ছাত্র ছাত্রী দের সপ্ন যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
হ্যালো বন্ধুরা,
আসসালামুয়ালাইকুম,অন্যান্য ধর্মের ভাই ও বোনদের জন্য রইলো শুভ কামনা।
আশা করি সকলেই ভালো আছেন।
আল্লাহ এর অশেষ রহমত এ আমিও ভালো আছি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম শুনলেই মনের ভিতরে কেমন জানি প্রশান্তির একটা নিঃশ্বাস ছাড়া শুরু করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু একটা নাম না একটা উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ এর কারিগর।
এমন কোন ছাত্র-ছাত্রী নেই যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখেনা।
প্রতিবছর লক্ষ লক্ষ ছাত্র ছাত্রী পরীক্ষা দেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এ ভর্তি হওয়ার জন্য । কিন্তু দুঃখের বিষয় সকলেই সেখানে ভর্তি হতে পারে না।
আজ কে ৬মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা ...
সপ্ন যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তখন লড়াই তো করতেই হবে।
আর এই লড়াই করতে ছুটে এসেছে বিভিন্ন দুর দুরন্ত থেকে সব ভর্তি যোদ্ধারা।
রংপুর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় এ হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের পরীক্ষা ।
সকাল থেকে শুরু হয়ে গেছে ভর্তি যোদ্ধাদের আসা যাওয়া।
এক এক টি সিট নিজের করে পাওয়ার জন্যে সবাই মরিয়া হয়ে উঠেছে ।
যেভাবেই হোক একটি সিট আমাকে আদায় করে নিতে হবে। এই মানসিকতা নিয়ে সকলে ই চলে এসেছে পরীক্ষা দিতে।
এই পরীক্ষার জন্য এক একজন পরীক্ষার্থী নিজের খাওয়া ঘুম সব বাদ দিয়ে কয়েকমাস পড়ার টেবিল এ কাটিয়েছে । খেলাধুলা আড্ডা মোবাইল ফেসবুক বন্ধু-বান্ধব সব ত্যাগ করে নিরলস পরিশ্রম করে গেছে।
আজ তাদের সেই পরিশ্রম এর সফলতা দেখার লড়াই।
আর এই লড়াই এ তাদের পাশে আছে তাদের অভিভাবকরা ।
বাচ্চারা পরীক্ষা দিয়ে কখন বের হবে সেই অপেক্ষায় বসে আছে তাদের অভিভাবকরা।
এই রোদের মাঝে অপেক্ষা-আসা নিয়ে বসে আছে বাচ্চার আলোকিত ভবিষ্যৎ এর সপ্ন পূরণ এর সাথী হয়ে।
কেউ কেউ টেনশন কাটাতে পড়ছে বই।
আবার এইদিকে ভর্তি যোদ্ধাদের সাহায্য করতে বসেছে হেল্প ডেস্ক।
অন্যদিকে যানজট ও কোনো রকম আপত্তিকর পরিবেশ যাতে না সৃষ্টি হয় সেই দিকে নজর দিচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীর পুলিশ সদস্যরা ।
অপরদিকে ভর্তি যোদ্ধাদের গরম ও টেনশন কাটাতে বিক্রি হচ্ছে ঠান্ডা আখের রস।
যা একটু স্বস্তি এনে দিবে গরমে....
আজকের মত এখানেই শেষ করছি ,
আর বেশি কিছু লিখছি না ।
আবার ও দেখা হবে নতুন কোনো
বিষয় নিয়ে নতুন একটা পোস্ট এ
সকলের সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনা করছি
সকলকে ধন্যবাদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়াটা কতটা যে টাফ ব্যাপার,,, সেটা হয়তো বা তারাই বুঝতে পারে। যারা সেখানে গিয়ে উপস্থিত হয়। আমিও গিয়েছিলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। তবে ভর্তি হওয়ার জন্য নয়। আমার আপু পড়াশোনা করে,,,, তাকে নিয়ে আসার জন্য।
আপনি খুবই মূল্যবান টপিক আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। আসলে যারা ভর্তি হতে চায়,,, তাদের যে কতটা টেনশন থাকে,,,, এবং তাদের টেনশন কাটানোর জন্য তারা কি কি করে। এবং আমাদের পুলিশ কর্মকর্তারা কতটা সহায়তা দান করে,,, অপকর্ম হওয়ার থেকে বিরত থাকার জন্য। সেটাও আপনি তুলে ধরেছেন।
খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্ট পড়ে অসংখ্য ধন্যবাদ,,, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল,,,, সৃষ্টিকর্তা আপনাকে সবসময় ভালো রাখুক।সেই কামনা করি ভাল থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মানে এক স্বপ্নযোদ্ধাদের স্বপ্ন যুগান্তরে এক সপ্ন,,,এখানে কারো জীবন এর সর্বোচ্চ চেষ্টা দিয়ে মেধা দিয়ে,, লড়াইয়ের নাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়,,, দোয়া করি সপ্ন যোদ্ধাদের সপ্ন পুরুন হোক,,,
আর আপনি এই বিষয়টি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এর জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ একজন ছাত্র সে ভার্সিটিতে হওয়ার জন্য এই কয়েকটি মাস অনেক কঠোর পরিশ্রম করে যেন সে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারে।
আবার অনেকেই রয়েছে যারা ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন নিয়ে সামনে অগ্রসর হচ্ছে। আপনি ঠিকই বলেছেন সকলেই চান্স পায়না। আর এটাই স্বাভাবিক। খাওয়া দাওয়া ঘুম বাদ দিয়ে ফেসবুকে সময় না দিয়ে লেখাপড়ার টেবিলের বসে অনর্গল পড়ার দিকে মনোনিবেশ। ধন্যবাদ জানাই সুন্দর পোস্ট উপস্থাপনের জন্য।