ABB Contest-57 // ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি তৈরি ।

in আমার বাংলা ব্লগlast month

হ্যালো.......
আসসালামু আলাইকুম/আদাব আমার বাংলা ব্লগ স্টিম কমিউনিটির বন্ধু গন আমি @kibreay001 বাংলাদেশ থেকে বলছি আজ (০২-০৫-২০২৪)

IMG_2530.JPG

আসসালামু আলাইকুম আমার স্টিম বন্ধু গন আশা করি আপনারা অনেক ভালো আছেন । আপনাদের দোয়ায় আমিও অনেক ভালো আছি। আমি @kibreay001 আমি আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি ফিঙ্গি রাজা ঘড়ি তৈরি। গতকাল সকালবেলা থেকেই বেশ ব্যস্ত সময় পার করছি। গতকাল সকালবেলায় কোচিং শেষ করে ঘড়ি বানানোর বেশ কিছু জিনিস কেনাকাটা করেছিলাম গাংনী বাজার থেকে। তারপরে সেখান থেকে বাড়ি ফিরে এসেছিলাম। বাড়িতে এসে খাওয়া দাওয়া শেষ করে পোস্ট তৈরি করব বলে একটি বাগানে গিয়ে ঘড়ি তৈরির প্রস্তুতি নিয়েছিলাম। সেখানে প্রায় চার থেকে পাঁচ ঘন্টা পরিশ্রমের পর ঘুড়ি তৈরি করতে সফল হয়েছিলাম। আসলে আমি অনেক ছোটবেলা থেকেই ঘড়ি তৈরি করতে বেশ পছন্দ করি। তবে কয়েক বছর হল এখন আর ঘুড়ি ওড়ানো হয় না। আসলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির এবার ৫৭ তম প্রতিযোগিতার আয়োজনের কারণে আবারো সেই ছোটবেলার শৈশবে ফিরে যেতে পারলাম। আসলে ঘুড়ি বানানোর পরে সত্যি আমার নিজের কাছেও বেশ ভালো লেগেছিল। ঘুড়ি বানানো শেষ করে আবারো বিকেল বেলায় যখন আমরা ছোট্ট ছেলেদের সাথে ঘুরে ওড়ানোর জন্য মাঠে গিয়েছিলাম সেই সময়টা বেশ দারুন উপভোগ করেছিলাম। আসলে কয়েকদিন ধরে কলেজে পরীক্ষা চলছে এই কারণে প্রথমের দিকে সময় পায়নি মঙ্গলবার পরীক্ষা শেষ হয়েছে এবং বুধবারের দিন আমি পোস্ট তৈরির জন্য বসে গিয়েছিলাম। চেষ্টা করি অতি ব্যস্ত সময়ের মাঝেও নিজের কিছু ক্রিটিভিটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। তবে চলুন ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি তৈরির পোস্ট আপনাদের মাঝে পর্যায়ক্রমে শেয়ার করা যাক.........


পোস্ট তৈরির প্রয়োজনীয় উপকরণ

গিফটের পেপার
কাবারি
কাইচি
টেপ
কাটারি
সুতা


🪂ধাপ-১

IMG20240501102132.jpg

IMG20240501123022.jpg

IMG20240501122558.jpg

IMG20240501102324.jpg

আপনারা এবার উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আমি অনেক সুন্দর ভাবে ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি তৈরির জন্য যে সকল জিনিস প্রয়োজন সবগুলোর ছবি আপনাদের মাঝে অনেক সুন্দরভাবে শেয়ার করেছি। আসলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির প্রতি ভালোবাসার জায়গা থেকে,আমি অনেক সুন্দর ভাবে কম্পিউটারের দোকান থেকে একটি পেজ নিজের মতো করে লিখে প্রিন্ট আউট করে নিয়ে এসেছিলাম সেটিও আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে এবার প্রতিযোগিতায় আমি চিন্তা ভাবনা করেছি সবার থেকেও ব্যতিক্রম ভাবে তৈরি করার চেষ্টা করব।
🪂ধাপ-২

