রেসিপি:সবজি দিয়ে শুটকি মাছ রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৫,ই ভাদ্র| ১৪৩১বঙ্গাব্দ |শুক্রবার|শরৎকাল |
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
সবজির সাথে শুঁটকী রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– নানান পদের সবজি নতুন আলু, বেগুন, সীম, কাঁচা বা পাকা টমেটো, পুইশাকের ডাটা ইত্যাদি।
– কিছু চ্যাপা ও অন্যান্য শুঁটকী
– পেঁয়াজ কুচি।
– রসুন বাটা।
– লাল মরিচ গুড়া।
– হলুদ গুড়া।
– কাঁচা মরিচ।
– লবন পরিমান মত।
– তেল।
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-শক্ত সবজি গুলো এভাবে কেটে ধুয়ে নিন। শুধু যে কোন ধরনের বেগুন হতেই হবে, বেগুনটাই রান্নার স্বাদ বাড়িয়ে দেয়।
ধাপ:-কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ চিরে ভাজতে হবে। এরপর রসুন বাটা দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে ভাঁজা হয়ে গেলে শুঁটকী গুলো (আগে ধুয়ে রাখতে হবে) দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে ভেঁজে নিয়ে এক কাপ পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-এবার হলুদ ও মরিচ গুড়া দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে কষাতে হবে, প্রয়োজনে আরো হাফ কাপ পানি দিতে হবে, যাতে নরম শুঁটকী গলে মিশে যায়। আগুন থাকবে মাধ্যম আঁচে। প্রয়োজনে ঢাকনা দিয়ে রাখতে পারেন।
ধাপ:-তেল উঠে গেলে এবার সবজি গুলো দিয়ে দিন।
ধাপ:-ভাল করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিন। আগুন কম থাকবে।
ধাপ:-মোটামুটি মিনিট ১৫ পর এমনি অবস্থায় এসে পড়বে, আগুনের আঁচ কম থাকাই ভাল।
ধাপ:-ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন। মোলায়েম হাতে নাড়ুন, যাতে সবজি গুলো ভেঙ্গে না যায়। ঝোল কেমন রাখবেন সেটা আপনি নিজেই অনুমান করুন।
ধাপ:-যারা এই রান্না না খেয়েছেন তাদের বুঝানো যাবে না। ভেরী ভেরী ডিলিশিয়াস, আমি তো দুই প্লেট গরম ভাত শুধু এই তরকারী দিয়েই খেয়ে উঠেছি।দুনিয়াতে উপরওয়ালা আমাদের জন্য কত কি খাবার রেখেছেন, তা বলে শেষ করা যায় না।আমরা বেঁচে থাকি খাবার খেয়ে এবং আশ্চর্য এই যে, প্রায় প্রতিদিন আমরা একই খাবার খাই না।কোথা থেকে কি আমাদের ভাগ্যে জুটে যায় তা চিন্তা করলে অবাক হতে হয়।আমরা জানি না, এর পরেই আমাদের কি খেতে হবে, কিন্তু কিছু না কিছু এসেই পড়ছে এবং আমরা তা খাচ্ছি! তবে প্রত্যেক মানুষের জন্য খাবারের একটা লিমিট বা পারমিশন আছে। মানুষ চাইলেও এর বেশি খাবার খেতে পারে না বা সম্ভব নয়।সেটাও উপরওয়ালার মেহেরবানী, বেশি খেলেও মরে, না খেলেও মানুষ মরে।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
💞 আল্লাহ হাফেজ 💞
VOTE @bangla.witness as witness

OR
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণ
– নানান পদের সবজি নতুন আলু, বেগুন, সীম, কাঁচা বা পাকা টমেটো, পুইশাকের ডাটা ইত্যাদি।
– কিছু চ্যাপা ও অন্যান্য শুঁটকী
– পেঁয়াজ কুচি।
– রসুন বাটা।
– লাল মরিচ গুড়া।
– হলুদ গুড়া।
– কাঁচা মরিচ।
– লবন পরিমান মত।
– তেল।
– পানি
রন্ধন প্রণালী
ধাপ:-শক্ত সবজি গুলো এভাবে কেটে ধুয়ে নিন। শুধু যে কোন ধরনের বেগুন হতেই হবে, বেগুনটাই রান্নার স্বাদ বাড়িয়ে দেয়।
ধাপ:-কড়াইতে তেল গরম করে সামান্য লবন যোগে পেঁয়াজ কুঁচি, কাঁচা মরিচ চিরে ভাজতে হবে। এরপর রসুন বাটা দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে ভাঁজা হয়ে গেলে শুঁটকী গুলো (আগে ধুয়ে রাখতে হবে) দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে ভেঁজে নিয়ে এক কাপ পানি দিয়ে দিতে হবে।
ধাপ:-এবার হলুদ ও মরিচ গুড়া দিতে হবে।
ধাপ:-ভাল করে কষাতে হবে, প্রয়োজনে আরো হাফ কাপ পানি দিতে হবে, যাতে নরম শুঁটকী গলে মিশে যায়। আগুন থাকবে মাধ্যম আঁচে। প্রয়োজনে ঢাকনা দিয়ে রাখতে পারেন।
ধাপ:-তেল উঠে গেলে এবার সবজি গুলো দিয়ে দিন।
ধাপ:-ভাল করে মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে দিন। আগুন কম থাকবে।
ধাপ:-মোটামুটি মিনিট ১৫ পর এমনি অবস্থায় এসে পড়বে, আগুনের আঁচ কম থাকাই ভাল।
ধাপ:-ফাইন্যাল লবন দেখুন, লাগলে দিন। মোলায়েম হাতে নাড়ুন, যাতে সবজি গুলো ভেঙ্গে না যায়। ঝোল কেমন রাখবেন সেটা আপনি নিজেই অনুমান করুন।
