রবিবারের আড্ডা-১৩ || ABB Stage Show: Episode-13
সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি আমার বাংলা ব্লগের নতুন আয়োজন রবিবারের আড্ডা-১৩তম পর্বে। আমরা শুরু হতেই বার বার বলে আসছি আমার বাংলা ব্লগ ব্যতিক্রম কমিউনিটি এবং আমাদের চিন্তাধারাও ব্যতিক্রম, তাই সব ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন নিয়ে আমার বাংলা ব্লগকে সাজানোর চেষ্টা করি। নতুন এই আয়োজনটি নিয়ে আমরা এখনো চিন্তা করছি, কাংখিত ক্ষেত্রে আরো কি কি পরিবর্তন আনা যায়, আশা করছি সময়ের সাথে সাথে কাংখিত পরিবর্তনগুলো ঠিক দেখতে পাবেন।
আমাদের এই আয়োজনটি চারটি সেগমেন্টে ভাগ করা হয়েছে, প্রথম সেগমেন্টে আমরা আমাদের অতিথির সাথে পরিচিত হবো এবং তার নিকট হতে আমাদের পাঁচটি প্রশ্নের উত্তর জানার চেষ্টা করবো। এ সম্পর্কে আপনাদের কোন প্রশ্ন বা কিছু জানার আগ্রহ থাকলে সেটা আমরা দ্বিতীয় সেগমেন্টে জানার চেষ্টা করবো। অর্থাৎ আমাদের দ্বিতীয় সেগমেন্টেটি আপনারা যারা দর্শক সারিতে রয়েছেন তাদেরকে নিয়ে। আপনারা নিজেদের কৌতুহল কিংবা আগ্রহ থেকে প্রশ্ন করতে পারবেন এবং সেখান হতে অতিথি নিজে তিনজন সেরা প্রশ্নকারী নির্বাচন করবেন। যাদের জন্য থাকছে বিশেষ পুরস্কার।
এরপর আমার নিজের পছন্দের একটা গান শুনবো, তারপর শুরু হবে তৃতীয় সেগমেন্ট ঝটপট রাউন্ড, এখানে কমপক্ষে পাঁচটি প্রশ্ন করা হবে, অতিথি এক কথায় ঝটপট উত্তরগুলো দেয়ার চেষ্টা করবেন। সবশেষে আমরা যাবো চতুর্থ সেগমেন্টে অর্থাৎ শেষ পর্বে, যেখানে আমরা অতিথির নিকট হতে আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিছু পরামর্শ বা দিক নির্দেশনা শুনতে চাইবো। এই হলো আমাদের রবিবারের আড্ডার টোটাল প্যাকেজ।
আসুন আমরা আমাদের অতিথির নিকট যাই এবং তার সাথে পরিচিত হই, তার সম্পর্কে কিছুটা জানি। স্বাগতম @Isratmim আপু, আমার বাংলা ব্লগের সম্মানিত ভেরিফাইড সদস্য। সংক্ষেপে যদি নিজের সম্পর্কে কিছু বলতেন? তারপর @Isratmim আপুর সম্পর্কে কিছু কথা শুনি এবং এরপর আমরা শুরু করি প্রথম পর্বের পাঁচটি প্রশ্ন যা নিচে তুলে ধরা হলো।
স্ক্রিনশট ক্রেডিটঃ @alsarzilsiam সিয়াম ভাই
প্রশ্নঃ স্টিমিটে কিভাবে আসলেন??
