পটল ভাজি রেসিপি।
হ্যালো..!!
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি @purnima14 বাংলাদেশী,
আজ- ০৬ জুলাই , শনিবার, ২০২৫খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমি সবসময় চেষ্টা করি নিজেকে হাসি খুশি রাখার। আমি "আমার বাংলা ব্লগের" মাধ্যমে আপনাদের সামনে আমার সকল ধরনের ক্রিয়েটিভিটি তুলে ধরবো। আমি আজকে আপনাদের সাথে রেসিপি পোস্ট শেয়ার করবো। আমি মেসে থেকে লেখাপড়া করি তাই নিজের খাবার নিজেই রান্না করে খাই। যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ভীষণ ভালো লাগে আমার কাছে। আজ আপনাদের সাথে অনেকদিন পরে সিম্পল একটি রেসিপি শেয়ার করতে চলেছি। খুবই সিম্পল পটল ভাজি রেসিপি শেয়ার করব। তবে নিত্যদিন যেভাবে পটল ভাজি করি তার থেকে একটু আলাদা আছে। আশা করি এভাবে ভাজি করে খেলে আপনারাও মজা পাবেন। চলুন তাহলে দেরি না করে রেসিপিটি শেয়ার করে নেওয়া যাক।
কভার ফটো
সুন্দর করে কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
| ক্রমিক | উপকরণ | পরিমাণ |
|---|---|---|
| ১ | পটল | পরিমাণ মতো |
| ২ | কাঁচা মরিচ | পাঁচটি |
| ৩ | লবণ | এক টেবিল চামচ |
| ৪ | হলুদ | এক টেবিল চামচ |
| ৫ | পেঁয়াজকুচি | পরিমাণ মতো |
| ৬ | তেল | পরিমাণ মতো |
উপকরণ প্রস্তুত প্রণালী :
প্রথমে পেঁয়াজ মরিচ ধুয়ে কুচি করে কেটে নিয়েছি। পরবর্তীতে পটলগুলো চার ভাগে ভাগ করে কেটে ধুয়ে লবণ মেখে রেখেছি।
রান্নার পদ্ধতি
ধাপ-১
প্রথম ধাপে চুলা জ্বালিয়ে দিয়ে কড়াই বসিয়ে নিয়েছি। কড়াইয়ে সামান্য জল গরম করে পটলগুলো সিদ্ধ হতে দিয়েছি। পটলগুলো হাফ সিদ্ধ করে নিয়েছি।
ধাপ-২
পটলগুলো উঠিয়ে টিস্যু পেপারের সাহায্যে একটু জল মুছে নিব। তারপরে চুলাই করায় বসিয়ে তেল গরম করে পেঁয়াজ কুচিগুলো লাল লাল করে ভেজে নিয়েছি।
ধাপ-৩

পেঁয়াজ মরিচ ভাজা হয়ে গেলে এর মধ্যে হাত সিদ্ধ করে রাখা পটলগুলো দিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৪

সামান্য হলুদ এবং লবণ দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে ভালো করে ভেজে নিয়েছি।
পরিবেশন
তারপর ভাজি হয়ে গেলে চুলা থেকে নামিয়ে নিয়েছি। তারপর একটি পাত্রে পরিবেশন করেছি। এরকমভাবে পটল ভাজি আমি প্রথমবার করলাম। গরম ভাতে খেতে বেশ মজা লেগেছিল।
পোস্টের বিবরন
ক্যামেরাম্যান: @purnima14
ডিভাইস: গুগল পিক্সেল ৭ প্রো
ক্যামেরা: ৫০ মেগাপিক্সেল
লোকেশন: কুষ্টিয়া
প্রিয় বন্ধুরা,আমার আজকের ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি হলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে সবসময় পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই সুস্থ ও সুন্দর থাকবেন।
আমি কে !
আমি পূর্ণিমা বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @purnima14। আমি আমার মাতা-পিতা এবং নিজের মাতৃভূমি ও মাতৃভাষাকে ভালবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে সিভিল টেকনোলজিতে ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, কবিতা লিখতে ও আবৃত্তি করতে, গান শুনতে, যেকোনো ধরনের রেসিপি তৈরি করতে ও প্রাকৃতিক দৃশ্যের ফটোগ্রাফি করতে অনেক পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত।
@purnima14














