কীভাবে নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাবেন
আপনি যখন নিজের আত্ম-সচেতনতা পাওয়ার চেষ্টা করেন, তখন আপনি প্রায়শই চিন্তা করেন যে অন্যরা আপনাকে কী ভাবছে। এটি আত্ম-চেতনার প্রকৃতি।
কিভাবে আত্ম-সচেতনতা কমাতে? প্রথম স্থানে, আপনাকে চিনতে হবে যে আপনি নিজের সম্পর্কে আংশিকভাবে সচেতন। তোমার
আত্ম-সচেতনতা একটি কাচের লেন্সের মতো। আপনি যদি জিনিসগুলি লেন্সের বাইরে থাকে তবেই আপনি স্পষ্টভাবে দেখতে পারবেন। যখন আপনি আপনার চিন্তা, আবেগ, অনুভূতি এবং শরীরের সংবেদনগুলির প্রতি মনোযোগী, আপনি আপনার লেন্সের মাধ্যমে নিজেকে দেখছেন
সচেতন মন ফলস্বরূপ, আপনি নিজের সম্পর্কে আংশিক সচেতনতা অনুভব করেন।
আত্ম-সচেতনতা ঘটে যখন আপনার মন, আপনার চেতনা সহ, আপনার এবং আপনার মনোযোগের বস্তুর মধ্যে আসে।
এটি বিচ্ছিন্নতার একটি বিভ্রম তৈরি করে। আপনি যত বেশি আত্ম-সচেতন হবেন, আপনি আপনার চিন্তা থেকে ফিরে আসতে সক্ষম হবেন,
অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদন। আপনি আরও উদ্দেশ্যমূলক হয়ে উঠবেন এবং বুঝতে পারবেন যে আপনি সেই একই ব্যক্তি যিনি চিন্তা ও অনুভূতিগুলি দেখছেন।
এই বিভাগে, আপনি চিন্তা, অনুভূতি এবং শরীরের সংবেদনগুলি আপনার মনে উদিত হওয়ার সাথে সাথে পর্যবেক্ষণ করতে শিখবেন। আপনি লক্ষ্য করবেন যে এই চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদনগুলি শুধুমাত্র আপনার মনোযোগের বিষয়। আপনি তাদের পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম হবেন যেন তারা অন্য কারো সাথে ঘটছে।
আরও স্ব-সচেতন হওয়ার উপায়
প্রথম স্থানে, আপনাকে আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদন সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। আপনি শিখবেন কীভাবে আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদনগুলি পর্যবেক্ষণ করবেন যেন সেগুলি অন্য কারও সাথে ঘটছে। তাহলে আপনি আরও আত্মসচেতন হয়ে উঠবেন।
ব্যায়াম
একটি শান্ত জায়গায় বসুন এবং আপনার মন বিচরণ করা যাক. আপনার চিন্তা বা আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করবেন না। আপনি শুধুমাত্র মনোনিবেশ করা কঠিন হবে.
আপনি যদি পারেন, আপনার বসার সাথে সাথে আপনার শরীর সম্পর্কে সচেতন হন। আপনার শরীরের অনুভূতি লক্ষ্য করুন।
আপনি যদি উদ্বিগ্ন বা রাগান্বিত বোধ করেন তবে আপনি একটি নিরাপদ জায়গার কথা ভাবতে পারেন যেখানে আপনি পালাতে পারেন। তারপর আরাম করার চেষ্টা করুন।
আপনি যখন আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদন সম্পর্কে সচেতন হন, তখন সেগুলি সম্পর্কে চিন্তা না করে লক্ষ্য করুন৷
আপনি আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদনগুলি লক্ষ্য করার পরে, নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন আপনি কী ভাবছেন, অনুভব করছেন বা অভিজ্ঞতা করেছেন৷
আপনি যদি দু: খিত বোধ করছেন, আপনার দুঃখ লক্ষ্য করুন. আপনি যদি সুখী বোধ করেন তবে আপনার সুখ লক্ষ্য করুন।
আপনি আপনার চিন্তাভাবনা, অনুভূতি এবং শারীরিক সংবেদনগুলি লক্ষ্য করার পরে, আপনি কী ভাবছেন, অনুভব করছেন বা অনুভব করছেন তা নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন।
কীভাবে নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাবেন
সুখের মধ্যে শান্তি খুঁজে পাওয়া যায়। যে ব্যক্তি অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেয়েছে তা কখনই হারাতে পারে না। আপনি যদি আপনার আত্মবিশ্বাস খুঁজে পান