IMG20240501130327.jpg

IMG20240501130236.jpg

IMG20240501123351.jpg

আপনারা এবার উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আমি আবারও অনেক সুন্দর ভাবে আপনাদের মাঝে তিনটি ছবি শেয়ার করেছি। কাবারি অনেক সুন্দর ভাবে কাটারি দিয়ে। মাঝখান দিয়ে সুন্দরভাবে খিল তুলে নেওয়ার পরে খিল গুলো চাচা শুরু করে দিয়েছি। আসলে দুপুর বেলায় আমি যখন ঘুড়ি বানাতে বাগানের মধ্যে গিয়ে বসে ছিলাম পাশে অনেক ছোট্ট ছেলেরা ছিল সকলে আমাকে ছবি তোলার জন্য বেশ হেল্প করেছিল। তিনটি কাবারি যখন হালকায় চাচা শেষ হয়েছিল তখন সবগুলো এক জায়গায় রেখে ছবি তুলেছিলাম।
🪂ধাপ-৩

IMG20240501132659.jpg

IMG20240501132853.jpg

IMG20240501134210.jpg

এবার আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি ঘুড়ি তৈরির জন্য। কাবারির খিল অনেক সুন্দর ভাবে সুতা দিয়ে অর্ধেক করে মেপে নিয়েছি। তারপরে খিলের মাঝখানে মেপে দেখেছিলাম কোন সাইডে বেশি ভারী আছে। সেই সাইডে থেকে আবারও ভালোভাবে অনেক সুন্দর করে গোল করে খিল চাচা শুরু করেছিলাম। আসলে খিল সমানভাবে মাঝখানে করাতে হবে দুই দিকে সমান ভারী হলে ঘুড়ি উড়বে বেশ ভালো। এজন্য এত কষ্ট করে খিল গুলো আমি অনেক সুন্দর ভাবে মেপে নিয়েছিলাম।
🪂ধাপ-৪

IMG20240501140108.jpg

IMG20240501140748.jpg

আমি যেহেতু ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি তৈরি করবো সেইজন্য ঘুড়ির পিছনের দিকে খিলের মাঝখান দিয়ে আবারো অনেক সুন্দর ভাবে অর্ধেক ফেরে নিয়েছি। তারপরে খিলের মাঝখানে অনেক সুন্দর ভাবে সুতা দিয়ে বেঁধেছি যাতে খিল বেশিদূর না চিরে যায়। যেহেতু ঘুড়ির পিছনের খেল বাঁকা করতে হবে সেজন্য অনেক সুন্দর ভাবে কাটারি দিয়ে আরো চিকন করে খিল চেছে নিয়েছিলাম। তারপরে খিল গুলো আমি অনেক সুন্দর ভাবে সুতা দিয়ে ঘুড়ি তৈরির ফ্রেম বানানো শুরু করেছিলাম।
🪂ধাপ-৫

IMG20240501145116.jpg

IMG20240501143151.jpg

IMG20240501141457.jpg

এবার আপনারা উপরের ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। ঘুড়ি তৈরির ফ্রেম যখন বানানো সম্পন্ন করেছিলাম । আমি তখন কিছু ছবি তুলে রেখেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বলে। আসলে বাগানের মধ্যে ফ্রেম বানানোর ছবিগুলো বোঝা যাচ্ছিল না সেজন্য পাশের বাড়িতে গিয়ে কালো জায়গায় রেখে বেশ সুন্দরভাবে একটি ছবি তুলে রেখেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
🪂ধাপ-৬

IMG20240501152915.jpg

IMG20240501145731.jpg

IMG20240501152906.jpg

ঘুড়ির ফ্রেম বানানো যখন আমি সম্পন্ন করেছিলাম তখন বেশ ক্ষুধা লেগেছিল। তাই আমি মনে মনে চিন্তা ভাবনা করলাম এখন কি খাওয়া যায়। তখন আমার মাথায় আসলো সবাই মিলে চানাচুর মুড়ি খেলে বেশ ভালো হয়। তাই ঘুড়ি বানানোর মাঝ পথেই আমরা চানাচুর মুড়ি খাওয়া মেতে উঠে ছিলাম সকল ছেলেরা মিলে।
🪂ধাপ-৭

