শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-58
লোকে বলবে, ভাই-বোনের বাড়ি। নইলে কি এক রকম হয়? ভাই-বোন বলে কথা।
আপনি অবশ্যই আসবেন।
ন- আমি যাবো না ভাই সাহেব। না, না, আপনি কিছু মনে করবেন না। আমার
পক্ষে-
মেরী একটু সময় নিলেন, তারপর মাথা নিচু করে আস্তে আস্তে বাক্যটি শেষ করলেন, যাওয়া সম্ভব নয়।
আবদুল করিম বুঝতে পারলেন, এই কম কথা বলার মানুষটাকে বিব্রত করা ঠিক হবে না। বললেন, ইনু আছে না, ওকে তাহলে পাঠিয়ে দেবেন। ও আছে বাসায়?
- না। এলে ওকে আমি বলব। বসবেন না?
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
- না, বসব না। আমার এখনো একটা জরুরি কাজ বাকি আছে। আমার বন্ধু আজম, একচল্লিশ বছরের পুরনো বন্ধু। চৌরাস্তায় থাকে, এখনই না গেলে আর সময় পাব না। আমি যাই।
ইনু বাসার সামনে গাড়িটা থামিয়ে নামল। কোনদিকে না তাকিয়ে ছোট গেট দিয়ে ঢুকতে যাবে, তখনই প্রায় পঞ্চাশ ফুট দূরে নিজেদের বাড়ির গেট থেকে ডাকল শিরীন, শুনুন।
ইনু দাঁড়াল।
শিরীন তার কাছে এলো আস্তে আস্তে। বলল, একটা গাড়ি আছে বলেই কি কারও দিকে আপনি তাকান না?
ইনু অবাক হয়ে মেয়েটাকে দেখে। বাইশ-তেইশ বছরের একটা সাদামাটা মেয়ে। একটা ঘি রঙের শাড়ি, লালপাড়, আর শাড়ির চেয়ে এক পোঁচ হাল্কা জামা। জৌলুস নেই, কিন্তু কি যেন আছে চেহারায়, স্নিগ্ধ-শ্যাম বেণীবর্ণা, গানের এই বর্ণনাই তার মনে এল, তার দিকে রাগতভঙ্গিতে তাকিয়ে আছে।
আমি কে জানেন?
For work I use:
মোবাইল |
Iphone 14 Pro Max |
ফটোগ্রাফার |
@uncommonriad |
লোকেশন |
কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
- না, মানে-
আমি পাশের বাড়ির মেয়ে। আবদুল করিম সাহেব আমার বাবা। আমি নাজিমের ছোট বোন। আমাকে আপনি চিনতেন, যদি কোনদিন চোখ তুলে তাকাতেন। সবসময় নিচের দিকে তাকিয়ে কি দেখেন?
ইনু কি বলবে ভেবে পায় না। সে অসহায়ের মতো তাদের বাড়ির দিকে তাকাল। জানালার শিক ধরে মা দাঁড়িয়ে আছে। গম্ভীর। একটু এসে তাকে সাহায্য করবে, না, একদৃষ্টে তাকিয়ে মজা দেখছে।
কথা বলছেন না কেন? - কি বলব?
This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.