ফ্ল্যাগিং, আপনি সহজেই আপনার অভ্যন্তরীণ অনুভূতি পরিবর্তন করতে পারেন। যাইহোক, আপনাকে তাদের পরিবর্তন করতে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। এটা অসম্ভব মনে হতে পারে, কিন্তু তা নয়। আপনি যদি নিজের উপর আস্থা অর্জন করতে পারেন তবে আপনি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে সক্ষম হবেন। কীভাবে নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাবেন
একটি কিশোর হিসাবে, আমি সবসময় জায়গার বাইরে অনুভব করেছি। এমনকি যখন আমার বন্ধু ছিল, আমি তাদের সাথে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করিনি। আমি সবসময় তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করতাম এবং তাদের সাথে নিজেকে তুলনা করতাম, তাই আমি সবসময় অনুভব করতাম যে আমি কিছু ভুল করছি।
বড় হয়ে ওঠা পৃথিবীতে নিজেকে একটা বাচ্চা মনে হচ্ছিল। আমি আমার বাবা-মায়ের সাথে সম্পর্ক করতে পারিনি, আমি আমার বন্ধুদের সাথে সম্পর্ক করতে পারিনি এবং আমি নিজের সাথে সম্পর্ক করতে পারিনি।
আমি ধ্যান করতে লাগলাম। ধ্যান আমাকে নিজের উপর ফোকাস করতে শিখিয়েছে। এটা আমাকে নিজের প্রশংসা করতে শিখিয়েছে। আমি আর নিজেকে অন্যের সাথে তুলনা করছিলাম না। আমি যা করেছি তার জন্য আমি নিজেকে প্রশংসা করছিলাম।
এটি আমাকে নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সাহায্য করেছিল। আমি খুঁজে পেয়েছি যে আমি ভালবাসার যোগ্য ছিলাম। আমি ভালবাসার যোগ্য ছিলাম। আমি খুশি হওয়ার যোগ্য ছিলাম। আমি আমার জীবন যেভাবে বাঁচতে চেয়েছিলাম সেভাবে বেঁচে থাকার যোগ্য ছিলাম।
আমি আর বাচ্চা ছিলাম না। আমি একজন প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম। আমি একজন স্বাধীন প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম। আমি একজন প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম যে জানতাম সে কে। আমি আর নিজের জন্য লজ্জা পেলাম না। আমি নিজেকে গর্বিত ছিল।
ছোটবেলায় বাসায় বসে টিভি দেখতাম। আমি সেখানে বসে আমার প্রিয় শো দেখতাম এবং সিনেমায় থাকার স্বপ্ন দেখতাম। আমি একজন বিখ্যাত গায়ক বা অভিনেতা হওয়ার স্বপ্ন দেখতাম। আমি সর্বদা আয়নায় নিজেকে দেখতাম এবং আমি ভাবতাম যে আমি এই জিনিসগুলি কখনই করতে পারব না। আমি কখনই আমার স্বপ্নে বাঁচতে পারব না।
আমি সবসময় নিজেকে অন্যদের সাথে তুলনা করতাম। আমি সবসময় অন্যদের ঈর্ষান্বিত হবে. আমি সবসময় নিজেকে অন্যদের সাথে তুলনা করতাম। আমি সবসময় ভাবতাম যে আমি যথেষ্ট ভালো ছিলাম না। আমি ভাবতাম যে আমি আমার স্বপ্নে বাঁচতে পারব না।
আমি ভেবেছিলাম যে আমি যা করতে চেয়েছিলাম তা আমি কখনই করতে পারব না। আমি কখনই বিখ্যাত হতে পারব না। আমি কখনই অভিনেতা হতে পারব না। আমি কখনোই সিনেমায় গান গাইতে পারব না।
একটি কিশোর হিসাবে, আমি আমার অনুভূতি মোকাবেলা করতে জানতাম না. আমি জানতাম না কিভাবে খুশি হতে হয়। আমি নিজেকে নিয়ে গর্ব করতে জানতাম না। আমি হারিয়ে গিয়েছিলাম এবং বিভ্রান্ত হয়েছিলাম। ভাবছিলাম এভাবেই বাকি জীবন কাটিয়ে দেব।
আমি ভেবেছিলাম আমি আমার বাকী জীবন ছোটবেলায় কাটিয়ে দেব। ভেবেছিলাম সারাটা জীবন কাটিয়ে দেব। আমি ভেবেছিলাম আমি আমার বাকি জীবন নিজের জন্য লজ্জিত হয়ে কাটাতে যাচ্ছি। আমি ভেবেছিলাম যে আমি এমন কিছু করতে চাই যা আমি করতে চাই না।
আমি ভাবছিলাম যে আমি সবসময় এইভাবে অনুভব করতে যাচ্ছি কারণ আমি আগে সবসময় এইরকম অনুভব করেছি। আমি সবসময় অসুখী ছিলাম। আমি সবসময় নিজের সম্পর্কে খারাপ অনুভব করতাম। আমার মনে হচ্ছিল আমি একা। আমার মনে হয়েছিল যে একদিন, আমি জেগে উঠব এবং আমার সমস্ত অনুভূতিগুলিকে আগের মতো করে বদলে দেব।
আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম. আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম. আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম. আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম.
আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম. আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম. আমি ভালোর জন্য আমার জীবন পরিবর্তন করার চেষ্টা করছিলাম.
কীভাবে নিজের সুখ তৈরি করবেন
কিভাবে আপনার নিজের সুখ তৈরি করবেন তা হল অলৌকিক কোর্সের চারটি প্রশ্নে ডঃ বায়রন কেটির শিক্ষার সারাংশ। এই বইটিতে আপনার নিজের সুখ তৈরি করার জন্য অনুশীলন, নির্দেশিকা এবং পরামর্শ রয়েছে।
আপনি নিজেকে প্রশ্ন করতে শিখবেন এবং আপনার নিজের উত্তর খুঁজে পাবেন।
আমার বয়স 32 বছর। আমি উপসংহারে এসেছি যে আমাকে নিজেকে খুঁজে বের করতে হবে।
আমি বর্তমানে আমার যোগ যাত্রায় আছি এবং আমি ইতিবাচক থাকার চেষ্টা করছি। ইতিবাচক থাকা কঠিন তবে আপনি যদি একবারে একদিন নেন তবে এটি অর্জনযোগ্য।
আমি মনে করি এটি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার একটি দীর্ঘ পথ ছিল এবং আপনি যদি আপনার চারপাশে নেতিবাচক শক্তি রাখেন তবে এটি পরিবর্তন হবে না। আপনাকে সেই সমস্ত মুহুর্তগুলির মধ্য দিয়ে যেতে হবে যা আপনাকে দুর্বল বা দুর্বল বোধ করে, কারণ আপনার হৃদয়ের নীচ থেকে আপনার কাছে যা আছে তা উপলব্ধি করতে সক্ষম হওয়া একটি দুর্দান্ত অনুভূতি।
সুখী হওয়ার মানে কি
সুখ মানে বিভিন্ন মানুষের কাছে অনেক কিছু। কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে 'সুখ' শব্দটি এমন একটি মনের অবস্থাকে বর্ণনা করে যা আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না। অন্যরা বিশ্বাস করে যে সুখ হল কেবল বেদনা এবং দুঃখের অনুপস্থিতি। তৃতীয় দল মনে করে যে সুখ হল জীবনে তৃপ্তি ও পরিপূর্ণতার শর্ত। আপনি সুখ যা বিশ্বাস করেন না কেন, আপনার সুখের স্তরে অবদান রাখার জন্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি অন্তর্ভুক্ত:
আপনার ব্যক্তিগত বিশ্বাস, আপনার পরিবেশ, আপনার আবেগ, আপনার সম্পর্ক এবং আপনার কর্মজীবন। আপনার জীবনে সুখের অবস্থা তৈরি করতে, আপনাকে প্রথমে নিজের এবং আপনার জীবনের প্রতি সৎ দৃষ্টিপাত করতে হবে। আপনাকে অবশ্যই যে জিনিসগুলি আপনাকে খুশি করে এবং যেগুলি আপনাকে অসুখী করে তা চিহ্নিত করতে শিখতে হবে। আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে সুখ একটি প্রক্রিয়া যা অবিচ্ছিন্ন। আপনি আপনার আবেগ, অনুভূতি এবং মনের অবস্থা সম্পর্কে সচেতন না হয়ে আপনার জীবনে সুখের অবস্থা তৈরি করতে পারবেন না। আপনাকে অবশ্যই বুঝতে হবে যে সুখ একটি প্রক্রিয়া যা অবিচ্ছিন্ন।
নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার 4টি উপায়
আত্ম-সচেতনতা হ'ল আপনার চিন্তাভাবনা এবং আবেগগুলি বোঝার, আপনার আচরণকে মূল্যায়ন করার, যুক্তিযুক্তভাবে চিন্তা করার, অন্তর্দৃষ্টি বিকাশ করার এবং নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার ক্ষমতা। লোকেরা তাদের বিশ্বাস পরিবর্তন করে, তাদের মনোভাব পরিবর্তন করে এবং তাদের আচরণ পরিবর্তন করে তাদের আত্ম-সচেতনতা উন্নত করতে পারে। প্রথম ধাপ হল আপনি নিজের সম্পর্কে কী বিশ্বাস করেন, আপনি কীভাবে আচরণ করেন এবং অন্যদের প্রতি আপনি কীভাবে আচরণ করেন তা সনাক্ত করা। নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে, আপনাকে অবশ্যই নিজেকে জানতে হবে। নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত চারটি উপায় রয়েছে। সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই তাদের সমস্ত অনুশীলন করতে হবে। আপনি প্রতিদিন তাদের করতে হবে. আপনাকে সেগুলি করতে আপনার সময় নিতে হবে এবং আপনাকে অবশ্যই সেগুলি একবারে করতে হবে৷ নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার এই চারটি উপায় হল: নিজেকে প্রতিফলিত করুন, নিজেকে বিবেচনা করুন, নিজের একটি পরিষ্কার চিত্র বিকাশ করুন এবং নিজেকে গ্রহণ করুন।
নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজা
আত্ম-সচেতনতা হ'ল আপনার চিন্তাভাবনা এবং আবেগগুলি বোঝার, আপনার আচরণকে মূল্যায়ন করার, যুক্তিযুক্তভাবে চিন্তা করার, অন্তর্দৃষ্টি বিকাশ করার এবং নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার ক্ষমতা।
