তিস্তা নদীর উপর দ্বিতীয় শড়ক সেতু এই সেতুর নাম শেখ হাসিনা সেতু

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা আশা করি সবাই ভালো আছো। আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভালো আছি।

এই তিস্তা নদী ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। বাংলাদেশে প্রবেশের পরে অনেক মানুষকে নিঃস্ব করে কারণ এই নদী গভীরতা কম থেকে যখনি একটু পানি বেশি হয় তখনি নদী ভাঙগন সুরু হয়। নদীতে অনেক ধরণের মাছ ও পাওয়া যায় যেমন বোয়াল মাছ, বৈরাল মাছ, ঘারুয়া মাছ ইত্যাদি। এই নদীতে পানি যখন কমে যায় তখন বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ আশে বর্শি দিয়ে মাছ ধরার জন্য আর এই তিস্তা নদীর মাছের স্বাদ টাই অন্যরকম তাই অনেক দূর দুরন্ত মানুষ আসে বর্শি দিয়ে মাছ ধরার জন্য।

এই তিস্তা নদীর পানি যখন তখন বাড়ে আবার কমে। এর কারণ ভারত পানি যখন ছোরে তখন তিস্তা নদীর পানি বাড়ে আবার ভারত যখন পানি বন্ধ করে তখন তিস্তা নদীর পানি শুকিয়ে যায়। এই তিস্তা নদীর উপর দ্বিতীয় শড়ক সেতু হওয়াতে অনেক মানুষের উপকার হয়েছে। এই তিস্তা শড়ক সেতু টি নির্মাণ হয় রংপুর জেলার গঙ্গাচোরা থানায় অবস্থিত হয়েছে এই তিস্তা ব্রিজের উপর দিয়ে লালমনিরহাট জেলার ৫ টি উপজেলার মানুষ যাতায়াত করে যেকোনো ব্যবসা বাণিজ্য ও রুগী নিয়ে খুব তাড়াতাড়ি রংপুর শহরে যাওয়াজায় তিস্তা শড়ক সেতু টি হওয়াতে লালমিনীরহাট জেলার মানুষ বেশি উপককৃত হয়েছে ।তিস্তা শড়ক সেতু হওয়াতে নদী ভাঙগন ও কমেছে কারণ সেতু হওয়াতে নদীর দুই ধারে বোল্ডার দিয়ে বাঁধ দিয়েছে।

আর এখন বিকেল বেলা এই তিস্তা সেতুর উপর ঘুরতে যাওয়া মানুষের অনেক ভিড় অনেক সুন্দর একটা জায়গা আর বিকালের নদীর পরের আবহাওয়া টাও হয় অনেক সুন্দর তাই শহরের মানুষ গুলো এই তিস্তা ব্রিজে গুরতে যায়। আর এই শুজুগে অনেক গরিব মানুষ সেখানে অনেক ধরণের দোকান পাঠ দিয়েছে আল্লাহর রহমতে বেচা কিনাও অনেক ভালো হয়। আল্লাহ তালা এভাবেই মানুষের রিজিক ফয়সালা করে থাকে। এই তিস্তা নদীতে মাছ ধরে অনেক জেলে জীবকা নির্বাহ করে থাকে। আমাদের এই দ্বিতীয় তিস্তা শড়ক, শেখ হাসিনা সেতুর খুব ভালো একটা দিক আছে সেটা হলো এই শেখ হাসিনা সেতুতে যাতায়াতের জন্য কোনো টাকা বা টোল লাগেনা সম্পূর্ণ ফ্রিতে যাতায়াত করা যায়।

^{Vote for @bangla.witness}

ধন্যবাদ
@mazadul