আমাদের আঞ্চলিক ভাষা এটিকে চোখ উঠা বলে। এই কয়দিন যাবত সারাদেশে এই রোগটি প্রায় ছড়িয়ে গেছে । আমাদের পরিবারের দুজনের হয়েছে। আল্লাহর রহমতে আমার এই রোগ হয় নি। এই রোগ হলে চোখে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায় দেয়। বিশেষ করে চোখ লালচে হয়ে যায় এবং চোখে প্রচন্ড ব্যথা করে যাহোক আপনি এই রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
চোখের ভাইরাস জনিত সমস্যা সবখানেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। পুজোর সময় আপনার পরিবারের সদস্যরা এই সংক্রমণের শিকার হয়েছে জেনে সত্যি খারাপ লাগলো। পুজোর আনন্দটাই বৃথা হয়ে গেছে। কারণ এই সংক্রমণের ফলে সত্যি অনেক কষ্ট হয়।
আমি কতটা সঠিক জানিনা কিন্তু আমার কাছে মনে হয় এই চোখের ভাইরাসজনিত সমস্যা হয়তো বা কিছুটা সোয়াচে প্রকৃতির রোগ, কারণ যার চোখে এই ভাইরাস হয়েছে তার দিকে তাকালেই এটা নিজের চোখে চলে আসে। আজকে আমাদের স্কুলে দেখলাম কয়েকটি বাচ্চার চোখে এই ধরনের ভাইরাস দেখা দিয়েছে। যাক এটা ভালো যে আপনার পরিবারের সবাই আক্রান্ত হলেও আপনার মা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি। আর এখন যে আপনারা প্রায় সবাই সুস্থ হয়ে গিয়েছেন এই জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
ভাই এ সময় চোখ উঠা ভাইরাসটি এমনভাবে ছড়িয়ে গেছে যে যে পরিবারে একজনের হয়েছে সে পরিবারের সকল সদস্যদের হয়ে গেছে। তেমনি ভাই ধীরে ধীরে আপনাদের পরিবারের সকল সদস্যদের হয়েছিল।
তবে দোয়া করি যেন আপনাদের পরিবারের সদস্যদের খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যায়
আমাদের আঞ্চলিক ভাষা এটিকে চোখ উঠা বলে। এই কয়দিন যাবত সারাদেশে এই রোগটি প্রায় ছড়িয়ে গেছে । আমাদের পরিবারের দুজনের হয়েছে। আল্লাহর রহমতে আমার এই রোগ হয় নি। এই রোগ হলে চোখে নানা ধরনের সমস্যা দেখা যায় দেয়। বিশেষ করে চোখ লালচে হয়ে যায় এবং চোখে প্রচন্ড ব্যথা করে যাহোক আপনি এই রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
চোখের ভাইরাস জনিত সমস্যা সবখানেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। পুজোর সময় আপনার পরিবারের সদস্যরা এই সংক্রমণের শিকার হয়েছে জেনে সত্যি খারাপ লাগলো। পুজোর আনন্দটাই বৃথা হয়ে গেছে। কারণ এই সংক্রমণের ফলে সত্যি অনেক কষ্ট হয়।
আমি কতটা সঠিক জানিনা কিন্তু আমার কাছে মনে হয় এই চোখের ভাইরাসজনিত সমস্যা হয়তো বা কিছুটা সোয়াচে প্রকৃতির রোগ, কারণ যার চোখে এই ভাইরাস হয়েছে তার দিকে তাকালেই এটা নিজের চোখে চলে আসে। আজকে আমাদের স্কুলে দেখলাম কয়েকটি বাচ্চার চোখে এই ধরনের ভাইরাস দেখা দিয়েছে। যাক এটা ভালো যে আপনার পরিবারের সবাই আক্রান্ত হলেও আপনার মা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়নি। আর এখন যে আপনারা প্রায় সবাই সুস্থ হয়ে গিয়েছেন এই জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করি।
জি ভাইয়া ঠিক এই চোখের ভাইরাসজনিত রোগটা চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছে ৷বিশেষ করে যার পরিবারে হয়েছে সেই পরিবারের সবাইকে এই চোখ ভাইরাস জনিত আক্রান্ত করেছে৷
যা হোক এখন আপনি আগের চেয়ে সুস্থ আছেন জেনে ভালো লাগলো৷
খুবই যত্ন সহকারে চোখের যত্ন নিন৷
ভাই এ সময় চোখ উঠা ভাইরাসটি এমনভাবে ছড়িয়ে গেছে যে যে পরিবারে একজনের হয়েছে সে পরিবারের সকল সদস্যদের হয়ে গেছে। তেমনি ভাই ধীরে ধীরে আপনাদের পরিবারের সকল সদস্যদের হয়েছিল।
তবে দোয়া করি যেন আপনাদের পরিবারের সদস্যদের খুব তাড়াতাড়ি ঠিক হয়ে যায়