অভ্যন্তরীণ শান্তি, স্বাস্থ্যকর আত্মসম্মান, এবং আকর্ষণের আইন
কোন প্রশ্ন নেই যে আমরা অভ্যন্তরীণ শান্তি, সুখ, প্রেম এবং আনন্দ অনুভব করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
তবুও, বেশিরভাগ মানুষ এই শান্তি, সুখ, ভালবাসা এবং আনন্দের সন্ধানে তাদের সমগ্র জীবন ব্যয় করে। তারা ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে কি আছে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন.
মানুষ আসলে নিজেকে শেখাতে পারে কিভাবে অভ্যন্তরীণ শান্তি অর্জন করতে হয়, এবং এই বইটি আপনাকে শেখাতে যাচ্ছে। কোন প্রশ্ন নেই যে আমরা অভ্যন্তরীণ শান্তি, সুখ, প্রেম এবং আনন্দ অনুভব করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। তবুও, বেশিরভাগ মানুষ এই শান্তি, সুখ, ভালবাসা এবং আনন্দের সন্ধানে তাদের সমগ্র জীবন ব্যয় করে। তারা ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে কি আছে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছেন. মানুষ আসলে নিজেকে শেখাতে পারে কিভাবে অভ্যন্তরীণ শান্তি অর্জন করতে হয়, এবং এই বইটি আপনাকে শেখাতে যাচ্ছে। আমি আমার যাত্রায় এমন অনেক লোককে দেখেছি যারা নিজেকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমি বিশ্বাস করি যে আপনার প্রথমে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করা উচিত এবং তারপরে, আপনি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। আপনার প্রথমে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ আপনি যদি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার দিকে মনোনিবেশ করেন তবে অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় ব্যয় হবে। আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জনদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় থাকবে। আপনি যদি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার দিকে মনোনিবেশ করেন তবে আপনার নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার কাছে কম সময় থাকবে। আপনার প্রথমে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করা উচিত কারণ আপনি যদি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার দিকে মনোনিবেশ করেন তবে অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় ব্যয় হবে। আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জনদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় থাকবে।
অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার 4টি উপায়
লোকেরা তাদের বিশ্বাস পরিবর্তন করে, তাদের মনোভাব পরিবর্তন করে এবং তাদের আচরণ পরিবর্তন করে তাদের আত্ম-সচেতনতা উন্নত করতে পারে। অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে, আপনার অবশ্যই তারা কারা তার একটি পরিষ্কার চিত্র থাকতে হবে। যদি আপনার কাছে তারা কারা তার একটি পরিষ্কার চিত্র থাকে তবে আপনি তারা কে তা উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন। আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। তাদের বিশ্বাস জেনে, তাদের কাজ বিবেচনা করে এবং তাদের কথা বিবেচনা করে আপনাকে অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে তারা কারা। আপনি যদি খুঁজে বের করেন যে তারা কারা, আপনি উপলব্ধি করতে পারবেন তারা কারা। আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়ার জন্য নিম্নলিখিত চারটি উপায় রয়েছে। সফল হওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই তাদের সমস্ত অনুশীলন করতে হবে। আপনি প্রতিদিন তাদের করতে হবে. লোকেরা তাদের বিশ্বাস পরিবর্তন করে, তাদের মনোভাব পরিবর্তন করে এবং তাদের আচরণ পরিবর্তন করে তাদের আত্ম-সচেতনতা উন্নত করতে পারে। অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে, আপনার অবশ্যই তারা কারা তার একটি পরিষ্কার চিত্র থাকতে হবে। যদি আপনার কাছে তারা কারা তার একটি পরিষ্কার চিত্র থাকে তবে আপনি তারা কে তা উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন। আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। তাদের বিশ্বাস জেনে, তাদের কাজ বিবেচনা করে এবং তাদের কথা বিবেচনা করে আপনাকে অবশ্যই খুঁজে বের করতে হবে তারা কারা। আপনি যদি খুঁজে বের করেন যে তারা কারা, আপনি উপলব্ধি করতে পারবেন তারা কারা। আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। আপনি যদি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার দিকে মনোনিবেশ করেন তবে আপনার নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় থাকবে। আপনার পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং প্রিয়জনদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে আপনার আরও বেশি সময় থাকবে। আমি আমার যাত্রায় এমন অনেক লোককে দেখেছি যারা নিজেকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমি বিশ্বাস করি যে আপনার প্রথমে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করা উচিত এবং তারপরে, আপনি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। আমি আমার যাত্রায় এমন অনেক লোককে দেখেছি যারা নিজেকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। আমি বিশ্বাস করি যে আপনার প্রথমে নিজেকে খুঁজে পাওয়ার দিকে মনোনিবেশ করা উচিত এবং তারপরে, আপনি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন।
কেন আকর্ষণের আইন বিদ্যমান
আপনি যদি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে চান তবে তাদের বিশ্বাস জেনে, তাদের কাজ বিবেচনা করে এবং তাদের কথা বিবেচনা করে আপনাকে অবশ্যই তারা কারা তা খুঁজে বের করতে হবে। আপনি যদি খুঁজে বের করেন যে তারা কারা, আপনি তাদের সম্মান করে তাদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে সক্ষম হবেন। আপনি তাদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে সক্ষম হবেন কারণ তারা যা করেছে তা আপনি প্রশংসা করবেন। তারা যা করেছে তা আপনি উপলব্ধি করতে সক্ষম হবেন কারণ আপনি তাদের বিশ্বাস জেনে, তাদের কাজ বিবেচনা করে এবং তাদের কথা বিবেচনা করে তারা কারা তা খুঁজে বের করতে পারবেন।
অভ্যন্তরীণ শান্তি ইতিবাচক শক্তি তৈরি করে এবং ইতিবাচক শক্তি আরও ইতিবাচক শক্তিকে আকর্ষণ করে। আপনি যখন নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পাবেন, তখন আপনার আরও ইতিবাচক শক্তি থাকবে। যখন আপনার আরও ইতিবাচক শক্তি থাকে, তখন আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন। যখন আপনি নিজের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পান, তখন আপনি অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সক্ষম হবেন।
আমি একটি কৌশল শেয়ার করতে যাচ্ছি যা আমি নিজের জন্য ব্যবহার করেছি এবং আমি বিশ্বাস করি যে আপনি এই কৌশলটি ব্যবহার করে নিজের সাথে এবং অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে পারেন। আমি দেখেছি অনেক লোক এই কৌশলটি ব্যবহার করে নিজেদের এবং অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে। এই কৌশলটি অনেক লোককে নিজেদের এবং অন্যদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে সাহায্য করেছে।
আপনি যার সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে চান তাকে কল্পনা করুন
এমন একটি সময়ের কথা চিন্তা করুন যখন সেই ব্যক্তির সাথে আপনার একটি ভাল অভিজ্ঞতা ছিল।
সেই ব্যক্তির সাথে আপনার ভাল অভিজ্ঞতার সময় আপনি যে অনুভূতি পেয়েছিলেন তা মনে রাখবেন।
সেই ব্যক্তি আপনাকে অভ্যন্তরীণ শান্তি আনতে কী করবে সে সম্পর্কে চিন্তা করুন।
সেই ব্যক্তি যদি আপনাকে তাদের সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে বলে তবে আপনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবেন সে সম্পর্কে চিন্তা করুন।
কল্পনা করুন যে আপনি যদি সেই ব্যক্তির সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পান তবে আপনার কেমন লাগবে।
কল্পনা করুন যে আপনি যদি সেই ব্যক্তির সাথে অভ্যন্তরীণ শান্তি ভাগ করে নেন তাহলে কেমন হবে।
অভ্যন্তরীণ শান্তি কি?
