লাল বাগের কেল্লা এবং লালবাগের দুর্গ
লালবাগ দুর্গ 300 বছরের পুরনো স্মৃতি বিজড়িত। লালবাগ দুর্গ মুঘল স্থাপত্য শিল্পের এক অনুপম নিদর্শন। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট উত্তর-দক্ষিণে৮০০ ফুট বিস্তৃত প্রাচীর ঘেরা মূল দুরগ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব ও জাদুঘর অধিদপ্তর কর্তৃক সংরক্ষিত আমরা যথারীতি সরকার কর্তৃক ধার্যকৃত প্রবেশ মূল্য পরিশোধ করে দুর্গের ভেতরে প্রবেশ করলাম। দলের অভ্যন্তরে ঘুরে ফিরে দেখলাম 17 শতকের বিভিন্ন মোগল স্মৃতিবিজড়িত দরবার হল, ওর স্মৃতিসৌধ, হাম্মামখানা, পুকুর, মসজিদ ইত্যাদি বিভিন্ন পাখিদের অসংখ্য ছোটখাটো কুঠুরি ধ্বংসাবশেষ। দরবার বর্তমানে মুঘল আমলে প্রাচীন কীর্তি সময় জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানে মোগল আমলের অনেক নিদর্শন দেখলাম যেমন বন্দুক, পিস্তল, তীর-ধনুক, বর্ষা, বললম, হাত কঠোর, তরবারি, ডাল ইত্যাদি মোগল আমলের মুদ্রা, মুঘল, বাদশাহ ফরমান, হস্তলিপি, শিলালিপি, চিত্র সবিতা, মিত্র পাত্র, তৈজসপত্র, কার্পেট, চিত্রকর্ম ইত্যাদি দুর্গার বিশাল উম্মুক্ত। তত্ত্বটি কোন ফুল বাগানে সুভাষিত। লালবাগ দুর্গ শুধু মোগল স্মৃতির ধারক ও বাহক নয় দূর্গার সাথে জড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক ঘটনা। এই দুর্গে একটি প্রাচীন মসজিদ গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং অতীত ইতিহাসের এক উজ্জ্বল স্বাক্ষর দুর্গটি দেখে শুধু উপলব্ধি করা যায়। ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
. নেই সম্পর্কে লিখলাম কারণ আমার পরীক্ষা চলতেছে পরীক্ষার লালবাগ দুর্গ সম্পর্কে একটি ঐতিহাসিক জায়গার কথা বলা হয়েছে সেই জায়গাটির সেই জায়গাটি সম্পর্কে আমাকে কিছু লিখতে বলেছিল আমার পরীক্ষার প্রশ্নের মধ্যে ছিল যে ঐতিহাসিক জায়গার মধ্যে লালবাগ দুর্গ একটি ভাল জায়গা।
আমি লালবাগ দুর্গ কখনো যাইনি কিন্তু হঠাৎ করে এই নামটা এটা ঐতিহাসিক লেজের মত আমার মাথায় এসেছিল তার জন্য এই জায়গা সম্পর্কে কিছু লিখতে পেরেছি
আমি কয়েকটি যাইগায় গিয়েছিলাম যার মধ্যে আছে জাদুঘর
আমি লালবাগ দুর্গ কখনো যাইনি কিন্তু হঠাৎ করে এই নামটা এটা ঐতিহাসিক লেজের মত আমার মাথায় এসেছিল তার জন্য এই জায়গা সম্পর্কে কিছু লিখতে পেরেছি
লালবাগ দুর্গ 300 বছরের পুরনো স্মৃতি বিজড়িত। লালবাগ দুর্গ মুঘল স্থাপত্য শিল্পের এক অনুপম নিদর্শন। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে পূর্ব-পশ্চিমে ১২০০ ফুট উত্তর-দক্ষিণে৮০০ ফুট বিস্তৃত প্রাচীর ঘেরা মূল দুরগ। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব ও জাদুঘর অধিদপ্তর কর্তৃক সংরক্ষিত আমরা যথারীতি সরকার কর্তৃক ধার্যকৃত প্রবেশ মূল্য পরিশোধ করে দুর্গের ভেতরে প্রবেশ করলাম। দলের অভ্যন্তরে ঘুরে ফিরে দেখলাম 17 শতকের বিভিন্ন মোগল স্মৃতিবিজড়িত দরবার হল, ওর স্মৃতিসৌধ, হাম্মামখানা, পুকুর, মসজিদ ইত্যাদি বিভিন্ন পাখিদের অসংখ্য ছোটখাটো কুঠুরি ধ্বংসাবশেষ। দরবার বর্তমানে মুঘল আমলে প্রাচীন কীর্তি সময় জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানে মোগল আমলের অনেক নিদর্শন দেখলাম যেমন বন্দুক, পিস্তল, তীর-ধনুক, বর্ষা, বললম, হাত কঠোর, তরবারি, ডাল ইত্যাদি মোগল আমলের মুদ্রা, মুঘল, বাদশাহ ফরমান, হস্তলিপি, শিলালিপি, চিত্র সবিতা, মিত্র পাত্র, তৈজসপত্র, কার্পেট, চিত্রকর্ম ইত্যাদি দুর্গার বিশাল উম্মুক্ত। তত্ত্বটি কোন ফুল বাগানে সুভাষিত। লালবাগ দুর্গ শুধু মোগল স্মৃতির ধারক ও বাহক নয় দূর্গার সাথে জড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক ঘটনা। এই দুর্গে একটি প্রাচীন মসজিদ গুলোর মধ্যে অন্যতম এবং অতীত ইতিহাসের এক উজ্জ্বল স্বাক্ষর দুর্গটি দেখে শুধু উপলব্ধি করা যায়। ভাষায় প্রকাশ করা সম্ভব নয়।
আরেক টি আসে লালবাগের কেল্লা
লালবাগ কেল্লা
প্রথমে এই কেল্লার নাম ছিল কেল্লা আওরঙ্গবাদ। আর এই কেল্লার নকশা করেন শাহ আজম। মোঘল সম্রাট আওরঙ্গজেব-এর ৩য় পুত্র আজম শাহ ১৬৭৮
খ্রিস্টাব্দে ঢাকার সুবেদারের বাসস্থান হিসেবে এ দুর্গের নির্মাণ কাজ শুরু করেন।
মাত্র এক বছর পরেই দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য সম্রাট আওরঙগজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান।
এসময় একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়।নবাব শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে ঢাকায় এসে পুনরায় দুর্গের নির্মাণকাজ শুরু করেন।
তবেশায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর এ দুর্গ অপয়া মনে করা হয় এবং শায়েস্তা খান ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে এর নির্মাণ বন্ধ করে দেন।
এই পরী বিবির সাথে শাহজাদা আজম শাহের বিয়ে ঠিক হয়েছিল। পরী বিবিকে দরবার হল এবং মসজিদের ঠিক মাঝখানে সমাহিত করা হয়।
শায়েস্তা খাঁ দরবার হলে বসে রাজকাজ পরিচালনা করতেন। ১৬৮৮ সালে শায়েস্তা খাঁ অবসর নিয়ে আগ্রা চলে যাবার সময় দুর্গের মালিকানা উত্তরাধিকারীদের দান করে যান।
শায়েস্তা খাঁ ঢাকা ছেড়ে চলে যাওয়ার পর নানা কারণে লালবাগ দুর্গের গুরুত্ব কমতে থাকে। ১৮৪৪ সালে ঢাকা কমিটি নামে একটি আধা-সরকারি প্রতিষ্ঠান দুর্গের উন্নয়ন কাজ শুরু করে।
এ সময় দুর্গটি লালবাগ দুর্গ নামে পরিচিতি লাভ করে। ১৯১০ সালে লালবাগ দুর্গের প্রাচীর সংরক্ষিত স্থাপত্য হিসেবে প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধীনে আনা হয়।
অবশেষে নির্মাণের ৩০০ বছর পর গত শতকের আশির দশকে লালবাগ দুর্গের যথাসম্ভব সংস্কার করে এর আগের রূপ ফিরিয়ে আনা হয় এবং দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
এখানকার স্থাপনার অন্তর্গতঃ পরীবিবির সমাধি বেশ উল্লেখযোগ্য। এটি মোগল আমল এর একটি চমৎকার নিদর্শন। প্রশস্ত এলাকা নিযে লালবাগ কেল্লা অবস্থিত।