উত্তরঃ আমার স্টিমিট জার্নি শুরু হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। আর এই জার্নি শুরু হয় আমার কাকার মাধ্যমে। উনি অনেক আগে থেকেই এখানে কাজ করতো। করোনা মহামারীতে লক ডাউনের সময় বাসায় থেকে খুব বোরিং হতাম। খুব বিরক্ত হয়ে উঠেছিলাম আসলে। তখন থেকে কাজ করা শুরু করি। মূলত কিছুটা সময় কাটানোর জন্যই আমার এইখানে কাজ করা শুরু হয়।
উত্তরঃ আমার স্টিমিট জার্নি শুরু হয় ২০২০ সালের ডিসেম্বরের প্রথম দিকে। আর এই জার্নি শুরু হয় আমার কাকার মাধ্যমে। উনি অনেক আগে থেকেই এখানে কাজ করতো। করোনা মহামারীতে লক ডাউনের সময় বাসায় থেকে খুব বোরিং হতাম। খুব বিরক্ত হয়ে উঠেছিলাম আসলে। তখন থেকে কাজ করা শুরু করি। মূলত কিছুটা সময় কাটানোর জন্যই আমার এইখানে কাজ করা শুরু হয়।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগের সাথে কিভাবে যুক্ত হলেন?
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত হওয়ার সময়টা পুরোপুরি মনে নেই। তবে ২০২১ সালের মে কিংবা জুন মাসের দিকে হবে। যেহেতু আগে থেকেই কাজ করতাম তাই বিভিন্ন কমিউনিটিতে ভিজিট করতাম প্রায় সময়। এমনি একদিন সুমন ভাইয়ার একটি পোস্টের মাধ্যমেই আমার বাংলা ব্লগের সম্পর্কে জানতে পারি। তখন মনে একটা প্রশান্তি কাজ করছিলো। আসলে এত এত বিদেশি ভাষার মধ্যে নিজের মাতৃভাষায় কিছু পাওয়া আসলেই প্রশান্তির বলে আমার মনে হয়। এরপর থেকেই মূলত আমার বাংলা ব্লগে কাজ শুরু।
উত্তরঃ আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত হওয়ার সময়টা পুরোপুরি মনে নেই। তবে ২০২১ সালের মে কিংবা জুন মাসের দিকে হবে। যেহেতু আগে থেকেই কাজ করতাম তাই বিভিন্ন কমিউনিটিতে ভিজিট করতাম প্রায় সময়। এমনি একদিন সুমন ভাইয়ার একটি পোস্টের মাধ্যমেই আমার বাংলা ব্লগের সম্পর্কে জানতে পারি। তখন মনে একটা প্রশান্তি কাজ করছিলো। আসলে এত এত বিদেশি ভাষার মধ্যে নিজের মাতৃভাষায় কিছু পাওয়া আসলেই প্রশান্তির বলে আমার মনে হয়। এরপর থেকেই মূলত আমার বাংলা ব্লগে কাজ শুরু।
প্রশ্নঃ আমার বাংলা ব্লগে জয়েন হওয়াটা কি আপনার সার্থক হয়েছে?
উত্তরঃ জ্বী, অবশ্যই সার্থক হয়েছে। প্রথমত, আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে এই ব্লগিং সাইটের অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। শুরুর দিকে শুধুমাত্র আপভোট, পোস্ট এবং কমেন্ট এইটুকু সম্পর্কেই জানতাম। তবে এবিবি স্কুলের ক্লাসগুলোর মাধ্যমে সবকিছু জানতে পেরেছিলাম। তাছাড়া আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমেই ভার্চুয়ালি নতুন একটা পরিবার পেয়েছি। যেটা আসলেই আনন্দের। ব্যক্তি জীবনেও অনেকটা প্রভাব পড়েছে। যেমন, যে কাজগুলো কখনো চেষ্টাও করিনি করার জন্য কিন্তু এখন সেই কাজগুলো সম্পর্কে অনেকটাই ধারণা হয়েছে। তাই অবশ্যই আমি মনে করি আমার বাংলা ব্লগের জয়েন হওয়াটা আসলেই সার্থক হয়েছে।
উত্তরঃ জ্বী, অবশ্যই সার্থক হয়েছে। প্রথমত, আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমে এই ব্লগিং সাইটের অনেক কিছু শিখতে পেরেছি। শুরুর দিকে শুধুমাত্র আপভোট, পোস্ট এবং কমেন্ট এইটুকু সম্পর্কেই জানতাম। তবে এবিবি স্কুলের ক্লাসগুলোর মাধ্যমে সবকিছু জানতে পেরেছিলাম। তাছাড়া আমার বাংলা ব্লগের মাধ্যমেই ভার্চুয়ালি নতুন একটা পরিবার পেয়েছি। যেটা আসলেই আনন্দের। ব্যক্তি জীবনেও অনেকটা প্রভাব পড়েছে। যেমন, যে কাজগুলো কখনো চেষ্টাও করিনি করার জন্য কিন্তু এখন সেই কাজগুলো সম্পর্কে অনেকটাই ধারণা হয়েছে। তাই অবশ্যই আমি মনে করি আমার বাংলা ব্লগের জয়েন হওয়াটা আসলেই সার্থক হয়েছে।
প্রশ্নঃ ব্যক্তি জীবনের তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে কিছু শেয়ার করেন?
