অবচেতন মনের শেষ আশ্রয়স্থল আসলে কোথায় আপনি খেয়াল করেছেন কি?
মানুষ সৃষ্টিগত ভাবেই তার রবকে স্মরণ করতে বাধ্য বা সৃষ্টিকর্তার স্মরন মনের মধ্যে গাথা থাকে এরকম একটি ব্যাপার। হয়ত আপনার কাছে একটু খটকা লাগছে। সমস্যা নেই আমি ক্লিয়ার করতেছি। বলতে চাচ্ছি নাস্তিকতা নিয়ে। বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বব্যাপি একটি গোষ্ঠী নিজেদেরকে নাস্তিক বা মুক্তমনা বলে পরিচয় দিতে খুব গর্ববোধ করেন। তারা বলে থাকেন আল্লাহ বলতে কিছু নেই। পৃথিবীর সবকিছু নাকি এমনি এমনি হয়ে থাকে। এছাড়াও তারা ইসলামের আরও অনেক বিষয় অস্বীকার সহ হাসি ঠাট্টা করে থাকে।
আসলে মুল ব্যাপারটা খুব সহজ। আপনি একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন তাদের মত মূর্খ্য আসলে কেউ নেই। তারা বলে মানুষ নাকি বানর থেকে সৃষ্টি হয়েছে। আচ্ছা বলেন তো কোন মানুষকি এটা স্বচক্ষে দেখেছে? যদি বানর থেকে মানুষ হওয়া যায় তাহলে বর্তমানে সেটা হচ্ছে না কেন? আমি তো জীবনে ২৪টা বসন্ত পার করে দিলাম এখন পর্যন্ত এরকম সংবাদ পেলাম না যে কোথাও বানর থেকে মানুষ হয়েছে।
আর একটি বিষয় থেকে অবচেতন মনের আশ্রয়স্থল খুব সহজের নির্নয় করা যায়। যেমন মুক্তমনা পেইজ গুলোতে অনেক ভাই বা আপু দিন রাত আল্লাহকে গালি দেন এটা করেন সেটা করেন। হাসি ঠাট্টার অন্ত নেই। কিনতু বিগত দিন গুলোতে আমরা দেখেছি মুক্তমনা দ্বাবীদার ব্যাক্তির ফেসবুক আইডি থেকেই ভুমিকম্পের সময় পোষ্ট ”আল্লাহ আমাকে বাচাও”। তারা আল্লাহকে অস্বীকার করেন কিনতু তাদের অবচেতন মনের বা বিপদগ্রস্থ মনের অবস্থাটা আসলে কি? উত্তরটা মনে হয় দেয়ার প্রয়োজন নেই। আপনি অবশ্যই বুঝে গেছেন।
কোথায় যেন পড়েছিলাম ঠিক মনে নেই। বর্তমান সময়ের আলোচিত লেখিকা, যার বাসায় কোন দাদা আসার খবর পেলেই তার সারা শরীরে নাকি শিহরণ বয়ে যায় (শিহরণ বয়ে যায় এটা তিনি তার একটি পোস্টেই উল্লেখ করেছেন), তিনি হলেন তসলিমা নাসরিন। এক বিদেশী লেখক একটি বোর্ড এ করে নদী পার হচ্ছিলেন তসলিমা নাসরিন এর সাথে। হঠাৎ করেই নদীতে একটু ঝড় উঠে যায়। আর তখনই তসলিমা নাসরিন বলে ফেলছিলেন আল্লাহ আমাকে বাচাও। ওই লেখক ছিলেন পুরো ব্যাপারটার প্রত্যাক্ষদর্শী। অথচ তসলিমা নাসরিন একজন স্বঘোষিত নাস্তিক।
মূলত কোন কঠিন রোগে আক্রান্ত কোন ব্যক্তিকেও আপনি নাস্তিক হতে দেখবেন না। আবার কোন নাস্তিকের যদি ক্যান্সার ধরা পড়ে তো দেখতে পাবেন দিন রাত আল্লাহ আল্লাহ যিকির শুরু হয়ে গেছে। সবকথার এক কথাই। সেটা হল মহান আল্লাহ আছেন, ছিলেন এবং থাকবেন। যত নাস্তিক যত গলা ফাটিয়ে চিল্লাপাল্লা করুক না কেন। তাদের দৌড় তো শরীর সুস্থ থাকা পর্যন্ত বা কোন বিপদে পড়ার আগ পর্যন্ত।
লেখাটি কেমন লাগল মতামত জানাতে ভুলবেন না এবং আপনার চিন্তা ভাবনার কিয়দাংশ শেয়ার করতে ভুলবেন না।
চমৎকার উদারহন, খুবই সুন্দর লিখেছেন। এরকম লেখা আরো চাই ভাই।
good attempt n keep it up
u may read my words of wisdom
they r in bangla n english
good source of knowledge for everyone
rgds
owww, good writting, go ahead bro @silentsteem
Great post!
Thanks for tasting the eden!
This post has received a 50.00% upvote from @lovejuice thanks to @silentsteem. They love you, so does Aggroed. Please be sure to vote for Witnesses at https://steemit.com/~witnesses.
You got a 20.00% upvote from @steembloggers courtesy of @silentsteem!
You just received a 36.58% upvote from @honestbot, courtesy of @silentsteem!
Congratulations @silentsteem! You have completed the following achievement on the Steem blockchain and have been rewarded with new badge(s) :
Award for the total payout received
Click on the badge to view your Board of Honor.
If you no longer want to receive notifications, reply to this comment with the word
STOP
To support your work, I also upvoted your post!
Do not miss the last post from @steemitboard:
Congratulations!
This post has been upvoted from Steemit Bangladesh, @steemitbd. It's the first steemit community project run by Bangladeshi steemians to empower youths from Bangladesh through STEEM blockchain. If you are from Bangladesh and looking for community support, Join Steemit Bangladesh Discord Server.
If you would like to delegate to the Steemit Bangladesh, you can do so by clicking on the following links:
50 SP, 100 SP, 250 SP, 500 SP, 1000 SP.
YOU ARE INVITED TO JOIN THE SERVER!
You have recieved a free upvote from @saiduzzaman