লালবাগ কেল্লার ইতিহাস ।
লালবাগের কেল্লা (কেল্লা আওরঙ্গবাদ নামে পরিচিত ছিল), বাংলাদেশের ঢাকার, দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত ১৭ শ শতকে নির্মিত একটি অসমাপ্ত মুঘল দুর্গ স্থাপনা।
এটির নির্মাণকাজ শুরু হয়েছিল ১৬৭৮ সালে, মুঘল সুবাদার মুহাম্মদ আজম শাহ কতৃক, যিনি ছিলেন সম্রাট আওরঙগজেবের পুত্র এবং পরবর্তীতে নিজেও সম্রাট পদপ্রাপ্ত হয়েছিলেন।
তার উত্তরসুরী, মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন, কিন্তু শেষ করেননি।
ইতিহাস ঃ
সম্রাট আওরঙ্গজেবের ৩য় পুত্র , মুঘল রাজপুত্র আজম শাহ বাংলার সুবাদার থাকাকালীন ১৬৭৮ সালে
এটার নির্মাণকাজ শুরু করেন । তিনি বাংলায় ১৫ মাস ছিলেন।
দুর্গের নির্মাণকাজ শেষ হবার আগেই মারাঠা বিদ্রোহ দমনের জন্য পিতা সম্রাট আওরঙগজেব তাকে দিল্লি ডেকে পাঠান ।
এসময় একটি মসজিদ ও দরবার হল নির্মাণের পর দুর্গ নির্মাণের কাজ থেমে যায়।নবাব শায়েস্তা খাঁ ১৬৮০ সালে পুনরায় বাংলার সুবাদার হিসেবে ঢাকায় এসে
দুর্গের নির্মাণকাজ পুনরায় শুরু করেন।১৬৮৪ সালে এখানে শায়েস্তা খাঁর কন্যা ইরান দুখত রাহমাত বানুর (পরী বিবি) মৃত্যু ঘটে ।
কন্যা পরী বিবির মৃত্যুর পর শায়েস্তা খান এ দুর্গটিকে অপয়া মনে করেন এবং ১৬৮৪ খ্রিস্টাব্দে অসমাপ্ত অবস্থায় এর নির্মাণকাজ বন্ধ করে দেন।
লালবাগের কেল্লার তিনটি প্রধান স্থাপনার একটি হল পরী বিবির সমাধি ।শায়েস্তা খাঁর ঢাকা ত্যাগ করার পর এটি এর জনপ্রিয়তা হারায় ।
ঢাকা থেকে মুর্শিদাবাদে রাজধানী স্থানান্তর করা হয়েছিল ;এটিই ছিল প্রধান কারণ।রাজকীয় মুঘল আমল সমাপ্ত হওয়ার পর দুর্গটি পরিত্যক্ত অবস্থায় রয়ে যায় ।
১৮৪৪ সালে এলাকাটি "আওরঙ্গবাদ " নাম বদলে "লালবাগ" নাম পায় এবং দুর্গটি পরিণত হয় লালবাগ দুর্গে ।
অবকাঠামো ঃ
দীর্ঘ সময় যাবত এটি ধারনা করা হত যে , দুর্গটি হচ্ছে তিনটি ভবন স্থাপনার সমন্বয় ( মসজিদ ,পরী বিবির সমাধি ও দেওয়ান-ই-আম) ,সাথে দুটি বিশাল তোরণ ও আংশিক ধ্বংসপ্রাপ্ত মজবুত দুর্গ প্রাচীর।
বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সাম্প্রতিক উৎখননে অন্যান্য অবকাঠামোর অস্তিত্ব প্রকাশ পেয়েছে ।
দক্ষিণস্থ দুর্গ প্রাচীরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে একটি বিরাট বুরূজ ছিল । দক্ষিণস্থ দুর্গ প্রাচীরের উত্তরে ছিল কয়েকটি ভবন ,আস্তাবল , প্রশাসনিক ভবন,
এবং পশ্চিম অংশে জলাধার ও ফোয়ারা সহ একটি সুন্দর ছাদ-বাগানের ব্যাবস্থা ছিল । আবাসিক অংশটি ছিল দুর্গ প্রাচীরের পশ্চিম-পূর্বে , প্রধানত মসজিদটির দক্ষিণ-পশ্চিমে ।
দক্ষিণের দুর্গ প্রাচীরে নির্দিষ্ট ব্যবধানে ৫ টি বুরুজ ছিল উচ্চতায় দুই তালার সমান , এবং পশ্চিমের দুর্গ প্রাচীরে ছিল ২ টি বুরুজ যার সবচেয়ে বড়টি ছিল দক্ষিণস্থ প্রধান প্রবেশদ্বারে ।
