"কাচ্চি ভাইয়ে গিয়ে কাচ্চি খাওয়া"

in আমার বাংলা ব্লগ2 months ago

হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।

আজ -২৩শে,চৈত্র| | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ||শনিবার||বসন্তকাল ||



আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।

তাহলে চলুন শুরু করি


PhotoEditor_202446103241569.jpg

ফটো-এডিটর দিয়ে বানানো।



কাচ্চি ভাইয়ের বাসমতি কাচ্চি।
device:redmi note 10
What's 3 Word Location:
https://w3w.co/almost.coasters.stung


আজ আপনাদের মাঝে কাচ্চি ভাইয়ে গিয়ে বাসমতি কাচ্চি খাওয়ার অনুভূতি শেয়ার করবো। আশা করি এই ব্লগ আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করে না এমন মানুষ খুব কমই খুঁজে পাওয়া যাবে। আমিও ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি। ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে যেতে খুবই পছন্দ করতাম। আমার কিছু বন্ধু আছে তারাও ঘুরতে খুবই পছন্দ করে। বন্ধুদের চাওয়া-পাওয়ার সাথে মিল থাকলে তাহলে তো কোন কথাই নেই। যেখানে দুচোখ যায় সেখানেই যেতে মন চায় মন শুধু চায় ছুটাছুটি করতে বিভিন্ন জায়গায়। অচেনা দৃশ্য গুলো উপভোগ করতে।


হঠাৎ মনে হল বন্ধুদের সাথে বাইরে গিয়ে কিছু একটা খেতে হবে। কিন্তু কি খাব সেটা ভেবে পাচ্ছিলাম না। তখন বন্ধু অংকন ও মামা রাহুলের সাথে আলোচনা শুরু করে দিলাম। বললাম যে অনেকদিন হলো বাহিরে গিয়ে কাচ্চি খাওয়া হয় না। চলো বাহিরে গিয়ে কাচ্চি খেয়ে আসি। তখন বন্ধু অংকন বলল এর আগে কাচ্চি ভাইয়ের বাসমতি কাচ্চি অর্ডার করা হয়েছিল সেটা তো অনেক টেস্ট হয়েছিল চলো আমরা কাচ্চি ভাইয়ে যাই। আমিও বললাম ঠিকই বলেছ কাচ্চি ভাইয়ের বাসমতি কাচ্চি অনেক সুস্বাদু লেগেছিল আমার কাছে। তখন আমি বন্ধু অংকন রাহুল ও বাসার এক বড় ভাই পাপ্পু। চারজন বেরিয়ে পরি বাসা থেকে কাচ্চি ভাইয়ের উদ্দেশ্যে। যদিও আমাদের থাকা হয় মোহাম্মদপুরে। আমাদের যেতে হবে ধানমন্ডিতে। চারজন দুটো রিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পড়ি ধানমন্ডির উদ্দেশ্যে। আমার জানামতে মোহাম্মদপুর বাস স্ট্যান্ড সবচেয়ে বেশি জ্যাম হয়ে থাকে। আমরা মেইন রোড দিয়ে না গিয়ে সাইড রোড দিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেই। তারপর রওনা করে চলে আসি কাচ্চি ভাইয়ে।

1712298685093-01.jpeg


রিক্সা বিলাস আমাদের অনেক পছন্দের। মাঝেমধ্যেই রাতে বের হয়ে যায় রিক্সা বিলাস করতে। রাতে রিকশায় উঠে হিমেল বাতাস গায়ে লাগলে অনুভূতিটা অন্যরকম হয়। যদিও দশটার দিকে তেমন একটা জ্যাম থাকে না। তখন মন খুলে ঘোরাঘুরি করা যায়। রিক্সা বিলাস করতে করতে ধানমন্ডি আউটলেটে এসে পৌঁছায় আমরা। কাচ্চি ভাইয়ের সামনে এসে রেস্টুরেন্টের কিছু ফটোগ্রাফি করি।


1712298460825-01.jpeg

1712298476539-01.jpeg


তারপর আমরা সবাই রেস্টুরেন্টে ঢুকি। কিছুটা ফ্রেশ হয়ে টেবিলে এসে বসার পর ওয়েটার মেনু কার্ড হাতে ধরিয়ে দেয়। তারপর বলে আপনারা কি খেতে ইচ্ছুক। যেহেতু আমাদের আগে থেকেই প্ল্যান ছিল আমরা বাসমতি কাচ্চি খাবো। তারপর বাসমতি কাচ্চি অর্ডার দেয়া হলো। অর্ডার দেওয়ার পরে কিছুটা সময় ওয়েট করা লাগলো। ওয়েট করাটাই স্বাভাবিক কারণ তারা খাবারটা ভালোভাবে সার্ভ করে আমাদের সামনে হাজির করবে। দুঃখের বিষয় একটা ওখানে কোল্ড ড্রিংকস ছিল না। তারপর বন্ধু অংকন কোল্ড ড্রিংকস আনার জন্য বাহিরে চলে গেল। এদিকে খাবার আমাদের সামনে উপস্থিত। বন্ধু অংকনের আসতে অনেক সময় লাগলো। সেই ফাঁকে আমি কাচ্চি ভাইয়ের ভিতরের দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করি। ডেকোরেশন টা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা। বিভিন্নভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে রাখা কাচ্চি ভাইয়ের ধানমন্ডি আউটলেট। রেস্টুরেন্টেরে ভিতরের দিকের পরিবেশটা বেশ ভালো।


