রেসিপি:চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ --২৮,শ্রাবণ| ১৪৩১বঙ্গাব্দ |সোমবার|বর্ষাকাল|
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
চিংড়ি দিয়ে পুঁই শাক রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– পুঁইশাক
– চিংড়ি
– পেঁয়াজ কুচি
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাচা মরিচ
– লবন
– তেল
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১: রান্না শুরুর আগে পুঁই শাক ভালোভাবে কেটে ধুয়ে তারপর একটা পাত্রে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ:-২: করাইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, লবণ দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে কিছু সময় ভেজে নেওয়ার পর চিংড়িগুলো দিয়ে দিতে হবে। এভাবে কিছু সময় নেড়ে চিংড়িগুলোকে হলদে রঙের আনতে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মরিচ গুঁড়া হলুদ গুঁড়া ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। সামান্য পরিমাণ পানি ও দিয়ে দিন।
ধাপ:-৫:ভাল করে বুঁদ বুঁদ তুলে নিন, শাক দেওয়ার পরে পানি দেয়া চলে না, ফলে এই পানিতে হয়ে যাবে।তাছাড়া শাকের কিছু নিজস্ব পানি থাকে যা রান্না করলে বের হয়।
ধাপ:-৬: এবার কড়াইয়ে পুঁই শাক দিয়ে দিন। তারপর কিছু সময় ঢেকে রাখতে হবে।
ধাপ:-৭:ব্যস, হালকাকরে নাড়িয়ে দিয়ে ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে তো কথা নেই।
ধাপ:-৮:ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিতে হবে, আর সঠিক মনে করলে আগুন কমিয়ে রাখুন।খোলা হাড়িতে রাখুন, ঠিক এই সময়েই ঢাকনা দিলে শাকের রঙ কালো হয়ে যেতে পারে, ফলে কিছু পরে দিন।
ধাপ:-৯:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness

OR
তাহলে চলুন শুরু করি
আমি মনে করি নিজের চেষ্টার দ্বারা সফলতা সম্ভব।ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে জীবনে কিছু একটা করে ফেলবো- এমনটা আশা করে কোন লাভ নাই। কারণ দুনিয়াতে ট্যালেন্ট বা যোগ্যতা দিয়ে কাউকে বিচার করা হয় না। বিচার করা হয় অর্জন দিয়ে।
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– পুঁইশাক
– চিংড়ি
– পেঁয়াজ কুচি
– রসুন বাটা
– মরিচ গুড়া
– হলুদ গুড়া
– কয়েকটা কাচা মরিচ
– লবন
– তেল
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-১: রান্না শুরুর আগে পুঁই শাক ভালোভাবে কেটে ধুয়ে তারপর একটা পাত্রে পানি ঝরিয়ে রাখতে হবে।
ধাপ:-২: করাইতে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচি, রসুন বাটা, লবণ দিতে হবে।
ধাপ:-৩: এভাবে কিছু সময় ভেজে নেওয়ার পর চিংড়িগুলো দিয়ে দিতে হবে। এভাবে কিছু সময় নেড়ে চিংড়িগুলোকে হলদে রঙের আনতে হবে।
ধাপ:-৪: এখন মরিচ গুঁড়া হলুদ গুঁড়া ও কয়েকটা কাঁচা মরিচ দিয়ে দিন। সামান্য পরিমাণ পানি ও দিয়ে দিন।
ধাপ:-৫:ভাল করে বুঁদ বুঁদ তুলে নিন, শাক দেওয়ার পরে পানি দেয়া চলে না, ফলে এই পানিতে হয়ে যাবে।তাছাড়া শাকের কিছু নিজস্ব পানি থাকে যা রান্না করলে বের হয়।
ধাপ:-৬: এবার কড়াইয়ে পুঁই শাক দিয়ে দিন। তারপর কিছু সময় ঢেকে রাখতে হবে।
ধাপ:-৭:ব্যস, হালকাকরে নাড়িয়ে দিয়ে ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন, না লাগলে তো কথা নেই।
ধাপ:-৮:ঝোল কমাতে চাইলে আগুন বাড়িয়ে দিতে হবে, আর সঠিক মনে করলে আগুন কমিয়ে রাখুন।খোলা হাড়িতে রাখুন, ঠিক এই সময়েই ঢাকনা দিলে শাকের রঙ কালো হয়ে যেতে পারে, ফলে কিছু পরে দিন।