IMG20240501152026.jpg

IMG20240501152636.jpg

ঘুড়ির ফ্রেম বাঁধা শেষে আমি অনেক সুন্দর ভাবে গিফটের পেপার দিয়ে ঘুড়ি ছাউনি দেওয়া শুরু করে দিয়েছিলাম। যেহেতু হালকা গোলাপি কালারের পেপার একটি নিয়ে এসেছিলাম তাই এটি মাঝখানে দিয়েছিলাম। মাঝখানে ছাউনি দেওয়ার শেষে অনেক সুন্দর ভাবে ছবি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি।
🪂ধাপ-৮

IMG20240501154049.jpg

IMG20240501155549.jpg

এবার আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আবারও অনেক সুন্দর ভাবে ঘুড়ির দুই পাখা সবুজ পেপার দিয়ে ছাউনি দেওয়ার শেষ করেছি। এখনো ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ির লেজের দিকে ছাউনি দেওয়া বাকি রয়েছে।
🪂ধাপ-৯

IMG20240501161650.jpg

IMG20240501162637.jpg

IMG20240501161239.jpg

এবার আপনারা উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। ঘুড়িতে ছাউনি দেয়া আমি যখন সম্পূর্ণ শেষ করেছিলাম তারপরে ছবি তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। কম্পিউটারের দোকান থেকে আমি যেই পেপারটি প্রিন্ট আউট করে নিয়ে এসেছিলাম সেটি অনেক সুন্দরভাবে ঘুড়ির মাঝখানে লাগিয়ে দিয়েছি। তার পরে অনেক সুন্দরভাবে ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য ঘুড়িতে আমি ভাজ বাঁধতে শুরু করেছিলাম। আসলে প্রথম থেকে ঘুড়ি তৈরি করতে প্রায় চার থেকে পাঁচ ঘন্টা সময় প্রয়োজন হয়েছিল। আসলেই ধরনের ঘুড়িগুলো একদিনে তৈরি করলে বেশি ভালো লাগে না তাই কয়েকদিন সময় নিয়ে তৈরি করলে বেশ ভালো হয়। বিকেল বেলার দিকে ঘুড়ি তৈরি শেষ করে বাড়িতে এসে গোসল শেষ করে আসরের নামাজ আদায় করে ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য আবারও মাঠে গিয়েছিলাম।
🪂ধাপ-১০

IMG20240501173914.jpg

IMG_20240501_173801.jpg

আসলে আমাদের বাড়ির পাশেই অনেক বড় মাঠ মাঠের নিচের কিছু জমি আছে এখানে অনেক কৃষক ধানের আবাদ করেছে আসলে দেখলে মন ভরে যায়। সেখানে এসেছিলাম আমরা পাড়ার সকল ছেলেরা মিলে ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য। প্রথমে ঘুড়ি নিয়ে আমি ধান ক্ষেতের মধ্যে প্রবেশ করেছিলাম সেখানে বেশ কিছু স্টাইলে ছবি তোলার জন্য। ছবিগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে বিকেল বেলায় ছবি তোলার জন্য ডিএসএলআর ক্যামেরা নিয়ে বের হয়েছিলাম। বিকেল বেলায় বেশ দারুন সময় অতিবাহিত করেছিলাম সকল ছেলেদের সাথে ঘুড়ি ওড়ানোর আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়ে।
🪂ধাপ-১১

IMG_2543.JPG

IMG_2562.JPG

IMG_2563.JPG

এবার আপনারা উপরে ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। জুবায়ের যখন ঘুড়ি নিয়ে ধান ক্ষেতের মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিল তখন আমি সুতা হাতে নিয়ে পুকুরের বাড়ির উপর দাঁড়িয়ে ছিলাম। জুবায়ের ঘুড়ি উড়িয়ে দিলে আমি সুতা টান দিয়ে অল্প একটু দৌড়ালে ঘুড়ি উপরে উঠে গিয়েছিল। পাড়ার সকল ছেলেরা যখন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে ঘুড়ি ওড়ানোর আনন্দ ভাগাভাগি করে নিয়েছিলাম। তখন অনেক সুন্দর ভাবে ডিএসএলআর ক্যামেরা দিয়ে দুইটি ছবি তুলে রাখা হয়েছিল। সেগুলো আপনাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে শেয়ার করেছি।
🪂ধাপ-১২