1712298529111-01.jpeg

1712298514879-01.jpeg

1712298542158-01.jpeg


এরপর খাবার আমাদের সামনে হাজির হলো। খাবারটা দেখতেই রাহুল মামা বলল অঙ্কনের জন্য ওয়েট করতে পারবো না আমি খাবার খাওয়া শুরু করে দিলাম। আমি একটা ধমক দিয়ে তাকে খাবার খেতে নিষেধ করি। কারণ সে না আসলে খাবার খেতে মজা হবে না। বিভিন্ন ফানি ফানি কথা বলবে এটাই সমস্যা ওটাই সমস্যা এটা তুলে ধরবে। তার সাথে সবকিছু করার মধ্যে একটা শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়। বন্ধু অংকন এসে হাজির হলো। বলল কোল্ড ড্রিঙ্কস আনতে অনেক দূরে যাওয়া লাগলো এজন্য দেরি হল। আমি বললাম কোন ব্যাপার না চলো এবার খাবার শুরু করে দিই। কাচি ভাইয়ের বাসমতি খাচ্ছি অনেক সুস্বাদু লাগে আমাদের কাছে। মাংস অনেকটা সফট ও নরম। মুখে নিতে ই আলতো ভাবে গলে যায়। আর বাসমতি চাউলের কাচ্চি হওয়ায় অনেক সুস্বাদু লাগে। সাথে সালাদ এবং কোল্ড্রিংস একেবারে জমে ক্ষীর হয়ে গেল।


1712298594815-01.jpeg

1712298614431-01.jpeg

1712298570085-01.jpeg


বন্ধু অংকন ও মামা রাহুল বলল এ খাবারে কিছু হচ্ছে না। আবার অর্ডার করতে হবে। আমি আর পাপ্পু ভাই মুচকি মুচকি হাসছি আসলে এক প্লেটে আমাদেরও কিছু হলো না। তারপর খাবার শেষ করে বললাম আবার অর্ডার করতে হবে ভাই ও বলল আচ্ছা। আমরা আবার অর্ডার করি। খাবারটা এখন দ্রুতই এসে যায়। তৃপ্তি সহকারে খেয়ে অনেক মজা লাগলো। বন্ধু অংকন বলল এরকম দুই চার প্লেট আমার কাছে কিছুই না। বাসমতি কাচ্চি বন্ধু অংকনের আবার অনেক পছন্দের একটি খাবার। খাবার খেতে সে অনেক পছন্দ করে। খাবার শেষ করে ওয়াশরুমে গিয়ে হাত ধুয়ে আবার টেবিলে এসে বসি। কোল্ড ড্রিংকস খাওয়ার পর বিল হাতে ধরিয়ে দেয়। যদিও বিলটা বেশি হয় নাই ১৪৮০ টাকা মত হয়েছিল। কিন্তু খাবার প্রথমে দেয়া লেট করায় ও কোল্ড ড্রিংকস না থাকায় আমরা কোন টিপস দিতে প্রথমে রাজি হয় নাই। পরে বড় ভাই বলল কিছু টাকা চেয়ে টিপস দাও। আনুমানিক ৪০ থেকে ৫০ টাকা টিপস দেওয়া হল। তারপর আমরা কাচ্চি ভাই থেকে বেরিয়ে পড়ি। যেহেতু আবার ধানমন্ডি থেকে মোহাম্মদপুর আসতে হবে। এজন্য রিক্সা খুঁজতে থাকে। একটা কথায় মাথায় ঢুকলো না ধানমন্ডি থেকে রিকশা মোহাম্মদপুরে তেমন একটা আসতে চায় না আসতে চাইলে ও ভাড়া বাড়িয়ে দেয়। করার কিছু নেই আমাদের যেহেতু আসতে হবে আমরা দুটো রিক্সা নিয়ে চলে আসি মোহাম্মদপুরে।