ধাপ:-যারা এই রান্না না খেয়েছেন তাদের বুঝানো যাবে না। ভেরী ভেরী ডিলিশিয়াস, আমি তো দুই প্লেট গরম ভাত শুধু এই তরকারী দিয়েই খেয়ে উঠেছি।দুনিয়াতে উপরওয়ালা আমাদের জন্য কত কি খাবার রেখেছেন, তা বলে শেষ করা যায় না।আমরা বেঁচে থাকি খাবার খেয়ে এবং আশ্চর্য এই যে, প্রায় প্রতিদিন আমরা একই খাবার খাই না।কোথা থেকে কি আমাদের ভাগ্যে জুটে যায় তা চিন্তা করলে অবাক হতে হয়।আমরা জানি না, এর পরেই আমাদের কি খেতে হবে, কিন্তু কিছু না কিছু এসেই পড়ছে এবং আমরা তা খাচ্ছি! তবে প্রত্যেক মানুষের জন্য খাবারের একটা লিমিট বা পারমিশন আছে। মানুষ চাইলেও এর বেশি খাবার খেতে পারে না বা সম্ভব নয়।সেটাও উপরওয়ালার মেহেরবানী, বেশি খেলেও মরে, না খেলেও মানুষ মরে।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR



















শুটকি দিয়ে যে কোন কিছু রান্না করলে খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আজকে আপনি সবজি দিয়ে শুটকি এর চমৎকার রেসিপি করেছেন। তবে সবজির মধ্যে শুটকি দিলে খেতে বেশ মজা লাগে। এবং আপনার রেসিপিটির কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু আছে। আর এই ধরনের রেসিপি দিয়ে যে কোন কিছু খেতে বেশ মজাই লাগে। মজার রেসিপিটি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
সবজি দিয়ে শুটকি মাছের চমৎকার সুন্দর রেসিপি করেছেন ভাইয়া।আমার শুটকি মাছের রেসিপি খেতে ভীষন ভালো লাগে।আপনার শুটকি মাছের রেসিপিটি ভীষণ সুন্দর হয়েছে। ধাপে ধাপে রন্ধন প্রনালী চমৎকার সুন্দর করে আমাদের সাথে ভাগ করে নিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু রেসিপিটি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
বিভিন্ন শুটকি দিয়ে বিভিন্ন সবজি দিয়ে আজ আপনি আমাদের মাঝে বেশ চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আমিও মাঝে মাঝে শুটকি দিয়ে বিভিন্ন সবাজি দিয়ে রান্না করি। আজ আপনি যেই সবজিগুলো দিয়ে শুটকি দিয়ে রান্না করেছেন। দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক ভালো হয়েছে। এই সবজিগুলো দিয়ে শুটকি বেশ ভালো মানায়। খেতেও ভালো লাগে।
সবজি দিয়ে অনেক সুন্দর শুটকি মাছ রান্না করেছেন। আপনার এই শুটকি মাছ রান্না দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমাদের এলাকায় এই মাছ তেমন একটা পাওয়া যায় না। হবে টাটকা মাছের অভাব নেই। যাইহোক সকল মাসেরই স্বাদ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
বেশ মজার একটা রেসিপি শেয়ার করেছেন। শুটকির তরকারি গুলো ভালো লাগে খেতে। বিশেষ করে বেগুনের সাথে শুটকি দিয়ে রান্না করলে খুবই সুস্বাদু হয়। তবে কয়েক ধরনের সবজি একসাথে শুটকি দিয়ে রান্না করে খাওয়া হয়নি। ভালো লাগলো আপনার পুরো রেসিপিটা দেখে। বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে। ধন্যবাদ আপনাকে।
সবজি দিয়ে শুটকির মজার একটা রেসিপি করেছেন।আসলে শুটকি অনেক খেয়েছি কিন্তু সবজি দিয়ে এভাবে কখনো খাওয়া হয়নি। আপনার রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে অনেক মজা হয়েছে। কালারটা দারুণ এসেছে। প্রতিটি ধাপ অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
শুটকি মাছ খেতে আমার তো ভীষণ ভালো লাগে। আপনি আজকে অনেকগুলো ভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে শুটকি মাছ রান্না করেছেন। আপনার এই ছবিটা দেখে মনে হচ্ছে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল। এরকম মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
শুটকি মাছ যে কোনভাবে রান্না করলে খেতে খুবই ভালো লাগে। আপনি তো বিভিন্ন ধরনের সবজি দিয়ে রান্না করলেন। বিশেষ করে বেশ মজার মজার সবজি দেওয়ার কারণে খেতে খুবই ভালো লাগবে। সুস্বাদু রেসিপির প্রতিটি ধাপ আমাদের সাথে শেয়ার করলেন অনেক ধন্যবাদ।
শুটকি আমার খুব পছন্দের। শুটকি দিয়ে যে কোন সবজি রান্না করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। আজ আপনি খুব সুন্দর করে অত্যন্ত চমৎকার ভাবে সবজি দিয়ে শুটকি মাছ রান্না করেছেন বেশ দুর্দান্ত হয়েছে। আপনার রন্ধন প্রক্রিয়া খুবই অসাধারণ হয়েছে। আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। এতো অসাধারণ একটি রেসিপি পোস্ট শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।