গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য হচ্ছে কৃষকের ধান মাড়াই করা পিঁড়ি
আসসালামু আলাইকুম
স্টিম ফর ট্রাডিশন কমিউনিটির সকল সদস্যদের জানাই আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা। সকলেই কেমন আছেন। আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আজকে আমি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য আজ বিলুপ্ত প্রায় আর ঐতিহ্যকে ঠিকে রাখা আমাদের কঠিন।ধান মাড়াই করার জন্য কাঠের তৈরি পিড়ালি যেটাকে আমরা গ্রাম্য ভাষায় বলি কাঠের পিড়া।যারা মাধ্যমে আমরা ধান মাড়াই করার পর ধান ঘরে তুলি।
আদিকালে কৃষকরা মাঠে ধান কেটে আঁটি বেঁধে খোলায় নিয়ে আসে এরপর ভাল করে সারিবদ্ধভাবে রেখে দিত।এরপর কৃষকরা পিঁড়ি থেকে ধান মাড়াই করা হত।ধানের আটিগুলো খোলায় সারিবদ্ধভাবে রেখে দেয়া হত। এক বিঘা মাটিতে ধান হাত মাড়াই করতে সময় লাগত। এই পদ্ধতিতে পিঁড়িতে ধান মাড়াই করতে কোন ধানের ক্ষতি হতো না। হাতে ধান মাড়াই করলে ধানের আঁটির ভাল থাকে।এর ফলে আদিকালে কৃষকরা এভাবেই ধান মাড়াই করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করত ফলে অনেক কৃষক।
আমাদের দেশ কৃষিপ্রধান দেশ।এদেশের মানুষ কৃষির উপর নির্ভরশীল। কৃষিকাজ করে আমাদের জীবন নির্বাহ করতে হয়।ধান আমাদের দেশের প্রধান ফসল।আমরা ধান থেকে চাল তৈরি করি। কিন্তু ধান আমরা কিভাবে মাড়াই করার পর ধান থেকে চালে উৎপন্ন হয়। আমাদের আদিকাল থেকে প্রচলিত ছিল ধান মাড়াই করার জন্য কাঠের তৈরি পিড়ালি ব্যবহার করত। এই ধান মাড়াই করা পিড়ালি বা পিড়া এখন আমরা দেখতে পাই না। তার কারন হচ্ছে এখন মানুষ ঐতিহ্য নিয়ে পড়ে নেই তবে কিছু কিছু অঞ্চলে দেখা যায় কাঠের পিড়া। কাঠের তৈরি পিড়ালিতে মানুষ কষ্ট করে একটি একটি করে ধান ভাল করে মাড়াত।তাতে দেখা যেতো ধান নষ্ট হতো না সময় লাগত। সময় লাগলেও তারা ধান পিড়ালিতে মাড়াই করতে গায়ের জোর লাগত।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ঠিকে রাখা আমাদের সকলের জন্য কঠিন কারন আধুনিকতার সাথে মানুষ এখন চলছে এর ফলে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য বিলুপ্ত হচ্ছে। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনার পোস্টটি খুব সুন্দর হয়েছে। যদি ও এখন ধান মাড়ার ক্ষেত্রে অধিকাংশ সময়েই মেশিন চালিত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা হয় ।কিছু কিছু জায়গায় এই ধান মাড়ার পিড়ি এখনো ব্যবহার করা হয় এটি মূলত কাঠের তৈরি, এছাড়াও অনেকে গাছের গুল,বাসের মাচায় ধান মাড়াই করে। যা এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য পোষন করার জন্য।
যুগের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চলতে আমরা আমাদের ঐতিহ্যকে হারিয়ে ফেলেছি।বর্তমানে ধান মাড়াই করার পিড়ি নেই বললেই চলে। মেশিন চালিত যন্ত্রের ধান মাড়াই করা হয়।
তবে কিছু কিছু মানুষ তাদের ঐতিহ্য কে টিকিয়ে রাখার জন্য ধান মাড়াই করার পিড়ি এখনো ব্যবহার করে যাচ্ছে।যা আপনার ছবিটিতে প্রতিফলিত হয়েছে।
ধন্যবাদ আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
আপনি বেশ চমংকার একটি পোস্ট করেছেন। এবং বেশ চমংকার একটি ঐতিহ্য আমাদের মাঝে স্থাপন করেছেন। পড়ে খুব ভালো লাগলো। বতমান এই ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন রকম যন্তপাতি আবিষ্কার হয়ছে। তাই এখন ধান মাড়াই পিড়ি খুব কম এ দেখা যায়।ধন্যবাদ আপনাকে আমাদের মাঝে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
বাহ দেখে সত্যি অনেক ভাল লাগল যে আপনি গ্রামের খুবই সুন্দর একটা দৃশ্য শেয়ার করেছেন। আসলে ধান মাড়ার জন্য এখন কতো মেশিন বের হয়েছে কিন্তু আপনি সেই আগের ঐতিহ্য টাকে ফুটে তুলেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করা জন্য।
গ্রামে এখনও হাত দিয়ে ধান ভাঙ্গা হয় অনেক জায়গায়। তবে এভাবে ধান ভাঙ্গতে অনেক সময় লাগে৷ তাই মানুষ এভাবে তেমন একটা ধান ভাঙ্গে না।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে আমাদের কমিউনিটিতে যোগদান এর অনুরোধ নিয়ে এসেছি।
আমাদের চিফ অ্যাডমিন rme, আর আমিও এই মাসে curation(steemcurator07) এর জন্য মনোনীত হয়েছি, কাজেই একসাথে কাজ করতে ভালো লাগবে।
এটি একটি আর্ট এবং কালচার সম্পর্কিত কমিউনিটি, যেখানে আপনি চাইলে নিজের মাতৃ ভাষাতেও লেখা ভাগ করতে পারবেন।
আমাদের Discord লিংক:-
Meraindia discord
ধন্যবাদান্তে,
@sduttaskitchen(অ্যাডমিন)
Incredible India community
আপনাকে আমার পক্ষ থেকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা জানাই। আমাকে আপনাদের কমিউনিটিতে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য অংসখ্য ধন্যবাদ। আপনাদের সাথে কাজ করতে আগ্রহী। আমি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব কমিউনিটিতে যোগদান দিব।
জেনে খুব ভাল লাগলো।