"কৃষ্ণসায়র ফুলমেলা"(ভিন্ন কিছুর ফটোগ্রাফি পর্ব: 49)
নমস্কার
"কৃষ্ণসায়র ফুলমেলা"
ভিন্ন কিছুর ফটোগ্রাফি পর্ব: 49
শীতকাল শেষ হয়ে আবার নতুন শীত পড়া শুরু হয়ে গিয়েছে।আর গতবছর এমন শীতকালেই আমি আমার ইউনিভার্সিটির বন্ধু-বান্ধবীদের সঙ্গে গিয়েছিলাম মেলা ঘুরতে।যেটা ছিল নানান রঙিন ফুলের সমাহারে ফুলমেলা।আর আমি শীতকালেই সংগ্রহ করেছিলাম নানারকমের ছবিগুলো।তো আমাদের বর্ধমান ইউনিভার্সিটি ও কৃষ্ণসায়র উৎসব কমিটির যৌথ উদ্যোগে একটি ফুলের মেলার আয়োজন করা হয়।যেখানে কৃষি-শিল্প-চিত্র ও পুষ্প সব মিলিয়ে জমজমাট এক মিলনমেলা দেখতে পাওয়া গিয়েছিল।এই ফুলের মেলায় মানুষ তার ফুলের গাছসহ নানা উদ্ভিদ নিয়ে আসে শুধুমাত্র মানুষের দর্শনের জন্য।তো আমি আজ ভিন্ন ধরনের কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো।আশা করি ভালো লাগবে আপনাদের সকলের কাছে এই ফটোগ্রাফিগুলি।তো চলুন শুরু করা যাক---
ভিন্ন কিছুর ফটোগ্রাফি:
এটি একটি ক্যাকটাস প্রজাতির গাছ।এই গাছটি হলুদ ও সবুজ দুটি রঙের রয়েছে।গাছগুলো দেখেই মনে হচ্ছে পাকা কামরাঙ্গার মতো। তাছাড়া এই ক্যাকটাস বিভিন্ন প্রজাতির হয়ে থাকে।যা শুষ্ক মরুভূমিতে ভালো জন্মে ও প্রচুর কাঁটা দ্বারা আবৃত থাকে।
এটি হচ্ছে অজানা একটি ফুল।এই ফুলগুলি বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।একটি গাছে লম্বা ডাটির মতো ফুল ধরে থাকে অনেকগুলো ডাটিতে।একটি ডাটিতে আবার ধাপে ধাপে অনেকগুলি ফুল ধরে থাকে, যেগুলোর এক একটি ফুল দেখতে কিছুটা শিম ফুলের মতোই।লাল,হলুদ ও পিংক কালারের সমন্বয়ে গঠিত ফুলটি বেশ আকর্ষণীয় দেখতে।
এটি একটি সাকুলেন্ট গাছ।যেটি দেখতে কিছুটা বনসাইয়ের মতো মনে হলেও এটি আসলে ভিন্ন ধরনের গাছ।তাছাড়া তাল কিংবা নারিকেল গাছের সঙ্গে এই গাছের গুড়ির কিছুটা মিল রয়েছে।তবে এর পাতা জলযুক্ত ও রসালো।যা পাতার মধ্যে জল ধরে রাখে এলোভেরা উদ্ভিদের মতোই।
আমাদের অতি পরিচিত একটি চন্দ্রমল্লিকা ফুল এটি।এটি সংকর জাতীয় হাইব্রিড প্রজাতির ফুল।সাদা ও গোলাপি রঙের সমন্বয়ে গঠিত ফুলটি দেখতে অসম্ভব সুন্দর।এই ফুলের মাঝের অংশটি সবথেকে বেশি ভালো লেগেছে আমার কাছে।এই ফুলটি বিভিন্ন প্রজাতির ও বিভিন্ন রঙের হয়ে থাকে।
এটি হচ্ছে দেশি চন্দ্রমল্লিকা ফুল।এই ফুলগুলো ছোট সাইজের হয়ে থাকে।তবে এই সংকর জাতের দেশি চন্দ্রমল্লিকা ফুলটি দেখতে কিছুটা সূর্যমুখী ফুলের মতোই দেখতে।লাল ও হলুদ রঙের দারুন একটা কম্বিনেশন,যা দেখেই ভালো লাগে।
এটি হচ্ছে বনসাই গাছ।যা বেশ আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।এটি মানুষের শিল্প দ্বারা গঠিত হয়।এই গাছটি টবে খুব ভালোভাবে প্রতিস্থাপন করা যায়।তাছাড়া এর গুড়িগুলোকে ভিন্ন ভিন্ন আকৃতি দেওয়া হয়।এই গাছের গুঁড়ির মধ্যে ইট বা পাথরের খন্ড রয়েছে।যাইহোক এই গাছকে নিজের মন মতো আকার দেয় শিল্পীরা।
পোষ্ট বিবরণ:
| শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
|---|---|
| ডিভাইস | poco m2 |
| অভিবাদন্তে | @green015 |
| লোকেশন | বর্ধমানের গোলাপবাগ |
| আমার পরিচয় |
|---|










টাস্ক প্রুফ:
কমেন্টস লিংক--
https://x.com/green0156/status/1992398511296692664?t=vMU9VqcKbbMHTx3Dnzen0w&s=19
https://x.com/green0156/status/1992399867315155450?t=vff5X_v1eY9JMs1Eawq7Cg&s=19