বুরুজ গুলোর ছিল একটি ভূগর্ভস্থ সুড়ঙ্গ ।কেল্লাটির কেন্দ্রীয় এলাকা দখল করে ছিল তিনটি প্রধান ভবন । পূর্বে দেওয়ান-ই-আম ও হাম্মাম খানা ,
পশ্চিমে মসজিদটি এবং পরী বিবির সমাধি দুটোর মাঝখানে - এক লাইনে , কিন্তু সমান দূরত্বে নয় ।
নির্দিষ্ট ব্যবধানে কয়েকটি ফোয়ারা সহ একটি পানির নালা তিনটি ভবনকে পূর্ব থেকে পশ্চিমে ও উত্তর থেকে দক্ষিণেে সংযুক্ত
করেছে ।
পরী বিবির সমাধি ঃ
লালবাগ কেল্লার তিনটি স্থাপনার মধ্যে অন্যতম এটি। এখানে পরিবিবি সমাহিত আছেন। শায়েস্তা খান তাঁর কন্যার স্মরণে এই মনমুগ্ধকর মাজারটি নির্মাণ করেন।
লালবাগ কেল্লার তিনটি বিশাল দরজার মধ্যে বর্তমানে জনসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত মাত্র একটি দরজা ।এই দরজা দিয়ে ঢুকলে বরাবর সোজা চোখে পড়ে পরী বিবির সমাধি।
আসলে " লালবাগ কেল্লা " বলতে যেই ছবিটি বেশী পরিচিত সেটি মূলত পরী বিবির সমাধির ছবি।পরিবিবি যার অন্য নাম ইরান দুখত রাহমাত বানু ছিলেন বাংলার মুঘল শায়েস্তা খানের কন্যা।
মুঘল সম্রাট আওরংগজেবের পুত্র শাহজাদা আজম এর সাথে ১৬৬৮ ইং সালের ৩ মে পরিবিবির বিয়ে হয়। ১৬৮৪ সালে পরিবিবির অকাল মৃত্যুর পর তাঁকে নির্মাণাধীন লালবাগ
কেল্লার অভ্যন্তরে সমাহিত করা হয়। তাঁর সমাধীস্থলকে চিনহিত করে পরিবিবির মাজার নির্মিত হয়। পরিবিবির মাজার এর স্থাপনাটি চতুষ্কোন।
মার্বেল পাথর, কষ্টি পাথর ও বিভিন্ন রং এর ফুল-পাতা সুশোভিত চাকচিক্যময় টালির সাহায্যে অভ্যন্তরীণ নয়টি কক্ষ অলংকৃত করা হয়েছে। মাঝের একটি ঘরে পরিবিবির সমাধিস্থল এবং
এই ঘরটি ঘিরে আটটি ঘর আছে। স্থাপনাটির ছাদ করবেল পদ্ধতিতে কষ্টি পাথরে তৈরী এবং চারকোণে চারটি অষ্টকোণ মিনার ও মাঝে একটি অষ্টকোণ গম্বুজ আছে। মূল সমাধি সৌধের
কেন্দ্রীয় কক্ষের উপরের এই গম্বুজটি একসময়ে স্বর্ণখচিত ছিল ,পরবর্তীতে পিতলের/ তামার পাত দিয়ে পুরো গম্বুজটিকে মুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।স্থাপনাটির অভ্যন্তর ভাগ সাদা মার্বেল পাথর দিয়ে আচ্ছাদিত।
২০.২ মিটার বর্গাকৃতির এই সমাধিটি ১৬৮৮ খ্রিস্টাব্দের পুর্বে নির্মিত। তবে এখানে পরীবিবির মরদেহ বর্তমানে নেই বলে বিশেষজ্ঞদের অভিমত।
তিন গম্বুজওয়ালা দুর্গ মসজিদ (শাহী মসজিদ) ঃ
একটি বর্গাকৃতির পানির ট্যাংক (৭১.৬৩মি প্রতিটি পাশ দিয়ে) দিওয়ান-ই-আম পূর্বদিকে স্থাপন করা হয়. সেখানে ট্যাংক মধ্যে নামা চার কোণ সিঁড়ি হয়.
The
End
Hi! I am a robot. I just upvoted you! I found similar content that readers might be interested in:
http://www.sayeftravels.com/%e0%a6%b2%e0%a6%be%e0%a6%b2%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%97-%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%b2%e0%a7%8d%e0%a6%b2%e0%a6%be/
Hey @deepika1 don't copy from online it will make your reputation down and your post may be flaged.If your need any help join our Discord server @steemtuner.