মজাদার পুডিং রেসিপি।
হ্যালো সবাইকে
কেমন আছেন সবাই ?আশা করি ভাল আছেন। আমিও ভাল আছি আল্লাহর রহমতে। আজকে আরও একটি নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি । আজকে আমার পোস্টটি হলো রেসিপি পোস্ট । আমার খুবই প্রিয় একটি রেসিপি । আমি তৈরি করেছি আজকে আমি মজাদার পুডিং রেসিপি তৈরি করেছি। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজকেও আপনাদের সাথে নতুন একটি রান্নার রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। প্রতি সপ্তাহে চেষ্টা করি আপনাদের মাঝে একটা রেসিপি পোস্ট শেয়ার করতে আমার বাংলা ব্লগে অনেকেই অনেক সুন্দর সুন্দর ইউনিক রেসিপি শেয়ার করে যেগুলো দেখতে সত্যি অনেক লোভনীয় আরো অনেক ইউনিক। আজকে আমি নতুন আরেকটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আমার আজকের রেসিপি পোষ্ট টি হল মজাদার পুডিং রেসিপি। খেতে আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। বিশেষ করে আমার হাসবেন্ড খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে তাই বেশিরভাগ সময় তৈরি করা হয়ে থাকে।আর রোজার দিনে সারাদিন রোজা রেখে ইফতারের সময় এরকম একটা প্রাণ জুড়ানো ঠান্ডা ঠান্ডা পুডিং হলে আর কি লাগে বলুন। আমি ইফতারের খাওয়ার জন্য তৈরি করেছিলাম আর ইফতারের এই পুডিংটা খেতে বেশ ভালো লেগেছে খুবই সুস্বাদু হয়েছে।আশা করি আপনাদের কাছে আমার এই রেসিপিটি ভালো লাগবে।
উপকরণ
ট্যাংক
চিনি
আগার আগার পাউডার
ফুড কালার
পানি
দুধ
তৈরি করার পদ্ধতি:-
প্রথমে ট্যাংক চিনি দিয়ে গুলিয়ে নিলাম।
এরপর ফুড কালার দিয়ে দিলাম কয়েক ফোটা।

এখন আগার আগার পাউডার দিয়ে আমি কিছুক্ষণ ফুটিয়ে নিলাম।
এরপর একটা বাড়িতে জেলিটা সেট করে নিলাম।
জেলি সেট করে নেওয়ার পর আমি বাটি থেকে ঢেলে ছোট ছোট টুকরো আকারে কেটে নিলাম।
এরপর আরেকটা পাতিলে পরিমাণমতো দুধ দিয়ে চিনি ও আগার আগার পাউডার দিয়ে দিলাম ।
এরপর কিছুক্ষণ ফুটিয়ে একটা বাটিতে সেই করে নিয়েছি।
শেষে আমি দুধের মিশ্রন এর মধ্যে জেলি দিয়ে দিলাম।
আর এভাবেই তৈরি করে নিয়েছি মজাদার পুডিং রেসিপি যেখানে দুধ ও জেলির কম্বিনেশন এ খেতে অসাধারণ হয়েছে।আশা করছি আপনাদের কাছে এই পোস্টটি ভালো লাগবে।
| শ্রেণী | রেসিপি |
|---|---|
| ফটোগ্রাফার | @fasoniya |
| ডিভাইস | Vivo Y15s |
| লোকেশন | ফেনী |
আমার পরিচয়
আমার নাম ফারজানা আক্তার সোনিয়া। আমি বাংলাদেশী।আমি বর্তমানে লেখাপড়া করি আমি একজন স্টুডেন্ট। আমি আর্ট করতে ভালোবাসি আর যখনই সময় পাই তখনই আর্ট করি।আমি ফটোগ্রাফি করতে খুবই ভালোবাসি । যখনই কোথাও খুব সুন্দর কিছু আমার চোখে পড়ে আমি ফটোগ্রাফি করে ফেলি। এছাড়াও আমি ক্রাফট তৈরি করে থাকি । বিভিন্ন ধরনের রান্না করে থাকি রান্না করতে অনেক পছন্দ করি। আমি আমার পরিবারের সবচেয়ে বড় মেয়ে । আমার ছোট ছোট দুইটা ভাই আছে। আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে যেগুলো স্টিমিট এ কাজ করে পূরণ করতে চাই।























.png)


