খুজে বেড়াচ্ছে সঙ্গী.........................
প্রিয় অনলাইনবাসী,
মানুষ তার সঙ্গীর জন্য প্রিয় মানুষের জন্য সাত সমুদ্র তেরো নদী পার হতে পারে। মানুষের ক্ষেত্রে এরকম ঘটনা হরহামেশাই ঘটে থাকে। তবে প্রাণিজগতের যে এরকম ঘটনা ঘটে না তা কিন্তু নয়। প্রজনন মৌসুমে তিমিরা সঙ্গীর খোঁজে যে দূরত্ব অতিক্রম করে বলে ধারণা ছিল তা পাল্টে গেছে। এখন মনে করা হচ্ছে প্রজনন মৌসুমে তিমিরা সঙ্গীর খোঁজে তারও বেশি দূরত্ব অতিক্রম করে।
সঙ্গীর খোঁজে ৬০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত পাড়ি দেয় কিছু তিমি। পোয়াল ট্রাস্টের গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন, একটি পুরুষ তিনি মেক্সিকো উপকূল থেকে হাওয়াইয়ের মাওইতে পাড়ি জমিয়েছে। ৫৯৪৪ কিলোমিটার পাড়ি দিতে তিমিটি লেগেছে মাত্র ৪৯ দিন। গবেষণায় নেতৃত্ব দিয়েছেন জেমস ডার্লিং তিনি বলেছেন যখন আমরা এটা জানতে পারলাম নিজেরাই বিশ্বাস করতে পারেনি। তারা মহাসাগরে এমনভাবে ভ্রমণ করছে যেন এটা তাদের নিজস্ব ঘরবাড়ি। নতুন তথ্য পাওয়া গেছে তা তিমিদের সম্পর্কে আমাদের ধারণা বদলে দেবে। প্রায় সব বড় সমাজেই পাওয়া যায়।
উত্তর প্রশান্ত মহাসাগরের তিনি গ্রীষ্মে থাকে আলাস্কা ও কানাডার দিকে। এরপর শীতে প্রজনন মৌসুমেও এলে মেক্সিকো ও হাওয়ায় পাড়ি জমায় তারা। বিশাল আকার তিমিগুলো কিভাবে তাদের প্রজনন সম্পন্ন করে এটা জানার কৌতূহল অনেক মানুষেরই রয়েছে। কতগুলো ১৫ মিটার দীর্ঘ এবং ৪০ টন ওজনের পুরুষটি তার চেয়েও বড় আকারের স্ত্রীর সঙ্গে প্রজননে অংশ ফোন কর। প্রথমেই দেখা যায় কতগুলো পুরুষ তিনি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে ছুটে আসে একটিমাত্র স্মৃতির দিকে এবং স্মৃতি কে ধরার জন্য পুরুষদের গুলো একে অপরকে প্রচন্ডভাবে ধাক্কা দেয়। সংঘর্ষটি এতটাই মারাত্মক যে কোন পুরুষ তিনি মারা যাওয়ার জন্য যথেষ্ট। তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে অন্য সময়ে পুরুষ হ্যান্ডব্যাগ তিমির দেখা মেলা ভার। কিন্তু প্রজননকালীন দৃশ্য ধারণের সময় স্মৃতি মিটির পেছনে অনেক পুরুষ শ্রমিকের ধাওয়া করতে দেখা যায়।
প্রায় ৪০ এর অধিক পুরুষ তিনি তীব্র গতিতে ছুটছে একে অপরকে ধাক্কা দিচ্ছে শুধু একটিমাত্র স্ত্রীর উপর আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে। এটি যেন জুরাসিক পার্ক এর ডাইনোসরদের যুদ্ধের কথা মনে করিয়ে দেয়।
That's catchy🎣! We've resteemed it.