IMG_20240310_203648.jpg

খাবারটা আমাদের মোটামুটি অনেক ভালো লেগেছে। কিন্তু কিছুটা খাবার পরিবেশন দেরি হওয়াতে কেমন যেন লাগছিল। কাচ্চি ভাইয়ের বাসমতি কাচ্চির রেটিং ১০ এর মধ্যে ৭.৫ দিব। কিন্তু এর আগে অর্ডার করে যে কাজ শিখিয়েছিলাম সেটা এর চেয়ে মান ভালো ছিল।



আমার পরিচয়

IMG-20240308-WA0014.jpg

আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।


ধন্যবাদ সবাইকে


standard_Discord_Zip.gif

Sort:  
 2 months ago 

মোহাম্মদপুর থেকে ধানমন্ডি কেন যেতে হয়েছে? মোহাম্মদপুরের শিয়া মসজিদের পাশেই কিন্তু কাচ্চি ভাই এর একটি শাখা রয়েছে। এটার স্বাদ ও সেইম। তবে এই শাখার সার্ভিং এর লোকেদের ব্যবহার যথেষ্ট আনপ্রফেশোনাল।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

অনেকদিন আগে একবার ধানমন্ডির আউটলেটে গিয়েছিলাম। এখানকার খাবার অনেক ভালো লেগেছিলো।এজন্য ধানমন্ডিতে যাওয়া হয়েছিলো।ধানমন্ডির আউটলেটের সার্ভিস অনেক ভালো।

 2 months ago 

হ্যা। এটা ঠিক যে ধানমন্ডি আউটলেটে সার্ভিস বেশ ভালো। আর এই সুযোগে রিক্সা রাইড ও হয়ে গেলো।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

ঠিকই তো তিনজন মিলে প্ল্যান করে খাওয়া দাওয়া শেষ করে নিলে কিন্তু এদিকে আমরা দুজন যে বাদ পড়ে গেলাম 🤦 কালকে কিন্তু অবশ্যই আমার আর রিপনকে বাকিটা ট্রিট দিতে হবে। এখন কিন্তু বলবা না পোস্ট করে বিপদে পড়ে গেলাম হা হা হা।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

আসলে বন্ধু করার কিছু নেই হঠাৎ মাথায় ভূত চেপে গেলে সে কাজটা তো করতেই হবে। সবাই মিলে একসাথে নেক্সট টাইম মজা করে খাব কাচ্চি ভাইয়ে গিয়ে।

 2 months ago 

ভাইয়া আমিও কিন্তু আপনার মত করে ঘুরতে বেশ পছন্দ করি। আর বন্ধুবান্ধব সহ ঘুরে বেড়ানোর মজাই কিন্তু আলাদা। আপনি তো দেখছি বেশ ভালোই সময় কাটিয়েছেন। তবে কাচি ভাইয়ের বিরিয়ানী কিন্তু আমার কাছে বেশ ভালোই লাগে। তবে এটা দেখে ভালো লাগলো লে কাচ্চি ভাই এখন বিভিন্ন জায়গায় তাদের আউট লেট করেই চলছে।

 2 months ago 

ছোটবেলা থেকেই ঘুরাঘুরি আমার অনেক পছন্দের। সময় পেলে বন্ধুদের সাথে ঘুরতে বের হয়ে যায়। কাচ্চি ভাইয়ের কাছে আমাদের অনেক পছন্দের।

 2 months ago 

আপনারা চারজন মিলে দেখছি অনেক মজা করেই কাচ্চি খেয়েছিলেন। বাসমতি কাচ্চি দেখেই তো আমার অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে। তবে অঙ্কন ভাইয়া কিন্তু অনেক কষ্ট করেছিল কোল্ড ড্রিংকস আনতে গিয়ে। অনেক দূর থেকে তিনি কোল ড্রিংকস নিয়ে এসেছিল সবার জন্য। আসলে এরকম মজাদার কাচ্চি বিরিয়ানি এক প্লেটে হয় না একেবারে। দুই প্লেট তো লাগেই একেবারে। কাচ্ছি বিরিয়ানি দেখেই তো আমার একেবারে লোভ লেগে গিয়েছে একেবারে। বুঝতেই পারছি অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল।

 2 months ago 

আসলে বন্ধু অংকন একটু লাজুক টাইপের। যদি তার রেখে আমরা খেতাম তাহলে তার মন খারাপ হত। এর আগে অনেকবার কাচ্চি ভাইয়ে গিয়ে কাচ্চি খাওয়া হয়েছে। ধন্যবাদ মতামতের জন্য

 2 months ago 

আপনার প্রতিটা বন্ধু বেশ ঘুরতে পছন্দ করে তাদের মধ্যে আপনিও একজন। ভীষণ ভালো লাগে আপনারা সময় অসময়ে বেশ সুন্দর মুহূর্ত উদযাপন করার চেষ্টা করেন। আজকে কাচ্চি ভাইয়ে গিয়ে কাচভি খাওয়ার অনুভূতি তুলে ধরেছেন। ভীষণ ভালো লাগে কাচ্চি ভাইয়ের এই কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে। আপনাদের সাথে যদি যোগ দিতে পারতাম তাহলে জীবনটা মনে হয় আরো সুন্দর হয়ে উঠতো। বন্ধু ছাড়া আসলেই জীবন ইমপসিবল। বেশ দারুন ছিল মুহূর্তটি।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