উত্তরঃ খুব বেশি খারাপ অভিজ্ঞতা নেই। কলেজ জীবনের একটা ঘটনা শেয়ার করি। একবার একটা বিষয়ে খুব খারাপ একটা পরীক্ষা দিয়েছিলাম। আমার এক্সপেক্টেশনের বাইরে ছিল সেই রেজাল্ট টা। তখন নিজের কাছের মানুষদের কাছ থেকে খুব অপমান জনক কথা শুনেছিলাম। তখন অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আসলে আমরা যখন কোনো কাজে ভুল করি কিংবা ব্যার্থ হই তখন আমাদের আশেপাশের মানুষ জনের কাছ থেকে কিছু কথা , ব্যবহার আমাদের জীবনের উপর প্রভাব ফেলে। মানুষ তখন অন্যান্য ভালো জিনিস না দেখে কিংবা উৎসাহিত না করে সেই ব্যার্থতা কে নিয়ে উপহাস করে। যেটা যে কারো জীবনের উপর অনেক প্রভাব ফেলে। আমার উপরেও পড়েছিল কিছুটা। ওই সময় টা তে খুব খারাপ কিছু দিন পার করেছিলাম।
উত্তরঃ খুব বেশি খারাপ অভিজ্ঞতা নেই। কলেজ জীবনের একটা ঘটনা শেয়ার করি। একবার একটা বিষয়ে খুব খারাপ একটা পরীক্ষা দিয়েছিলাম। আমার এক্সপেক্টেশনের বাইরে ছিল সেই রেজাল্ট টা। তখন নিজের কাছের মানুষদের কাছ থেকে খুব অপমান জনক কথা শুনেছিলাম। তখন অনেক বেশি হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। আসলে আমরা যখন কোনো কাজে ভুল করি কিংবা ব্যার্থ হই তখন আমাদের আশেপাশের মানুষ জনের কাছ থেকে কিছু কথা , ব্যবহার আমাদের জীবনের উপর প্রভাব ফেলে। মানুষ তখন অন্যান্য ভালো জিনিস না দেখে কিংবা উৎসাহিত না করে সেই ব্যার্থতা কে নিয়ে উপহাস করে। যেটা যে কারো জীবনের উপর অনেক প্রভাব ফেলে। আমার উপরেও পড়েছিল কিছুটা। ওই সময় টা তে খুব খারাপ কিছু দিন পার করেছিলাম।
প্রশ্নঃ পছন্দের একটি গানের কথা বলুন, যেটা সব সময় শুনতে ইচ্ছে করে?