IMG_2568.JPG

IMG_2567.JPG

IMG_2577.JPG

IMG_2576.JPG

এবার আপনারা উপরের ছবির দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। ঘুড়ি যখন অনেক উপরে উড়তে ছিল তখন অনেক সুন্দরভাবে জুম করে ছবি তোলা হয়েছিল। আসলে ঘুড়ি প্রায় মাটি থেকে অনেক উপরে উড়ছে তাই ভালো ক্যামেরায় বোঝা যাচ্ছিল না। আমার হাতে সুতার ছিল সেখান থেকে প্রায় সব সুতা আমি ছেড়ে দিয়েছিলাম। এর আগে হয়তো আমি কোন ঘুড়ি এত উপরে তুলেছিলাম না। সত্যি গতকাল ঘুড়ি ওড়াতে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আমি নিজেও প্রথমে ঘুড়ির দিকে তাকিয়ে বেশ অবাক হয়েছিলাম।
🪂ধাপ-১৩

Video link

আমি আপনাদের মাঝে অনেক সুন্দর ভাবে আমার ঘুড়ি ওড়ানোর দৃশ্য ভিডিও আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি। আসলে প্রায় তিন বছর আগে ঘুড়ি ওড়ানো হয়েছিল যখন হাই স্কুলে পড়তাম তখন। এখন বেশ বড় হয়েছি তাই এই ছোটবেলার ইচ্ছে গুলো ভালো লাগলেও পূরণ করে হয়ে ওঠে না। তবে অনেকদিন পর ঘুড়ি উড়াতে আজকে বেশ ভালোই লেগেছিল। ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির প্রতি এত সুন্দর একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আবারো ছোটবেলার সময়টা সকলের মাঝে স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ জানাই আমার পক্ষ থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির ফাউন্ডার,এডমিন,মডারেটর এবং সকল সদস্যদের। আশা করি আজকের পোস্টটি সকলের কাছে ভালো লাগবে। সকলের মতামত নিচে কমেন্ট বক্সের মাধ্যমে জানাবেন। সকলের জন্য আমার পক্ষ থেকে শুভকামনা রইল।
✨💞আমার নিজের পরিচয়💞✨


IMG_20240213_153009.jpg

আমি মোঃ কিবরিয়া হোসেন। আমি বাংলাদেশ খুলনা বিভাগে মেহেরপুর জেলার গাংনী থানা কামারখালী গ্রামে বসবাস করি। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের সবাইকে জানাই প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমি বর্তমানে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র। আমার মাতৃভাষা বাংলা। আমি বাংলা ভাষায় কথা বলতে এবং লিখতে অনেক ভালোবাসি। সব থেকে আমি বেশি পছন্দ করি ফটোগ্রাফি করতে। আমি বেশিরভাগ সময় বিভিন্ন জায়গা ঘোরাঘুরি করে থাকি। কয়েকটি শখের মধ্যে আমার প্রধান শখ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করা। সংক্ষিপ্ত আকারে আমি আমার নিজের পরিচয় শেয়ার করলাম আপনাদের মাঝে। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন। আমার পক্ষ থেকে আপনাদের জন্য শুভকামনা রইল।

(১০% প্রিয় লাজুক খ্যাঁক এর জন্য )

banner-abb3.png

Logo.png

7258xSVeJbKkzXhyseBP4PYz11eBDT8sW2oR1a4vfVFS6JTrGU8e1FPUaNdHG5vjXyg2xthV78bDEmEVvKCQpyzX1kq8gAVzGsPp9GqJVRWxb6T9y35PZmQehnLjELdKKmnhdxQjDuny4.png

Steem_Pro.png


VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png

Posted using SteemPro Mobile

Sort:  
 last month 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভালো লাগলো।খুবই চমৎকার একটি ঘুড়ি তৈরি করেছেন ভাইয়া।আপনার তৈরি করা ঘুড়িটি খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে।খুবই ইউনিক একটি ঘুড়ি তৈরি করেছেন।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।

 last month 

চেষ্টা করেছি আপু নিজের দক্ষতার মাধ্যমে চমৎকার একটি ঘুড়ি তৈরি করে আপনাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last month 

