকলে দু রাকাআত সালাত গড়া-এসবই সালাতের পূর্বে স্থিরতার প্রয়োজন নির্দেশ করে। আবু হুরায়রা এই হতে• সালাতের জন্য ইংগামাত দেয়া হয়ে গেলে তোমরা তাড়াহুড়া করে সালাতে এসো না। বরং ধীরস্থিরভাবে আসো। অতঃপর ইমামের সাথে যতটা সালাত পাও তা আদায় করো। আর যতটা না পাবে তা পূরণ করে নাও। কেননা তোমাদের মধ্যে কেউ যখন সালাত আদায়ের ইচ্ছা (নিয়ত) করে আসে, তখন সে সাদাতরত থাকে বলেই গণ্য হয়।
For work I use:
মোবাইল |
realme C25s |
ফটোগ্রাফার |
@dreamlife10 |
লোকেশন |
ঢাকা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
ভাষ্যমতে সালাতের প্রস্তুতি গ্রহণকারী ব্যক্তিও সালাতরত বাক্তির সমতুল্য। সালাতের ভেতর যা কিছু পরিত্যাজ্য, সালাতের প্রস্তুতি গ্রহণকালেও সেসব থেকে নবৃত থাকাই উত্তম, যেহেতু আগের সময়টুকুতেও আমি যেন সালাতেই আছি। এই যান্ত প্রস্তুতির প্রভাব গিয়ে পড়বে আপনার সালাতে।