উত্তরঃ আসলে সেই রকম নির্দিষ্ট ভাবে একটি গানের নাম বলা খুব কঠিন। সময় ও পরিস্থিতি অনুযায়ী একেক সময় একেক ধরনের গান শোনা হয়। তবে আমার কাছে, সকল গানের মধ্যে রবীন্দ্রসংগীত গুলোই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়। রবীন্দ্র সংগীত গুলো যখনই শোনা হয় তখন যেন অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। তাই এই মুহূর্তে একটা রবীন্দ্র সংগীত শোনা গেলে ভালই হয়। সেটি হচ্ছে-
" মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না"
উত্তরঃ আসলে সেই রকম নির্দিষ্ট ভাবে একটি গানের নাম বলা খুব কঠিন। সময় ও পরিস্থিতি অনুযায়ী একেক সময় একেক ধরনের গান শোনা হয়। তবে আমার কাছে, সকল গানের মধ্যে রবীন্দ্রসংগীত গুলোই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পায়। রবীন্দ্র সংগীত গুলো যখনই শোনা হয় তখন যেন অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। তাই এই মুহূর্তে একটা রবীন্দ্র সংগীত শোনা গেলে ভালই হয়। সেটি হচ্ছে-
" মাঝে মাঝে তব দেখা পাই, চিরদিন কেন পাই না"
এরপর শুরু করা হয় প্রশ্নোত্তর পর্ব, অর্থাৎ দর্শক সাড়িতে যারা রয়েছেন তাদের নিয়ে এই সেগমেন্ট। অতিথিকে সরাসরি প্রশ্ন করার এবং উত্তর শোনার দারুণ একটা সুযোগ। আমরা ইউজারদের বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন এবং তার উত্তরগুলো অতিথির নিকট হতে শুনি। তারপর বিজয়ী নির্বাচনের জন্য কিছুটা সময় দেয়া হয় অতিথিকে এবং সেই ফাঁকে আমার পছন্দের একটা গান সবাই মিলে উপভোগ করি।

এখন আমরা @Isratmim আপুর কাছে জানতে চাইবো আজকের প্রশ্নোউত্তর পর্বে সেই ভাগ্যবান তিনটি বিজয়ী কারা? আপুর বিবেচনায় বিজয়ীরা হলেন- @nevlu123, @naimuu এবং @emranhasan। অভিনন্দন আপনাদের যারা প্রশ্ন করে বিজয়ী হয়েছেন, যথা নিয়মে আপনাদের ওয়ালেটে পুরস্কার পাঠিয়ে দেয়া হবে।
অতিথি এবং প্রশ্ন পর্বে বিজয়ীদের যথা নিয়মে রিওয়ার্ডস প্রেরণ করা হয়েছে-
রবিবারের আড্ডার প্রাইজ পুলের পৃষ্ঠপোষক @rme দাদা, ফাউন্ডার-আমার বাংলা ব্লগ। তবে এবারের পর্বটি ছিলো সবচেয়ে বেশী উপভোগ্য আর সেটাকে আরো বেশী আনন্দময় করে তোলার জন্য আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা @rme দাদা অতিথিকে ৩০ স্টিম এবং উপস্থিত ইউজারদের ১০ স্টিম করে ৪ ধাপে ৪০ স্টিমসহ মোট ৭০ স্টিম টিপস হিসেবে প্রদান করেন।
সবশেষে আমরা আমাদের অনুষ্ঠানের একদম শেষ পর্যায়ে চলে যাই অর্থাৎ চতুর্থ সেগমেন্টে। এখানে আমরা @Isratmim আপুর কাছে জানতে চাই আমার বাংলা ব্লগের ব্যাপারে কিংবা ইউজারদের উদ্দেশ্যে উনার পরামর্শ বা সাজেশন। @Isratmim আপু তার অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সকলের উদ্দেশ্যে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু কথা বলেন । তারপর আমরা শেষ করার পূর্বে অনুষ্ঠানটির সম্পর্কে তার অনুভূতি শুনার চেষ্টা করি।
সবশেষে আজকের এই বিশেষ আয়োজন রবিবারের আ্ড্ডায় যারা উপস্থিত ছিলেন সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ, তবে যাওয়ার আগে আরো একটা বিষয়ে সবাইকে অনুরোধ করবো, এই শো’টি সম্পর্কে আপনাদের কোন আইডিয়া কিংবা পরামর্শ থাকলে অবশ্যই আমাকে অথমা মডারেটরদের ডিএম করবেন, আমরা চেষ্টা করবো শোটিকে আরো সুন্দর এবং প্রাণবন্ত করে তোলার, আপনাদের কাংখিত পরামর্শগুলো নিয়ে। তারপর সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে শো সমাপ্ত ঘোষণা করি। পরবর্তী পর্বে আমাদের অতিথি আমার বাংলা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা @rme দাদা।
ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah
আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।

|| আমার বাংলা ব্লগ-শুরু করো বাংলা দিয়ে ||




>>>>>|| এখানে ক্লিক করো ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
Support @Bangla.Witness by Casting your witness vote
VOTE @bangla.witness as witness

OR
রবিবারের এই আড্ডাটা আমি তেমন একটা শুনতে পাইনি নেটওয়ার্কের কারণে। তবে পরবর্তীতে বাকিগুলো শুনতে পেরেছি। অনেক চমৎকার একটি আড্ডা হয়েছে এবং অনেক বেশি ভালো লাগলো এটা জেনে যে আগামী আড্ডায় আমাদের দাদা কে দেখতে পাবো। সে হিসেবে আমি খুবই এক্সাইটেড।
Thank you, friend!