চমৎকার পুডিং রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। অনেকে আছেন যারা পুডিং খেতে খুব পছন্দ করেন। আমি অবশ্য পুডিং খুব একটা পছন্দ করি না। তবে আপনার তৈরি রেসিপিটি দেখে লোভ লেগে গেল। পুডিং তৈরি করা সম্পূর্ণ প্রসেস দারুন ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি আজ পর্যন্ত কখনোই তৈরি করিনি তবে তৈরি করে দেখব। চমৎকার রেসিপিটি শেয়ার করে নেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আপনি পুডিং খেতে খুব একটা পছন্দ করেন না তবে আমার কাছেও খেতে ভালো লাগে তবে মিষ্টিটা কম হলে। মিষ্টি জাতীয় খাবার অর্থাৎ বেশি মিষ্টি জাতীয় খাবার আমি আবার খেতে পারি না।
https://x.com/APatwary88409/status/1900236384302174605?t=iBxQ3I6poxnq_S__y0kRKg&s=19
অনেক সুন্দর ছিল আপনার পুডিং তৈরি করা। আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে কিন্তু। মাঝেমধ্যে যদি এমন সুন্দর সুন্দর রেসিপি তৈরি করে খাওয়া হয় তাহলে কিন্তু ভালোলাগা যেমন মনের মধ্যে কাজ করে তেমনি ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ উপলব্ধি করা যায়।
আমার আজকের এই পুডিং রেসিপি টা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।
পুডিং এর চেহারা দেখেই তো মুখে পানি চলে এলো।এরকম পুডিং দেখলে বারবার খেতে মন চায়।নিশ্চয়ই খেতে খুবই মজা হয়েছে।মজাদার পুডিং তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
হ্যাঁ এই পুডিংটি খেতে অনেক বেশি মজাদার হয়েছে। একটু ভিন্ন ধরনের তৈরি করার চেষ্টা করেছি আর খেতেও সুস্বাদু হয়েছে।
আপনি ঠিক বলেছেন আপু সারাদিন রোজা রাখার পরে এমন ঠান্ডা পুডিং হলে আর কিছু লাগে না।আপনার রেসিপি দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। ইস আগে জানলে অবশ্যই আমার বাসায় চলে যেতাম হা হা হা।ধাপ গুলো সুন্দর করে দেখিয়েছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অবশ্যই আপু আপনার দাওয়াত রইল একদিন পুডিং খাওয়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসবেন। মজার মজার বিভিন্ন ধরনের পুডিং তৈরি করে খাওয়াবো।
মজাদার পুডিং রেসিপি শেয়ার করেছেন।আপনার রেসিপিটি দারুণ।দারুণ রেসিপি! উপস্থাপনাও খুব সুন্দর হয়েছে। একবার ট্রাই করব ইনশাআল্লাহ।আমি ডিম ছাড়া বানানোর চেষ্টা করব। আপনি অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে গুছিয়ে রেসিপিটি শেয়ার করেছেন এজন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
এই পুডিংটা আমি ডিম ছাড়া এবং কোনরকম ঝামেলা ছাড়াই বানিয়েছি। খুবই সহজে এবং অল্প উপকরণ দিয়ে কম সময়ে এই পুডিং তৈরি করা যায়।
মজাদার পুডিং রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছা করছে। এত মজাদার রেসিপি শেয়ার করলেন। ধাপগুলো দেখে শিখে নিলাম পরবর্তীতে তৈরি করব।
এই পুডিং এর ধাপগুলো দেখে আপনি শিখে নিলেন এবং তৈরি করবেন জেনে খুবই ভালো লাগলো। অবশ্যই এই রোজাই ইফতারের জন্য একদিন তৈরি করে দেখবেন খেতে খুবই ভালো লাগবে।
রোজার দিন ইফতারের সময় যদি ঠান্ডা ঠান্ডা পুডিং খাওয়া হয়, তাহলে কিন্তু বেশ ভালোই লাগবে। আপনি তো দেখছি অনেক মজাদার ভাবে এই পুডিং তৈরি করেছেন। আপনার তৈরি করা মজাদার পুডিং দেখে খুব লোভ লাগলো আমার। দেখে বোঝাই যাচ্ছে কতটা মজাদার ছিল এই পুডিং। এটা দেখে যে কেউ কিন্তু বাসায় তৈরি করে ফেলতে পারবে।
হ্যাঁ আপু সারাদিন রোজা রেখে এরকম প্রাণ ঠান্ডা করা পুডিং খেলে খুবই ভালো লাগে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।
অনেক মজাদার রেসিপি আপনি তৈরি করেছেন। রেসিপি টা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। সেই সাথে খুব লোভ ও লেগেছে। দেখে মনে হচ্ছে এটা খেতে অনেক মজাদার ছিল। রেসিপি টা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার এই পুডিংটি দেখে আপনার কাছে অনেক ভালো লেগেছে জেনে খুবই খুশি হলাম।