রক্তবিন্দুর অভিশাপ - ষষ্ঠ পর্ব

মুক্তির সোপান:-

অশুভ শক্তির পরাজয়ের পর, রাজকুমার মন্দিরের গভীরে আরও একটি দরজা দেখতে পেলেন। দরজাটি খুলতেই তিনি দেখতে পেলেন একটি ছোট কক্ষ, যার মাঝখানে একটি প্রাচীন পুঁথি রাখা আছে। পুঁথিটির উপর খোদাই করা আছে অজানা ভাষায় কিছু মন্ত্র, যা পড়লে মনে হয় তা এক প্রাচীন অভিশাপের মূলমন্ত্র।

রাজকুমার বুঝতে পারলেন যে, এই পুঁথির মন্ত্রই সেই অভিশাপের মূল, যা তার বংশের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তিনি পুঁথিটি হাতে তুলে নিলেন এবং অগ্নিবিনের শেখানো মন্ত্র দিয়ে সেই অভিশাপকে নষ্ট করার চেষ্টা করলেন।

কিন্তু অভিশাপটি সহজে ধ্বংস হবার নয়। পুঁথি থেকে বেরিয়ে এলো অশুভ ছায়া, যা রাজকুমারের চারপাশে ঘুরপাক খেতে লাগলো। রাজকুমার তার সমস্ত সাহস জড়ো করে মন্ত্র পাঠ করতে লাগলেন। মন্ত্রের শক্তিতে ছায়াগুলো ধীরে ধীরে ম্লান হতে শুরু করলো।

একসময় সেই ছায়াগুলো সম্পূর্ণরূপে মিলিয়ে গেলো, এবং পুঁথিটি একটি ধুলোর স্তূপে পরিণত হলো। রাজকুমার বুঝতে পারলেন, তিনি সফল হয়েছেন। অভিশাপ ধ্বংস হয়েছে, এবং তার রাজ্য এখন মুক্ত।

কিন্তু এই যাত্রায় রাজকুমার শারীরিক ও মানসিকভাবে ভীষণ ক্লান্ত হয়ে পড়লেন। তিনি জানতেন, তার কাজ এখনো শেষ হয়নি। তাকে রাজ্যে ফিরে যেতে হবে এবং তার সিংহাসনে বসে অভিশাপমুক্ত রাজ্যকে পরিচালনা করতে হবে।

_______ ------------------- _______ ----------------- _______

This is original content by @rimion.

Follow me please and want more posts about novels, stories, poetry, technology, travel, photography, events, motivational talks, etc.

Please upvote, comment, and resteem my post.

Thank you very much for taking the time to read the episode of the novel.

_______ ------------------- _______ ----------------- _______

এটি @rimion এর মূল লেখক।

আমাকে অনুসরণ করুন এবং উপন্যাস, গল্প, কবিতা, প্রযুক্তি, ভ্রমণ, ফটোগ্রাফি, ঘটনা, অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য ইত্যাদি সম্পর্কে আরও পোস্ট নিয়মিত পাবেন।

পোস্টের আপনার মতামত প্রদান করুন।

সময় নিয়ে উপন্যাসটির পর্ব পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ।আল্লাহ হাফেজ।