এককথায় অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া।আসলে আপনারা তো ছোটবেলায় ঘুড়ি বানিয়েছেন, সেই হিসেবে আপনাদের দক্ষতা আমাদের তুলনায় বেশিই হবে।আর আপনি দারুণ করে এটি তৈরি করেছেন। তাছাড়া আমার বাংলা ব্লগ লেখাটা প্রিন্ট করে দেয়ার কারণে আরও বেশি সুন্দর লাগছে।অনেক উপরে দেখছি ঘুড়ি উঠে গেছে।সবাই মিলে বেশ আনন্দ করেই ঘুড়ি উড়িয়েছেন তাহলে।

 last month 

চেষ্টা করেছি আপু ঘুড়ি বানানোর ক্ষেত্রে ছোটবেলার সেই দক্ষতা গুলো কাজে লাগানোর জন্য। ধন্যবাদ মতামত প্রদান করার জন্য।

 last month 

অসাধারণ একটি ঘুড়ি তৈরি করলেন আপনি। আসলে সবগুলো ঘুড়ির থেকে এই ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। তাছাড়া এই ঘুড়ি উড়াতে আমার কাছে দারুন লাগে। ছোট বেলায় এমন অনেক ঘুড়ি উড়িয়েছিলাম। আজকে আপনার ঘুড়ি উড়ানোর ভিডিওটি আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো

 last month 

সবগুলো ঘুড়ি থেকেও আমার এই ফিঙ্গি রাজা ঘুড়িটি আপনার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। জানতে পেরে বেশ খুশি হলাম ধন্যবাদ ভাই মতামত প্রদান করার জন্য।

 last month 

ও ভাই জোস হইছে জোশ। আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগ এর ৫৭ তম কনটেস্ট এ অংশগ্রহণ করার জন্য। ব্যস্ততা আসলেই একটি মারাত্মক জিনিস ভাইয়া। ঘুড়ি বানানো একসময় আমার শখের একটি কাজ ছিল। কিন্তু ব্যস্ততার কারণে আমি সেটা করতে পারলাম না এবং প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করতে পারলাম না খুব খারাপ লাগতেছে। তবে আপনার ঘুড়ি বানানোর এবং উড়ানো দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলাম। অসাধারণ হয়েছে ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।

 last month 

ভাই আপনি ব্যস্ততার কারণে ঘুড়ি বানিয়ে কনটেস্টে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না জেনে সত্যি বেশ খারাপ লাগবে। আমার ঘুড়ি ওড়ানো দেখে আপনি আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেছেন জেনে বেশ ভালো লাগলো ভাই । ধন্যবাদ মতামত প্রদান করার জন্য।

 last month 

ভাইয়া আপনি তো দেখছি বেশ আনন্দ করে ঘুরি বানিয়েছেন। আর আপনার এই আনন্দ ঘন ঘুরি বানানোর দৃশ্যটি কিন্তু আমায় বেশ মুগ্ধ করেছেন। এক কথায় অসাধারণ। যেমন আপনার ঘুরি বানানো, তেমনি করে আপনার আনন্দ ঘন পরিবেশ। শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

 last month 

আসলে ঘুড়ি বানানোর সময় পাশে ছোট্ট ছেলেরা ছিল তাই সকলে বেশ মিলেমিশে আনন্দের সাথে ঘুড়ি বানিয়ে ছিলাম। তবে আপনার মন্তব্যে কিছু বানান ভুল রয়েছে আশা করি ঠিক করে নেবেন আপু।

 last month 

এই কাবারির খিল গুলো যত সুন্দর সরু করে তৈরি করা যাবে ঘুড়ি তত সুন্দর তৈরি হবে এবং তত ভালো উড়বে। ঘুড়িটা বেশ দারুণ তৈরি করেছেন ভাই। এবং ঘুড়ির উপর আমাদের কমিউনিটির নাম লোগো লিখে দেওয়ার ব‍্যাপার টাও বেশ দারুণ ছিল। এবং ঘুড়িটা বেশ চমৎকার উড়ছে দেখছি।