https://x.com/PurnimaBis34652/status/1942031859837288727?t=UnR4zlZgRgyOG6-l5BbXVw&s=19
https://x.com/PurnimaBis34652/status/1942032698089910743?t=PrW9PPLgbTf1o9oC1QsTgQ&s=19
https://x.com/PurnimaBis34652/status/1942033049778110900?t=Kfya6e9tnxR7ucNCVW8Rvw&s=19
https://x.com/PurnimaBis34652/status/1942033467098665428?t=PRb_6pjQvm_PEuCU9Vf_8Q&s=19
https://x.com/PurnimaBis34652/status/1942033813657256102?t=i1wfZP5JVtgF4t-CROpRFA&s=19
আপনি তো দেখছি আজকে অনেক মজাদার একটা রেসিপি তৈরি করেছেন। আমার তো আপনার তৈরি করা আজকের রেসিপিটা অনেক পছন্দ হয়েছে। মজার মজার রেসিপি গুলো দেখলে আর লোভ সামলানো যায় না। এটা কিন্তু আমার অনেক পছন্দের একটা রেসিপি। বোঝা যাচ্ছে খুব মজা করে খেয়েছেন।
মজার মজার খাবার গুলো খেতে আমি একটু বেশি ভালোবাসি। আর যদি এরকম খাবার হয় তাহলে তো আরো বেশি ভালো লাগে। অনেক বেশি সুস্বাদু মনে হচ্ছে আপনার রেসিপিটা। এরকম লোভনীয় খাবারগুলো দেখলে আমার অনেক লোভ লাগে। মাঝেমধ্যে এই খাবারগুলো আমার খাওয়া হয়ে থাকে। এত মজাদার রেসিপি নিয়ে সবার মাঝে শেয়ার করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য।
ওয়াও আপনি অনেক সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।পটল ভাজি আমার অনেক ভালো লাগে। তবে বেশি একটা খেতে আমার ভালো লাগে না।যাইহোক আপনি খুবই সুন্দর ভাবে রেসিপির ধাপ গুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন।ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
এই সময় পটল ভাজা খেতে বেশ ভাল লাগে। তবে এভাবে পটল সিদ্ধ করে কখনও করা হয়নি। একদিন এভাবে করে দেখবো। মনে হচ্ছে খেতে মজাই লাগবে। বেশ লোভনীয় লাগছে রেসিপিটি। ধন্যবাদ রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
আপু পটল ভাজি খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আজকে আপনি মজার পটল ভাজি রেসিপি করেছেন। এই ধরনের রেসিপি দিয়ে গরম ভাত এবং গরম ডাল দিয়ে খেতে বেশ মজা লাগে। আবার রুটি ও পরোটা দিয়ে খেতেও মজা লাগে। মজার রেসিপিটি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
পটল ভাজি রেসিপিটি দেখেই তো মনে হচ্ছে সেই সুস্বাদু হয়েছিল। আর পটল ভাজি আমার অনেক প্রিয়।রেসিপিটি দেখেই লোভ সামলাতে পারছি না। অনেক ধন্যবাদ আপু লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খুবই সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি৷ যেভাবে পটল ভাজি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন তা দেখে খুব ভালো লাগলো৷ এখানে এই রেসিপি শেয়ার করার মধ্য দিয়ে যেভাবে এত সুস্বাদ রেসিপি ফুটিয়ে তুলেছেন৷ তার পাশাপাশি অনেকদিন পর এই রেসিপি দেখতে পেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগছে৷