অভ্যন্তরীণ শান্তি হল মঙ্গল এবং সন্তুষ্টির অনুভূতি যা আপনি যা সত্যিই উপভোগ করেন এবং আপনার নিজের ত্বকে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন তা করার মাধ্যমে আসে। এটা এমন কোন অভিজ্ঞতা নয় যেটা বাধ্য করা যায়। এটা সুখ বলার অন্য উপায়। অভ্যন্তরীণ শান্তি অর্জনের দুটি উপায় রয়েছে। একটি হল সুখী হওয়ার চেষ্টা করা। কিন্তু আরও মূল্যবান উপায় হল সুখ বেছে নেওয়া। অন্য কথায়, আপনাকে কীভাবে নিজেকে উপলব্ধি করতে হবে এবং আপনি কে তা নিয়ে সন্তুষ্ট হতে হবে তা শিখতে হবে। অন্য উপায় হল অন্য কেউ হওয়ার চেষ্টা করা, নিজেকে এমন কিছু অনুভব করতে বাধ্য করা যা আপনি স্বাভাবিকভাবে অনুভব করেন না। আপনি সুখী নন এই চিন্তা করে এবং তারপর সুখী হওয়ার চেষ্টা করে আপনি অভ্যন্তরীণ শান্তি পেতে পারেন। অথবা আপনি মনের শান্তি পেতে পারেন যে আপনি সুখী নন এবং সুখী হতে বেছে নিন।
কিভাবে অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পেতে?
যদিও মানুষের সবসময় মানসিক চাপ মোকাবেলা করার উপায় আছে, মানসিক চাপ
ক্রমবর্ধমান আমাদের মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য একক সবচেয়ে বড় হুমকি হয়ে উঠছে। যদি চেক না করা হয় তবে এটি গুরুতর মানসিক রোগের কারণ হতে পারে
যেমন উদ্বেগ, বিষণ্নতা এবং পোস্ট-ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার। দুর্ভাগ্যবশত, এমনকি যখন চাপ স্বীকৃত এবং পরিচালিত হয়, এটা
এখনও তার টোল নিতে পারেন.
আপনি যদি উদ্বিগ্ন, হতাশাগ্রস্ত বা চাপ অনুভব করেন তবে আপনি অভ্যন্তরীণ শান্তির সন্ধান করতে পারেন। এই শান্তির অনুভূতি নামে পরিচিত
"স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা", "শান্ত বোধ করা", বা "নিশ্চিন্ত হওয়া", প্রায়শই মানুষ একটি সত্তা হিসাবে অনুভব করে। আমরা প্রায়ই প্রয়োজন অনুভব করি
অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজুন, যদিও এটি অর্জন করা সম্ভব নাও হতে পারে। সব বয়সের মানুষ শান্তির অনুভূতি অনুভব করে, এমনকি যদি তারা হয়
মানসিক ব্যথা অনুভব করা।
তবে, অভ্যন্তরীণ শান্তির অবস্থায় থাকার অর্থ এই নয় যে একজন ব্যক্তি মানসিক চাপ অনুভব করছেন না। যখন আমরা
সুখী, স্বস্তি বা সন্তুষ্ট, আমরা হয়তো শান্ত বোধ করি, কিন্তু এর মানে এই নয় যে আমরা কোনো চাপ অনুভব করছি না।
5টি সাধারণ সমস্যা যা মানসিক চাপ সৃষ্টি করতে পারে
শারীরিক ব্যথা
অনিশ্চয়তা
অন্যকে খুশি করতে অক্ষমতা
একা থাকতে অক্ষমতা
সামাজিক আলাদা থাকা
মানসিক চাপ বা অভ্যন্তরীণ শান্তি অনুভব করা
আপনি যখন মানসিক চাপের মতো নেতিবাচক অনুভূতি অনুভব করেন, তখন মনে হয় আপনার অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়া দরকার। যাইহোক, কখনও কখনও, যখন আপনি মনে করেন যে আপনি অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার চেষ্টা করছেন, আপনি আসলে মানসিক চাপ অনুভব করছেন। মানসিক চাপ এবং অভ্যন্তরীণ শান্তির মধ্যে পার্থক্য জানা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি যদি চাপ অনুভব করেন তবে আপনি উদ্বিগ্ন, বিষণ্ণ বা এমনকি রাগান্বিত বোধ করতে পারেন। আপনি যখন চাপ অনুভব করেন, আপনি আপনার নিজের ত্বকে অস্বস্তি বোধ করতে পারেন। আপনি অনুভব করতে পারেন যে আপনি নিজেকে পছন্দ করেন না বা আপনি কে পছন্দ করেন না। আপনার মনে হতে পারে আপনি জানেন না কি করতে হবে। আপনি যখন চাপ অনুভব করেন, তখন আপনি লোকেদের থেকে দূরে যেতে চাইতে পারেন। আপনি এমন পরিস্থিতি থেকে দূরে যেতে চাইতে পারেন যার কারণে আপনি চাপ অনুভব করেন। আপনি যদি চাপ বোধ করেন, তাহলে আপনি মনের শান্তি খুঁজে পাওয়ার প্রয়োজন অনুভব করতে পারেন।
কিভাবে আরো স্ব-সচেতন হতে হয়