আপনার পোস্টের বেশ কয়েক জায়গাই আপনি ঘুড়ির পরিবর্তে ভুল করে ঘড়ি লিখেছেন। ঐটা ঠিক করে নেওয়ার চেষ্টা করবেন ভাই। আপনার জন্য শুভকামনা।

 last month 

চেষ্টা করব ভাই কিছু সময় পরে পোস্টটি দেখে বানান গুলো ঠিক করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভুলটি ধরিয়ে দেওয়ার জন্য।

 last month 

সত্যি কথা বলতে এক কথায় দুর্দান্ত হয়েছে আপনার তৈরি করা এই ঘুড়িটা। যেটা দেখে আমি জাস্ট মুগ্ধ হয়েছি। ঘুড়ি তৈরি করতে আপনার প্রচুর সময় লেগেছে। ক্ষুধা লাগার পর দেখছি সবাই মিলে চানাচুর মুড়িও খেয়েছিলেন। ধান ক্ষেতের মাঝখানে গিয়ে দেখছি খুব সুন্দর করে ঘুড়ি উড়িয়েছেন আপনি। আপনার তৈরি করা ঘুরে কিন্তু অনেক উপরে উঠেছে, ভিডিওটা দেখেও অনেক ভালো লাগলো। আমার বাংলা ব্লগ লেখাটা প্রিন্ট করে মাঝখানে বসিয়েছেন। দেখে তো মনে হচ্ছে এটি বাংলা ব্লগের উদ্দেশ্যে চলে যাচ্ছে। অনেক ভালো লাগলো আপনার ঘুড়ি তৈরি।

 last month 

আসলে ঘুড়িটা শুধুমাত্র আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির প্রতিযোগিতার জন্যই তৈরি করা হয়েছে সেই জন্য প্রিন্ট করে লোগোটা লাগিয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপু মতামত প্রদান করার জন্য।

 last month 

প্রথমে ধন্যবাদ জানাই এই কনটেস্ট অংশগ্রহণ করার জন্য। আপনি আজকে বেশ পরিশ্রম করেছেন এই ঘুড়ির পেছনে দেখে বোঝা যাচ্ছে। আসলে এ ধরনের ঘুড়ি গুলো তৈরি করতে যথেষ্ট সময় ব্যয় হয়। তবে আপনি বানাতে যে সফল হয়েছেন এটাই অনেক। আপনার ঘুড়িটি বেশ সুন্দর উড়ছে। সব মিলিয়ে বলতেই হয় আপনি ফিঙ্গে রাজা ঘুড়িটি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছেন। আপনার জন্য শুভকামনা রইলো।

 last month 

ঠিক বলেছেন মামা আপনি আসলে এই ধরনের ঘুড়ি তৈরি করতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়েছিল আমার।

 last month 

প্রথমে ধন্যবাদ জানাই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য। তবে আপনি খুব চমৎকারভাবে ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি বানিয়েছেন। এক কথায় আপনার ঘুড়ি তৈরি অসাধারণ হয়েছে। তবে আপনার এই ঘড়ি তৈরি করতে অনেক সময় লেগেছে দেখে বোঝা যাচ্ছে। এবং আপনার ঘুড়িটি আকাশে খুব সুন্দর করে উঠতেছে। যাইহোক ছোটকালের ঘুড়ি উড়ানোর মজা আবার নতুন করে ফিরে পেলেন।

 last month 

ঠিক বলেছেন আপু আপনি আসলে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে ছোটবেলায় ঘুড়ি ওড়ানোর মজার স্মৃতিগুলো আবারও ফিরে পেয়েছিলাম।

 last month 

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে সত্যি অনেক ভালো লাগলো ভাই। তবে এইবার প্রতিযোগিতায় খুব সুন্দর সুন্দর ঘুড়ি দেখতেছি। আজকে আপনি খুব সুন্দর ফিঙ্গি রাজা ঘুড়ি বানিয়েছেন। তবে আপনার আজকের ঘুড়ি তৈরি সত্যি আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো। আর এই ঘুড়ির সাথে বিশেষ করে ছোট থাকতে সবাই কোন না কোন স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ধন্যবাদ আপনাকে ভাই এত সুন্দর একটি ঘুড়ি বানিয়ে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 last month 

ঠিক বলেছেন ভাই আপনি আসলে এই ঘুড়িতে প্রত্যেক মানুষের প্রায় ছোটবেলার স্মৃতি কিছু জড়িয়ে আছে। এই ঘুড়ি তৈরি করার সময় অনেক বার আব্বু আম্মুর হাতে মার খেতে হয়েছিল আমার। তখন লেখাপড়া না করে শুধু ঘুড়ি বানিয়ে আকাশে উড়িয়ে বেড়াতাম।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.11
JST 0.030
BTC 70805.12
ETH 3799.35
USDT 1.00
SBD 3.43