গ্রামাঞ্চলে বাঁশ গাছের অনেক গুরুত্ব রয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।
আমাদের বাংলাদেশে চিরচেনা পরিচিত গাছ হচ্ছে বাঁশ গাছ। এটি এমন একটি গাছ যা ছোট থেকে শুরু করে সবাই এই গাছ সম্পর্কে জানে। এবং বিশেষ করে এগুলো আমাদের বাড়ির আঙিনার আশেপাশে অথবা ঝোপ-ঝারে জন্মায়। বাঁশ হচ্ছে কাষ্ঠল চিরহরিৎ উদ্ভিদ, যা ঘাস পরিবারের সদস্য। সাধারণত এই বাঁশ গাছগুলো গুচ্ছ হিসেবে জন্মায়। এই গুচ্ছ হিসেবে জন্ম হওয়ার কারণে একটি ঝোপের মত তৈরি হয়ে যায়, আর ছোট অবস্থায় এক একটি গুচ্ছতে ১০-২০ টি বাঁশ জন্মায়। ধীরে ধীরে যখন বড় হতে থাকে তখন এর সংখ্যা আরো বাড়তে থাকে, প্রায় ৭০-৮০ টি বাঁশ জন্মাতে থাকে এক একটি গুচ্ছে।
যার কারনে এই গুচ্ছগুলোকে আমরা বাঁশ ঝাড় হিসেবে গণ্য করি।
কাদামাটি থেকে শুরু করে বেলে মাটি, এটেল মাটি এবং নানা রকমের মাটিতে বাঁশ গাছ অনায়াসে জন্মায়। গ্রামাঞ্চলে এই বাঁশ গাছের মাধ্যমে নানান ধরনের আসবাবপত্র তৈরি করা হয়। শুধু আসবাবপত্র নয় বিভিন্ন শিল্পকলাতে বাঁশ গাছ ব্যবহার করা হয়। ছোটবেলা থেকে আমরা জানি যে, কাগজ শিল্পতেও বাঁশ গাছের অবদান রয়েছে।
For work I use:
ডিভাইস |
Canon 90D |
ফটোগ্রাফার |
@sayedabdullah |
লোকেশন |
Chandpur, Bangladesh |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
বাঁশ গাছের শিকড়, পাতা, ছাল, গোরা ইত্যাদি ঔষধি কাজের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। গ্রাম্য লোকদের কাছে বাঁশ গাছের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। আমাদের দেশে প্রায় ১২০ রকম বাস চিহ্নিত করা হয়েছে। মুলি, তল্লা, ওরা, লতা মিরতিঙ্গাসাহ প্রায় ২৫ প্রজাতির বাঁশ রয়েছে।