আমি আমার নিজের চাহিদা এবং চাওয়া সম্পর্কে সম্পূর্ণ সচেতন, আমি নিজেকে, আমার আবেগ এবং উদ্দেশ্যগুলি বুঝতে পারি। আমি আমার নিজের আচরণের জন্য দায়ী. আমি আমার ব্যর্থতা বা ভুলের জন্য অন্যদের দোষারোপ করি না। আমি যেমন আছি নিজেকে মেনে নিই। মানুষ হওয়ার সাথে যে সীমাবদ্ধতা আসে আমি তা মেনে নিতে পারি। আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তিত নই, আমি অপ্রত্যাশিত সামলানোর ক্ষমতার ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। আমি বাইরের কারণ দ্বারা চালিত নই, আমি যা চাই তা দ্বারা চালিত। আমি বলতে পারি না। আমি একা থাকতে ভয় পাই না। আমার নিজের ক্ষমতার উপর আস্থা আছে। আমি নিজের সাথে সৎ হতে পারি। আমার ভুল স্বীকার করার সাহস আছে। আমি জানি যে আমি নিজের যত্ন নিতে পারি। আমি নতুন জিনিস চেষ্টা করার সাহস আছে. আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত বৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কি দৃষ্টিশক্তি হারান না. আমি এমন জিনিসগুলিকে "না" বলতে পারি যা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ নয়। আমি একা থাকতে ভয় পাই না। আমি অন্যদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ রাখা না. আমি যখন ভুল করি তখন স্বীকার করার সাহস আছে। আমি সাহায্য চাইতে ভয় পাই না. আমি যখন ভুল করি তখন স্বীকার করার সাহস আছে। আমি নিজেকে বিশ্বাস করতে পারি। আমি জানি আমার কাছে কী গুরুত্বপূর্ণ। আমি একা থাকতে ভয় পাই না। আমি যে জিনিস পরিবর্তন করতে পারি না তা মেনে নিতে পারি। আমি আমার আবেগ ভয় পাই না. আমি আমার আবেগকে আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিই না। আমি আমার সীমাবদ্ধতা মেনে নিতে পারি। আমি সাহায্য চাইতে সাহস আছে. আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত বৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি একা থাকতে ভয় পাই না। আমি জীবনে গুরুত্বপূর্ণ কি দৃষ্টিশক্তি হারান না. আমি আমার আবেগ ভয় পাই না. আমি আমার আবেগকে আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিই না। আমি যে জিনিস পরিবর্তন করতে পারি না তা মেনে নিতে পারি। আমি সাহায্য চাইতে সাহস আছে. আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত বৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি আমার আবেগ ভয় পাই না. আমি আমার আবেগকে আমাকে নিয়ন্ত্রণ করতে দিই না। আমি যে জিনিস পরিবর্তন করতে পারি না তা মেনে নিতে পারি। আমি সাহায্য চাইতে সাহস আছে. আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত বৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমি যে জিনিস পরিবর্তন করতে পারি না তা মেনে নিতে পারি। আমি সাহায্য চাইতে সাহস আছে. আমি আমার নিজের ব্যক্তিগত বৃদ্ধির জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
কিভাবে সুখ খুঁজে পেতে
সুখ খুঁজে পাওয়া কঠিন, তাই আমরা এটিকে উপেক্ষা করি। যদি আপনি মনে করতে পারেন যে সুখ কেমন লাগে, আপনি কীভাবে এটি আবার খুঁজে পাবেন তা জানতে পারবেন। এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে সুখ কেমন লাগে কারণ আপনি যখন এটি খুঁজে পান তখন এটি অন্যরকম অনুভব করবে।
সুখ কি?
সুখ হল সুস্থতার একটি মানসিক অবস্থা, যা ইতিবাচক প্রকৃতির এবং আনন্দের অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এটি একটি ইতিবাচক আবেগ যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা খুশি থাকি। এটি একটি সুস্থতার মানসিক অবস্থা যা আনন্দ এবং তৃপ্তির ইতিবাচক অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
তুমি কিভাবে খুশি হবে?
