বড়দের সকলকে প্রণাম জানাই । আজকে আপনাদের শেয়ার করতে চলেছি একটি কৃষ্ণনগরের বিখ্যাত চার্চের ড্রয়িং। এটি পুরোটা কালো পেন দিয়ে করা হয়েছে ।কিন্তু আমি ক্ষমা চাইছি কারণ আমি ভিডিও করতে করতে মাঝে কখন ভিডিও বন্ধ হয়ে গেছিল সেটার খোঁজ পাইনি ।

আমি নিজের মনে ছবি এঁকে গিয়েছি, তারপর লাস্টের দিকে যখন ভিডিও অফ করতে মোবাইলের দিকে তাকাকম।তখন দেখি ভিডিও বন্ধ । তাই আমি স্টেপ বাই স্টেপ পুরোপুরি দেখাতে পারছি না ।কিন্তু যেটুকুনি ভিডিও হয়েছে ।আমি সেটুকুনি আপনাদের সাথে শেয়ার করে নিচ্ছি।

আমি সকাল থেকে পোস্ট লেখার সময় পাইনি। কারণ আমার সকাল থেকেই পড়ার চাপ ছিল আর আমি স্কুলেও গিয়েছিলাম। স্কুলে দাবা খেলার টুর্নামেন্ট ছিল ।আমি তার খোঁজ পাইনি, তাই জন্য আমার প্র্যাকটিস ছিল না ।তাই আমি এই খেলার টুর্নামেন্ট টা খুব দুঃখিতভাবে হেরে গিয়েছি। আমি গতকালকেই আপনাদেরকে বলছিলাম যে আমি দাবা খেলার জন্য অংশগ্রহণ করেছি এবং প্রথমবারে জিতে গিয়েছিলাম।

লিংক

বুঝতে পারলাম যে আমাকে আরো প্র্যাকটিস করতে হবে । আমার অপোনেন্ট আর আমি তিনটে রাউন্ড ছেড়েছিলাম ,তার মধ্যে আমি সেকেন্ড রাউন্ড অর্থাৎ মিডিল রাউন্ডে জিতেছি ।কালো নিয়ে কিন্তু পরের রাউন্ডে আমি হোয়াইট নিয়ে ঠিকভাবে খেলতে পাইনি। আমি যতটা বুঝলাম যে আমি কালো নিয়েই ভালো খেলতে পারি।

যাইহোক আমি এখন এই পোস্টটি আমার এক জেঠুর কারখানায় একটি চেয়ারে বসে পোস্ট লিখছি। আমি জেঠুর কারখানা প্রতিদিনই আসি কারণ আমার খুব ভালো লাগে । সামনে কিন্তু দুর্গাপুজো, তাই আমার জেঠুর কারখানায় প্রায় তিনটে ঠাকুর তৈরি হচ্ছে । তার মধ্যে দুটো ঠাকুর ডেলিভারি হয়ে গেছে ।আর দুটো ঠাকুর এখনো হচ্ছে ।আমার বাবাও আমার জেঠুর সঙ্গে সহযোগিতা করছে।

যেহেতু আমার বাবা আমার জেঠু খুব ছোটবেলাকার বন্ধু ।তাই জন্য মাঝে মাঝে আমার বাবা রাত দুটো আড়াইটে পর্যন্ত হেল্প করে দেয় জেঠুকে। আমার বাবা এখন এখানে একটি ফিগারে রং করছে। আমি বাবা যখন বাড়িতে খেতে গেছিল ,ওনার পেছন ধরে চলে এসছি। এবার জেঠি আর দিদিও আসবে ।যেহেতু জেঠু সারারাত ধরে এখানে কাজ করে ।তাই জেঠি এখানে দশটার মধ্যে আসে এবং বারোটায় চলে যায় বা একটাই চলে যায়। কারণ জেঠি জানে যে আমরা প্রতিদিনই এখানে আসি আর জেঠির একা একা বাড়িতে ভালো লাগে না বলে এখানে আমরা যখন আসি তখন আমার দিদি এবং মায়ের সঙ্গে গল্প করে।

আমি আজকের স্কেচ টা ঠিক করে দেখাতে পারলাম না। তাই এমন ভাবে পোস্ট করলাম । তাই সরি।