কতোটা সাঁজানো যায়?
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
বর্তমানে বাংলাদেশের বেস্ট ট্রেনডিইং একটা ব্যাপার হলো মিলটন সমাদ্দার এবং এই লোকটির নামে যে এলিগেশন গুলো তোলা হয়েছে। সেসব হলো মানব পাচার এবং মানুষদের বিভিন্ন অঙ্গহানি করে, তাদেরকে একেবারে কোনো প্রকার ধর্মীয় রীতিনীতি না মেনে দাফন কাফন করে ফেলা। অর্থাৎ এই ব্যাপারটির পক্ষে এবং বিপক্ষে বর্তমানে দুটি দল তৈরি হয়ে গিয়েছে। কিন্তু আমি মোটেও কোনো একটা দলের দিকেই সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করতে পারছি না। কারণ আমার মনে বেশ কিছু প্রশ্ন রয়েছে । আমি সেই প্রশ্নগুলোই আপনাদের সামনে উপস্থাপন করছি। যদি তার কোনো উত্তর পাই।
যারা আসলে মিলটন সমাদ্দারের বিপক্ষে কথা বলছে। তাদের একটাই কথা , সেটা হচ্ছে এই সবকিছুই একেবারে সাঁজানো। এখন আমি আসলে কয়েকটা ব্যাপার কে সাজানো হিসেবে ধরে নেবো। কারণ কয়েকদিন আগেই আমি সেই চাইল্ড এন্ড ওল্ড এইজ হোম এর পাশের মসজিদের একজন লোকের বক্তব্য শুনেছি এবং সেই বক্তব্যটিতে লোকটি একেবারে স্পষ্ট করে বলেছেন যে। তারা যখন প্রথম প্রথম লাশ ধোয়াতো। তখন যখন সেসব লাশের গায়ে কাঁটা ছেড়ার দাগ পাওয়া যেতো। সেটা ওই হোমে জানানো হয়েছিলো এবং এরপর থেকেই আসলে সেখানে দাফন কাফন এর কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিলো,অর্থাৎ লাশ আর পাঠাতো না।
এখন আমার মূল প্রশ্ন কিন্তু একটাই। অর্থাৎ তাকে যদি বিভিন্ন নাটক সাজিয়ে গ্রেফতার করা হয়, শুধুমাত্র তার সব টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। তাহলে আসলে এতোগুলো প্রমাণ কি করে তৈরি করা সম্ভব? কিংবা আদৌ সত্যিকার অর্থে তৈরি করা সম্ভব কিনা? কারণ আমার ছোট মাথায় এসব ধরছে না।
আর যদি তৈরি না করা সম্ভব ও হয়।তাহলে মিল্টন যে এতো ভয়ংকর কাজ করে চলেছে এটা কেও একটুও টের পেলো না।ব্যাপারগুলো একেবারে যেনো মুভির থ্রিলিং সিন গুলোর মতোন।হঠাৎ করেই টের পেয়ে গেলো সব?এভাবেও কি সম্ভব?