সুখী হওয়ার অর্থ হল আপনি ইতিবাচক আবেগ অনুভব করছেন এবং নিজেকে এবং আপনার জীবন সম্পর্কে ইতিবাচক বোধ করছেন। এটা আপনার অনুভূতি যে গুরুত্বপূর্ণ. জীবনের প্রতি আপনার মনোভাবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যে কোন পরিস্থিতিতে খুশি হতে পারেন। সুখী হওয়ার জন্য আপনাকে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় বা নির্দিষ্ট ব্যক্তির সাথে থাকতে হবে না।
কিভাবে সুখী হতে হয়
কিভাবে সুখ খুঁজে পেতে? আপনি যদি সুখের সন্ধান করেন তবে আপনাকে কী খুশি করে তা খুঁজে পাওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কি করতে চান তা সনাক্ত করতে হবে। আপনি কি খুশি মনে করে তা সনাক্ত করতে হবে। আপনার সুখী হওয়ার জন্য কী প্রয়োজন তা আপনাকে জানতে হবে। কি আপনাকে খুশি করে তা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। সুখী হওয়ার জন্য আপনাকে যা প্রয়োজন তা খুঁজে বের করতে হবে। সুখ হল সুস্থতার অনুভূতি যা ইতিবাচক প্রকৃতির এবং আনন্দের অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এটি একটি ইতিবাচক আবেগ যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা খুশি থাকি। এটি একটি সুস্থতার মানসিক অবস্থা যা আনন্দ এবং তৃপ্তির ইতিবাচক অনুভূতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়।
সুখ হল একটি আবেগ যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা এমন কিছু করি যা আমরা উপভোগ করি। সুখ হল এমন একটি অনুভূতি যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা নিজেদের সম্পর্কে ভালো অনুভব করি। সুখ হল একটি ইতিবাচক আবেগ যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা নিজেদের সম্পর্কে ভালো অনুভব করি। সুখ হল এমন একটি অনুভূতি যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা এমন কিছু করি যা আমরা উপভোগ করি। সুখ হল এমন একটি অনুভূতি যা আমরা অনুভব করি যখন আমরা নিজেদের সম্পর্কে ভালো অনুভব করি।
কিভাবে নিজেকে খুঁজে পেতে
আমাদের নিজস্ব অনুভূতি আছে, একটি অনন্য ব্যক্তি যার চিন্তা, অনুভূতি এবং কর্ম রয়েছে। আমাদের নিজস্ব একটি অনন্য অনুভূতি আছে। আমরা গতকাল যা ছিলাম, আগামীকাল যা হব এবং আগামীকাল যা হব তার থেকে আমরা আলাদা মানুষ। আমাদের নিজস্ব একটি অনন্য অনুভূতি আছে। আমাদের আত্মবোধ আছে। আমাদের নিজস্ব একটি অনন্য অনুভূতি আছে।
আপনার স্ট্রেস পয়েন্ট কি?
আপনি যখন চাপ অনুভব করেন, তখন মনে হয় আপনার অভ্যন্তরীণ শান্তি খুঁজে পাওয়া দরকার। যাইহোক, কখনও কখনও, যখন আপনি মনে করেন যে আপনি অভ্যন্তরীণ শান্তি খোঁজার চেষ্টা করছেন, আপনি আসলে মানসিক চাপ অনুভব করছেন। মানসিক চাপ এবং অভ্যন্তরীণ শান্তির মধ্যে পার্থক্য জানা গুরুত্বপূর্ণ। অভ্যন্তরীণ শান্তি মানে আপনি যা আছেন তার সাথে আপনি খুশি এবং সন্তুষ্ট বোধ করেন। আপনি কে তা নিয়ে খুশি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ। আপনি কে তা নিয়ে খুশি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
অভ্যন্তরীণ শান্তি মানে আপনি নিজের সম্পর্কে ভাল বোধ করেন। নিজের সম্পর্কে ভাল বোধ করা গুরুত্বপূর্ণ। নিজের সম্পর্কে ভাল বোধ করা গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি যখন খুশি বোধ করেন, তখন আপনি আপনার জীবন নিয়ে সুখী বোধ করতে পারেন। আপনি অন্যদের সাথে আপনার সম্পর্ক নিয়ে খুশি বোধ করতে পারেন। আপনি নিজের সম্পর্কে খুশি বোধ করতে পারেন। আপনি যখন খুশি বোধ করেন, তখন আপনি আপনার জীবন নিয়ে সুখী বোধ করতে পারেন। আপনি অন্যদের সাথে আপনার সম্পর্ক নিয়ে খুশি বোধ করতে পারেন।