I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
কালকের পর্ব শুরু থেকে শেষ অব্দি ছিলাম।আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। সামনের সপ্তাহে আশা করি আরো মজা হবে।অব্যশই থাকার চেষ্টা করবো।ধন্যবাদ
নেট প্রবলেম এর কারণে ১৩তম রবিবারের আড্ডার অতিথি ইসরাত মিম আপুর অনেক কথা ই শুনতে পাইনি। তবে এই পোস্টের মাধ্যমে সেগুলো জানতে পারলাম। এত পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পুরো প্রোগ্রামটি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমি খারাপ নাকি আমার কপাল খারাপ সেটা বুঝতে পারিনা।
আপুকে প্রশ্ন করবো বলে ভেবে রেখেছিলাম,শো তে জয়েনও করেছিলাম।এই বৃষ্টির জন্য হঠাৎ করেই কারেন্ট চলে গিয়েছিল আর ওয়াই-ফাইও সাথে সাথেই হাওয়া।তারপর রাত ২ টার সময় আসছিলো সেই কারেন্ট।
কপালে না থাকলে আর কি করার!বাকি কথা জেনে ভালো লাগলো।
প্রতিবারের মতো রবিবারের আড্ডা-১৩ খুব ভালো লেগেছে। বিশেষ করে এই আড্ডার মাধ্যমে অন্তত একজন ব্যক্তিকে খুব কাছে থেকে চেনা যায় বিভিন্ন আলোচনার মাধ্যমে। যাই হোক আগামী পর্বে দাদাকে দেখতে পাবো সে অপেক্ষায় রইলাম।
এবারে রবিবারের আড্ডাটা বেশ উপভোগ করেছিলাম হাফিজ ভাই। বিশেষ করে গানগুলো ছিল অসাধারণ, মন প্রাণ জুড়িয়ে যাওয়ার মত। যদিও প্রথম দিকে বেশ কিছুটা নেটওয়ার্ক ইস্যু হচ্ছিল, তবে পরবর্তীতে আর তেমন কোন সমস্যা হয়নি।
রবিবারের আড্ডা আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির দারুণ একটি উদ্যোগ ৷ খুব ভালো লাগে প্রতিটি আড্ডা ৷ যদিও ব্যস্ততার জন্য গত আড্ডায় একদমি শেষে উপস্থিত হয়েছিলাম ৷ তবে আপনার রিপোর্ট পড়ে সম্পূর্ণ আড্ডার সুন্দর অনুভূতি উপভোগ করতে পারছি বেশ ভালো ভাবেই ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর ভাবে রিপোর্ট টি প্রকাশ করার জন্য ৷
এবারের আড্ডায় তাহলে ইসরাত আপুকে আমরা পেয়েছিলাম। যদিও আমি থাকতে পারিনি। তবে আপনার পোস্টের মাধ্যমে ইসরাত আপুর অনুভূতি সম্পর্কে জানতে পেরেছি। স্টিমিটে আমার বাংলা ব্লগের সাথে যুক্ত হওয়ার অনুভূতিটাই অন্যরকম 🌼