ধাপ:-৯:সাদা গরম ভাতের সাথে বসে পড়ুন। এমন সাধারন রান্নায় আপনার তারিফ মানেই তো বিশ্বজয়। এ ধরণের সাধারণ রান্না খেতে খুবই সুস্বাদু হয়ে থাকে। মাঝে মাঝে এমন খাবার খাওয়া উচিত সবারই। এই খাবার গুলো মুখে রুচি বাড়ায় খাবারের চাহিদা বাড়ায়।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR

















এই রেসিপিটি আমার কাছে বেশ ভালো লাগে ।চিংড়ি মাছ আর পুঁইশাকের কম্বিনেশন বেশ ভালো হয়। এরকম আমিও মাঝেমধ্যে রান্না করি ।আপনার রেসিপিটি দেখে বেশ ভালো লাগলো ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
চিংড়ি মাছ যেকোনো সবজি ও শাক দিয়ে রান্না করলে খেতে ভীষণ স্বাদের হয়।আর পুঁই শাকের সাথে চিংড়ি মাছ একদম পারফেক্ট। আমার তো এই রেসিপিটি ভীষণ পছন্দের।আপনি খুব চমৎকার ভাবে রেসিপিটিকে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করলেন।এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
বেশ সুস্বাদু এবং লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করলেন আপনি অনেক ভালো লাগলো দেখে। বিশেষ করে পুঁইশাকে যখন চিংড়ি মাছ দেওয়া হয় খেতে খুবই সুস্বাদু হয়। আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। অনেক ধন্যবাদ প্রতিটি সুন্দরভাবে উপস্থাপন করলেন।
পুঁইশাক ও চিংড়ি এই দুটো দিয়ে রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। পুঁইশাক আমার অনেক পছন্দের ভাই। আপনি সুন্দর ভাবে পুরো রেসিপির ধাপ আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
খুব সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন ভাইয়া। বেশ ভালো লাগলো চিংড়ি মাছের এত সুন্দর রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করতে দেখে। এ জাতীয় রেসিপিগুলো আমার কাছে খুবই ভালো লেগে থাকে। বিশেষ করে দেশে চিংড়িগুলো খুবই সুস্বাদু হয়। এত সুন্দর একটা লোভনীয় রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
চিংড়ি মাছ এবং পুঁইশাক আমার খুব প্রিয় খাবার। আজকে আপনি চিংড়ি মাছ দিয়ে মজার পুঁইশাক এর রেসিপি করেছেন। তবে পুইশাকের মধ্যে চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলে খেতে বেশ মজাই লাগে। সত্যি বলতে আপনার রেসিপিটির কালার দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। মজার রেসিপিটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন।
চিংড়ি মাছের সাথে পুইশাকের কম্বিনেশন টা আমার বেশ পছন্দের। পুঁইশাক আমার খুব পছন্দ। আর চিংড়ি মাছ দিয়ে রান্না করলে তো আরো বেশি ভালো লাগে। চিংড়ি মাছে যে কোন রেসিপি বেশ সুস্বাদু হয়। আপনার তৈরি করার রেসিপি টা দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ ভাইয়া মজার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
বেশ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ভাই। আমার কাছে মনে হয় এই রেসিপিটা কমবেশি সবাই পছন্দ করে। পুঁইশাক এবং চিংড়ি মাছের কম্বিনেশনটা এককথায় পারফেক্ট। আমাদের বাসায় এই রেসিপিটা প্রায়ই খাওয়া হয়। এমনকি গতকালকেও এই রেসিপিটা বাসায় খেলাম। যাইহোক বেশ ভালো লাগলো রেসিপিটা দেখে। রেসিপিটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
পুঁইশাক বেশ পুষ্টিকর খাবার। চিংড়ি মাছ দিয়ে যেকোনো তরকারি রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। চিংড়ি দিয়ে পুঁইশাক রান্না করেছেন দুর্দান্ত হয়েছে। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া বেশ অসাধারণ । আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।