আসলে আমার যেগুলো বন্ধু আছে সবার মত এক। একজন একটা কথা বললে আমরা সেটা রক্ষা করার চেষ্টা করি সব সময়। অবশ্যই আপনি আমাদের সাথে যোগ দিবেন। চলে আসবেন একদিন অনেক আড্ডা ও ঘুরাঘুরি হবে।

 2 months ago 

অনেক সময় মন অনেক কিছু খেতে চায়। আর সেই খাওয়াটা খাওয়ার জন্য আপনি আপনার বন্ধু অঙ্কন এবং আপনার মামা রাহুলের সাথে বেশ আলোচনা করে নিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত আপনারা ধানমন্ডি গিয়ে কাচ্চি খেয়েছেন। আসলে ভাই এ সমস্ত হোটেলগুলোতে এক প্লেটে যতটুক খাবার দেয় এই খাবার না হওয়ারই কথা। সব মিলিয়ে বেশ ভালো খেয়েছেন। বিলটাও বেশ মোটা অংকের হয়েছে। সেখানে খাওয়া-দাওয়া সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

আসলে একটা প্ল্যান করার আগে আলোচনা করতে হয়। সবার মতের মিল থাকলে সেই কাজটা করতে অনেক সুবিধা হয়। আপনি ঠিকই বলেছেন এক প্লেটে যে খাবার দেয় সে খাবার খেয়ে কিছুই হয় না। আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

ঠিকই বলেছেন ভাইয়া বন্ধুদের চাওয়া পাওয়ার সাথে নিজের চাওয়া পাওয়ার মিল থাকলে ভালো লাগে। বাসমতি চাউলের কাচ্চি সত্যিই খুব সুস্বাদু হয় খেতে। আর কাচ্চি ভাইয়ের কাচ্চির স্বাদের তো কথাই নেই। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বেশ ভালো লাগলো। কাচ্চির প্লেট গুলো খুবই লোভনীয় লাগছে দেখতে। মুহূর্তগুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

কাচ্চি ভাইয়ের কাছে মোটামুটি ভালই লাগে আমাদের। আর বাসমতি চালের কাচ্চি অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। সুন্দর মতামত দিয়ে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আর আমি তো বেশিরভাগ সময় বাহিরে গিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি খেয়ে থাকি। তবে বাসমতি কাচ্চি একটু বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে। আপনি এবং আপনার বন্ধুরা মিলে কাচ্চি খেতে গিয়েছিলেন শুনে ভালো লেগেছে। কাচ্চি বিরিয়ানি দেখে ইচ্ছে করছে প্লেটটা তুলে নিয়ে খেয়ে ফেলি। দেখেই তো লোভ সামলাতে পারছিনা একেবারে। যেহেতু সবাই একসাথে গিয়েছেন আগে যদি খাওয়া শুরু করে দিতেন, অংকন ভাইয়ের কাছেও বিষয়টা ভালো লাগতো না। তিনি কোল্ড ড্রিংকস নিয়ে আসার পর সবাই খাওয়া শুরু করেছেন দেখে ভালো লেগেছে।

 2 months ago 

আপনি ঠিকই বলেছেন বাসমতি চাউলের কাচ্চি একটু সুস্বাদু বেশি হয়। অংকন মন খারাপ করতে এজন্য তার রেখে খাওয়া শুরু করতে পারি নাই। আসলে আমাদের মন-মানসিকতা অন্যরকম। মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

 2 months ago 

কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টের নামটি বেশ চমৎকার। একই সাথে রেস্টুরেন্টের পরিবেশে দেখতে খুবই চমৎকার লাগছে। আর এরকম রেস্টুরেন্টে গিয়ে কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ার মজাই আলাদা। আপনার লেখা পোস্টটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। যদিও আপনাদের খাবার দিতে দেরি করেছে তারপরও খাবারগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে অত্যন্ত সুস্বাদু এবং উন্নতমানের। কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ার চমৎকার একটি অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 2 months ago 

ধানমন্ডি আউটলেটে পরিবেশটা বেশ ভালো। এখানকার খাবার অনেক সুস্বাদু লাগে। প্রায় আমরা এখানে খেতে যাই। পোস্টটি পড়ে সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।

Coin Marketplace

STEEM 0.27
TRX 0.11
JST 0.030
BTC 70453.17
ETH 3808.25
USDT 1.00
SBD 3.51